শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঘরবাড়িহারা ৭০০ পরিবারের বসবাস বেড়িবাঁধের উপর

খুলনার কয়রায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বারবার বিধ্বস্ত হয়ে ঘরবাড়িহারা সাত শতাধিক পরিবারের ঠাঁই হয়েছে বেড়িবাঁধের উপর। আইলা, সিডর, আম্পানসহ আটটি ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে এসব পরিবারের কারও জমি গেছে নদীতে আবার কারও বাড়িঘর ভেসে গেছে নোনা পানিতে। আর এসব ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার আগেই আবার নদীর বাঁধ ভেঙে নোনা পানিতে নষ্ট হয়ে যায় আসবাব-ঘরবাড়ি, সম্পদসহ জমির ফসল।

সম্প্রতি এক সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার গোবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে খুটিঘাটা খেয়াঘাট অবধি কপোতাক্ষ নদের মাত্র আধা কিলোমিটার বাঁধের উপর এখনো বসবাস করছে ৫০টি পরিবার। যে যেখানে পেরেছে ঘর বানিয়ে বসতি গড়েছে। এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড় আইলায় গৃহহারা ২২টি পরিবার উপজেলার উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের পাথরখালী এলাকায় বেড়িবাঁধের উপর এবং আম্পানে গৃহহারা ১৯ পরিবার হাজতখালী স্লুইসগেট থেকে কাশীর হাটখোলা পর্যন্ত কপোতাক্ষ নদের বাঁধের উপর মানবেতর জীবনযাপন করছে। তা ছাড়াও মহারাজপুর সুতির অফিস এলাকা থেকে মঠবাড়িয়া বেড়িবাঁধের ওপর বাস্তুহারা মানুষের বসবাসও চোখ পড়ে।

এ বিষয়ে ৪ নম্বর কয়রা লঞ্চঘাট, ৬ নম্বর কয়রা, দক্ষিণ বেদকাশী ও মহেশ্বরীপুরসহ কয়রার সাতটি ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যানদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে, গোটা উপজেলায় বাঁধের উপর বসবাস করছে সাত শতাধিক পরিবার।

উত্তর বেদকাশী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বেড়িবাঁধের বাইরে, বাঁধের উপরে এবং বাঁধের ভেতরে অসংখ্য বাড়িঘর। প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত এসব মানুষের এটাই যেন নিয়তি। অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ হয়নি বলে তারা এখনো এখানেই পড়ে আছেন।

বৃদ্ধ পরিমল মণ্ডল বলেন, একটা সময় তাদের সবই ছিল। সর্বনাশা কপোতাক্ষ সব শেষ করে দিল। চার বিঘা জমির ভিটাবাড়ির মাত্র তিন শতাংশ বাদে বাকিটা গেছে কপোতাক্ষ নদে।

কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি বিদেশ রঞ্জন মৃধা বলেন, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে গৃহহীন হয়েছেন উপকূলীয় অসংখ্য মানুষ। কেউ খুলনা নগরীতে, কেউ রাজধানীতে, আবার কেউ পার্বত্য অঞ্চল ও দেশান্তরিত হতে বাধ্য হয়েছেন। পেশা পরিবর্তন ও পেশা হারিয়েছেন বহু মানুষ। আর যারা এলাকায় আছেন, তাদের টিকে থাকতে হচ্ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে। ঘূর্ণিঝড় আইলার ১৩ বছরেও ভাগ্য বদলায়নি উপকূলীয় কয়রা উপজেলার মানুষের। কয়রায় নদীর চরে অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত তিনটি গুচ্ছগ্রামও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। সেটিও বসবাসের অনুপযোগী।

খুলনা জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ বছরে কয়রা উপজেলায় আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় আইলা, সিডর, আম্পানসহ আটটি ঘূর্ণিঝড়। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সিডর, ২০০৯ সালের ২৫ মে আইলা, ২০১৩ সালের ১৬ মে মহাসেন, ২০১৯ সালের ৪ মে ফণী, ২০১৯ সালের ১০ নভেম্বর বুলবুল, ২০২০ সালের ২০ মে আম্পান, ২০২১ সালের ২৬ মে ইয়াস, ২০২১ সালের ৪ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ ছাড়া ২০১৫ সালের ৩০ জুলাই কোমেন, ২০১৬ সালের ২১ মে রোয়ানু ও ২০১৭ সালের ৩০ মে মোরা আঘাত করলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল সামান্য।

তবে এসব দুর্যোগে মোট কতজন বাস্তুচ্যুত হয়েছে এর পূর্ণাঙ্গ কোনো পরিসংখ্যান নেই সরকারি বা বেসরকারি কোনো সংস্থার কাছে। তবে বেসরকারি সংস্থার কিছু সমীক্ষা রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের (আইওএম) তথ্য বলছে, ঘূর্ণিঝড় আম্পানে খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তর বেদকাশী, দক্ষিণ বেদকাশী, কয়রা ও মহারাজপুর ইউনিয়ন এবং তার পাশের পাইকগাছা উপজেলার চাঁদখালী, দেলুটি, গড়ইখালী ও লতা ইউনিয়নের ৪ হাজার ৩১৮ জন মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।

এ প্রসঙ্গে কোস্টাল লাইভলিহুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল অ্যাকশন নেটওয়ার্কের (ক্লিন) প্রধান নির্বাহী হাসান মেহেদী বলেন, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের পর তারা কয়রা ও শ্যামনগরে সমীক্ষা চালান। ওই সমীক্ষায় দেখা যায়, প্রায় ২১ হাজার মানুষ এলাকা থেকে অন্যত্রে চলে গেছেন। ইয়াসের পরও অনেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এ বিষয়ে কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, একটি দুর্যোগের ক্ষত না শুকাতেই আরেকটি দুর্যোগের হানা মানুষকে নিঃস্ব করে ফেলে। অসহায় মানুষ যে যেভাবে পারছেন বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের সেখান থেকে সরানো সম্ভব হচ্ছে না। সবচেয়ে বেশি অসুবিধা ফসলি জমি লবণাক্ত হয়ে যাওয়ায়। লবণাক্ততার কারণে বছরের পর বছর ফসল ফলানো সম্ভব না হওয়ায় মানুষের অভাব কমছে না।

এ ব্যাপারে কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রোকুনুজ্জামান বলেন, উপজেলাটি ভৌগোলিক কারণে দুর্যোগকবলিত। সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাটি তিন দিক থেকে নদীবেষ্টিত। যে কারণে ছোট-খাটো দুর্যোগেও প্লাবিত হয়ে পড়ে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়িবাঁধের উপর বসবাসকারী লোকজনকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে বলেও জানান। এ ছাড়াও দুর্যোগে এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে পুনর্বাসনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি কয়েকটি সংগঠন তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৯৮ জন। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারের সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি।

নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। ইসরায়েলে প্রবেশের পর প্রথমে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করে যোদ্ধারা, তারপর ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায়।

হামাসকে ‘যথাযথ শিক্ষা’ প্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সুন্দরবনের দুবলার চরে মাছ ধরার সময় ভারতের কোস্ট গার্ডের হাতে আটকের নয় মাস পর সাজা ভোগ করে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে তাদেরকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ হস্তান্তর করেন বলে জানান বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ আহসান ভূঁইয়া।

ফেরত আসারা হলেন- পটুয়াখালির আব্দুল মালেকের ছেলে গোলাম রব্বি, মান্নান হাওলাদারের ছেলে জামাল হোসেন, আব্দুল জলিলের ছেলে মাসুম বিল্লাল, নাজির হুসাইনের ছেলে মোহাম্মদ হুসাইন, আব্দুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন খান ও দিনাজপুরের সফি উদ্দিন কাজির মেয়ে রসিদা বেগম। ফেরত আসাদের বয়স ৩৫থেকে ৫০ এর মধ্যে।

ওসি ইমতিয়াজ বলেন, ২০২৩ সালে মোংলার সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকায় নদীতে মাছ ধরার সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার দায়ে দেশটির কোস্ট গার্ড তাদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

পরে কোস্ট গার্ড আটক জেলেদের ভারতের দমদম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। সেখান থেকে তাদেরকে আদালতে তোলা হলে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়।

দমদম সেন্ট্রাল কারাগারে সাজাভোগ শেষে বিশেষ ‘ট্রাভেল পারমিটের’ মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছেন বলে জানান ওসি ইমতিয়াজ।

ইমিগ্রেশনে আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া বলেন, ভারত থেকে ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও

সচিবালয়। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া সচিবালয়ে প্রবেশের বেসরকারি সব পাস বাতিল করা হয়েছে। অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দিয়ে আপাতত ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকরাও। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সচিবালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির স্বার্থে সচিবালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যুকৃত স্থায়ী প্রবেশ পাস এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ইস্যুকৃত অস্থায়ী প্রবেশ পাস ব্যতীত সব ধরনের অস্থায়ী (বেসরকারি ব্যক্তিবর্গের জন্য) সচিবালয় প্রবেশ পাস বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকদের অনুকূলে ইস্যুকৃত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দ্বারা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এতদ্বারা বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তির শেষে জানানো হয়, বাতিলকৃত বিভিন্ন ক্যাটাগরির সচিবালয় প্রবেশ পাসধারীরা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ, ক্রাইম কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সেন্টার, ডিএমপি, ১৫ আব্দুল গণি রোড, ঢাকায় স্থাপনকৃত বিশেষ সেলের মাধ্যমে নতুন করে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সচিবালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হলো।

উল্লেখ্য, গত বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে সচিবালয়ে ৭ নম্বর ভবনে আগুন লেগে ৬ থেকে ৯তলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। আগুনে স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের দপ্তরও পুড়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে