শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে ৩৬ প্রাথমিক বিদ্যালয়

জামালপুরের বকশীগঞ্জে একটি পৌরসভাসহ সাতটি ইউনিয়নে ৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম। এছাড়াও আরও ৩৭ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের সংকটের কারণে বিদ্যালয় গুলোতে পাঠদান ও প্রশাসনিক কাজে জটিলতা দেখা দিয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় চরম হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রাথমিক শিক্ষার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। নানা সংকটের কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে দৈন্যদশা চলছে। একারণে অনেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংকটে পড়েছে। প্রধান শিক্ষক না থাকার কারণে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলায় জাতীয়করণ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ মোট ১১০ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এরমধ্যে ৩৬ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পদোন্নতি না হওয়ায় এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ পূরণ করা যাচ্ছেনা। কোন কোন বিদ্যালয়ে প্রায় দেড় যুগ সময় পার হলেও এখন পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণ করা সম্ভব হয়নি।

আবার কোন কোন বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে পাঠদানে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে। সহকারী শিক্ষকরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হওয়ায় অন্য সহকারী শিক্ষকরা তাকে মানতে চান না। ফলে এসব স্কুলের পাঠদানসহ শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

যেসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে সেসব বিদ্যালয় গুলো হলো, সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নিলাখীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঝালরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠান্ডারবন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খাসের গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ধানুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গেদরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মদনেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলকিহারা পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আইরমারী আক্কাছ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আইরমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘাসির পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জিনিয়া ওমর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বংশী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আইরমারী নতুন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেরুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সেকেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সেকেরচর কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বৈষ্ণব পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুতুবের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কামালের বার্ত্তী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আবদুল গণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চিনারচর উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বালুগাঁও কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, টিলাপাড়া কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা ভাটি পাড়া কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উত্তর পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের সুবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম। বারবার কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরও প্রধান শিক্ষক পাওয়া যাচ্ছে না এই বিদ্যালয়ে। আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে পাঠদান চলছে। এই বিদ্যালয়ে ৯ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শুন্য রয়েছে। এরমধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অফিসের কাজে বাইরে গেলে বাড়তি চাপে পড়তে হয় অন্য সহকারী শিক্ষকদের।

মদনেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, তার বিদ্যালয়ে ১৬ বছর ধরে প্রধান শিক্ষক না থাকায় অফিসিয়াল কাজে নানা ভাবে বিঘ্ন ঘটছে। অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয় দুর্গম চরাঞ্চল ও নদী এলাকায় হওয়ায় বিদ্যালয় গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক থাকতে চান না বলে অভিযোগ রয়েছে। অবিলম্বে শূন্যপদ গুলোতে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য থাকার বিষয়টি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে অবগত করা হয়েছে। কিন্তু ২০১০ সাল থেকে পদোন্নতি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় এ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু হলে প্রধান শিক্ষকের শুন্য পদ গুলো পূরণ করা সম্ভব হবে। আশা করি শিগগিরই এর সমস্যার সমাধান হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন

ছবি: সংগৃহীত

লিটন দাস এবারের পাকিস্তান সুপার লিগে খেলার কথা ছিল করাচি কিংসের হয়ে। বাংলাদেশি এই ব্যাটারের আজ মাঠে নামার সম্ভাবনা ছিল। প্রথম ম্যাচে আজ তার দল করাচি কিংস মাঠে নামবে মুলতান সুলতান্সের বিপক্ষে।

তবে লিটনকে অভিষেকের আগেই দেশে ফিরে আসতে হচ্ছে। কারণ তার আঙুলে চোট পেয়েছেন তিনি। যার ফলে এবারের পিএসএল যাত্রা শেষ হয়ে গেছে তার। সেটাও আবার অভিষেকের আগেই।

ম্যাচের আগে গতকাল অনুশীলনে নেমেছিলেন লিটন। কিন্তু সে সময় তিনি তার আঙুলে চোট পান। সেটাও এক আঙুলে নয়, একাধিক আঙুলে। আঙুলগুলোতে হেয়ারলাইন ফ্র্যাকচার ধরা পড়েছে। এ থেকে সেরে উঠতে তার অন্তত দুই সপ্তাহের মতো সময় প্রয়োজন। মূলত এ কারণে তার পিএসএল শেষ হয়ে গেছে।

লিটন ইতোমধ্যেই করাচির ক্যাম্প ছেড়ে গেছেন। দেশে ফেরার বিমানেও চেপে বসবেন শিগগিরই। বিষয়টি তিনি নিজেই সংবাদ মাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

৩০ বছর বয়সী লিটন এর আগে এলপিএল, আইপিএল ও সিপিএলে খেলেছেন। তবে পিএসএলে যাত্রা এবারই প্রথম হয়েছিল তার।

করাচির হয়ে খেলতে বিসিবির কাছ পুরো মৌসুমের জন্য অনাপত্তিপত্রও পেয়ে গিয়েছিলেন। তবে তার পথ আগলে দাঁড়াল চোট।

‘আমি নিজেকে আনলাকি প্লেয়ার ভাবি’ – আজই প্রকাশিত একটা সাক্ষাতকারে এ কথা বলেছেন লিটন। সে দিনই তাকে ফিরতে হলো পিএসএল অভিষেকের আগেই, অনুশীলনে চোট পেয়ে। দুর্ভাগ্য যেন পিছুই ছাড়ছে না তার।

Header Ad
Header Ad

পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জ শহরের নরসুন্দা নদীর তীরে অবস্থিত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে এ পর্যন্ত জমা হয়েছে মোট ৮০ কোটি ৭৫ লাখ ৭৩ হাজার ৫৭৬ টাকা। শনিবার (১২ এপ্রিল) কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয় মোট ১১ বার। এই ১১ বারে দানবাক্স থেকেই পাওয়া যায় ৫৬ কোটি ৩৮ লাখ ৫২ হাজার ৬৬০ টাকা। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।

২০২৪ সালের ৩০ নভেম্বর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে রেকর্ড ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা পাওয়া যায়। এর আগে একই বছরের ১৭ আগস্ট পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৭ কোটি ২২লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। একই বছরের ২০ এপ্রিল পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া যায়। ২০২৪ সালে মোট তিনবারে ২৩ কোটি ২২ লাখ ১৪ হাজার ৮৮৭ টাকা পাওয়া যায়। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া যায় বিপুল পরিমাণ।

এর আগে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা। একই বছরের ১৯ আগস্ট মসজিদের দানবাক্স খুলে ৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা পাওয়া যায়। তার আগে ৬ মে পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা পাওয়া যায়। একই বছরের ৭ জানুয়ারি পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৪ কোটি ১৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা। ২০২৩ সালে চারবার খোলা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া যায়। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।

এছাড়া ২০২২ সালে তিনবার খোলা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স। ২০২২ সালের ১২ মার্চ দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার ২৯৫ টাকা। পরের বার ২ জুলাই পাগলা দানবাক্স খুলে ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার ৪১৫ টাকা পাওয়া যায়। একই বছর শেষবার ১ অক্টোবর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার ৮৮২ টাকা। তিনবারে মোট ১১ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার ৫৯২ টাকা পাওয়া যায়। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।

মসজিদের দান থেকে পাওয়া এসব অর্থ সংশ্লিষ্ট মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদরাসা ও এতিমখানার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় হয়।

মসজিদটিকে আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দ্রুতই এর কাজ শুরু হবে। যার নামকরণ হবে ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’। এটি নির্মাণে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

এদিকে ৪ মাস ১২ দিন পর শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টায় পাগলা মসজিদের দানবাক্সগুলো খুলে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। এখন চলছে টাকা গণনার কাজ। প্রায় চার শতাধিক মানুষের একটি দল এসব বস্তাভর্তি টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও নেপালের কিছু অংশে ভারী বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড়ে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১০০ জন। বুধবার (৯ এপ্রিল) থেকে শুরু হওয়া এ দুর্যোগে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বহু প্রাণহানির ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা ও গণমাধ্যম। খবর, রয়টার্সের।

ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বিহারে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, বুধবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিপাতে সেখানে অন্তত ৮২ জন নিহত হয়েছে।

অন্যদিকে, দেশটির সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তর প্রদেশেও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সেখানে ১৮ জনেরও বেশি মানুষ বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন।

দেশটির আবহাওয়া অধিদফতর (আইএমডি) পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলে বজ্রঝড় ও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে শনিবার (১২ এপ্রিল) পর্যন্ত একটি সতর্কতা জারি করেছে।

ভারতের প্রতিবেশী দেশ নেপালেও ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেখানে বজ্রপাত ও ভারী বৃষ্টির কারণে অন্তত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।

ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ গত সপ্তাহে জানিয়েছিল, এপ্রিল মাসজুড়ে অধিকাংশ অঞ্চলে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি গরম পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় জনজীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে উদ্ধার ও সহায়তা কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল-পাকিস্তানে বর্ষা মৌসুম শুরু হয় জুন মাসে থেকে। শীতের শেষে মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত সাধারণত শুষ্ক আবহাওয়া থাকে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক