মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪ | ১৮ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রতারণার শিকার হয়ে পরীক্ষা দিতে পারল না ২২ শিক্ষার্থী, কেন্দ্রে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে অধ্যক্ষ আকতারুজ্জামান ও বর্তমান বাংলা প্রভাষক লোকমান হোসনের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম, শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণা ও দুর্নীতির কারণে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারল না নিকরাইল শমশের ফকির ডিগ্রি কলেজের ২২ জন পরীক্ষার্থী। ফলে এবারের পরীক্ষা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

এদিকে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে রবিবার (৩০ জুন) সকালে পরীক্ষার প্রথম দিনে ওই কলেজের বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা নিকরাইল পলশিয়া রানী দিনমনী উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রে বিক্ষোভ-সমাবেশ, পুলিশের সাথে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, হলের বেঞ্চ ভাঙচুর করে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে তাদের কেন্দ্রের ভেতর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও বাহিরে এসে পরীক্ষা চলাচলকালীন সময়ে বিক্ষোভ করতে থাকে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জানা গেছে, এইচএসসি পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত টাকার চেয়ে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এতে অনেক শিক্ষার্থী অতিরিক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করে। পরে কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক লোকমান হোসেন ২২ জন পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা করে নেয় ফরম পূরণের জন্য। কিন্তু পরবর্তীতে ওই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ করে দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেয়া হয়নি। ফলে বোর্ড থেকে কোনো প্রবেশপত্রও পায়নি।

সরেজমিনে দেখা যায়, রবিবার সকাল ৮ টা থেকে ২২ পরীক্ষার্থী কেন্দ্রে সমবেত হয়ে পরীক্ষার প্রবেশপত্র পাওয়া শিক্ষার্থীরা প্রবেশ করার চেষ্টা করলে তাদের বাঁধা দেয়। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করে হলের বেঞ্চ ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের সাথে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

এই খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মানুনুর রশীদ, ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ এবং নিকরাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদুল হক মাসুদ ঘটনাস্থলে এসে পরীক্ষা শুরুর আধা ঘণ্টা পর বিক্ষুব্ধ পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র থেকে সরিয়ে নেয়।

পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা নাজমুল ইসলামসহ বিক্ষুব্ধ পরীক্ষার্থীরা বলেন- ফরম ফিলাপের সময় কলেজ কর্তৃপক্ষ ৫ থেকে ৮ হাজার টাকা দাবি করে। পরে শিক্ষক লোকমান হোসেন ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা করে নিয়ে ফরম পূরণের আশ্বাস দেয়। গত শনিবার প্রবেশপত্র আনতে গেলে জানতে পারি আমাদের প্রবেশপত্র হয়নি। পরে লোকমান স্যারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কলেজ থেকে ঘাড় ধরে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তারা আরও জানান- প্রতারণাকারী কলেজের সাবেক কেরানি ও বর্তমান বাংলা প্রভাষক লোকমান হোসেন, অধ্যক্ষসহ জড়িত অন্যান্য স্যারদের শাস্তি দাবি করে। অন্যথায় আন্দোলনসহ আত্মহত্যার পথ বেছে নেবে।

শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগের বিষয়ে জানতে কলেজের সাবেক কেরানি ও বর্তমান বাংলা প্রভাষক লোকমান হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে কলেজটির অধ্যক্ষ আকতারুজ্জামান অস্বীকার করে ২২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ না নিতে পারায় তাদের ব্যাপারে কোনো দায় নেবে না বলে জানিয়ে এই ঘটনা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে উলটো বলেন, জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বছর কলেজ থেকে ১৭১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে।

নিকরাইল ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল হক মাসুদ বলেন, ২২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারার ঘটনায় অধ্যক্ষ ও লোকমানসহ যে-সকল শিক্ষকরা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ বলেন, ২২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে না বিষয়টি জেনেছিলাম। প্রথম পরীক্ষার দিন রোববার সকালে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। পরে তারা কেন্দ্রের গেট বন্ধ করে পরীক্ষা দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করে। বিষয়টি জানা মাত্রই ঘটনাস্থলে গিয়ে পরীক্ষার্থীদের সুষ্ঠু সমাধানের আশ^াসে তাদের কেন্দ্র থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।

তিনি আরও বলেন- যারা শিক্ষার্থীদের থেকে ফরম ফিলাপের অর্থ নিয়ে পরীক্ষার দেওয়ার ব্যবস্থা করেনি তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতন সংশ্লিষ্টদের অবগত করা হয়েছে।

Header Ad

পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক

ছবি: সংগৃহীত

কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষণের ফলে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়ে গেছে রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল। পানিতে তলিয়ে গেছে বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক। ফলে সাজেক ভ্যালিতে আটকা পড়েছেন ৭ শতাধিক পর্যটক।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাজেক কটেজের মালিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায় বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক। ফলে সাজেকে ছোটবড় মিলে ১২৫ গাড়ির পর্যটক আটকা পড়ে গেছেন।

আজ আর গাড়ি চলাচল সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি আরও জানান, সোমবার যেসব পর্যটক এসেছে তাদের সবাই সাজেকে অবস্থান করছে। পানি যেভাবে বাড়ছে তাতে আজকে গাড়ি চলাচল করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে সকালে খাগড়াছড়ি থেকেও কোনো গাড়ি সাজেকে প্রবেশ করতে পারেনি।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, বাঘাইছড়িতে টানা ভারীবর্ষণের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে গেছে। এতে এখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হলেও এখনো কেউ আসেনি। আর বাঘাইহাট সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে ৭ শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েছে। পানি না সরা পর্যন্ত কেউ বের হতে পারবে না।

সোমবার (১ জুলাই) মধ্যরাত থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। এতে উপজেলার সদর, বারবিন্দু, মাস্টার পাড়া, লাইন্যা ঘোনা, উলুছড়ি, এফ ব্লক, পশ্চিম মুসলিম ব্লক, রুপকারি, পুরাতন মারিশ্যা গ্রামের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই

মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা। ছবি: সংগৃহীত

হত্যাকাণ্ডের ১৩ বছর পর সাবেক সংসদ সদস্য ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত সামসুদ্দোহা খান মজলিশের স্ত্রী সেলিনা খান মজলিশ মেহের হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

পিবিআই বলছে, বড় মেয়ে শামীমা তাহের পপির পরকীয়া সম্পর্কের কথা জেনে যান মা সেলিনা খান মজলিস। এ কারণে পরকীয়া প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে মাকে হত্যা করেন পপি। পরে এ হত্যাকাণ্ডকে ‘আত্মহত্যা’ বলে প্রচার করে ঘটনা ধামাচাপা চেষ্টা করেন বড় মেয়ে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে পিবিআই সদরদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার।

এ হত্যাকাণ্ডের জড়িত থাকায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন—মূল হত্যাকারী সাবেক এমপির বাসার বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি সুবল কুমার রায় (৫০), এমপিকন্যা শামীমা খান মজলিস ওরফে (পপি) এবং আরতি সরকার (৬০)।

পিবিআই প্রধান বলেন, দীর্ঘদিন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন না হওয়ায় এক পর্যায়ে বন্ধ হয়ে যায় মামলার তদন্ত কাজ। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে নির্দেশনা আসে। আমরা ঘটনার তদন্ত শুরু করি। তদন্ত শুরু হলে আমরা ভিকটিমের বড় মেয়ে আসামি শামীমা খান মজলিশের পাশাপাশি বাকি দুই মেয়েকেও সন্দেহের মধ্যে রাখি। আমরা খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি যে, ওই বাসায় কারা কারা আসতেন। জানতে পারি একজন ইলেকট্রিশিয়ান মাঝে মাঝে ওই বাসায় আসতেন। কিন্তু বহুদিন ধরে তার ওই বাসায় আসা-যাওয়া নেই। জানতে পারি তিনি বিগত ৩০ বছর ধরে সাভারে ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে পাশেই তার একটি বড় মুদির দোকানও আছে।

শামীমা তাহের পপি এবং সুবল কুমার রায়। ছবি: সংগৃহীত

বনজ কুমার মজুমদার বলেন, আমরা তদন্তকালে যেসব তথ্য জানতে পারি তার মধ্যে বাসার সুইচ বোর্ডটি ভাঙা এবং সেখান থেকে দুটি তার বের করে রাখার একটা বিষয় উঠে এসেছিল। এরপর আমরা আসামি ইলেকট্রিশিয়ান সুবল কুমার রায়কে (৫০) নিয়ে আসি। সাবেক সংসদ সদস্য সামসুদ্দোহা খান মজলিশ তাকে পছন্দ করতেন, তাই আসামি সুবল কুমার রায় মাঝে মধ্যে সেখানে যাতায়াত করতেন। বাড়ির ইলেকট্রিকের কাজও করে দিতেন। ১৯৯৮ সাল থেকে সুবল কুমার রায় খান মজলিশের বাড়িতে যাতায়াত করতেন।

তিনি আরও বলেন, আসামি সুবল কুমার রায় গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ভিকটিম সেলিনা খান মজলিশের (৬৩) বড় মেয়ে শামীমা খান মজলিশ তার স্বামীকে নিয়ে নিচতলায় বসবাস করতেন। সেখানে তিনি নিয়মিত যাতায়াতের এক পর্যায়ে আসামি শামীমা খান মজলিশের স্বামীর সঙ্গে বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে ২০০১ সালে আসামি সুবল কুমার রায় এবং শামীমা খান পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি ২০০৫ সালে জানাজানি হলে সুবল কুমার রায়কে মারধর এবং অপমান করা হলে তিনি বাসা থেকে চলে যান। তাকে আর ওই বাসায় যেতে নিষেধ করা হয়। ২০০৮ সালে সবল কুমার রায় বিয়ে করেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি আবার সেই বাসায় যাতায়াত শুরু করেন।

যেদিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন ভোরবেলা ফজরের নামাজের সময় ভিকটিম সেলিনা খান মজলিশ ছাদে উঠেছিলেন এবং সেখান থেকে দেখতে পান সুবল কুমার রায় চুপিচুপি তার বাড়ির দিকে আসছেন। সুবলকে দেখে তিনি চিৎকার করতে করতে নিচে নামছিলেন। তখন আসামি সুবল এবং শামীমা মায়ের চিৎকার থামাতে ওপরে যান। মাকে থামানোর জন্য মেয়ে শামীমা খান মজলিশ তাকে জাপটে ধরেন এবং পাশে থাকা একটি ফল কাটার চাকু দিয়ে গলার দুই পাশে তিনটি পোচ দেন। এরপর যখন তারা দেখেন তার মা মারা যায়নি জীবিত আছে তখন আসামি সুবল ইলেকট্রিক বোর্ড ভেঙে সেখান থেকে দুটি তার বের করে ভিকটিমের মাথায় ইলেকট্রিক শক দেন এবং মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

পিবিআই প্রধান আরও বলেন, জবানবন্দি থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ১৪ জুন সকাল সাড়ে ৬টা থেকে সাড়ে ৭টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। বাসার ডাইনিং রুমে ভিকটিমের গলার দুই পাশে ফল কাটার ছুরি দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত অবস্থায় ভিকটিমকে তার প্রতিবন্ধী ছেলে সেতুর কক্ষে নেওয়া হয়। সেখানে খাটের চাদরের ওপরে একটি পুরাতন পত্রিকা বিছিয়ে ভিকটিমের মাথার কাছে দুটি বালিশ দিয়ে চাপা দিয়ে এবং ঘাড়ের নিচে তোষক দিয়ে শুইয়ে রেখে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন আসামিরা।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

সর্বজনীন পেনশন ‘প্রত্যয় স্কিম’ বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনকে অযৌক্তিক বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করে ঘোষিত ‘প্রত্যয় স্কিম’ নিয়ে আন্দোলনের কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছে না বলেও জানান তিনি।

এদিকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যয়-এ যুক্ত হতে অসম্মতি জানিয়ে সর্বাত্মক কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সোমবার (১ জুলাই) থেকে শুরু হওয়া অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। আন্দোলনে বন্ধ রয়েছে ক্লাস, পরীক্ষা থেকে শুরু করে প্রশাসনিক কার্যক্রমও। আজ দ্বিতীয় দিনের শিক্ষক-কর্মচারীরা কর্মবিরতির কর্মসূচিতে অংশ নেন। সেখান থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় কোনোভাবেই প্রত্যয় স্কিম মানা হবে না। প্রয়োজনে আন্দোলন কঠোর থেকে কঠোরতর হবে। তাদের দাবি এ স্কিম বৈষম্যমূলক। যাতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক
মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা ২২ শিক্ষার্থীর মানববন্ধন
এলপি গ্যাসের দাম বাড়লো
এবার রাজধানীর মিরপুরে দেখা মিলল রাসেলস ভাইপারের!
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পেনশন স্কিম নিয়ে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন : কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সৌদিতে তেল-গ্যাসের আরও নতুন ৭ খনি আবিষ্কার
সন্ধ্যায় বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঘুমের কারণে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারেননি তাসকিন!
ছাত্রলীগ নেতার পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে কাউন্সিলর পুত্র আটক
ফুলছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে এটিইউ
ছাগলকাণ্ডে মতিউর-ফয়সালের পর ফাঁসছেন এনবিআরের আরেক কর্মকর্তা
একদিনে যমুনায় পানি বাড়ল ৩৩ সেন্টিমিটার
পায়রার তীরে ভাসছে মাথাবিহীন ২৫ ফুট লম্বা তিমির মরদেহ
চার বছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো জুনে
আলোচিত ১৫ লাখের সেই ছাগল মিলল সাভারে