বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | ৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

টাঙ্গাইলে পানিবন্দি কয়েক হাজার মানুষ, নদীপাড়ের মানুষের মানবেতর জীবনযাপন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা ভারি বর্ষণে টাঙ্গাইলের যমুনা নদীসহ জেলার সব নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরফলে লোকালয়ের নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি প্রবেশ করছে। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩৮ সেন্টিমিটার সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার এবং ঝিনাই নদীর পানি কালিহাতীর জোকারচর পয়েন্টে ৪১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (০৫ জুলাই) সকালে টাঙ্গাইল জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। অপরদিকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ভূঞাপুর, গোপালপুর, টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতী, নাগরপুর ও মির্জাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চলে লোকায়গুলো পানি প্রবেশ করছে। ইতোমধ্যে ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী বাজারে খালে আংশিক কিছু পানিতে তলিয়ে গেছে এবং চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকার হাজারো মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সরেজমিন উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চল ঘুরে দেখা যায়, অস্বাভাবিকহারে পানি বৃদ্ধির কারণে ফসলি জমি ও অসংখ্য ঘরবাড়িতে পানিতে তলি গেছে। এতে করে গবাদি পশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকের বাড়িতে দেখা দিয়ে বিশুদ্ধ পানির সংকট। অনেকে আবার পলিথিন কাগজের ছাউনি তুলে রাস্তার পাশে মানবেতর জীবনযাপন করছে এবং অনেকে তাদের স্বজনদের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।

এছাড়া পানি বৃদ্ধির ফলে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে চিতুলিয়াপাড়া, মাটিকাটা, পাটিতাপাড়া, কোনাবাড়ী, জয়পুর, রেহাইগাবসারা, ভদ্রশিমুল, চর শুশুয়া, বাসুদেবকোল, রুলীপাড়া, রাজাপুরসহ আরও বিভিন্ন এলাকা। এরমধ্যে পাটিতাপাড়া ও মাটিকাটা এলাকায় ১০ থেকে ১৫ টি পরিবারের ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে এবং ভাঙন অব্যাহত থাকায় আরও অনেকের বসতভিটা ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে।

নিকরাইলের মাটিকাটা, কোনাবাড়ী ও পাটিতাপাড়া এলাকার ভাঙনের শিকার ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, পানি ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরফলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। ইতোমধ্যে অনেকের ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে এবং থাকার জন্য অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, কিছু কিছু স্থানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করছে প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। কিন্তু তাতে কোনো কাজে আসছে না। বন্যার আগে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো জিও ব্যাগ ফেলা বা স্থানী বাঁধ দিতো তাহলে এভাবে ভাঙতো না।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিকরাইল ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল হক মাসুদ বলেন, নিকরাইলে অধিকাংশ এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে এবং সারপলশিয়া, মাটিকাটা, পাটিপাতাপাড়া, কোনাবাড়ী ও সিরাজকান্দি গ্রামে পানির স্রোতে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। এসব এলাকায় কিছু কিছু স্থানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। এছাড়া বন্যায় এখন পর্যন্ত এই ইউনিয়নে প্রায় ১ হাজার ২০০ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এসব মানুষের তালিকা করে ইউএনও বরাবর পাঠানো হবে।

গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদার বলেন, কষ্টাপাড়া, খানুরবাড়ী, স্থলকাশি, চিতুলিয়াপাড়া, কয়েড়া, রুহুলীসহ কয়েকটি এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে এবং এসব এলাকায় সাড়ে ৪ শতাধিক পরিবারের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। ইতোমধ্যে গোবিন্দাসী বাজার পানিতে তলিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকার জন্য জিও ব্যাগের চাহিদা, পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সহযোগিতার জন্য আজ সকালে ইউএনও মহোদয়ের কাছে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে।

অর্জনা ইউপি চেয়ারম্যান দিদারুল আলম খান মাহবুব বলেন, আমার ইউনিয়নটি পুরোটাই দুর্গম চরাঞ্চল। এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন এবং অনেকের ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যাপক ভাঙন অব্যাহত। এছাড়া পোকা-মাকড়ের আতঙ্ক বিরাজ করছে। ইউএনওর সাথে যোগাযোগ করে ক্ষতিগ্রস্ত ও পানিবন্দি পরিবারের জন্য সহযোগিতার জন্য আবেদন করা হচ্ছে।

গাবসারা ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম শাপলা আকন্দ বলেন, কালিপুর, মেঘারপটল, রেহাইগাবসারা, চন্ডিপুর, জয়পুর ও রুলীপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার কৃষকের তিল, পাটসহ অন্যান্য ফলস তলিয়ে গেছে। এ পর্যন্ত ১০-১৫ টি ঘরবাড়ি বিলীন এবং পানিবন্দি আড়াই'শ পরিবারের মানুষ। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে পুরো চর পানিবন্দি হয়ে যাবে। এলাকায় নিয়মিত খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ জানান, যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে উপজেলার চরাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকাগুলো পানি প্রবেশ করেছে এবং কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এনিয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবগত করা হয়েছে। এসব মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ইতোমধ্যে তালিকা করা হচ্ছে এবং দ্রত ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এছাড়া ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ডাম্পিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

কারিগরি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছে দেশের সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা মোড়ে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দেশব্যাপী রেল অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন জুবায়ের পাটোয়ারী। তিনি বলেন, “আমরা আজ সড়ক ছেড়ে দিলাম, কিন্তু আন্দোলন থেমে যাচ্ছে না। কাল থেকে সারাদেশে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ছি না।”

তিনি জানান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও কোনও লিখিত আশ্বাস পাননি তারা। ফলে, দাবি আদায়ে আন্দোলনের পরবর্তী ধাপ হিসেবে রেল অবরোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরেক আন্দোলনকারী মাশফি রহমান বলেন, “জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে আজকের মতো সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করা হলো। তবে কাল থেকে শুরু হবে আরও জোরালো কর্মসূচি—রেলপথ অবরোধ।” তিনি জানান, অবরোধ কখন থেকে শুরু হবে, তা কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা মূল দাবি-

১. ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের অবৈধ পদোন্নতি বাতিল ও সংশ্লিষ্টদের চাকরিচ্যুত করা।
২. ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বয়সসীমা নির্ধারণ ও ইংরেজি মাধ্যমে কারিকুলাম চালু।
৩. ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ১০ম গ্রেডে চাকরির নিশ্চয়তা ও নিচু পদে নিয়োগ বন্ধ।
৪. কারিগরি সেক্টরে অপ্রশিক্ষিত নিয়োগ বন্ধ ও নিজস্ব জনবল নিয়োগ নিশ্চিত করা।
৫. স্বতন্ত্র ‘কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়’ গঠন এবং সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠা।
৬. উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল কলেজে আসন সংরক্ষণ।

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এই ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। সড়ক অবরোধ, অবস্থান কর্মসূচির পর এবার রেল অবরোধে নামছেন তারা

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু বলেছেন, অনেক আগেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফা সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। সেখানে শিক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ বিষয়ই তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও কেউ কেউ নির্বাচনের আগে সংস্কার দাবি করছে। আগামীতে তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির মনোনয়নের জন্য অনেকেই দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন। যাদের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র অভিযোগ আছে, তাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দেওয়া হবে না। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রার্থী বাছাই শুরু করেছেন। যাদের জন সমর্থন আছে, সেই সমস্ত ক্লিন ইমেজের ত্যাগী নেতাদের আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে।

এ সময় টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির সভাপতি জহুর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এসএম ফাইজুর রহমান, বার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি সরকারি কৌশুলি (পিপি) শফিকুল ইসলাম রিপন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম চাকলাদার, মাইদুল ইসলাম শিশির, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি

আরশাদ খান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার আরশাদ খান। প্রাথমিকভাবে পাঁচ মাসের জন্য চুক্তি হলেও ভবিষ্যতে চুক্তির মেয়াদ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে আরশাদ খান বাংলাদেশে এসে কাজ শুরু করেছেন। বর্তমানে এইচপি দলের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন ডেভিড হেম্প এবং পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কলি মুর। আরশাদের যুক্ত হওয়ায় পূর্ণতা পেল দলের বোলিং বিভাগ। পাশাপাশি, ফিল্ডিং কোচ নিয়োগের জন্যও কাজ করছে বোর্ড।

আরশাদ খান পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৯টি টেস্ট এবং ৫৮টি ওয়ানডে ম্যাচ। ওয়ানডেতে তার উইকেট সংখ্যা ৫৬ এবং টেস্টে ৩২। ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর জীবিকার প্রয়োজনে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ট্যাক্সি চালান। এরপর ২০২০ সালে আবার ক্রিকেট জগতে ফিরে এসে শুরু করেন কোচিং ক্যারিয়ার।

সর্বশেষ তিনি পাকিস্তান নারী দলের স্পিন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার বাংলাদেশের তরুণ স্পিনারদের দক্ষতা বাড়ানোর দায়িত্ব পড়েছে তার কাঁধে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
মেহেরপুরে ছাত্রদলের দুই নেতাকে কারাগারে প্রেরণ
ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিবেচনাধীন থাকবে: নাহিদ ইসলাম
বিড়ালের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তের ছবি ভাইরাল, প্রশংসায় ভাসছেন তারেক রহমান
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কঠোর বিধিনিষেধ, পরিবারের সদস্য নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ