বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আবীর হাসানের গার্মেন্টস কর্মী থেকে ফ্রিল্যান্সার হওয়া গল্প

আবীর হাসান একজন সফল ফ্রিল্যান্সার। ফাইভার ও আপওয়ার্কে যার অবস্থান এখন টপ রেটেড। গাজীপুর জেলায় অ্যাডভান্স লেভেলের সর্বপ্রথম আইটি ফার্ম ডিজিটাল এক্সপার্ট ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা, যা এখন আবীর হাসান আইটি ট্রেনিং সেন্টার গাজীপুর নামে পরিচিত। বাংলাদেশের সফল ফ্রিল্যান্সারদের এগিয়ে যাওয়ায় তালিকার মধ্যে আবীর হাসান একটি নাম।

মাত্র ২৫ বছর বয়সে কীভাবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হলেন- জানতে চাইলে আবীর হাসান বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমার আইটির দিকে আগ্রহ ছিল বেশি। মোবাইলের সেটিং জনিত কোনো সমস্যা হলেই গ্রামের মানুষ আমার কাছে নিয়ে আসত, খুব অল্প সময়েই আমি সমাধান করে দিতে পারতাম। যার প্রতিফলন আইটি আছে এমন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া এবং কম্পিউটার সায়েন্সে লেখা পড়া করা। কিন্তু কালক্রমে লেখাপড়ার পাশাপাশি সেই আগ্রহটাই যে আমাকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার করে তুলবে তা কখনোই ভাবতে পারিনি। ২০১৬ থেকে ২০১৯ এর জানুয়ারির শুরু পর্যন্ত গার্মেন্টস এর বিভিন্ন পদে চাকরি করে নিজের খরচ বহন করতে হয়েছে। এখন আলহামদুলিল্লাহ আমার মাধ্যমে কর্মসংস্থান হয়েছে ৫০ জনের বেশি মানুষের।

তিনি জানান, প্রচুর শ্রম ধৈর্য আর ইচ্ছাশক্তির দ্বারাই ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তিনি। উৎসাহ দেওয়ার মতো ছিল না কেউ। প্রথমে একজন তুর্কি ব্যবসায়ীর ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতেন। ২০১৯ সালে নিজের ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলেন আবীর হাসান নামে। ফাইবার সহ বিভিন্ন সাইটে অল্প অল্প কাজ করার পাশাপাশি নিজের স্কিল বাড়াতে থাকেন তিনি। গত তিন বছরে পেয়েছেন অবিস্মরণীয় সাফল্য, কাজ করছেন ফেসবুক এবং আরও বেশ কিছু বিশ্ব বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।

আবীর হাসান আরও জানান, অনেক শ্রম এবং খুবই ধৈর্যের সঙ্গে কাজ শিখেছেন তিনি । প্রতিদানস্বরূপ তিনি এখন ভালো একজন ব্লকচেইন ডেভেলপার, ইথিক্যাল হ্যাকিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং সহ রয়েছে গুরত্বপূর্ণ ৮টি স্কিল। যার কারণে সফল ফ্রিল্যান্সার হয়েছেন তিনি।

আবীর হাসান বলেন, বর্তমান সময়ে প্রতিটি জেলাতেই গড়ে উঠছে ফ্রিল্যান্সিং বেইজড আইটি ফার্ম। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ডিজিটাল এক্সপার্ট ইনস্টিটিউট নামে একটি আইটি ফার্ম গঠন করেছি সারাদেশে কয়েকজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার মিলে। সবার অনেক উৎসাহ পেয়েছি। এটির সফলতায় অর্জিত হবে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা, কর্মসংস্থান হবে অনেকের।

সংযুক্ত আরব আমিরাত ও আমেরিকায়ও আইটি ফার্ম গঠন করার বেশ ইচ্ছা রয়েছে আবীরের।

তিনি বলেন, সফলতা এত সহজে আসেনি। সারাদিনের পরিশ্রমের পর সারারাত চলত একজন ক্লায়েন্টের জন্য অপেক্ষা। এখন ক্লায়েন্ট আমাকে খুঁজে বের করে। আমি নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করতে চেয়েছি এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি।

এখন আমি এক মাসে যা আয় করি তা অনেক পেশার মানুষের ছয় মাসের আয়ের থেকেও বেশি। এটা আমি দেশ বা বিদেশ যেকোনো জায়গায় থেকেই করতে পারি, যেটা তাদের বেলায় নেই। এটাই মূলত ভালো স্কিল বা ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে বিরাট ব্যবধান।

নতুন ফ্রিল্যান্সার বা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ফ্রিল্যান্সিংই হলো বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ আর তরুণরা হলো এর অন্যতম উত্তরসূরি। ফ্রিল্যান্সিং জীবন গড়ে নেওয়ার এক বিরাট প্ল্যাটফর্ম । বর্তমান তরুণ প্রজন্ম এবং ভবিষ্য তরুণ প্রজন্ম এই প্ল্যাটফর্মে আসা যতটা দেরিতে হবে আফসোসটাও ততো ভারিই হবে। বাস্তবতা অনুভব করে নিজেকে সময়ের সাথে বদলাতেই হবে, নইলে সেই সময় আপনার নয়। ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট সময়কে নিজের করতে। তাই স্কিল শিখতে হবে। মেধা, শ্রম আর সময় দিয়ে নিজের স্কিল বাড়াতে হবে। আয় হবে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা, কর্মসংস্থান হবে নিজের। শুধু নিজের না, হয়তো একদিন আপনিও পারবেন আপনার মতো হাজার জনের কর্মসংস্থান তৈরী করার সুযোগ সৃষ্টি করতে। ধৈর্য্য আর নিষ্ঠা এবং অধ্যাবসায়ের সাথে কাজে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া যাবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং দেশবাসীকে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তারেক রহমান বলেন, “১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। এদিন ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলন পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়েছিল। এর ফলে সামরিক স্বৈরশাসকের পতন ঘটে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথ সুগম হয়।”

তারেক রহমান উল্লেখ করেন, “ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রমের সুযোগ সৃষ্টি, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা। এ আন্দোলনের তাৎপর্য আজও আমাদের জাতীয় জীবনে অপরিসীম।”

তিনি আরও বলেন, “আজকের এ দিনে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকার রক্ষায় একতাবদ্ধ হওয়া। তাই আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করি।”

গণঅভ্যুত্থান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, “ঊনসত্তরের গণআন্দোলন আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ভিত্তি তৈরি করেছিল। সেই আন্দোলনের অর্জন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার সংগ্রামে আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, “ইসলামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা একসঙ্গে চলতে পারে না। মুসলমানদের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো জায়গা নেই। তাই আগামীতে বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে। ইসলামী নীতির অধীনে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের ধর্ম পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।”

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে যশোরের অভয়নগরে মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়া আয়োজিত দরসে বুখারী, দস্তার ফজিলত ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী। তাদের ইচ্ছার প্রতিফলন অতীতে আমরা দেখেছি। ৫ আগস্টের মূর্তি বিরোধী আন্দোলন দেশের জনগণের ইসলামের প্রতি অনুগত অবস্থান প্রমাণ করেছে। সুতরাং বাংলাদেশকে ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী পরিচালনা করতে হবে। আমাদের সংবিধান হবে কুরআন।”

তিনি আরও বলেন, “ধর্মনিরপেক্ষতা দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়। যারা এই মতাদর্শ সমর্থন করেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ বিদেশে ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পালিয়ে গেছেন। বিএনপি এবং আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার সুরে তাল মিলিয়েছে। কিন্তু এই নীতি দেশের ৯০ শতাংশ মুসলমানদের ইচ্ছার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”

মামুনুল হক বলেন, “ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। যারা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে অবস্থান নেবেন, তারা চাইলে হাসিনার মতো দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন। বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে, এটি সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা গোলাম মওলা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ও মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়ার মুদীর মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুফতি শহীদুল ইসলাম কাসেমী।

অনুষ্ঠানের শেষে মাওলানা মামুনুল হক দোয়া পরিচালনা করেন, যেখানে দেশ, জাতি এবং ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দোয়া করা হয়।

Header Ad
Header Ad

একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী

ছবি: সংগৃহীত

সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল অর্জন, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।

ব্যাংকক প্রাইড এবং সিটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে থাই রাজধানীতে একটি বিশাল সমলিঙ্গ বিবাহের আয়োজন করেছে। সিয়াম প্যারাগন শপিং মলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি তাদের বিবাহ নিবন্ধন করেছেন।

গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হলে অনুমোদন দেন দেশটির রাজা। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।

নতুন এই আইনে ‘পুরুষ’ ও ‘নারী’, ‘স্বামী’ ও ‘স্ত্রী’ শব্দগুলোকে লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শব্দে পরিবর্তন করা হয়েছে। এছাড়া সমলিঙ্গ বা সমকামী দম্পতিদের উত্তরাধিকার, দত্তক গ্রহণ ও চিকিৎসা সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারসহ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’

তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান
ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক
একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে বিদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
আওয়ামী লীগ ১০ বছরের মধ্যে ফিরে আসবে: নুরুল হক
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে