সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪ | ২৪ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

টাঙ্গাইলে পানিবন্দি কয়েক হাজার মানুষ, নদীপাড়ের মানুষের মানবেতর জীবনযাপন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা ভারি বর্ষণে টাঙ্গাইলের যমুনা নদীসহ জেলার সব নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরফলে লোকালয়ের নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি প্রবেশ করছে। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩৮ সেন্টিমিটার সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার এবং ঝিনাই নদীর পানি কালিহাতীর জোকারচর পয়েন্টে ৪১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (০৫ জুলাই) সকালে টাঙ্গাইল জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। অপরদিকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ভূঞাপুর, গোপালপুর, টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতী, নাগরপুর ও মির্জাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চলে লোকায়গুলো পানি প্রবেশ করছে। ইতোমধ্যে ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী বাজারে খালে আংশিক কিছু পানিতে তলিয়ে গেছে এবং চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকার হাজারো মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সরেজমিন উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চল ঘুরে দেখা যায়, অস্বাভাবিকহারে পানি বৃদ্ধির কারণে ফসলি জমি ও অসংখ্য ঘরবাড়িতে পানিতে তলি গেছে। এতে করে গবাদি পশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকের বাড়িতে দেখা দিয়ে বিশুদ্ধ পানির সংকট। অনেকে আবার পলিথিন কাগজের ছাউনি তুলে রাস্তার পাশে মানবেতর জীবনযাপন করছে এবং অনেকে তাদের স্বজনদের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।

এছাড়া পানি বৃদ্ধির ফলে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে চিতুলিয়াপাড়া, মাটিকাটা, পাটিতাপাড়া, কোনাবাড়ী, জয়পুর, রেহাইগাবসারা, ভদ্রশিমুল, চর শুশুয়া, বাসুদেবকোল, রুলীপাড়া, রাজাপুরসহ আরও বিভিন্ন এলাকা। এরমধ্যে পাটিতাপাড়া ও মাটিকাটা এলাকায় ১০ থেকে ১৫ টি পরিবারের ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে এবং ভাঙন অব্যাহত থাকায় আরও অনেকের বসতভিটা ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে।

নিকরাইলের মাটিকাটা, কোনাবাড়ী ও পাটিতাপাড়া এলাকার ভাঙনের শিকার ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, পানি ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরফলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। ইতোমধ্যে অনেকের ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে এবং থাকার জন্য অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, কিছু কিছু স্থানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করছে প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু তাতে কোনো কাজে আসছে না। বন্যার আগে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো জিও ব্যাগ ফেলা বা স্থানী বাঁধ দিতো তাহলে এভাবে ভাঙতো না।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিকরাইল ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল হক মাসুদ বলেন, নিকরাইলে অধিকাংশ এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে এবং সারপলশিয়া, মাটিকাটা, পাটিপাতাপাড়া, কোনাবাড়ী ও সিরাজকান্দি গ্রামে পানির স্রোতে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। এসব এলাকায় কিছু কিছু স্থানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। এছাড়া বন্যায় এখন পর্যন্ত এই ইউনিয়নে প্রায় ১ হাজার ২০০ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এসব মানুষের তালিকা করে ইউএনও বরাবর পাঠানো হবে।

গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদার বলেন, কষ্টাপাড়া, খানুরবাড়ী, স্থলকাশি, চিতুলিয়াপাড়া, কয়েড়া, রুহুলীসহ কয়েকটি এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে এবং এসব এলাকায় সাড়ে ৪ শতাধিক পরিবারের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। ইতোমধ্যে গোবিন্দাসী বাজার পানিতে তলিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকার জন্য জিও ব্যাগের চাহিদা, পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সহযোগিতার জন্য আজ সকালে ইউএনও মহোদয়ের কাছে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে।

অর্জনা ইউপি চেয়ারম্যান দিদারুল আলম খান মাহবুব বলেন, আমার ইউনিয়নটি পুরোটাই দুর্গম চরাঞ্চল। এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন এবং অনেকের ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যাপক ভাঙন অব্যাহত। এছাড়া পোকা-মাকড়ের আতঙ্ক বিরাজ করছে। ইউএনওর সাথে যোগাযোগ করে ক্ষতিগ্রস্ত ও পানিবন্দি পরিবারের জন্য সহযোগিতার জন্য আবেদন করা হচ্ছে।

গাবসারা ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম শাপলা আকন্দ বলেন, কালিপুর, মেঘারপটল, রেহাইগাবসারা, চন্ডিপুর, জয়পুর ও রুলীপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার কৃষকের তিল, পাটসহ অন্যান্য ফলস তলিয়ে গেছে। এ পর্যন্ত ১০-১৫ টি ঘরবাড়ি বিলীন এবং পানিবন্দি আড়াই'শ পরিবারের মানুষ। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে পুরো চর পানিবন্দি হয়ে যাবে। এলাকায় নিয়মিত খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ জানান, যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে উপজেলার চরাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকাগুলো পানি প্রবেশ করেছে এবং কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এনিয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবগত করা হয়েছে। এসব মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ইতোমধ্যে তালিকা করা হচ্ছে এবং দ্রত ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এছাড়া ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ডাম্পিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে।

Header Ad

রথযাত্রায় আহতদের কেউই শঙ্কামুক্ত নন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুত্বর আহত বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন দুজনের কেউই শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

সোমবার (৮ জুলাই) সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আহতদের দেখতে গিয়ে এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আহত রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কথা হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার সব খরচ সরকার বহন করবে। একইসঙ্গে সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে তাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে।

তিনি বলেন, আহতদের অনেকেই স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আহতদের যথাযথ ও সুষ্ঠু চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য বগুড়ায় সরকারি হাসপাতালের পরিচালক, সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, রবিবার (৭ জুলাই) বিকেল ৫টার পরে বগুড়ার সেউজগাড়ি পালপাড়া এলাকা থেকে রথযাত্রা নিয়ে কয়েক হাজার পুণ্যার্থী বের হন। রথটি আমতলা সেউজগাড়ী মোড়ে স্টেশন রোডে ওঠার পর রথের মাস্তুলের সঙ্গে ১১ হাজার ভোল্টের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের সংযোগ ঘটে যায়। এতে মুহূর্তেই রথের সঙ্গে থাকা অসংখ্য পুণ্যার্থী বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়েন। এরমধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন প্রায় ৫০ জন।

জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, শহরের রাস্তার ওপরে থাকা বৈদ্যুতিক তারের অবস্থান অনুযায়ী ঠিক কত ফুট উচ্চতায় রথ ওঠানো যাবে, তা আয়োজকদের আগে থেকেই সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের সেই সতর্কতা সত্ত্বেও ২৫ ফুট উচ্চতায় রথের চূড়া ওঠানো হয়। রথের চূড়া ওঠানো-নামানোর দায়িত্বে থাকা লোকের ভুলেই মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা ঘ্টল।

তারপরেও দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান এবং বিদ্যুৎ বিভাগ ও পুলিশের কোনো গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।

এ ছাড়া নিহত ব্যক্তিদের লাশ সৎকারের জন্য প্রত্যেকের পরিবারকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকা এবং আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসাসহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

কাস্টমস কমিশনার এনামুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হককে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছে আদালত। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (৮ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেয়।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় আট কোটি ৯৫ লাখ ৪৪ হাজার ৫০০ টাকার জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ দেয় আদালত।

ক্রোককৃত সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে, রাজধানীর গুলশানের জোয়ার সাহারায় ৬১ লাখ টাকার তিন কাঠা জমি, খিলক্ষেত্রে ৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকার ৩৩ শতাংশ জমি, কাকরাইলের আইরিশ নূরজাহানে কমন স্পেসসহ ১১৭০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, যার মূল্য ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, একই ভবনে কারপার্কি স্পেসহ ১৮৩৫ বর্গফুটের ফ্ল্যাট। এর মূল্য ৫১ লাখ ২৯০০ হাজার টাকা।

এছাড়া কাকরাইলে ১৯০০ বর্গফুট ও ৩৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটসহ কারপার্কিং রয়েছে যার মূল্য দুই কোটি আট লাখ ৫০ হাজার টাকা। গাজীপুরে ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার পাঁচ কাঠা জমি। মোহাম্মদপুরে তিনটি বাণিজ্যিক ভবনে চার হাজার বর্গফুটের তিনটি স্পেস। যার প্রতিটির মূল্য ৭১ লাখ ৩৫ হাজার করে। মোহাম্মদপুরে ১০ হাজার ৯৬৫ বর্গফুটের স্পেস রয়েছে যার মূল্য দুই কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এ ছাড়া গুলশানের ৭২ লাখ টাকার ২৪২৮ বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় চার কাঠা নাল জমি, যার মূল্য ১৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিজ বাড়ির সামনে বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা!

বৃদ্ধের গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিজ বাড়ির সামনে থেকে আবদুল খালেক ওরফে খাজা মিয়া (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে পুলিশ ও নিহতের স্বজনেরা তাৎক্ষণিক হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেননি।

রবিবার (৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুবর্ণচর উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চর রশিদ গ্রামের নিজ বাড়ির সামনে থেকে পুলিশ খাজা মিয়ার মরদেহটি উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার (৬ জুলাই) দিবাগত গভীর রাতে এই হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

নিহত খাজা মিয়া সুবর্ণচর উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৩ন ম্বর ওয়ার্ডের চর রশিদ গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি ৫ সন্তানের বাবা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃদ্ধ খাজা মিয়া নিজ বাড়িতে স্ত্রীসহ বসবাস করেন। প্রতিদিনের মতো শনিবার রাতেও তিনি স্থানীয় কাঞ্চন বাজার থেকে প্রতিবেশীদের সাথে বাড়ি ফিরেন। কিন্তু তিনি আর ঘরে আসেননি। আজ (রোববার) সকালে তার স্ত্রী ফজর নামাজ পড়তে উঠলে স্বামীকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এক পর্যায়ে নিজ বাড়ির সামনে স্বামী খাজা মিয়ার গলা কাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।

নিহতের মেজো ছেলে মো. ছিদ্দিক উল্যাহ বলেন, বাবা খুবই সহজ সরল লোক ছিলেন। তার সাথে কারো বিরোধ ছিলো না। কে বা কাহারা তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে, এখন পর্যন্ত হত্যার কোনো কারণ তাদের জানা নেই।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওসার আলম ভূঁইয়া বলেন, বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এখনো নিহতের স্বজনেরা কোনো অভিযোগ করেনি। তবে হত্যার কারণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। পুলিশ ক্লু-লেস এ হত্যাকাণ্ডর রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

রথযাত্রায় আহতদের কেউই শঙ্কামুক্ত নন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
কাস্টমস কমিশনার এনামুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিজ বাড়ির সামনে বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা!
ডিএনএ নমুনা দিতে কলকাতায় যাচ্ছেন ডরিন
হঠাৎ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে ওবায়দুল কাদের
আজকের এই দিনেই ৭ গোল খেয়েছিল ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোনে আসক্ত এই ১০ দেশের মানুষ
কোটা বাতিলের দাবিতে এবার রেলপথ অবরোধ করলেন রাবি শিক্ষার্থীরা
কোটা বাতিল ইস্যুতে সরকার আন্তরিক: ওবায়দুল কাদের
চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা জিয়া
চার বিভাগে টানা ৩ দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহত ১১, নিখোঁজ ১৯
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি ফাঁস, বাংলাদেশের ম্যাচগুলো কবে কোথায়
অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে ড. ইউনূস
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
‘পিস্তল’ নিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ, দুই যুবক আটক
নিলামে উঠল নেপোলিয়নের পিস্তল, বিক্রি সাড়ে ২১ কোটি টাকায়
সারাদেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৫
বরিশালে বিষপান করে কেন্দ্রে এসে জ্ঞান হারাল এইচএসসি পরীক্ষার্থী