বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নৌকার মনোনয়ন ফরম নিলেন রাষ্ট্রপতির ছেলে

ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের ছেলে মোহাম্মদ আরশাদ আদনান। পাবনা-৫ আসন থেকে নৌকা চান তিনি।

আজ রোববার (১৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়।

রাজশাহী বিভাগের মনোনয়ন বিক্রির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য মো. ওয়ালিউর রহমান বুলেট এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ২৯ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৫ (সদর) আসনে নৌকার মনোনয়ন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন আরশাদ আদনান রনি।

পাবনা শহরের সাহাবুদ্দিন চুপ্পু পার্ক (জুবলি ট্যাংক) সংলগ্ন নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেন তিনি।

আরশাদ আদনান রনি বলেন, আমি পাবনা-৫ আসন থেকে নৌকার কান্ডারি হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করছি। আমি পাবনাবাসীদেরকে জানাতে চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমি পাবনা-৫ (সদর) আসনে মনোনয়ন চাইব এবং তিনি মনোনয়ন দিলে পাবনার মানুষের জন্য কাজ করতে পারব।

বাবার সম্মতি ও ইচ্ছাতেই নির্বাচনের মাঠে জানিয়ে রাষ্ট্রপতিপুত্র বলেন, রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরপরই পাবনার মানুষের জন্য আমার বাবা কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি তার সর্বোচ্চটুকু পাবনার মানুষের জন্য নিবেদিত করেছেন, এমনকি তিনি একমাত্র সন্তানকেও পাবনার মানুষের জন্য বলি করে দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, ‘তুমি পাবনায় যাও এবং পাবনার মানুষের জন্য কাজ শুরু কর।’ আমার বাবা আমাকে বলে দিয়েছেন যে, ‘আমি তো পাবনায় থেকে পাবনার মানুষের জন্য কাজ করতে পারলাম না, প্রধানমন্ত্রী আমাকে সারাদেশের মানুষের জন্য কাজের দায়িত্ব দিয়েছেন, তাই এখন তুমি (রনি) যাও পাবনার মানুষের কাছে, দেখ পাবনার মানুষ তোকে গ্রহণ করে কিনা।’ সেই জন্য আমি পাবনায় কাজ শুরু করেছি।

নিজের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার ইতিহাস তুলে ধরে তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকেই আমি ছাত্রলীগ এবং পরবর্তী সময়ে যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম। মাঝে ব্যবসায়িক কারণে একটু দূরে ছিলাম। বর্তমানে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। যেহেতু আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান এবং পাবনার ছেলে তাই আমার দাবির একটা জায়গা তো আছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমি পাবনাবাসীর ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমি চেষ্টা করব পাবনায় আওয়ামী লীগকে একটা প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসে কাজ করতে। আমার কাজ হবে নৌকাকে জয়যুক্ত করার। আমি যদি নৌকা নাও পাই যিনি নৌকার মনোনয়ন পাবেন তার পক্ষেই কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

Header Ad
Header Ad

যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

বড়দিন উপলক্ষে যমুনায় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘‘আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে।’’

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

অতিথিদের বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আজকের দিনে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো, এতে আমি খুব খুশি হয়েছি। আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ- এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব- এটি আমাদের স্বপ্ন। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।’’

তিনি বলেন, ‘‘নিজ নিজ ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মনের মধ্যে স্থাপন করা গেলে অন্য ধর্মের মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন। তখন আর অন্য ধর্মের সঙ্গে বিভেদ হবে না। আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।’’

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঞ্চালনায় খ্রিষ্টান ধর্মের নেতাদের মধ‍্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, দ্যা ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ইগ্লাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া ও বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোটের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নির্মল ডি’কস্তা।

নিজেদের বক্তব্যে তারা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উদারতা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

সংক্ষেপে যিশু খ্রিষ্টের জীবনী, আদর্শ ও শান্তির বাণী উল্লেখ করে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। অধ্যাপক ইউনূস দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন।’’

‘‘আপনি জ্ঞানী, সৎ ও বাংলাদেশে সবার আস্থাভাজন ব্যক্তি। আপনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয়ে উঠুক; মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, মমত্ববোধ, মানবপ্রেম, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ক্ষমাশীলতা গড়ে উঠুক- বড়দিনে এটিই আমাদের প্রার্থনা।’’

তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশ আপনাদের নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে। খ্রিস্টান সম্প্রদায় আপনার পাশে আছে।’’

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেন বক্তারা। দেশব্যাপী চার্চগুলোতে এ অনুদান বণ্টন হয়েছে বলেও তারা জানান।

এ সময় বড়দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টাকে একটি বাইবেল উপহার দেন অতিথিরা। শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে নাটকীয়তা কম হয়নি, অবশেষে সমাপ্তি হলো সেই নাটকের। দীর্ঘ নাটকীয়তার পর আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি-২০২৫ আসর শুরুর ৫৬ দিন আগে ঘোষণা করা হলো সময়সূচি।

আগামী বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ওয়ানডে সংস্করণের আসরটি চলবে ৯ মার্চ পর্যন্ত। করাচিতে উদ্ভোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। পরদিন ভারতের বিপক্ষে দুবাইতে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আনুষ্ঠানিক ভাবেই ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বাকি দুই প্রতিপক্ষ স্বাগতিক পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ড। ২৪ ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি একই ভেন্যুতে পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সূচিতে বাংলাদেশসহ গ্রুপ ‘এ’তে আছে ভারত, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। ‘বি’ গ্রুপে আছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফগানিস্তান। ২৩ ফেব্রুয়ারি দুবাইতে মুখোমুখি হবে ভারত ও পাকিস্তান ম্যাচ।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে এবার বেশ জলঘোলাই হয়েছে। ভারত নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে আয়োজক দেশ পাকিস্তানে খেলতে যাবে না। ওদিকে পাকিস্তান পুরো টুর্নামেন্ট নিজ দেশে আয়োজনের ব্যাপারে অনড় ছিল।

পরে হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তাব আসে। সেখানে পিসিবি রাজি হলেও তারা ‘চিরস্থায়ী হাইব্রিড বন্দোবস্তের’ প্রস্তাব দেয়। অর্থাৎ ২০২৮ সাল পর্যন্ত আইসিসি ও এসিসির টুর্নামেন্টে ভারত ও পাকিস্তানের ম্যাচ নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজন করতে হবে। শেষ পর্যন্ত আইসিসির নতুন চেয়ারম্যান জয় শাহ পিসিবির প্রস্তাবে সম্মত হয়েছেন।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সূচি ঘোষণা করে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ বলেন, ‘আইসিসি সূচি ঘোষণা করতে পেরে উচ্ছ্বসিত। টুর্নামেন্টটি পাকিস্তান ও আরব আমিরাতে হবে।’ পিসিবির চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি জানান, সমঝোতায় আসতে পেরে খুশি তারা। আইসিসির সদস্য দেশগুলোকে ধন্যবাদ দিয়েছেন তিনি।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সূচি:

তারিখ মুখোমুখি ভেন্যু
১৯ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড করাচি
২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ–ভারত দুবাই
২১ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকা–আফগানিস্তান করাচি
২২ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া–ইংল্যান্ড লাহোর
২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান–ভারত দুবাই
২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ–নিউজিল্যান্ড রাওয়ালপিন্ডি
২৫ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া–দক্ষিণ আফ্রিকা রাওয়ালপিন্ডি
২৬ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ড–আফগানিস্তান লাহোর
২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ–পাকিস্তান রাওয়ালপিন্ডি
২৮ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া–আফগানিস্তান লাহোর
১ মার্চ ইংল্যান্ড–দক্ষিণ আফ্রিকা করাচি
২ মার্চ ভারত–নিউজিল্যান্ড দুবাই
৪ মার্চ ১ম সেমিফাইনাল দুবাই
৫ মার্চ ২য় সেমিফাইনাল লাহোর
৯ মার্চ ফাইনাল লাহোর

 

Header Ad
Header Ad

গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

যারা সন্ত্রাসী ও গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিএনপিতে নেয়া হবেনা বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে শীতবস্ত্র বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদ থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করা। জনগণের যে শাসন, সেই শাসনকে স্থাপিত করতে হবে। অর্থাৎ জনগণের যে পার্লামেন্ট, জনগণের নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট সেই পার্লামেন্ট দিয়েই দেশ পরিচালনা করতে হবে। এছাড়া অন্য কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি নির্মাণ করা যায় তাহলে সেটাই হবে সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ।

দেশের বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপিতে যোগদান প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা শুধু এতটুকু বলতে পারি নির্দেশ দেওয়া আছে এই মুহুর্তে যারা সন্ত্রাসী, যারা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত হয়েছিল, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের কাউকে বিএনপিতে নেওয়া হবে না।

এ সময় শীতার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, শীতে কষ্টে রয়েছে দুস্থ ও অসহায় মানুষেরা। তাই আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে শীতার্ত মানুষদের পাশে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সাধারণ সম্পাদক তারিক আদনান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো. কায়েসসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতাকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’
গাইবান্ধায় জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলীর যোগসাজশে নিরাপদ পানির নামে ৪ কোটির অধিক টাকা ভাগাভাগি
১৭ বছর পর কারামুক্ত হয়ে যা বললেন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনলে বিচারটা ভালোভাবে করা যাবে: তাজুল ইসলাম
‘আমি এখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য না, আমি একজন উপদেষ্টা’
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের সাথে রেফারি এসোসিয়েশনের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবিতে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি আহ্বান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেই
‘দেশে দুটি দেশপ্রেমিক শক্তি আছে, একটি সেনাবাহিনী আরেকটি জামায়াত’