সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এক সাঁকো দিয়ে ৫ ইউনিয়নের পারাপার, প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা

পাঁচটি ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা একটি সাঁকো। সেই সাঁকোটি নির্মিত হয়েছে স্থানীয় দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত মানুষের স্বেচ্ছায় অর্থ দানের টাকায়। নির্মিত বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে প্রতিদিন পার হতে হয় লেংগুটিয়া, শ্রিপুর, জাংগালিয়া, গোপালপুর, আলিমাবাদসহ ৫ ইউনিয়নের বাসিন্দাদের।

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার ১০ নং আলিমাবাদ ইউনিয়নসহ ৫টি ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম কাজির চর খালের উপর নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ এ বাঁশের সাঁকো। এ সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ শত শত মানুষ পারাপার হন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেও একটি ব্রিজের ব্যবস্থা করতে পারেনি এলাকাবাসী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। দুই পাড়ের গ্রামবাসী মিলে কোনো ভাবে যাতায়াতের জন্য বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে যাতায়াত করেন। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমের সময় কাজিরচর খালটিতে প্রবল স্রোতধারা প্রবাহিত হবার কারনে সাঁকো ভেঙে যায়। তখন বর্ষামৌসুমে আর সাঁকো নির্মান করা সম্ভব হয়না বলে পার হতে হয় ডিঙ্গি নৌকায়।

বর্ষা কমে এলে আবার গ্রামবাসী মিলে কোনো ভাবে জোড়াতালি দিয়ে তৈরি করে সাঁকো। এভাবে চলছে বছরের পর বছর। ফলে বিভিন্ন সময় বাঁশ ভেঙে খালে পড়ে যাওয়াসহ ছোট-বড় নানা দুর্ঘটনা ঘটে। একাধিকবার পারাপারে ঘটেছে শিশু শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর ঘটনাও।

জানা যায়, এই সাঁকো পার হয়ে শেখ হাসিনা মহাবিদ্যালয়, আলিমাবাদ ফাজিল মাদ্রাসা, পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আসমানীয়া ডিগ্রি মাদ্রাসা সহ এলাকার বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নূরানী ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শত শত ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক কর্মচারী ও সাধারণ মানুষ নিয়মিত আসা যাওয়া করে।

এ বিষয়ে কাজিরচর গ্রামের তরিকুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে আলিমাবাদ মাদ্রাসাসহ আশপাশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক কর্মচারী ও এখানকার একমাত্র বড় বাজার মাঝকাজী বাজারে আসা অসংখ্য ক্রেতা-বিক্রেতা ও বিভিন্ন কোম্পানির লোকজন যাতায়াত করে। কিন্তু এই সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ছোট কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সাঁকো পারাপারে অনীহা প্রকাশসহ বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাও অনেকাংশে কমে গেছে।

একই গ্রামের একজন শিশু শিক্ষার্থী হাসানাইনের মা হাজেরা বেগম বলেন আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের সাঁকো পার করে দিয়ে মাদ্রাসায় পাঠাই ছুটির সময় হলে আতঙ্কে থাকি, আবার সাঁকোর কাছে এসে বসে থাকি ছেলে মেয়ে আসলে পার করে নেই। হাজেরা বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারায় যেন আমাদের এখানে একটি ব্রিজ হয় আমাদের ছেলে মেয়েরা নির্বিঘ্নে স্কুলে যেতে আসতে পারে, আতঙ্ক মুক্ত থাকতে পারি।

আলিমাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক বাবুল বয়াতি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের যে উন্নয়নের ধারা চলমান রয়েছে তারই ধারাবাহিকতায় কাজীরহাট বাজার সংলগ্ন কাজির চর খালের উপর দ্রুত একটা ব্রিজ নির্মাণ করা হয় তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এই ব্রিজটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ ব্রিজ, স্থানীয়দের স্বেচ্ছায় দেওয়া বাঁশ, গাছ ও টাকার সহায়তায় এই নড়বড়ে সাঁকো ব্যাবহারে প্রতিবছরই কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের প্রাণহানি ঘটে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ সবুজ হাওলাদার বলেন আমার নির্বাচনীয় এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের এই সাঁকোটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সাঁকো। এ সাঁকো দিয়ে আলিমাবাদ ইউনিয়নসহ মেহেন্দীগঞ্জের ৫ টি ইউনিয়নের লোক যাতায়াত করে। আর প্রতি বছরই সাঁকো ভেঙ্গে পড়ে পথচারীরা গুরুতর আহত হয় এবং প্রানহানির মত ঘটনা ঘটে। এখানে একটি ব্রিজ নির্মান করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান তিনি।

১০নং আলিমাবাদ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, এখানে ব্রিজ নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ অব্যাহত আছে।

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী জসিম উদ্দিন (এলজিইডি) জানান, সাঁকোর সমস্যার বিষয় আমরা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিষ্ট দিয়েছি এই সাঁকোটি খুবই জনগুরুত্বপূর্ণ বলে আমরা জেনেছি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্রিজ নির্মাণের চেষ্টা করা হবে।

/এএস

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২