রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কবরে নেই জঙ্গির লাশ, মিলেছে কম্বল

বান্দরবানে পাহাড়ের গহীনে সশস্ত্র দল 'কেএনএফ'বা 'বম পার্টি'র আস্তানায় প্রশিক্ষণ নিতে যাওয়া নতুন জঙ্গি সংগঠন 'জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া'র এক সদস্যও কবর থেকে লাশ উত্তোলন করতে গিয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন। কিন্তু সেই কবরে লাশ মেলেনি, মিলেছে কম্বল।

সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে রুমা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, আদালতের আদেশ ছিল মরদেহ উঠাতে হবে। গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা কবরস্থান দেখিয়ে দেবে। তাদের দুই জনকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গেলে তারা কবরটি দেখিয়ে দিয়েছে। কবর খোড়া হয়েছে কিন্তু মরদেহ পাওয়া যায়নি। সেখানে সামান্য কিছু আলামত ছিল, সেটি নিয়ে আসা হয়েছে।

রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম । কবর খুঁড়ে মরদেহের পরিবর্তে একটি কম্বল পাওয়া গেছে বলে তারা ফিরে এসে আমাকে জানিয়েছে। কয়েকদিন আগে এ কবর খোঁড়া হয়েছে এমনটাই ধারণা করছি। জানা যায়, গত ১১ জানুয়ারি র‌্যাবের হাতে আটক ৫ জঙ্গির মধ্যে গ্রেপ্তারকৃত দুই জঙ্গি র‌্যাবের কাছে জিজ্ঞাসাবাদে এক জঙ্গি মারা যাওয়ার তথ্য দেয়।

তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রবিবার সকালে দুই জঙ্গি ও নিহত আল আমিনের বাবাকে নিয়ে থানচির রেমাক্রি প্রাংসা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের দুর্গম লুয়ংমুয়াল পাড়ায় নিহত জঙ্গির মরদেহ উদ্ধারে অভিযান চালায় র‌্যাব। এ সময় তারা ঘটনাস্থল থেকে কবরের সন্ধান পেলেও সেখানে আল আমিনের মরদেহ পায়নি। তবে কবর খুড়ে একটি কম্বল উদ্ধার করা হয়।

এ ছাড়া ঘটনাস্থলের পাশেই কেএনএফের একটি ক্যাম্পেরও সন্ধান পায় র‌্যাব। গতকাল রবিবার কবর খোঁড়ার সময় উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, র‌্যাব ও সেনা সদস্যসহ মোট বিশজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন, লাশ না পেয়ে তারা ফিরে আসে।

এদিকে ঘটনাস্থলে একটি প্যান্ট ও কম্বল দেখে নিজের ছেলের বলে দাবি করেন নিহত জঙ্গির বাবা নুরুল আলম। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলের পাশে একটি কম্বল দেখেছি যেটি আমার বাসার।

জঙ্গির বাবা নুরুল আলম বলেন, এখানে যে কোন একটি গ্রুপ প্রশিক্ষণ দেয় । এত গহিণ অরণ্যের মধ্যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এটা ভাবনার বাইরে।

তিনি আরও বলেন, মৌলবাদীদের সঙ্গে ইসলামের অপপ্রচার করে করে ইসলামের ভুল তথ্যে দিয়ে তাদেরকে ভুলপথে ধাবিত করছে তাদের সরকারের কাছে আমি বিচার চাই। এটাই আমার একমাত্র আবেদন।

এদিকে র‌্যাব জানায়, থানচির মিয়ানমার সীমান্তবর্তী রেমাক্রী প্রাংশা ইউনিয়নে একটি পাহাড়ি ঝিরির কাছে কুমিল্লার নুরুল ইসলামের ছেলে আল আমিন নামের এক জঙ্গিকে কবর দেওয়া হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর অসুস্থ হয়ে ওই জঙ্গি কেএনএফ-এর জর্ডান ক্যাম্পে মারা গেলে তাকে পাহাড়ি ঝিরির পাশে কবর দেওয়া হয়, সে জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্কিয়ার সদস্য।

এ বিষয়ে র‌্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক খন্দকার আল মইন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদে শিথিল নামে এক জঙ্গি আমাদের কাছে স্বীকার করেছে প্রশিক্ষণরত অবস্থায় গত ২৫ নভেম্বর আমিনুল ইসলাম ওরফে আল আমিন নামে এক জঙ্গি মৃত্যুবরণ করেন। তাকে কবর দেওয়া হয়েছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে আমরা মৃতদেহ উঠাতে ওই জায়গায় গিয়েছিলাম। আসামি শিথিল নিজেই আমাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছিল কোথায় লাশটি রাখা হয়েছে। তবে তার বর্ণনা মতে ওই জায়গায় এসে কবর পাওয়া গেলেও কোন মরদেহ পাওয়া যায়নি। তবে যে কম্বল মুড়িয়ে মরদেহ দাফন করা হয়েছিল সেটি উদ্ধার করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নতুন জঙ্গি সংগঠন যারা জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থান করে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। তারা পরবর্তীতে যে কোন হামলা বা সহিংসতা চালানোর জন্য দেশের অভ্যন্তরে। সর্বপ্রথম ৫৫ জনের তালিকা দিয়েছিলাম। তারা নতুন এ জঙ্গি সংগঠনের সামরিক শাখার সদস্য হিসেবে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। এ তালিকা ধরে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসাতে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে।

গত ১২ জানুয়ারি র‌্যাব জানায়, নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসারের আরও পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জঙ্গিরা রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার গহীন পাহাড়ে সশস্ত্র দল 'কেএনএফ' বা 'বম পার্টি'র আস্তানায় প্রশিক্ষণ নিতে গিয়েছিল।

গ্রেপ্তার জঙ্গিদের মধ্যে চারজন হলেন, নোয়াখালীর নিজামুদ্দিন হিরণ ওরফে ইউসুফ (৩০), সিলেটের সাদিকুর রহমান সুমন ওরফে ফারকুন (৩০), কুমিল্লার সালেহ আহমেদ ওরফে সাইহা (২৭) ও বায়েজিদ ইসলাম ওরফে মুয়াছ ওরফে বাইরু (২১)। এবং বাকি একজন কুমিল্লার কিশোর (১৭)।

পরে তাদের জিজ্ঞাবাদের জন্য রিমান্ডে পায় পুলিশ। তখন দুই জঙ্গি আল আমিনকে কবর দেওয়ার কথা জানায়। সেই সূত্র ধরেই মরদেহের খোঁজে শনি ও রোববার অভিযান চালানো হয়। অভিযানে সংবাদমাধ্যমের কর্মীরাও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ছিলেন।

এছাড়াও গত ২০ অক্টোবর বান্দরবান ও রাঙ্গামাটির বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সুরা সদস্যসহ ৭জন জঙ্গী এবং কুকি চিন এর ৩ জনসহ মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। এসময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমান অস্ত্র ও সরাঞ্জম উদ্ধার করা হয়।

গত ৭ ও ৮ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ির দুর্গম এলাকা থেকে জামাআতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকীয়ার গ্রুপের (জঙ্গি) কাছে অস্ত্র সরবরাহর অভিযোগে অস্ত্রসহ তাদের ৩ সহযোগিকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) এবং ১১ জানুয়ারি থানচি ও রোয়াংছড়ির দূর্গম এলাকায় অভিযান চালিয়ে জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার ৫জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।
এএজেড

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরে পুলিশের দায়ের করা আরো এক মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩২ জন। রবিবার (২৪ নভেম্বর) গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মো. বাহউদ্দিন কাজী দীর্ঘ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার তৎকালীন হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি আওতাধীন মনিপুরের খাসপাড়া এলাকায় ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি পার্কিং করা বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘোষণায় ওই এলাকার মোতালেব মেম্বারকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা (বিস্ফোরক) আইনে জয়দেবপুর থানা পুলিশ এস আই দিলীপ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১০১(১)১৫ নম্বর মামলাটি দায়ের করেন।

পরে একই বছরের আগস্টে এস আই এমদাদুল হক তদন্ত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং সাবেক মেয়র ও প্রতিমন্ত্রী মৃত অধ্যাপক এমএ মান্নানের ছেলে মনজুরুল করিম রনিকে সংযুক্ত করে ৩২ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করলে আদালত তা গ্রহণ করেন। মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আজ রোববার আসামিদের ওই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না এবং বিবাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ড. সহিদুজ্জামান, মেহেদী হাসান এলিস, আনোয়ার হোসেন, নাসির উদ্দিন, শফিকুল আলম মিলুসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী।

এর আগে গত বুধবার শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানি মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার