শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বড়শিতে ধরা পড়ল ১০০ কেজির শুশুক

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ধলেশ্বরী নদীতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ১০০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক শুশুক। সমুদ্রের দুর্লভ জলজ প্রাণীটিকে এক নজর দেখতে হাজার হাজার উৎসুক জনতা ভিড় করেন।

রবিবার (৩১ জুলাই) ভোরে উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া ধলেশ্বরী নদীতে সেন্টু নামের এক যুবকের বড়শিতে ধরা পড়ে শুশুকটি।

সেন্টু উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের চরডাঙ্গা গ্রামের আমজাদ আলীর ছেলে।

এলাকাবাসী জানায়, গতকাল (শনিবার) সন্ধ্যায় সেন্টু উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের জাঙ্গলিয়া এলাকায় ধলেশ্বরী নদীতে বোয়াল মাছ শিকারের বড়শি (জিয়ালা বড়শি) নদীতে ফেলে আসে। বড়শিতে একটি ছোট বোয়াল মাছ আটকে যায়। তিনি বোয়াল মাছটি খুলে আনতে গেলে হঠাৎ বিশাল আকৃতির শুশুকটি বোয়াল মাছকে গিলতে গিয়ে বড়শিতে আটকে যায়। পরে সেন্টু ভয় পেয়ে ডাক-চিৎকার করতে থাকেন। তার চিৎকার শুনে নদী পাড়ের লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। স্থানীয়দের সহায়তায় শুশুকটি পানি থেকে ডাঙ্গায় তুলে আনা হয়।

পরে শুশুক মাছটি স্থানীয় জাঙ্গালিয়া বাজারে নেওয়া হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের লোকজনসহ দূর-দুরান্ত থেকে হাজারো মানুষ শুশুক মাছটি দেখতে ভিড় জমায়।

সেন্টু মিয়া বলেন, শুশুকটির ওজন আনুমানিক ১০০ কেজি হবে। ভোরে জাঙ্গালিয়া বাজারে নেওয়া হলে স্থানীয় কয়েকজন ১৫ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

ক্রেতাদের মধ্যে একজন স্থানীয় ইসমাইল মিয়া। তিনি জানান, মাছটি ১৫ হাজার টাকায় সেন্টুর কাছ থেকে কেনা হয়েছে। পরে আমরা কয়েকজন মিলে মাছটি ভাগ করে নিয়েছি।

এ বিষয়ে নাগরপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাছুম বিল্লা জানান, মাছটি বিলুপ্তির পথে। এটি সংরক্ষিত প্রাণী। খবর পেয়ে আমরা বাজারে যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা সেটি কিনে ভাগাভাগি করে নিয়ে গেছেন। যদি জীবিত থাকত তাহলে আমরা উদ্ধার করে অবমুক্ত করতাম। এটি মারা, ধরা ও খাওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ধরনের মাছ শিকার থেকে বিরত থাকতে আমরা স্থানীয়দের সতর্ক করে দিয়েছি।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট: ঈদের ছুটি বাতিল, শিকার ও অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কঠোর নজরদারি

ছবি: সংগৃহীত

হরিণ শিকার ও অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে বন বিভাগ। এ কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বনরক্ষীদের এবারের ঈদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বন বিভাগ জানিয়েছে, প্রতিবছর ঈদের ছুটির সময় সুন্দরবনে চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়, বিশেষ করে হরিণ শিকারীরা অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এবার ঈদের আগেই শিকারিরা আরও বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে, যা বন বিভাগের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

অপরদিকে, সম্প্রতি বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের টেপার বিল ও শাপলার বিল এলাকায় ভয়াবহ দুটি অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে প্রায় ছয় একর বনভূমির সুন্দরীসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা পুড়ে যায়। বন বিভাগের ধারণা, মৌসুমী মাছ শিকারীরা এ ধরনের অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িত। প্রতিবছরই শুষ্ক মৌসুমে এ ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটে, যা বনাঞ্চলের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। হরিণ শিকার ও অগ্নি-সন্ত্রাস প্রতিরোধেই এবার বন বিভাগ সর্বোচ্চ সতর্কতা গ্রহণ করেছে।

সুন্দরবন বিভাগ ও কোস্টগার্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত বন ও বনসংলগ্ন এলাকা থেকে ৩০৮ কেজি হরিণের মাংস, দুটি হরিণের মাথা, দুটি চামড়া, আটটি পা এবং বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার করা হয়েছে। এসব অভিযানে সাতজন চোরাশিকারিকে আটক করা হয়েছে। কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন ও বন বিভাগ যৌথভাবে এসব অভিযান পরিচালনা করেছে।

পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেব জানিয়েছেন, ঈদ উপলক্ষে চোরাশিকারিদের তৎপরতা বেড়ে যায়, তাই হরিণসহ বন্যপ্রাণী শিকার প্রতিরোধে শরণখোলা রেঞ্জের সকল স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টহল কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বাগেরহাটের সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম বলেন, "সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। হরিণ ও বন্যপ্রাণী শিকার এবং অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা ও চাঁদপাই রেঞ্জের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর ঈদের ছুটি সীমিত করা হয়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ছুটি দেওয়া হবে না।"

বন বিভাগের পক্ষ থেকে সুন্দরবনের সকল স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বিশেষ টহল কার্যক্রম পরিচালনারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে চোরাশিকারি ও অগ্নি-সন্ত্রাসীদের কার্যকলাপ প্রতিহত করা যায়।

বন বিভাগের এই পদক্ষেপের ফলে সুন্দরবনে অবৈধ শিকার ও আগুন লাগানোর প্রবণতা হ্রাস পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের জন্য চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ চীনা সরকার এবং দেশটির বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ এবং অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের সময় বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তারা এই চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় ৩০টি চীনা কোম্পানি বাংলাদেশের বিশেষ চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে। প্রধান উপদেষ্টার বিনিয়োগ আহ্বানের পর এই প্রতিশ্রুতি আসে।

এছাড়া, চীন মোংলা বন্দর আধুনিকীকরণ প্রকল্পে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার, এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা হিসেবে ১৫০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। বাকি অর্থ অনুদান ও অন্যান্য ঋণ সহায়তা হিসেবে আসবে।

চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এই সফরকে “একটি গুরুত্বপূর্ণ সফর” বলে উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, এই সফর চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে।

দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময় অধ্যাপক ইউনূস চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে বাংলাদেশে চীনা বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগের জন্য “সবুজ সংকেত” দেওয়ার অনুরোধ জানান। প্রেসিডেন্ট শি আশ্বাস দেন যে, চীনা কোম্পানিগুলো তাদের উৎপাদন কেন্দ্র বৈচিত্র্যময় করতে চাইলে বাংলাদেশে স্থানান্তরের জন্য তিনি উৎসাহিত করবেন।

শুক্রবার অধ্যাপক ড. ইউনূস ও আশিক চৌধুরী বেইজিংয়ে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে উন্নত টেক্সটাইল, ওষুধশিল্প, হালকা প্রকৌশল ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়। তারা তিনটি ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনে বক্তব্য রাখেন।

আশিক চৌধুরী বলেন, "এখন পর্যন্ত আমরা অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি। এটি কেবল সময়ের ব্যাপার।"

সূত্র: বাসস।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস

বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শত শত বিস্তৃত নদী ও সুসংগঠিত পানি ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে চীন থেকে ৫০ বছরের একটি মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২৮ মার্চ) বেইজিংয়ের রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে চীনের পানি সম্পদ মন্ত্রী লি গোইয়িং-এর সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি এই অনুরোধ জানান।

বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস চীনের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করে বলেন, চীন এই খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। তিনি চীনা মন্ত্রীকে বলেন, "আপনাদের যে সমস্যা রয়েছে, আমাদেরও সেই একই সমস্যা। তাই, যদি আপনারা আপনাদের অভিজ্ঞতা আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, তাহলে আমরা খুশি হব।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ একটি বদ্বীপ অঞ্চল, যা শত শত নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত। পানি কখনো জীবন বয়ে আনে, আবার কখনো তা শত্রু হয়ে ওঠে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে নদীগুলোর ওপর চাপ বেড়েছে, যা পরিবেশের ক্ষতির কারণ হতে পারে। চীনকে "পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টার" আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ চীনের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পানি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "আমরা আপনাদের কাছ থেকে শেখার জন্য এখানে এসেছি। কীভাবে আমরা পানি সম্পদকে জনগণের জন্য আরও উপযোগী করে তুলতে পারি, তা জানতে চাই।"

তিনি উল্লেখ করেন, নদীর তীরবর্তী ভূমিগুলো জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও উন্নয়নের কারণে দখল হয়ে যাচ্ছে। একই পরিস্থিতি ভারতের উজান অঞ্চলেও দেখা যাচ্ছে। এছাড়া, পলি জমার কারণে নদীর মাঝখানে নতুন নতুন চর জেগে উঠছে, যা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত করছে।

চীনের পানি সম্পদ মন্ত্রী লি গোইয়িং স্বীকার করেন যে, বাংলাদেশ ও চীন একই ধরনের পানি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। তিনি বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগত সহায়তা ও বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ৮৫ শতাংশ মানুষ বন্যাপ্রবণ এলাকায় বসবাস করে, যা পানি ব্যবস্থাপনাকে আরও কঠিন করে তুলেছে। তিনি উল্লেখ করেন, প্রেসিডেন্ট শি চীনের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করেছেন, যা চীনের পানি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

এ সময় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, "আমাদের জন্যও একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নে আমরা আপনাদের সহায়তা চাই।" তিনি বিশেষভাবে তিস্তা নদী ব্যবস্থাপনা এবং ঢাকার চারপাশের দূষিত পানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে চীনের সহায়তা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, অধ্যাপক ইউনূস বর্তমানে চার দিনের চীন সফরে রয়েছেন। সফরকালে তিনি চীনা নেতৃবৃন্দ ও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠক করে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট: ঈদের ছুটি বাতিল, শিকার ও অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কঠোর নজরদারি
বাংলাদেশের জন্য চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস
হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৩৯.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, সহজে মিলছে না বৃষ্টি
জেলা প্রশাসকদের প্রতি ১২ নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুমার নামাজের সময় শক্তিশালী ভূমিকম্প, মিয়ানমারে মসজিদ ধসে নিহত অন্তত ২০
ঈদে রাজধানীর নিরাপত্তায় ৪২৬ জন ‘অক্সিলারি ফোর্স’ নিয়োগ
যমুনা সেতু মহাসড়কে নেই যানজট, নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে উত্তরের মানুষ (ভিডিও)
টাঙ্গাইলে ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে পুরস্কৃত ২১ কিশোর-তরুণ
থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প: মুহূর্তেই ধসে পড়ল নির্মাণাধীন বহুতল ভবন
মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প, ধসে পড়ল ভবন ও সেতু
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সমালোচনার মুখে প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীন সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন
‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বাংলা একাডেমি: আসিফ মাহমুদ
গাজীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পিকআপের ধাক্কা, নিহত ২
কাশ্মিরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ৪ ভারতীয় পুলিশ সদস্য নিহত
সফল বৈঠক, ড. ইউনূসকে দৃঢ় সমর্থন চীনা প্রেসিডেন্টের