সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কোথায় হচ্ছে নওগাঁ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়?

২০১৮ সালে নওগাঁর এক জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সেখানে একটি পূর্ণাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর ৪ বছর পর ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নওগাঁয় বঙ্গবন্ধুর নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসরা অনুমোদন প্রদান করে মন্ত্রিসভা। গতকাল মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ বিলটি জাতীয় সংসদে পাস হবার পর এই বিশ্ববিদ্যালয়টি নওগাঁর কোথায় স্থাপিত হতে যাচ্ছে এ নিয়ে কৌতূহল ও আলোচনা চলছে জেলার সর্বত্র। নিজ নিজ এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার চলছে জোরদার।

নওগাঁ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এখনও কোনো স্থান নির্বাচন করা হয়নি। তবে সম্ভাব্য তিন-চারটি স্থানের যে কোনো একটিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

জানা গেছে, ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নওগাঁ নওজোয়ান মাঠে নির্বাচনী জনসভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন। ওই জনসভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নওগাঁ সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মালেক প্রধানমন্ত্রীর কাছে নওগাঁয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন। ওই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নওগাঁয় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেন।

তিনি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য পতিত অথবা এক ফসলি জমি পাওয়া যাবে এমন স্থান নির্বাচনের নির্দেশ দেন। এরই ধারাবাহিকতায় নানা আনুষ্ঠানিকতা শেষে গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ বিল পাশ হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে এখন স্থান নির্বাচন, জমি অধিগ্রহণ ও অবকাঠামো নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ সম্পন্ন হবে।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থান নির্বাচন নিয়ে আলোচনা আছে সর্বত্র। যে কয়েকটি স্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের দাবি উঠেছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছে নিয়ামতপুর উপজেলার ছাতড়া বাজার সংলগ্ন ছাতড়ার বিল। এছাড়া রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের পাশে মহাদেবপুর উপজেলার নওহাটা মোড়, নওগাঁর সদর উপজেলার দিঘলীর বিল ও বদলগাছী উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন বিল।

নওগাঁ জেলা শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে ছাতড়ার বিলে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের স্বপক্ষে স্থানীয় বাসিন্দা ও চন্দননগর কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বর্তমান সরকার এখন কৃষি জমিও নষ্ট করার পক্ষে নয়। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য এক ফসলী কিংবা পতিত জমি নির্বাচন করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ছাতড়ার বিলই হতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য উপযুক্ত স্থান। কারণ, ছাতড়া বাজার সংলগ্ন ছাতড়া বিলের অধিকাংশ জমিই এক ফসলী। এছাড়া নিয়ামতপুর উপজেলার এই অঞ্চলটি উন্নয়নের দিক থেকে অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে রেয়েছে। এখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন হলে এই এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন হবে। এতে করে আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার গ্রাম হবে শহর- এই অঙ্গীকারও বাস্তবায়ন হবে।

অপরদিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের পাশে মহাদেবপুর উপজেলার নওহাটা কিংবা নওগাঁ সদর উপজেলার বলিহার এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের ব্যাপারে সরব হয়েছেন অনেকেই। নওহাটা ও বলিহারে বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য একাধিকবার মানববন্ধনও করেছে এলাকাবাসী।

বলিহার কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আবু নাসের বলেন, নওহাটা মোড় ও বলিহার এই দুই এলাকা নওগাঁয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সবচেয়ে যৌক্তিক স্থান। স্থান দুটি মহাসড়কের পাশে। নওগাঁ শহর থেকে এই দুই স্থানের দূরত্ব ১২ থেকে ১৪ কিলোমিটার। আর সান্তাহর রেল স্টেশন থেকে এই দুই স্থানের দূরত্ব ১৭ থেকে ১৯ কিলোমিটার। বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজনেরা সড়ক ও রেলপথ সুবিধা আবার শহরের সুবিধাও পাবে। আবার নওহাটা চৌমাশিয়া বাজারের কাছে প্রায় ৩০০ একর খাসজমি রয়েছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণের জন্য সরকারের খরচ অনেকটাই কম যাবে।

২০১৩ সাল থেকে নওগাঁয় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে বিভিন্ন সময় মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে 'মুভমেন্ট ফর ডেভলপমেন্ট অব নওগাঁ' নামের একটি সংগঠন। নওগাঁয় একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মুভমেন্ট ফর ডেভলপমেন্ট নওগাঁর প্রধান সমন্বয়কারী ও নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শফিকুর রহমান মামুন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টি অবশ্যই একটি যৌক্তিক স্থানে স্থাপন করতে হবে।

শহরের খুব কাছাকাছি নয়, আবার শহর থেকে খুব দূরে নয় এমন স্থান নির্বাচন করতে হবে। আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সকল অংশীজনেরা যাতে সড়ক ও রেলপথের সুবিধা পায় জায়গা নির্বাচনের ক্ষেত্রে সে বিষয়টিও বিবেচনায় রাখতে হবে। আশা করি, যাঁরা দ্বায়িত্বে থাকবেন তাঁরা নওগাঁর সুধী সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে আলোচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যৌক্তিক স্থান নির্বাচন করবেন।

এ প্রসঙ্গে নওগাঁ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নির্বাচনের ব্যাপারে কোন নির্দেশনা আসেনি জানিয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান জানান, নওগাঁরবাসীর সার্বিক উন্নয়ন এবং শিক্ষা ও গবেষণার উপযোগী পরিবেশ দেখে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থান নির্বাচন করা হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস