বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রতিশোধ নিতে হামলার পরিকল্পনায় উল্টো নিহত হন পনু

একই এলাকার বাসিন্দা, সম্পর্কে তারা মামা-ভাগ্নে। একজন স্থানীয় ইউপি সদস্য, অপরজন সংগঠক। তবে এলাকায় প্রভাব বিস্তার নিয়ে প্রায় ৫ বছর ধরে উভয়ের মধ্যে চলছিল দ্বন্দ্ব। একাধিকবার হামলা, পাল্টা হামলা ও মামলার ঘটনাও ঘটেছে। গত এক মাস ধরে একে-অপরের প্রতি হামলার প্রস্ততি চলছিল অনেকটা প্রকাশ্যেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছবিও ছড়িয়েছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার সংঘর্ষ বাস্তবতার রুপ নেয়। এতে সাবেক ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম পনু নিহত এবং উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন গুরুতর জখম হন।

নিহত পনুর বাড়ি বরগুনা সদরের আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের পাকুরগাছিয়ায়। তিনি মৃত মোসলেম আলী আকনের ছেলে।

সরেজমিনে, প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকার একাধিক বাসিন্দাদের তথ্যমতে, বরগুনা সদরের আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম পনু ও একই এলাকার পাকুরগাছিয়া সোস্যাল ডেভলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা আকাইদ হোসেন ঠান্ডার মধ্যে গত ৫ বছর ধরে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। ঠান্ডা নিহত পনুর মায়ের সম্পর্কে ভাই। সেই হিসেবে পনু ও ঠান্ডা সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে।

স্থানীয়দের তথ্যমতে, ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্বে শফিকুল ইসলাম পনুকে আয়লা বাজারে জনসম্মুখে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ঠান্ডা বাহিনী। এরপর ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ইউপি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ফের পনুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করে তারা। দুটি ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামি হন আকাইদ হোসেন ঠান্ডা, কুদ্দুস খান ও বর্তমান ইউপি সদস্য মোতাহার মৃধা। ২১ জুন নির্বাচনে ঠান্ডার প্যানেলের সমর্থিত ইউপি সদস্য প্রার্থী মোতাহার মৃধা নির্বাচিত হন।

বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্রের তথ্যমতে, বাবার ওপর বারবার হামলার ঘটনায় ক্ষুদ্ধ ছেলে নাজমুল হুদা অভি প্রতিপক্ষের উপর প্রতিশোধ নিতে পাল্টা হামলার পরিকল্পনা করেন। গত এক মাস ধরে বাবা পনু ও ছেলে অভি সময়-সুযোগ বুঝে ঠান্ডা বাহিনীর উপর আক্রমণের প্রস্তুতি নেয় এবং গত ১০ এপ্রিল পনু ও তার ছেলে অভি ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এলাকায় প্রবেশ করে ঠান্ডা বাহিনীর উপর হামলার প্রস্ততি নিলেও এলাকাবাসীর ধাওয়ায় পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এ সময় নিহত পনুর রামদা হাতে একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ক্রমশ উত্তাপ ছড়াতে থাকে।

সর্বশেষ গত মঙ্গলবার পনুর ছেলে অভি সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে ঠান্ডা বাহিনীর উপর হামলার প্রস্ততি নেয়। অভি তার ফেসবুক প্রফাইলের স্টোরিতে দেশীয় অস্ত্রসহ ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পোস্ট করে। যার ক্যাপশনে লেখা ছিল 'বুঝো নাই'। মল্লিক নামের একজন এতে মন্তব্য করেন 'এগুলা সোশ্যাল মিডিয়াতে দিলি'।

পাকুরগাছিয়ার ঘটনাস্থলের পাশেই চায়ের দোকানদার শিউলী বেগম বলেন, ‘মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে একটি সাদা রঙের মাইক্রোবাসে করে ১৩ জন মুখোশধারী ব্যক্তি ঠান্ডার ক্লাবের (পাকুরগাছিয়া সোস্যাল ডেভলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন) সামনে আসে। এ সময় আকাইদ হোসেন ঠান্ডা ক্লাবের ভেতরে বসে দুইজন ব্যক্তির সাথে কথা বলছিলেন। অপরদিকে মুখোশধারীরা গাড়িটি ক্লাবের দরজার সামনে থামিয়ে ৭-৮ জন ভেতরে প্রবেশ করে দরজা আটকে তাকে এলোপাতারি কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে চলে যায়। একই সময় বাইরে থাকা মুখোশধারীরা ঠান্ডার চাচাতো ভাই হাসিব ও মজিবরকেও কুপিয়ে জখম করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় তাদের চিৎকারে এলাকায় খবর ছড়িয়ে পড়ে ঠান্ডাকে খুন করা হয়েছে। খবর শুনে ঠান্ডার সমর্থক, স্বজন ও এলাকাবাসী সবাই এগিয়ে আসে। এক পর্যায়ে বর্তমান ইউপি সদস্য মোতাহার মৃধা ও কুদ্দুস খান নামের একজনের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক মানুষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে পনুর বাড়িতে যায়। এ সময় তারা পনুকে বাড়ি থেকে টেনে হিঁচড়ে বের করে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্বামীকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে পনুর স্ত্রী ছবিকেও পিটিয়ে আহত করে। এ ছাড়াও একই সময়ে পনুর বাড়িতে থাকা একই ইউনিয়নের কদমতলার কবির মিয়ার ছেলে জাহিদ ও ঢলুয়া ইউনিয়নের হোসেন হাওলাদারের ছেলে সজিব হোসেনকেও কুপিয়ে জখম করে।’

নিহত শফিকুল ইসলাম পনুর স্ত্রী ছবি আক্তার বলেন, ‘মোতাহার মৃধা, কুদ্দুস ও ঠান্ডা বাহিনীর ২০-২৫ জন সন্ত্রসী রামদা, ছেনা, টেঁটা, চল নিয়ে আমাদের বাড়িতে ঢুকে পনু আকনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। সন্ত্রাসীরা আমার স্বামী পনু আকনকে কমপক্ষে ৫০টি কোপ দেয়। আমাকে ও আমার ছেলেকে পিটিয়ে জখম করে। আমি আমার স্বামীর হত্যার বিচার চাই।’

অপরদিকে আহত ঠান্ডার মামা মশিউর রহমান বলেন, ‘পূর্বপরিকল্পিতভাবে পনু ও তার ছেলে আমার ভাগ্নে ঠান্ডাকে হত্যার উদ্দেশে হামলা করে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করে। আমি ভাগ্নেকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য বরিশাল এসেছি। আমাদের পক্ষের তিনজনের অবস্থা গুরুতর। পরে সেখানে কি ঘটেছে আমি জানি না।’

ফেসবুক স্টোরিতে অস্ত্রের ছবি পোস্ট দেয়ার বিষয়ে নিহত পনুর ছেলের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার মুঠোফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ বলেন, 'এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য দশজনকে থানায় ডেকে আনা হয়েছে। তবে কাউকে আটক করা হয়নি।'

এ ব্যাপারে বরগুনার পুলিশ সুপার মো. আবদুস ছালাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশের বেশ কয়েকটি টিম ঘটনাস্থলে যায় এবং আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। আমি নিজেও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।’

এসআইএইচ

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ