শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাস্তা ছাড়াই খালের ওপর নির্মাণ হচ্ছে কোটি টাকার সেতু

একপাশে রাস্তা ছাড়াই খালের ওপর নির্মাণ হচ্ছে সেতু। ছবি-ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া পশ্চিম পাড়া এলাকায় খালের ওপর প্রায় কোটি ব্যয়ে রাস্তা ছাড়াই নির্মাণ করা হচ্ছে একটি সেতু। যেখানে সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে তার একপাশে নেই কোনো সংযোগ রাস্তা। নির্মাণাধীন এই সেতুর একটু দূরে রয়েছে শতশত বিঘা ফসলি জমি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি- সেতুটি নির্মাণের পর সংযোগ রাস্তা করে দেওয়া হবে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সম্প্রতি কয়েড়া পশ্চিম পাড়া মোন্তার বাড়ি খালের উপর নির্মাণ সেতুটির কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে ব্রিজের পাইলিংয়ে ব্যাস ঢালাই কাজ শুরু হয়েছে। যেখানে সেতুটির একপাশে কোন রাস্তা নেই। এছাড়া সেতুটির পশ্চিম পাশে তেমন কোনো বসতিও নেই। মাত্র ১০-১২ টি পরিবার বসবাস করে আসছেন। খালের উপর নির্মাণ হওয়া এই সেতুর পশ্চিমপাশে নিকরাইল ইউনিয়নের সিরাজকান্দি গ্রাম। আর কাজ হচ্ছে গোবিন্দাসী অংশে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া পশ্চিম পাড়া গ্রামের মোন্তার বাড়ি সংলগ্ন খালের উপর ১২ মিটার দৈর্ঘ্যরে গার্ডার সেতু নির্মাণের জন্য গেল বছর ২ আগস্টে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স বিলাশ ট্রেডার্সকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। এতে সেতুর নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয় ৯১ লাখ ৪৫ হাজার ৫৪২ টাকা।

অপরদিকে, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারিতে কাজ শেষ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু কাজের মেয়াদ ২ মাস পেরিয়ে গেলেও সেতুটির কাজ চার ভাগের এক ভাগ সম্পন্ন করতে পারেনি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যে কাজের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে ওই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

স্থানীয়রা বলেন- কোটি টাকা ব্যয়ে এই সেতুটি রাস্তা ছাড়াই নির্মাণ করা হচ্ছে। সেতুটির পশ্চিম পাশে নেই কোনো যাতায়াতের সংযোগ রাস্তা। যদি রাস্তা না থাকে তাহলে অযথা সরকারের কোটি টাকা খালে ফেলার মানেই হয় না।

কয়েড়া ৯ নং ওর্য়াডের ইউপি সদস্য মো. রুবেল সরকার বলেন- ‘সেতুর পশ্চিম পাশে দীর্ঘদিন ধরে ১০ থেকে ১২ টি পরিবার বসবাস করছে। সেতু নির্মাণে শেষে সেখানে সেতুর দু’পাশে সংযোগ রাস্তা করা হবে বলে জেনেছি।’

ঠিকাদার আব্দুল বাছেদ জানান, খালে পানি থাকায় কাজ শুরু করতে দেরি হয়। সেতুর সাথে ১০০ মিটার রাস্তা করা হবে।

গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান দুলাল হোসেন চকদার বলেন- ‘কয়েড়া পশ্চিম পাড়া এলাকায় বর্ষা মৌসুমে মানুষের যাতায়াতের কষ্ট হয়। তাছাড়া আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল জনদুর্ভোগ লাঘবে সেখানে বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে একটি সেতু নির্মাণ করা। এরইপ্রেক্ষিতে এমপি মহোদয়ে ডিও লেটার মাধ্যমে সেখানে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে।’

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. জহুরুল ইসলাম বলেন- ‘বর্ষায় যাতায়াতে ব্যাপক জনদুর্ভোগ হওয়ায় স্থানীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে বাঁশের সাঁকো ভেঙে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। সেতুর আশপাশে অসংখ্য বসতি রয়েছে। সেতুর সাথে ৭০-৮০ মিটার রাস্তা কাজ করবে ঠিকাদার। অবশিষ্ট স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা বানানোর কাজ করবেন। ফলে যায়াতের সুফল পাবে কয়েক গ্রামের মানুষ।’

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহিদুর রহমান বলেন, ‘স্থানীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলামিক দলগুলোর ঐক্য অত্যাবশ্যক। তিনি মন্তব্য করেন, বিএনপি ও জামায়াতের ভূমিকার কারণে এই ঐক্য ব্যাহত হলে তাদের জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য অটুট রাখা আমাদের দায়িত্ব।

শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মাওলানা মামুনুল হক। তিনি আরও বলেন, "আমরা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাই, যা আল্লাহর দিনকে বিজয়ী করবে। এই সংগ্রামে আমরা ঐক্যের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চাই।"

মামুনুল হক বলেন, ইসলামিক দলগুলোর আলাদা স্বকীয়তা থাকতে পারে, তবে খেলাফত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কোনো ভিন্নতা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, "আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠায় আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। অতীতের তিক্ততা পেছনে ফেলে বাস্তবতাকে সামনে রেখে ঐক্যের ভিত গড়ে তুলতে হবে।"

বর্তমান বাস্তবতা প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, "আমাদের অভিন্ন শত্রু ভারত। তাদের আধিপত্যবাদ রুখতে ইসলামিক দলগুলোর সম্মিলিত ভূমিকা প্রয়োজন।" মাওলানা মামুনুল হক বলেন, "যেকোনো পরিস্থিতিতে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের রাজপথের ঐক্য বজায় রাখতে হবে।"

অধিবেশনের উদ্বোধনী পর্বে সকাল সাড়ে ৯টায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিসের উপদেষ্টা ও সাবেক আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক। অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিসের আমিরে মজলিস মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ।

মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, "আগামীর বাংলাদেশে আমরা এমন একটি জাতি গঠন করতে চাই, যা আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলবে এবং ইসলামিক আদর্শের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত হবে।" তিনি ইসলামিক দলগুলোর প্রতি অতীতের ভুলে না ফিরে ভবিষ্যতের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

আলোচনায় উপস্থিত অন্যান্য বক্তারাও ইসলামিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের

ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার

  টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবন দেয়াল ও ছাদের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবনটি পুরনো হওয়ায় দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনের ছাদ ও দেয়ালের প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে। এতে ভবনটিতে পুলিশি কার্যক্রম ঝুঁকিতে পড়েছে। ঝুঁকি জেনেও থানা ভবনে বসে কাজ করছেন কর্মরত পুলিশ সদস্যরা। ভবনটিতে পুলিশ থাকার প্রতিটি কক্ষগুলো এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

সরেজমিনে ভূঞাপুর থানা ভবন ঘুরে দেখা গেছে, দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনটির উপর তলার বিভিন্ন কক্ষের ছাদে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রড বেড়িয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ভবনটির সংস্কার না হওয়ায় বেহাল অবস্থায় রয়েছে। ভবনটি দ্রুত সংষ্কার না করলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভূঞাপুর থানা সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের ৭ আগস্ট সাবেক স্বরাষ্ট্র ও যোগাযোগ মন্ত্রী প্রয়াত এম মনসুর আলী ভূঞাপুর থানা উদ্বোধন করেন। ১৯৮৩ সালে ৯ই নভেম্বর ঢাকা বিভাগের ডি.আই.জি এম আজিজুল হক থানা ভবনের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এরপর মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও সেটি কোন কাজে আসেনি।

কর্মরত পুলিশ সদস্য খয়বর আলম বলেন, থানার এই ভবনটি বসবাসের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। বিকল্প ভবন না থাকায় এখানেই থাকতে হচ্ছে। প্লাস্টার খসে বালু ও ইটের খোয়া নিচে পড়ছে। বৃষ্টি নামলে চুয়ে চুয়ে কক্ষে পানি পড়ে। বর্তমানে ভবনটির সংস্কার অথবা আলাদা একটি নতুন ভবন প্রয়োজন।

পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমরা যে ভবনে বসবাস করছি এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রডগুলোও বেরিয়ে যাচ্ছে। ঘুমে থাকলে ছাদের প্লাস্টার ভেঙে বালু অনেক সময় চোখে-মুখে পড়ে। আবার বৃষ্টি এলে পানি কক্ষে পানি পড়ে। যদি একটি নতুন ভবন হতো তাহলে এ সমস্যা থাকতো না।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, আমরা প্রতিটি পুলিশ সদস্যরা মানুষের জানমাল ও জননিরাপত্তার জন্য কাজ করে থাকি। যারা দিনরাত পরিশ্রম করে, তাদের দিনশেষে ভবনে নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবস্থা নেই। দুর্ঘটনার আতঙ্কে তাদের নির্ঘুম রাত পাড় করতে হয়।

তিনি আরও বলেন, ভবনটির ছাদ ও দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং ঝুঁকি নিয়ে কার্যক্রম চলছে। ফলে যে কোনো সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। বর্তমান ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করে নতুন একটি ভবন নির্মাণ ও থাকার সু-ব্যবস্থা করার জন্য উধর্তন দপ্তরে আবেদনসহ অবগত করা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

নীতিশের রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ে ফিরলো ভারত  

ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পর নীতিশ কুমার রেড্ডি। ছবি: সংগৃহীত

মেলবোর্ন টেস্টের ব্যাকফুটে থেকে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছিল ভারত। দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নেমে ব্যর্থ ছিল ভারতের টপ অর্ডার। একই পথে হেটেছেন অভিজ্ঞ বিরাট কোহলি-ঋষভ পান্তরা। তৃতীয় দিনের সকালে দ্রুত উইকেট হারিয়ে আরও চাপে পড়ে সফরকারীরা। সেইসঙ্গে শঙ্কা ছিল ফলোঅনে পড়ার। তবে নীতিশ কুমার রেড্ডির ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতে ফলোঅনে এড়িয়ে লড়াইয়ে ফিরেছে রোহিত শর্মার দল।

মেলবোর্ন টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৫৮ রান করেছে ভারত। এখনও প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ১১৬ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। তাদের হাতে আছে মাত্র এক উইকেট।

৫ উইকেটে ১৬৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল ভারত। আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটার পান্ত ও রবীন্দ্র জাদেজা সকালে ভালোই শুরু করেছিলেন। শুরুর আধা ঘন্টায় পেসাররা যে বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন সেটা কাজে লাগাতে দেননি এই দুই ব্যাটার।

কঠিন সময় পার করে যখন বড় জুটি গড়ার দিকে এগোচ্ছিলেন তখনই পান্তকে থামিয়েছেন স্কট বোল্যান্ড। নাথান লায়নের হাতে ধরা পড়ার আগে ২৮ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এরপর রেড্ডির সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন জাদেজা। তবে জাদেজাও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ৫১ বলে ১৭ রান করেছেন তিনি।

২২১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ভারত তখন ফলো অনের শঙ্কায়। দলের এমন বিপদে ত্রাতা হয়ে হাজির হন রেড্ডি। তরুণ এই ব্যাটার এক প্রান্তে প্রতিরোধ গড়েন। আরেক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে রেড্ডিকে যোগ্য সঙ্গ দেন সুন্দর। এই দুজনে মিলে অষ্টম উইকেট জুটিতে তোলেন ১২৭ রান।
১৬২ বলে ৫০ রান করেছেন সুন্দর। তার এই ইনিংসে বাউন্ডারি ছিল মাত্র একটি। এই পরিসংখ্যানই বলে দেয় মাটি কামড়ে উইকেটে পড়েছিলেন এই অলরাউন্ডার।

সুন্দর ফিফটি করে ফিরলেও সেঞ্চুরি পেয়েছেন রেড্ডি। অভিষেক সেঞ্চুরি পেতে তিনি খেলেছেন ১৭১ বল। ভারতের তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে টেস্টে সেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়েছেন তিনি। দিন শেষে তিনি অপরাজিত আছেন ১০৫ রান করে।

শেষদিকে আলোক স্বল্পতার কারণে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই দিনের খেলা শেষ করতে বাধ্য হন আম্পায়াররা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক
ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার
নীতিশের রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ে ফিরলো ভারত  
আগামী নির্বাচনে জনগণ দিনের আলোতে প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে
মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন
সিলেট সীমান্তে ভারতীয়র গুলিতে দুদিনে ২ বাংলাদেশি নিহত
১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে