রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুষ্টিয়ায় মোটরসাইকেল চুরির দায়ে পুলিশ সদস্য কারাগারে

গ্রেপ্তার পুলিশ সদস্য মোস্তফা কামাল (বামে) ও রাসেল। ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত এক পুলিশ সদস্যের মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে দুই পুলিশ সদস্যসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এ মামলার আসামি রাসেল ও পুলিশ সদস্য মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

রবিবার (২৮ জুলাই) কুষ্টিয়া আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কেরামত আলী তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।

এর আগে গত ২৪ মার্চ রাতে কুমিল্লা থেকে এ ঘটনায় দুই আসামি খলিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করা হয়। একইসঙ্গে চুরি হওয়া মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন খলিল ও সোহাগ।

মামলার আসামিরা হলেন- কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রামের আবু ইউসুফের ছেলে ইব্রাহিম খলিল (২৬), একই গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে রবিউল আলম সোহাগ (৩০), রমিজ উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন (২৮) এবং একই গ্রামের বাসিন্দা তিতাস হোসেন (২৭)।

এ মামলার তিন নম্বর আসামি জিল্লাল হোসেন ও চার নম্বর আসামি মোস্তফা কামাল পুলিশ সদস্য। জিল্লাল হোসেন (বিপি-৯৬১৬১৯০৬৯৯) নড়াইলের নড়াগাতী উপজেলার বাঐসোনা গ্রামের খলিলুর রহমান মোল্লার ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে সাময়িক বরখাস্ত আছেন। মোস্তফা কামাল (২৮) বিপি-৯৬১৬১৯১৬৯২ কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে। তিনি সর্বশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানায় কর্মরত ছিলেন।

এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এসআই সুলতান মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় দুই আসামি খলিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করেছিলাম। তারা জামিনে আছেন। এ মামলার আসামি রাসেল ও মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এ মামলার এক আসামি পলাতক রয়েছে। তাকে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ। দুইজন পুলিশ সদস্যসহ মোট ৬ জন এ মামলায় আসামি।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পুলিশ সদস্য আশানুর রহমান কুষ্টিয়া মডেল থানায় এজাহার দায়ের করলে গত ২৫ মার্চ পেনাল কোডের ৩৮০ ও ৪১১ ধারায় মামলা রজু করা হয়। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজ থেকে মোটরসাইকেলটি চুরি করেন। মামলার বাদী পুলিশ সদস্য আশানুর রহমান যশোর সদর উপজেলার নারাঙ্গালী গ্রামের আতিয়ার রহমানের ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত রয়েছেন।

মামলার বিবরণে বাদী আশানুর রহমান উল্লেখ করেন, তিনি একজন পুলিশ সদস্য। বর্তমানে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত আছেন। তিনি পুলিশ লাইনস ব্যারাকে থাকেন। গত ৮ মার্চ দুপুর আনুমানিক ১২টার দিকে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজে তার লাল-কালো রঙের পালসার মোটরসাইকেল তালাবন্ধ করে রেখে পুলিশ ব্যারাকে বিশ্রাম করার জন্য যান। পরের দিন ৯ মার্চ বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে গ্যারেজে গিয়ে দেখেন তার মোটরসাইকেল নেই। এরপর বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করেও পাওয়া যায়নি।

এর পর ২৩ মার্চ কুষ্টিয়া মডেল থানায় জিডি করেন। জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই অলোক রায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান। তদন্তকালে কুষ্টিয়া জেলাসহ আশপাশের জেলা এবং ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার এক্সপ্রেসওয়ে, পদ্মা সেতু ও ধলেশ্বরী সেতু টোল প্লাজার ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল ও গ্রেপ্তার আসামিরাসহ অন্যান্য আসামিদের শনাক্ত করা হয়। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কুষ্টিয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২৪ মার্চ রাতে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রাম থেকে আসামি ইব্রাহিম খলিল ও রবিউল আলম সোহাগকে গ্রেপ্তার করেন। তাদের স্বীকারোক্তি এবং তাদের দেখানো জায়গা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানার সিএনজি স্ট্যান্ডের যাত্রী ছাউনির ভেতর থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ও পলাতক আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজ হতে মোটরসাইকেলটি চুরি করে নিয়ে যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পুলিশ পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, এ মামলার আসামি রাসেল ও মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

এ বিষয়ে আইন গবেষক ও পিএইচডি অধ্যয়নরত অপরাধবিজ্ঞানী তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, চুরি ফৌজদারি অপরাধ। পুলিশ লাইনসের মধ্য থেকে এক পুলিশের মোটরসাইকেল আরেকজন পুলিশ সদস্যের সহযোগিতায় চুরি হওয়া এবং তা পরবর্তীতে আরেক পুলিশ সদস্যের নিকট থেকে উদ্ধার হওয়ায় পুরো পুলিশ লাইনসের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রাথমিকভাবে চুরির বিষয়টির সত্যতা পাওয়ায় চুরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইনসের শৃঙ্খলা ও অসদাচরণের দায়ে তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। পৃথকভাবে ফৌজদারি অপরাধের দায়ে পুলিশ সদস্যদের আদালতের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা রাষ্ট্র নিশ্চিত করে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আইনের রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ায় এ ধরনের অপরাধকে শক্ত হাতে দমন করতে হবে। চুরির অপরাধ প্রমাণিত হলে ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল