সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অপসারিত হচ্ছে গোলাম আজমের নামে নির্মিত কলেজের গেট

কক্সবাজার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রধান ফটকে সাবেক জামায়াত আমীর গোলাম আজমের নামে নির্মিত গেট অবশেষে অপসারিত হচ্ছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি শহরের একটি হোটেলে মিলনায়তনে আয়োজিত কক্সবাজার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের হীরক জয়ন্তী উদযাপন পরিষদের প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় উপস্থিত কক্সবাজার কলেজের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের জোরালো দাবীর প্রেক্ষিতে গোলাম আজমের নামে নির্মিত গেট ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়। হীরকজয়ন্তী উদযাপন পরিষদের আহবায়ক কক্সবাজার কলেজের সাবেক জিএস জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান এই গেট অপসারণের ঘোষণা দেন।

উল্লেখ্য আগামী ৪ মার্চ হীরকজয়ন্তী উদযাপনের কথা রয়েছে। এর আগেই এই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজমের নামে স্থায়ী ভাবে নির্মিত গেট ভেঙ্গে ফেলা হবে। স্বাধীনতার মাসে একজন যুদ্ধাপরাধীর স্মৃতি চিহ্ন মুছে যাবে কক্সবাজার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের গেট থেকে এর চেয়ে খুশীর খবর আর কি হতে পারে? এমনটাই মনে করেন কক্সবাজারের প্রগতিশীল সচেতন ছাত্র জনতা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে কক্সবাজার কলেজে ইসলামী ছাত্র শিবিরের নবীনবরণ ও সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতের সাবেক আমীর গোলাম আজম। তার আগমন উপলক্ষে ইসলামী ছাত্রশিবির কক্সবাজার কলেজের প্রধাণ গেইট গোলাম আজমের নামের আধ্যাক্ষর দিয়ে নির্মাণ করা হয় স্থায়ী পাকা এই গেইট। তখন কলেজের ছাত্র সংসদসহ পুরো কলেজ নিয়ন্ত্রণ করতো ইসলামী ছাত্র শিবির।

হীরকজয়ন্তী উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব কক্সবাজার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ওই কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী ফজলুল করিম বলেন, দীর্ঘ ১৯৮০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত কক্সবাজারে কলেজের নিয়ন্ত্রণ ছিল ইসলামী ছাত্র শিবিরের হাতে। অন্য কোন ছাত্র সংগঠনের প্রকাশ্যে ক্যাম্পাসে রাজনীতি করার সুযোগ ছিল না। দীর্ঘ ৩০ বছর ইসলামী ছাত্র শিবিরের রাজত্ব চলে কক্সবাজার কলেজে।

এমনকি ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলেও কক্সবাজার কলেজের সকল কর্মকাণ্ড চলতো শিবিরের নির্দেশনায়।শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে পাস, ফেল ও হোস্টেল বরাদ্দ সবই ছিল ইসলামী ছাত্র শিবিরের নিয়ন্ত্রণে। গত ত্রিশ বছরে ছাত্রলীগ,ছাত্র ইউনিয়ন, জাসদ ছাত্রলীগসহ প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের অসংখ্য নেতা কর্মী হতাহত হয় শিবিরের নির্যাতনে।

এসব হতাহতদের চিত্র তুলে ধরেন সাবেক ও বর্তমান ছাত্রলীগ ছাত্র ইউনিয়নসহ প্রগতিশীল ছাত্র নেতৃবৃন্দ। তাদের একটায় দাবী ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মী যারা প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপর হামলা করেছে,মামলা করেছে, গাড়ি ভাংচুর করেছে, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, বৌদ্ধ মন্দিরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালিয়েছে তাদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে হীরক জয়ন্তী উদযাপন করা সম্ভব নয়। দুষ্কৃতকারীদের বিভিন্ন উপ কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে হীরক জয়ন্তী উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব ফজলুল করিম বলেন, যখন গোলাম আজমের নামে কক্সবাজার কলেজের গেইট নির্মাণ করা হয়েছিল তখন তিনি ওই কলেজের প্রফেসার ছিলেন। তখন অধ্যক্ষ ছিলেন গুরুপদ পালিত। তিনি শিবিরের চাপের মূখে বাধ্য হয়েছিলেন গোলাম আজমের নামে নির্মিত গেইটের অনুমোদন পত্রে স্বাক্ষর করতে। আমাদের ও স্বাক্ষর করতে চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। আমি ও অন্যআরেকজন প্রফেসার স্বাক্ষর করি নাই।

জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ৯০ এর ছাত্র নেতা বর্তমান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, কক্সবাজার কলেজের প্রধান ফটকে নির্মিত গোলাম আজমের নামে গেইট নির্মাণ বন্ধ করতে এবং নির্মাণ হওয়ার পর তা ভেঙ্গে ফেলার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম কোন কাজে আসেনি।

তৎকালীন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি কৃষক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কক্সবাজার কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা রেজাউল করিম বলেন, শিবিরের সাবেক বর্তমান নেতাকর্মী যাদের বিরুদ্ধে রগকাটা, মানুষ হত্যা, নাশকতা মামলা, অগ্নিসংযোগ স্বাধীনতা বিরোধীচক্র ও সন্ত্রাসের অভিযোগ রয়েছে তারা হীরকজয়ন্তী উৎসবে সামিল হতে পারে না।

সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা যবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রনজিৎ দাশ বলেন, আমি কক্সবাজার কলেজের ছাত্র ছিলাম। কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্র লীগসহ প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিল শিবির। আমরা কলেজ ক্যাম্পাসে এসে ছাত্র রাজনীতি করতাম। এতে ও তারা চরমভাবে ক্ষুব্ধ ছিল আমাদের উপর।

৮০ দশকে জেলা আওয়ামী লীগের অফিস ভাংচুর করে অসংখ্য নেতাকর্মীদের আহত করেছিল জামায়াত শিবির। শুধু তাই নয়, ১৯৯২ সালে পাবলিক হলে যুবলীগের সম্মেলনে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে তৎকালীন জেলা যুবলীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল হোসেন চৌধুরী প্রয়াত জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম চৌধুরীসহ অসংখ্য নেতাকর্মীদের আহত করেছিল জামায়াত শিবির। তাদের সঙ্গে আর যাই হোক হীরকজয়ন্তী উদযাপন হতে পারেনা।

দীর্ঘ ৩২ বছর পর কক্সবাজার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের মূল ফটকে থাকা যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজমের নামের J এবং A সংযুক্ত করে নির্মিত গেইট অবশেষে অপসারিত হচ্ছে জেনে মুক্তি যুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ছাত্র জনতা আনন্দ উচ্ছাসে মেতে উঠেন।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস