বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘আর্থিক সহযোগিতা’ চেয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের বিরুদ্ধে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে।

জেলার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক-বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডায়াগনোস্টিক সেন্টারসহ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে একই ধরনের চিঠি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। চিঠি পাওয়ার পর অনেকেই স্বেচ্ছায় সাধ্যমতো অর্থ প্রদান করলেও অনেকে করেছেন বিরুপ মন্তব্য।

এদিকে, জানতে চাইলে ‘আর্থিক সহযোগিতা’ প্রদান সংক্রান্ত চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

জানা যায়, গেল ১৮ মার্চ মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (নেজারত শাখা, ব্যবসা বাণিজ্য শাখা ও ট্রেজারি শাখা) ওমর শরীফ ফাহাদ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিটি জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এনজিও, লাইফ ইন্সুরেন্স, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে পাঠানো হয়। চিঠি পাওয়া ও অর্থ দানের বিষয়টি নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিশ্চিত করেন একাধিক ব্যক্তি। এর মধ্যে জেলা সদরে কর্মরত একাধিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) কর্মকর্তা ও বেশ কয়েকটি ইন্সুরেন্স কোম্পানির জেলা প্রতিনিধি ও ডিজিএমও রয়েছেন।

একটি ইন্সুরেন্স কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জেলা প্রশাসনের একজন এনডিসি আমাকে ফোন দিয়ে তার অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গেলে তিনি বলেন, এবার আমাদের খরচ একটু বেশি। আপনি এই চিঠিটা (অর্থ সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত) ইন্সুরেন্স কোম্পানির যারা রয়েছেন তাদের পৌঁছে দিয়েন। ওই কর্মকর্তার কথামতো তিনি সেই চিঠি ফারইষ্ট, সন্ধানী, মেঘনা, ডেল্টা লাইফ ও পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির প্রতিনিধিদের কাছে পৌছে দেন।

আর্থিক সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য জেলা প্রশাসন, মুন্সিগঞ্জ ইতোমধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচীর আয়োজন করেছে। এ আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন করতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এমতাবস্থায়, আপনার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে অন্যান্য বছরের ন্যায় সার্বিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।’

জানা যায়, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবছরের মত এবারও মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিনব্যাপী কুচকাওয়াজ, জেলা ও উপজেলা সদরের যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা, চিত্রাঙ্কন- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন আয়োজন করেছে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসন। স্বাভাবিকভাবেই এসব কর্মসূচি সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও চিঠি দিয়ে অর্থ সহযোগিতার বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখছেন অনেকে।

‘আর্থিক সহযোগিতা’ প্রদান সংক্রান্ত চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারি কমিশনার (নেজারত শাখা, ব্যবসা বাণিজ্য শাখা ও ট্রেজারি শাখা) ওমর শরীফ ফাহাদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছি। এটা প্রতিবছরই দেয়া হয়। তবে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিঠি দেয়া হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের যে আয়োজন- আমরা তাদেরকে (বীর মুক্তিযোদ্ধাদের) ইফতার দিবো- চাদরের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের বরাদ্দ তো খুবই কম থাকে। আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে আমরা যে চিঠি দিয়েছি- যারা চায় দিবে, না দিলে না দিবে। আমাদের কোন ধরনের বাধ্যবাধকতা নাই। আমাদের প্রোগ্রাম আমরা কিভাবে কালারফুল করতে পারবো- রাষ্ট্রীয় প্রোগ্রাম। প্রোগ্রামটা আমাদের জেলা প্রশাসন আয়োজন করে কিন্তু এটি আমাদের একার না। সবাই মিলেই করি প্রোগ্রাম।’

কিভাবে এই অর্থ সংগ্রহ করা হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যার ইচ্ছা। বেশিরভাগই মনে করেন যে আসে, কেউ লোক পাঠিয়ে দেয়। যে যেরকম দিতে পারে নগদ আমাদের কাছে পৌছে দেয়।’

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনে সরকারের বরাদ্দ রয়েছে কি না জানতে চাইলে ‘ আমি এ বিষয়ে এসাইন অফিসার না’ ও চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই’ বলে জানান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাকির হোসেন।

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. আবুজাফর রিপনের সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত একটি কমিটির দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আশরাফুল আলম বলেন, ‘লুকোছাপা যেটা সেটা হচ্ছে কাগজছাড়া। চেয়ে চেয়ে নেয়ার বিষয় আছে। এটা হচ্ছে- কেউ চেক দেয়- কেউ আবার একটা জিনিস কিনে দেয়। সবাই যে নগদ দেয় বিষয়টা এরকম না। সরকার যে বরাদ্দ দেয় সরকার নিজেও জানে এতে হয় না। কিন্তু ফোন দিয়ে দিয়ে বলা- ভাই আপনি সহযোগিতা করেন। অ্যাজ এ অফিসার এটা হয় না। হ্যা ভাই চিঠি দিলাম- দিলে ভালো না দিলেও ওয়েল।’

এসময় তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘আপনি কি বিষয়টা প্রথম জানলেন?’

গ্রহণকৃত এসব অর্থ সরকারি নিয়মে (লোকাল রিলেশন্স- এলআর ফান্ড) নেয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্যাংকে গিয়ে সবাই হয়তো টাকা জমা দেয় না তবে এটার একটা হিসাব হবে- কত টাকা উঠলো কত ব্যায় হলো।’

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের মত এ ধরনের অনুষ্ঠানে সরকারি বরাদ্দ কত থাকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আগে ৫০ হাজার টাকা ছিলো। এখন সেটা বেড়ে ১ লাখ টাকা হতে পারে।’

Header Ad
Header Ad

শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ সময় পর সশরীরে ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সমাবেশে অংশ নেওয়ার কথা ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার। তবে তা আর হচ্ছে না। অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়া সমাবেশে যোগ দিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে দলের চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি (খালেদা জিয়া) গত পরশু রাত থেকে অসুস্থ। চিকিৎসকদের পরামর্শে তার সমাবেশে অংশ নেওয়া বাতিল করা হয়েছে।

২১ ডিসেম্বরের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল খালেদা জিয়ার। বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১২ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন।

জানা গেছে, প্রতিবছর বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে বিএনপির অঙ্গসংগঠন মুক্তিযোদ্ধা দল। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নানা বাধাবিপত্তির মধ্যেও সমাবেশ করেছে সংগঠনটি।

তবে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর এবার মনোরম পরিবেশে সমাবেশ করতে চান নেতারা। এ জন্য খালেদা জিয়াকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে আমন্ত্রণে সায় মিললেও তিনি উপস্থিত থাকতে পারছেন না বলেও জানিয়েছেন দায়িত্বশীল নেতারা।

Header Ad
Header Ad

কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) মিশরের রাজধানী কায়রোতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

পাশাপাশি তিনি মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী ড. জাম্বরি আবদুল কাদিরের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।

এর আগে, বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় ড. ইউনূস কায়রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে মিশরের পাবলিক বিজনেস সেক্টরের মন্ত্রী মোহাম্মদ শিমি তাকে স্বাগত জানান। বিমানবন্দরে স্বাগত জানানোর পর, ড. ইউনূস তার সঙ্গে একটি সংক্ষিপ্ত বৈঠকও করেছেন।

‌‌'তরুণদের বিনিয়োগ ও এসএমইকে সহায়তা করা: আগামীর অর্থনীতিকে রূপদান' প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ডি-৮ হলো অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন। এটি ডেভেলপিং-৮ নামেও পরিচিত। সংস্থাটি বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্কের মধ্যে পারস্পরিক উন্নয়ন সহযোগিতার জন্য প্রতিষ্ঠিত।

সম্মেলনে ড. ইউনূস ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি।

Header Ad
Header Ad

আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ঘটে যাওয়া দুটি ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৪৪ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে গজনি প্রদেশে এই দুর্ঘটনাগুলো ঘটে।

তালেবান সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রাদেশিক প্রধান হামিদুল্লাহ নিসার জানান, দুর্ঘটনার দুটি ঘটনাই বাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এতে আরও ৭৬ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

তিনি জানান, একটি দুর্ঘটনায় একটি জ্বালানি ট্যাংকার এবং অন্যটিতে একটি কার্গো ট্রাক জড়িত ছিল এবং আহতদের মধ্যে কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

আফগানিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনা সাধারণ একটি বিষয়। দেশটির দুর্বল সড়ক অবকাঠামো দীর্ঘ কয়েক দশকের যুদ্ধের কারণে আরও খারাপ হয়েছে। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সামকির বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ার পর এই যুদ্ধের শেষ হয়। এরপর দেশটির পশ্চিমা সমর্থিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে তালেবান।

তখন থেকে এই দেশ শাসন করছে তালেবান সরকার। তবে থেকে কোনো দেশই এখন পর্যন্ত তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি। তবে রাশিয়া ধীরে ধীরে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। এমনকি গত জুলাইয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে তালেবানকে মিত্র বলেও উল্লেখ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া
কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত
পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
২৩৮ পদে জনবল নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়, আবেদন অনলাইনে
শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি
এক বছর লিভ টুগেদারের পর পার্টনার পছন্দ করেছি: স্বাগতা
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপি
সাবেক সংসদ সদস্য রাগিবুল হাসান রিপু গ্রেপ্তার
মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত ১৩
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
কক্সবাজারে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষ, শিশুসহ নিহত ৫
মাদককাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন তিন শীর্ষ নাট্যাভিনেত্রী!
গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ
৫ বছর পর চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল, এলাকায় খুশির বন্যা
মোদির বিতর্কিত পোস্ট: যে বার্তা দিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার