বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুড়ি বিক্রির টাকায় সংসার চলে কয়েক’শ পরিবারের, চান সরকারি সহায়তা

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পবিত্র মাসে রমজান মাস এলে বেড়ে যায় মুড়ির কদর। ফলে মুড়ি কারিগর ও ব্যবসায়ীরা বছর জুড়ে অপেক্ষায় থাকেন রমজান মাসের জন্য। আবার অনেকে রমজান মাসে সিজনাল ব্যবসা হিসেবে এই মাসে মুড়ি উৎপাদন এবং বিক্রি করে থাকেন। বর্তমানে মুড়ি তৈরির কারিগর ও ব্যবসায়ীদের দম ফেলার সময় নেই। নারী-পুরুষ কারিগররা ভোর থেকে মধ্যেরাত পর্যন্ত চলে মুড়ি তৈরির কাজ।

এমন কর্মযজ্ঞ দেখা মেলে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার নারান্দিয়া, মাইস্তা, নগরবাড়ী, দৌলতপুর, লুহুরিয়া, সিংহটিয়া ও মাছুয়াহাটিসহ প্রায় ১৫ টি গ্রামে। এসব গ্রামের প্রায় কয়েক পরিবার হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন মুড়ি কারিগররা। এই মুড়ি জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ দেশের প্রায় ৮/১০ টি জেলায় চাহিদা থাকায় সরবরাহ হয়ে থাকে।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এখানে দুইভাবে মুড়ি উৎপাদিত হয়- হাতে ভেজে ও মেশিনের সাহায্যে। মেশিনের সাহায্যে মুড়ি উৎপাদন নতুন সংযোজন হলেও হাতে ভেজে মুড়ি তৈরি এবং বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে শতাধিক পরিবার অনেক আগে থেকেই। মুড়ি উৎপাদনকারি এলাকাগুলোর মধ্যে নারান্দিয়া শীর্ষে। বিশেষ করে মোদক সম্প্রদায়।

একজন মুড়ি কারিগর ১ দিনে ১ থেকে দেড় মণ চালের মুড়ি ভাজতে পারেন। প্রতি মণ চালে ২২ থেকে ২৩ কেজি মুড়ি হয়। প্রতি কেজি মুড়ি পাইকারি ৯০-১০০ টাকা এবং খুচরা ১০০ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। মূলত গ্রামের মহিলারাই হাতে ভেজে গুণগত মানসম্মত মুড়ি তৈরি করেন।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মুড়ির কারিগর তথ্যমতে- প্রতিদিন প্রায় ২ লাখ টাকার হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদন এবং কেনাবেচা হয়। তবে পরিশ্রমের লাভ বেশির ভাগই চলে যায় মধ্যসত্বভোগীদের পকেটে। রমজান মাসে দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা পিকআপ, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে বস্তাভর্তি মুড়ি কিনে টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত এলাকায় বিক্রি করেন। যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল থাকায় পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জ, ঢাকা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, বগুড়া, শেরপুর ও গাজীপুরে নারান্দিয়ার মুড়ি সরবারহিত হয়।

দৌলতপুর গ্রামের রাধা রানী মোদক বলেন, আমরা বংশ পরম্পরায় এ মুড়ি ভাজা ও ব্যবসার সাথে জড়িত। আমি ৩৫ বছর ধরে মুড়ি ভাজি। ধান সিদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর আবার সেই ধান মেশিনে মাড়াই করে মুড়ি ভাজার জন্যে চাল তৈরি করা হয়। পরে সেই চাল দিয়ে লবণ জলের মিশ্রণে আগুনে তাপ সহ্য করে বিশুদ্ধ মুড়ি ভাজতে অনেক পরিশ্রম হয়। সবকিছুর দাম বেশি। পরিশ্রমের তুলনায় তেমনটা লাভ হয় না।

অধীর মোদক বলেন, মুড়ি ভাজার প্রতি মন ধান ১ হাজার ৩০০ টাকা। এক মণ ধানের মুড়ি ভাজতে খড়ি, লবণ, যাতায়াত ও ধান ভাঙানোর খরচ আরো ১৫০ টাকা। সব খরচ বাদে বেশি লাভ হয় না। এক মণ ধানের মুড়ি ভাজলে ৪০০-৫০০ টাকা লাভ হয়। তা দিয়ে চলে না। আমরা সরকারি সহযোগিতা চাই। প্রতিবছরই চিৎকার করে বলি । কিন্তু কোন কাজে আসে না।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে, তবে প্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারীরা। মেশিনে মুড়ির ভাজতে সময় কম লাগে, কিন্তু তুলনামূলকভাবে লাভ বেশি। হাতে মুড়ি ভাজতে সময় বেশি লাগে কিন্তু লাভ সামান্য। ফলে হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারীরা দিনদিন এই কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় ধাবিত হচ্ছেন এবং অনেকেই চলে গেছেন। এই পেশাকেই টিকিয়ে রাখতে উৎপাদনকারী এবং ব্যবসায়ীরা সরকারের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন।

সততা মুড়ির মিলের স্বত্বাধিকারী শংকর চন্দ্র মোদক বলেন, রমজানে আমরা অনেক সময় মোবাইলেও মুড়ির অর্ডার নিয়ে সরবারহ করে থাকি। তাছাড়া নির্দিষ্ট বাজারে স্থায়ী গ্রাহকরা মুড়ি ক্রয় করে থাকেন। রমজান ছাড়া বছরের অন্য সময়ে অর্ধেকে নেমে আসে। শতাধিক পরিবার প্রত্যক্ষভাবে ও বিপুল সংখ্যক মানুষ পরোক্ষভাবে মুড়ি ব্যবসার সাথে জড়িত থেকে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। ফলে রমজানে কাজের চাপে দম ফেলার সময়টুকু পায়না মুড়ি উৎপাদনকারীরা। তিনি আরো বলেন নারান্দিয়ার মুড়ি বিসিক থেকে প্যাকেটিং করে দেশের বাইরেও যায়।

শংকর মোদক আরো বলেন, আমরা প্রতি কেজি মুড়ি ৭০ টাকায় বিত্রি করি। খুচরা ৮০-৯০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। ৫০ কেজি চালের বস্তায় ৪৩-৪৪ কেজি মুড়ি হয়। রমজান মাসে আমাদের মিলে গড়ে ১ লঅখ টাকার কেনাবেচর হয়ে থাকে।

এদিকে মেশিনের সাহায্যে বিপুল পরিমান মুড়ি প্রতিনিয়ত উৎপাদিত হলেও হাতে ভাজা মুড়ির চাহিদা এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। মেশিনে ভাজা মুড়ি সাদা ও লম্বা করতে ক্ষতিকর রাসায়নিক ইউরিয়া কিংবা সোডা ব্যবহারের অভিযোগ থাকায় একশ্রেণির মানুষ সর্বদাই বিষমুক্ত হাতেভাজা মুড়ি খেয়ে থাকেন।

নারান্দিয়া ইউপি সদস্য ইব্রাহীম মিয়া বলেন, মেশিনের সাথে পাল্লা দিয়ে টিকতে পারছেন না হাতে ভাজা মুড়ির কারিগররা। ফলে জীবন জীবিকার তাগিদে তারা অন্য পেশায় ছুটছেন। প্রয়োজন যথাযথ ব্যবস্থাপনা।

দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা কালিহাতী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান মজনু বলেন, আমাদের এলাকাটি মুড়ি উৎপাদনের জন্য প্রসিদ্ধ। কিন্তু পরিশ্রমের তুলনায় লাভ কম হওয়ায় হাতে ভাজা মুড়ির কারিগররা অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন। নারান্দিয়ায় মুড়ি কেনাবেচার একটি নির্দিষ্ট বাজার দরকার। সরকার থেকে হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারী ব্যক্তি এবং পরিবারগুলোকে বিশেষ ঋণ সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন।

উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোজহারুল ইসলাম তালুকদার বলেন, টাঙ্গাইল তথা বাংলাদেশের মধ্যে মুড়ি উৎপাদনের অন্যতম স্থান কালিহাতীর নারান্দিয়া। এখানকার উৎপাদিত লাখ লাখ টাকার মুড়ি সারাদেশে সরবরাহ হচ্ছে। এটি একপ্রকার কুটিরশিল্প। মানুষের চাহিদা পূরণে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারের যথাযথ উদ্যোগ প্রয়োজন। বিশেষ করে হাতেভাজা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম বলেন, কালিহাতী উপজেলার নারান্দিয়ার হাতে ভাজা মুড়ির চাহিদা ও সুনাম রয়েছে। এরসাথে জড়িত প্রান্তিক মানুষদের অবশ্যই সরকারি সাহায্য করার সুযোগ আছে। তাদের তালিকা করে কম সুদে ঋণ স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে সাহায্য করার উদ্যোগ নিবো। সেইসাথে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখানকার হাতে ভাজা মুড়ির ব্র্যান্ডিং ও আরো প্রচার প্রসারের জন্য জিআই অবেদন করা হবে।

Header Ad
Header Ad

মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকার অভিযোগে ১৫৩ জন অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। আটককৃতদের মধ্যে ৬৪ জন বাংলাদেশি নাগরিক।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে শাহ আলমের সেকশন-১২ এলাকার একটি নির্মাণ সাইটে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। স্থানীয় সময় রাত ১টায় শুরু হওয়া অভিযানে ৪০০ জন অভিবাসীর কাগজপত্র যাচাই করা হয়। এর মধ্যে ১৩৪ জন পুরুষ এবং ১৯ জন নারীকে ১৯৫৯/৬৩ সালের অভিবাসন আইন অনুযায়ী আটক করা হয়।

আটক হওয়া অভিবাসীদের মধ্যে ৬৪ জন বাংলাদেশি, ৫৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ২৭ জন মিয়ানমারের, ৫ জন নেপালের এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক রয়েছেন।

সেলাঙ্গর ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিনুস কামারউদ্দিন জানান, অভিযানে তারা দেখতে পান যে, নির্মাণ সাইটের একাধিক তলায় বিদেশি শ্রমিকরা বসবাস করছিলেন। পরিবেশ ছিল অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর এবং দুর্গন্ধযুক্ত, যা আটককৃতদের অবস্থার ভয়াবহতা আরও বাড়িয়ে দেয়।

Header Ad
Header Ad

বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ

আগুনে পুড়ে গেছে বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাস কক্ষ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাস কক্ষে আগুন লেগে পুড়ে গেছে, এ ঘটনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। রাতভর বিক্ষোভের পর বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ভোরে এ ঘটনা ঘটে, তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত তা এখনও পরিষ্কার নয়।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, ভোরে খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

লালবাগ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, "আমরা দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। আগুনে এজলাস কক্ষের চেয়ার, টেবিল, এসি এবং অন্যান্য আসবাবপত্র পুড়ে গেছে।" তবে, আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এদিকে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন যে, ভোরে বহিরাগতরা এসে আদালতের এজলাস কক্ষে আগুন দিয়েছে। এই আগুন লাগানোর ঘটনায় শিক্ষার্থীরা অভিযোগ তুলেছেন যে, তাদের আন্দোলনের প্রতি প্রশাসনের নাকালতা থেকেই এ ঘটনা ঘটতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত থেকে শিক্ষার্থীরা আলিয়া মাদ্রসা মাঠে অবস্থান নেন এবং বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালেই তারা ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকা, যেমন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মোড়, পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার ও বকশীবাজার অরফানেজ রোড ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেন। পরিস্থিতি বেগতিক হলে সেনাবাহিনী এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

শিক্ষার্থীদের দাবি, বিডিআর বিদ্রোহ মামলার বিচার কাজ চলমান থাকলে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। তারা বলেছেন, বিভিন্নবার মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দেওয়ার পরও সমস্যার সমাধান হয়নি।

Header Ad
Header Ad

টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!

ইলন মাস্ক। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার অধিগ্রহণের পর এবার ক্রীড়াঙ্গনেও মনোযোগ দিয়েছেন টেসলা এবং স্পেস এক্সের সিইও ইলন মাস্ক। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের খ্যাতনামা ক্লাব লিভারপুল কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। এই তথ্যটি সরাসরি জানিয়েছেন ইলন মাস্কের বাবা, ইরল মাস্ক।

তবে, লিভারপুলের বর্তমান মালিকের পক্ষ থেকে এই আগ্রহের প্রতি কোনো আনুষ্ঠানিক সাড়া পাওয়া যায়নি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, লিভারপুলের মালিকরা ইলন মাস্কের ইচ্ছার প্রতি তেমন আগ্রহী নন।

লিভারপুল নিয়ে ইলন মাস্কের আগ্রহের কথা তার পরিবারের সদস্যরাই প্রথম জানিয়েছেন। ইলনের বাবা ইরল মাস্ক নিজেই জানিয়েছেন যে, "ইলন যদি লিভারপুলের মালিক হতে পারতেন, তবে তিনি খুব খুশি হতেন। তবে এর মানে এই নয় যে, তিনি লিভারপুল কিনে নিচ্ছেন। তিনি শুধু বলেছেন, যদি সম্ভব হয়, তবে এটি তার জন্য ভালো হবে।"

লিভারপুল কেন? এর উত্তরও পাওয়া গেছে ইলন মাস্কের পিতার কথায়। তিনি বলেন, "ইলনের ঠাকুমা লিভারপুলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাছাড়া আমাদের সেখানে আত্মীয়-স্বজনও রয়েছে। সুতরাং, লিভারপুলের সঙ্গে আমাদের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।"

এদিকে, ইলন মাস্কের আগ্রহের বিষয়টি সত্যিই বাস্তবে পরিণত হবে কিনা, সেটি এখনো অনিশ্চিত। তবে একেবারে অবাস্তবও নয়, কারণ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির জন্য ক্রীড়াঙ্গনে এমন বিশাল একটি বিনিয়োগ নতুন কোনো ব্যাপার নয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মালয়েশিয়ায় ৬৪ বাংলাদেশিসহ আটক ১৫৩ অভিবাসী
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার শুনানি: পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে আদালতের এজলাস কক্ষ
টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!
এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’
স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা: হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
শেখ পরিবারকে প্লট বরাদ্দ: ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
সাভারে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি খালেদা জিয়া, শুরু হয়েছে চিকিৎসা
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ, শীর্ষে কোন দেশ?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ
এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
উদ্যোক্তা হিসেবে সাফল্যের অমূল্য হাতিয়ার ‘স্টোরিটেলিং’
৩২ কোটি টাকার তদবির বাণিজ্য নিয়ে যা বললেন সমন্বয়ক রাফি
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ!
ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস