সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গরিবের ডা. খুরশিদ নেন না ফি, দেন জরুরি ওষুধও

ফেনীর পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের একজন চিকিৎসকের গড়ে তোলা রশিদ-আনোয়ারা মেমোরিয়াল দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রতি মঙ্গলবার বিনামূল্যে রোগী দেখার পাশাপাশি দেওয়া হয় জরুরি ওষুধ। গত ১১ মাসে সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন প্রায় ১ হাজার ২শ রোগী। গ্রামের ভেতর আধা পাকা নির্মিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্রের সামনে জড়ো হয়েছেন প্রায় ৩০ জন রোগী। সেখানকার একটি কক্ষে এক এক করে রোগী দেখছেন চিকিৎসক। তাঁর কক্ষ থেকে ব্যবস্থাপত্র নিয়ে বের হওয়ার সময় কারও হাতে নেবুলাইজার, কারও হাতে জরুরি কিছু ওষুধ তুলে দিচ্ছেন চিকিৎসা কেন্দ্রের কর্মচারীরা।

জরুরি ওষুধ নেবুলাইজারের মতো চিকিৎসার প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে একেবারেই বিনামূল্যে। রোগী দেখার বিপরীতে কোনো ফি-ও নিচ্ছেন না চিকিৎসক। এ চিত্র ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের রশিদ-আনোয়ারা মেমোরিয়াল দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রের। প্রায় এক বছর ধরে এভাবেই প্রতি সপ্তাহে বিনামূল্যে রোগী দেখা, জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ চলছে চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে। এটি প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করছেন ডা. খুরশিদ আলম।

সম্প্রতি রোগী দেখার ফাঁকেই কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তার জম্ম গ্রামের সাধারণ কৃষক পরিবারে। তখন পল্লী চিকিৎসকদের ওপরই পুরোপুরি নির্ভরশীল ছিল গ্রামের মানুষ। তাঁর মা অসুস্থতার সময় যথাযথ চিকিৎসা পাননি। তাঁর বাবা ও মায়ের ইচ্ছা ছিল ছেলে চিকিৎসক হয়ে গ্রামের মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেবেন। সেই স্বপ্ন থেকেই ময়মনসিংহের কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগকে কাজে লাগান তিনি। সেখান থেকে এমবিবিএস শেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে অ্যানেসথেসিয়া বিষয়ে কোর্স সম্পন্ন করেন।

২০১১ সালে যোগ দিন সরকারি চাকরিতে। চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগেই তাঁর মা-বাবার মৃত্যু হয়। অসুস্থ মা-বাবাকে যথাযথ চিকিৎসা নিতে না পারার আক্ষেপ থেকে গ্রামে একটি দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র করার উদ্যোগ নেন তিনি। নিজেদের ২১ শতক জমির ওপর গড়ে তোলেন বাবা আবদুর রশিদ ও মা আনোয়ারা বেগমের নামে একটি চিকিৎসা কেন্দ্র। ২০২২ সালে ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে রোগী দেখা।

খুরশিদ আলম জানান, প্রতি মঙ্গলবার বিকেল ৪টা ৪০-৫০ জন রোগী দেখেন, ব্যবস্থাপত্র দেন। গরিব ও অসহায় রোগীদের কিছু জরুরি ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। গরিব শ্বাসকষ্টের রোগীদের বিনামূল্যে নেবুলাইজারও দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে রয়েছে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ব্লাড সুগার পরীক্ষার সুযোগ। প্রতিবছর একাধিক বার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়ে মেডিকেল ক্যাম্পও করা হয় চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে।

খুরশিদ আলম বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ মাসে ১ হাজার ২০০ জন রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হয়েছে। জটিল রোগী হলে প্রাথমিক সেবা দেওয়ার পর ফেনী জেনারেল হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। চিকিৎসক খুরশিদ আলম বর্তমানে ফেনী বক্ষব্যাধি হাসপাতালে কর্মরত। কর্মস্থল তাঁর বাড়ি থেকে চার কিলোমিটার দূরে হওয়ায় চিকিৎসা কেন্দ্রে সময় দেয়া তার জন্য সহজ হয়েছে। পাশাপাশি ফেনী শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে রোগী দেখেন।

মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, রশিদ-আনোয়ারা মেমোরিয়াল দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রটি অবস্থিত ফেনী শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে। চিকিৎসক খুরশিদ আলমের বাড়ির পাশে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। চিকিৎসক উপস্থিত হওয়ার আগেই চিকিৎসা কেন্দ্রের সামনে নানা বয়সী রোগীদের ভিড়। চিকিৎসা কেন্দ্রের একজন কর্মচারী রোগীদের নাম রেজিস্টারে লিখে প্রত্যেককে সিরিয়াল নম্বর দিচ্ছেন। এরই মধ্যে বিকেল চারটার আগেই চিকিৎসক এসে হাজির। রোগী দেখা শুরু করেন তিনি। চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে স্বাস্থ্যসেবা দিতে খুরশিদ আলমের সঙ্গে এক নারী কর্মীসহ দুজন কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছেন।

চিকিৎসকের কক্ষ থেকে বের হওয়ার সময় চিকিৎসা কেন্দ্রের সামনেই কথা হয় স্থানীয় কাশিমপুর গ্রামের বাসিন্দা বৃদ্ধ রুপধন বিবি (৮০) এর সঙ্গে। তিনি জানান, সারা শরীরে বাথ্যা সহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগের চিকিৎসা নিতে তিনি এসেছিলেন। চিকিৎসক তাকে ব্যবস্থাপত্রের পাশাপাশি কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে দিয়েছেন। এর আগেও অনেকবার চিকিৎসা কেন্দ্রটিতে চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।

নুর নাহার (৩৫) নামের স্থানীয় একজন নারী বলেন, টাকা দিয়ে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার মতো সামর্থ্য তাঁরা নেই। তাই বেশির ভাগ সময় এ চিকিৎসা কেন্দ্রেই তিনি চিকিৎসা নেন। খুবই আন্তরিকতা নিয়ে চিকিৎসক রোগী দেখেন।

স্থানীয় বাসিন্দা শাহজালাল ভূঞা বলেন, চিকিৎসা কেন্দ্রটি করার পর থেকে নিজ গ্রাম ছাড়াও আশপাশের গরিব ও অসহায় রোগীরা বেশ ভালো স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন। সপ্তাহে এক দিনের পরিবর্তে সময় বাড়ানো গেলে গরিব রোগীরা আরও উপকৃত হতো। সমাজসেবক আবু তাহের বলেন, গরিবের ডা. হিসেবে খুরশিদ আলমের নাম ছড়িয়ে পড়ছে। তিনি ফি নেন না, জরুরি ওষুধও দেন। তার মতো অন্য ডাক্তাররা এগিয়ে এলে গরিব ও অসহায় রোগীরা পবে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস