সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পঞ্চগড়ে শ্রেণিকক্ষ দখল করে অধ্যক্ষের বাসস্থান

পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজের একাডেমিক ভবনের ছাত্রীদের শ্রেণিকক্ষ দখল করে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ প্রফেসর মাইনুর রহমান গড়ে তুলেছেন নিজের বাসস্থান। কলেজের তিনতলা বিশিষ্ট অনার্স ভবনের তৃতীয় তলার একটি শ্রেণিকক্ষকে দুই কক্ষে বিভক্ত করে একটিতে তিনি আর অন্য কক্ষে কয়েকজন শিক্ষক থাকছেন। নিয়মিত সরকারি বাড়ি ভাড়া গ্রহণ করলেও তারা দিব্যি শ্রেণিকক্ষের ভেতরেই থাকা খাওয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

অথচ শ্রেণিকক্ষে অভাবে প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদান মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান কলেজ সংশ্লিষ্টরা। একই সাথে এই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগও উঠেছে। প্রতিষ্ঠান প্রধান হওয়ার তার এমন অনিয়ম নিরবে হজম করছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক কর্মচারীরা।

কলেজের শিক্ষক কর্মচারীরা জানান, পঞ্চগড়ের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজ। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৫ সালে পঞ্চগড় জেলা শহরের ইসলামবাগ এলাকায় গড়ে উঠে। ১৯৯৭ সালে কলেজটি জাতীয়করণ করা হয়। কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিকের মানবিক, বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ ও ৯ টি বিষয়ে অনার্সে পড়াশুনা করছেন প্রায় চার হাজার ছাত্রী।

কলেজের পুকুরপাড় সংলগ্ন তিনতলা বিশিষ্ট অনার্স ভবনটিতে বাংলা, ইংরেজি, ব্যবস্থাপনা, অর্থনীতি, গণিত, ভূগোল, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য শ্রেণিকক্ষ ছিলো মাত্র ৮ টি। শ্রেণিকক্ষের মারাত্মক সংকট হওয়ায় পাঠদান ব্যাহত হয়। প্রায়ই মাঠে ক্লাশ নিতে হয় শিক্ষকদের। কখনো শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফাঁকা শ্রেণিকক্ষের খোঁজ করতে হয়।

২০২১ সালের ১০ অক্টোবর কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন প্রফেসর মো. মাইনুর রহমান। যোগদানের মাসখানেক পরেই অনার্স ভবনের তিনতলার ছাত্রীদের একটি শ্রেণিকক্ষ ও ওয়াশরুম দখল করে কলেজের খরচে নিজের মতো বাসস্থান তৈরি করে নেন। সেখানে দুটি রুম করা হয়। একটিতে তিনি থাকেন আরেকটিতে নতুন যোগদান করা কয়েকজন শিক্ষক থাকেন। এতে ছাত্রীদের আরেকটি শ্রেণিকক্ষ কমে যায়। ওয়াশরুম ব্যবহারের জন্য শিক্ষার্থীদের নিচতলায় নামতে হয়।

প্রতি মাসে তারা সরকারি বাড়ি ভাড়া উত্তোলন করলেও দিব্যি দখল করে রেখেছেন ছাত্রী শ্রেণিকক্ষ ও ওয়াশরুম। একাডেমিক ভবনে শ্রেণিকক্ষ দখল করে বাসস্থান করায় ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এছাড়া আগে কলেজের প্রত্যেক ব্যাংক হিসাব অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ দুইজনের স্বাক্ষরে পরিচালিত হলেও মাইনুর রহমান যোগদানের পর শুধুমাত্র তার সাক্ষরেই পরিচালিত করতে শুরু করেন।

কলেজের বিভিন্ন সংস্কারের নামে বিভিন্ন কাজের কমিটি করে সেখানে অনৈতিকভাবে কাজের বরাদ্দের টাকা থেকে কমিটির সদস্যদের সম্মানি দেয়ার ব্যবস্থা করেন তিনি। নিজেও নিতেন বড় অঙ্কের সম্মানি। এছাড়া অভিযোগ রয়েছে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের অনৈতিক সুযোগ সুবিধা দেয়ার শর্তে পিকনিকের নাম করে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৭০০ টাকা করে নিয়ে সেই টাকা ভাগ বাটোয়ারা করে নেন অধ্যক্ষ তার নিকটতম শিক্ষকরা। দিনের পর দিন এমন অনিয়ম চললেও প্রতিষ্ঠান প্রধান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলছেন না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলেজের এক শিক্ষক বলেন, অধ্যক্ষ মাইনুর রহমান নিজের মতো করে যা ইচ্ছে তাই করছেন। শ্রেণিকক্ষের সংকট থাকা সত্যেও তিনি অবৈধভাবে শ্রেণিকক্ষ দখল করে বসবাস করছেন। অন্য শিক্ষকদেরও রাখছেন। আমরা বিষয়টিতে বার বার আপত্তি জানালেও তিনি কোন কথা শোনেননি। এছাড়া দুই টাকার কাজে পাঁচ টাকার সম্মানি নিয়ম করেছেন তিনি। এভাবে কাজ যাই হোক না কেন পকেট ভরছে তাদের।

ওই কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সদ্য অবসরে যাওয়া বিভাগীয় প্রধান হাসনুর রশিদ বাবু বলেন, কলেজের শ্রেণিকক্ষ সংকট এতটাই যে আমরা ছাত্রীদের নিয়ে ঘুরে ঘুরে কোথায় খালি কক্ষ আছে তা খুঁজে সেখানে ক্লাশ নিতাম। অনার্স ভবনে নয়টি বিভাগের ছাত্রীদের জন্য মাত্র ৮ টি শ্রেণিকক্ষ ছিলো। তার মধ্যে একটিতে বছর খানেক ধরে অধ্যক্ষ ও কয়েকজন শিক্ষক আবাসিক থাকছেন।

ছাত্রীদের ওয়াশরুমটিও তারাই ব্যবহার করছেন। শ্রেণিকক্ষকে আবাসিক না করার জন্য আমি অধ্যক্ষ মহোদয়কে বার বার নিষেধ করেছিলাম। কিন্ তিনি শোনেননি। এতে একদিকে যেমন বিষয়টি অনৈতিক তেমনি ছাত্রীদের শ্রেণিকক্ষ সংকটের মধ্যে আরেকটি কক্ষ তারা দখল করে রেখেছেন।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মাইনুর রহমান বলেন, আমার চাকরি জীবনের ৩০ বছরে অনেক প্রতিষ্ঠানে ঘুরেছি। প্রায় সব কলেজেই দেখেছি বহিরাগত শিক্ষকদের থাকার জন্য একটা ব্যবস্থা করে দেয়া হয়। এখানকার শিক্ষকরাই আমাকে ওই ভবনে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেছে। যাতে আমি সবকিছু ভালোভাবে দেখাশুনা করতে পারি। সেটি শ্রেণিকক্ষ না ওই বিল্ডিংয়ের এক কোণায় ছোটটা একটা কক্ষ।

এছাড়া দূরের শিক্ষকদের থাকার জন্য আলাদা পার্ট করে তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর তা না হলে তারা তো কলেজ ছেড়ে চলে যেতে চাইবে। আর সব কিছু তো নিয়মে চলে না। যিনি কাজ করছেন তাকে আমাদের সম্মানি দিতে হয়। না হলে তারা কাজ করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।

আর উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে পিকনিকের জন্য টাকা নেয়া হয়েছে। তারাই পিকনিক করবে। শিগগিরই পিকনিক হবে। এখানে আমাদের কোন বিষয় নেই। গত ১০ বছরে এই কলেজের কোন উন্নয়ন হয়নি। আমি অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছি। কিন্তু যারা উন্নয়ন চায় না তারাই আমার বিরুদ্ধে নানা রকম কথা বলছে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস