বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নৌকার মনোনয়ন ফরম নিলেন রাষ্ট্রপতির ছেলে

ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের ছেলে মোহাম্মদ আরশাদ আদনান। পাবনা-৫ আসন থেকে নৌকা চান তিনি।

আজ রোববার (১৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়।

রাজশাহী বিভাগের মনোনয়ন বিক্রির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য মো. ওয়ালিউর রহমান বুলেট এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ২৯ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৫ (সদর) আসনে নৌকার মনোনয়ন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন আরশাদ আদনান রনি।

পাবনা শহরের সাহাবুদ্দিন চুপ্পু পার্ক (জুবলি ট্যাংক) সংলগ্ন নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেন তিনি।

আরশাদ আদনান রনি বলেন, আমি পাবনা-৫ আসন থেকে নৌকার কান্ডারি হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করছি। আমি পাবনাবাসীদেরকে জানাতে চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমি পাবনা-৫ (সদর) আসনে মনোনয়ন চাইব এবং তিনি মনোনয়ন দিলে পাবনার মানুষের জন্য কাজ করতে পারব।

বাবার সম্মতি ও ইচ্ছাতেই নির্বাচনের মাঠে জানিয়ে রাষ্ট্রপতিপুত্র বলেন, রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরপরই পাবনার মানুষের জন্য আমার বাবা কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি তার সর্বোচ্চটুকু পাবনার মানুষের জন্য নিবেদিত করেছেন, এমনকি তিনি একমাত্র সন্তানকেও পাবনার মানুষের জন্য বলি করে দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, ‘তুমি পাবনায় যাও এবং পাবনার মানুষের জন্য কাজ শুরু কর।’ আমার বাবা আমাকে বলে দিয়েছেন যে, ‘আমি তো পাবনায় থেকে পাবনার মানুষের জন্য কাজ করতে পারলাম না, প্রধানমন্ত্রী আমাকে সারাদেশের মানুষের জন্য কাজের দায়িত্ব দিয়েছেন, তাই এখন তুমি (রনি) যাও পাবনার মানুষের কাছে, দেখ পাবনার মানুষ তোকে গ্রহণ করে কিনা।’ সেই জন্য আমি পাবনায় কাজ শুরু করেছি।

নিজের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার ইতিহাস তুলে ধরে তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকেই আমি ছাত্রলীগ এবং পরবর্তী সময়ে যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম। মাঝে ব্যবসায়িক কারণে একটু দূরে ছিলাম। বর্তমানে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। যেহেতু আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান এবং পাবনার ছেলে তাই আমার দাবির একটা জায়গা তো আছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমি পাবনাবাসীর ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমি চেষ্টা করব পাবনায় আওয়ামী লীগকে একটা প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসে কাজ করতে। আমার কাজ হবে নৌকাকে জয়যুক্ত করার। আমি যদি নৌকা নাও পাই যিনি নৌকার মনোনয়ন পাবেন তার পক্ষেই কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

Header Ad

ধানমন্ডি থেকে আমির হোসেন আমু গ্রেপ্তার

আমির হোসেন আমু। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়ান্দা বিভাগ (ডিবি) তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানা গেছে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আমির হোসেন আমুর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে।

আমির হোসেন আমু সাবেক শিল্পমন্ত্রী। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় মহাজোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র। এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে আমির হোসেন আমু লুকিয়ে আছেন সন্দেহে রাজধানীর বসুন্ধরায় একটি ভবন ঘেরাও করেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ৪ ঘণ্টা ভবনটি ঘেরাও করে রাখার পর তাকে না পেয়ে সেখানে ভাঙচুর করেন বিক্ষুব্ধরা।

এই প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব জব্দেরও নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। একইসঙ্গে আমুর সন্তান এবং তাদের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। তাদের ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সব লেনদেন বন্ধ থাক‌বে। আগামী ৩০ দিন এসব হিসাবে কোনো ধরনের লেনদেন করতে পরবে না।

আমির হোসেন আমু ১৯৪০ সালের ১ জানুয়ারি তদানীন্তন বরিশাল ঝালকাঠি মহকুমায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৬-০৮ সাল পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনা যখন বন্দি ছিলেন তখন যে কয়জন নেতা দলের নেতৃত্বে ছিলেন আমু তাদের মধ্যে একজন।

২০১৩ তিনি ভূমি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি।

Header Ad

নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হলেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। সব ভোট গণনা শেষের আগেই প্রাথমিক ফলাফল বিশ্লেষণে এ তথ্য জানিয়েছে ফক্স নিউজ। তাদের হিসাব-নিকাশ মতে, আর কোনোভাবেই কমলা হ্যারিসের এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউজে পা রাখবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সর্বশেষ খবরে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ট্রাম্পের প্রাপ্ত ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের সংখ্যা ২৭৭। অপরদিকে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৬টি ভোট। দেশটিতে মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্যে ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। জিততে হলে ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেতে হবে। তা ইতিমধ্যে ট্রাম্প নিশ্চিত করেছেন এবং আরও কিছু রাজ্যের ইলেকটোরাল কলেজ ভোট তার দখলে যাওয়ার খুব সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

ফক্স নিউজের এই পূর্বাভাসের কিছুক্ষণ পরেই ভাষণ শুরু করেন ট্রাম্প। বিজয় ঘোষণা করে ট্রাম্প সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ভাষণ শুরু করেন। ট্রাম্প ভাষণে বলেন, এটা আমাদের একটা চমৎকার মুহূর্ত। আমাদের দেশকে ঠিক করতে হবে। আমরা আজ রাতে ইতিহাস সৃষ্টি করেছি। সবাই ভেবেছিলেন আমরা করতে পারব না। এটা আমাদের রাজনৈতিক জয়।

এ ছাড়া ট্রাম্প বলেন, প্রতিটা শহরে আমি আপনাদের জন্য লড়াই করব। এটি হবে আমেরিকার স্বর্ণসুযোগ তৈরির সুযোগ। এ সময় তিনি মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন বললে সমর্থকরাও একই স্লোগান দিতে থাকেন।

সুইং স্টেটগুলোর কথা উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেছেন, নর্থ ক্যারোলিনা আমি ভালোবাসি, মিশিগান আমি আপনাদের ভালোবাসি। বিজয় ছাড়া আমাদের অন্য কোনো পথ ছিল না।

আমাদের চমৎকার অনুভূতি হচ্ছে বলে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। ভাষণে তিনি তার স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্পের কথাও বলেন। তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেলানিয়াকে এসময় তিনি ধন্যবাদ জানান। তিনি তার সন্তানদের কথাও উল্লেখ করেছেন ভাষণে।

ট্রাম্পের জয়ের খবরে বিভিন্ন রাজ্যে উৎসবে মেতেছেন তার সমর্থকরা। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারের প্রধান কার্যালয় থেকে বিবিসি জানিয়েছে, ফক্স নিউজ যখন প্রেসিডেন্ট পদে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের অনুমান ঘোষণা করছিল তখন হলরুমে উপস্থিত সমর্থকরা উল্লাসে ফেতে পড়েন। তাদের কান ফাটানো জয় ধ্বনিতে এক অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এ সময় অনেক সমর্থক আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ট্রাম্পের নামে স্লোগান দিতে থাকেন।

অপরদিকে কমলা এখনও হাল ছাড়ছেন না। তার প্রচার শিবিরের সহসভাপতি সেড্রিক রিচমন্ড বলেন, 'আমাদের এখনও ভোট গণনা করা বাকি আছে। আমাদের এখনও এমন রাজ্য রয়েছে যেগুলোর ফল এখনও নিশ্চিত নয়। আমরা রাতেও লড়াই চালিয়ে যাব। যাতে প্রতিটি ভোট গণনা হয়। প্রতিটি কণ্ঠস্বর যাতে নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং আপনি (সমর্থক) আজ রাতে ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ভাষণ শুনতে পাবেন না। তবে আগামীকাল তিনি ভাষণ দেবেন।’

এদিকে নির্বাচনে উৎসবমুখর পরিবেশ বজায় রাখতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কিছু রাজ্যে মোতায়েন করা হয়েছে স্নাইপার ইউনিট। রয়েছে কয়েক স্তরের গোয়েন্দা সতর্কতা। ভোট শেষেও বেশ কয়েক দিন এ ধরনের নজরদারি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

Header Ad

জয়ের পথে ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ করে দোদুল্যমান রাজ্য নর্থ ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়া জয়ের পর সাদা বাড়িতে তার যাওয়া অনেকটা পরিষ্কার হয়ে গেছে।

ইলেক্টোরাল ভোটে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনের অন্যতম সুইং স্টেট নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় পেয়েছেন ট্রাম্প। অঙ্গরাজ্যটির ১৬টি ইলেকটোরাল ভোট গিয়েছে ট্রাম্পের ঝুলিতে। এর মাধ্যমে নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পাওয়ার পথে এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প।

এবারের নির্বাচনের দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলো হলো: জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান, পেনসিলভানিয়া, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলাইনা এবং উইসকনসিন।

এর মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় পেলেন ট্রাম্প। তবে বেশির ভাগ সুইং স্টেটের ফলাফল এখনো ঘোষণা হয়নি, যার ফলে পরিস্থিতি কমলা হ্যারিসের পক্ষে যেতে পারে। বিশেষ করে যদি তিনি উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া ও মিশিগানে জিততে পারেন। নর্থ ক্যারোলাইনায় রিপাবলিকানদের জয় গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা ঐতিহাসিক ভোটের ধারাকে ধরে রেখেছে।

সাম্প্রতিক নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দিকে ঝুঁকে পড়া একসময়ের সুইং স্টেট ফ্লোরিডায় জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প। টেক্সাস, সাউথ ক্যারোলাইনা ও ইন্ডিয়ানার মতো রিপাবলিকান অঙ্গরাজ্যগুলোতে আগাম জয় পেয়েছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে নিউ ইয়র্ক, ম্যাসাচুসেটস ও ইলিনয় দখল করেছেন কমলা হ্যারিস।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। এখন তা শেষ হয়েছে। দেশটিতে মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্য রয়েছে। কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে এখনো ভোটগ্রহণ চলছে। এর মধ্যে ৪৩টি রিপাবলিকান ও ডোমোক্রেটিক পার্টি—দুই দলের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কেন্টাকি, ইন্ডিয়ানা ও ভারমন্ট এই অঙ্গরাজ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় অন্তত ২৭০টি ভোট। সূত্র: বিবিসি

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ধানমন্ডি থেকে আমির হোসেন আমু গ্রেপ্তার
নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জয়ের পথে ডোনাল্ড ট্রাম্প
সন্ধ্যার মধ্যে আট অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
১৭ বছর পর আবারও শুরু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য দুশ্চিন্তা নেই: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
খোদ ইউনিয়ন পরিষদে বসে মাদক বিক্রি, ইউপি চেয়ারম্যান আটক
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩
২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০
বুয়েটে চাকরির সুযোগ, নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১২ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব স্থগিত
প্রেমের টানে সিরাজগঞ্জে তুরস্কের যুবক
প্রথম ওয়ানডেতে আজ আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু, আহত চার
শমী কায়সার গ্রেপ্তার
স্বৈরাচার পালিয়েছে, তবে দেশে এখনো ক্রান্তিকাল বিদ্যমান: তারেক রহমান
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন