সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১২ ডিসেম্বর ভোরে শ্রীপুরে উড়েছিল স্বাধীন বাংলার পতাকা

আজ ১২ ডিসেম্বর, গাজীপুরের শ্রীপুর মুক্ত দিবস। ধর্ষণ, গণহত্যা, বসতভিটায় অগ্নিসংযোগ, অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের হত্যা, পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের এই দিনে শ্রীপুর উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়। শ্রীপুর থেকে পাকিস্তানি সেনাদের যোগাযোগের জন্য রেলপথ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।

চারদিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মুহুর্মুহু আক্রমণে টিকতে না পেরে ১২ ডিসেম্বর ভোর রাতের মধ্যেই শ্রীপুর ছাড়তে শুরু করে পাক হানাদার বাহিনী এবং আত্মগোপনে চলে যেতে থাকে রাজাকাররা। পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযু দ্ধের মধ্য দিয়েই ১৯৭১ সালের ১২ ডিসেম্বর শ্রীপুর উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়।

১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর ভোরে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে শ্রীপুরের ইজ্জতপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন গোসিঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র কিশোর সাহাব উদ্দিন। এসময় মুক্তিযোদ্ধাদের হামলায় ৩ রাজাকার ও একজন পাকসেনা নিহত হয়েছিল। সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার, পাকিস্তানি ক্যাম্পে নারী ধর্ষণ, মুক্তিযোদ্ধার বাবা, ভাই, আত্মীয়-স্বজনদের হত্যা করে গণকবর দেওয়া, অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালায় পাকিস্তানি সেনারা।

শ্রীপুর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সিরাজুল হক বলেন, ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল হানাদার বাহিনী শ্রীপুরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেয়। পাক সেনারা শ্রীপুর থানা, গোসিঙ্গা কাচারি বাড়ি, কাওরাইদ রেলস্টেশন, সাতখামাইর রেলস্টেশন, ইজ্জতপুর ব্রিজ, কাওরাইদের গোলাঘাট রেলব্রিজ ও বলদি ঘাট উচ্চ বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি স্থানে ৮টি ক্যাম্প গড়ে তুলে। রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস থেকে ট্রেনযোগে শ্রীপুর অঞ্চলে পাক হানাদারদের ছিল সহজ যোগাযোগ। শ্রীপুর থানায় ছিল হানাদারদের প্রধান ঘাঁটি। স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় হানাদার বাহিনী নিরীহ নারী-পুরুষ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের ধরে এনে এসব ক্যাম্পে বর্বর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করত।

বাবার লাশটিও পেলেন না

শ্রীপুর পৌরসভার কেওয়া (আকন্দবাড়ী) গ্রামের শহীদ সাদির আকন্দের দ্বিতীয় ছেলে পীরজাদা শাহ মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আকন্দ জানান, ১৯৬৫ সালে তার বাবা তৎকালীন সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। তরুণ যুবকদের প্রশিক্ষিত করে তোলার ভয়ে পাকিস্তানি সেনা সদস্যরা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের চিহ্নিত করে হত্যাযজ্ঞ চালায়। ১৯৭১ সালের ৩ এপ্রিল গাজীপুরের টঙ্গী অলিম্পিয়া টেক্সটাইল মিলের সামনে ফজরের নামাজ শেষে তার বাবা বাসায় ফিরছিলেন। তখন দেশে কারফিউ চলছিল। ওই অবস্থায় তার বাবা পাক সেনাদের হাতে মানুষ হত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন। কথোপকথনে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য হিসেবে তার পরিচয় পাওয়ার পর ৭টি বুলেটের আঘাতে পাকিস্তানি সেনারা টঙ্গীর অলিম্পিয়া টেক্সটাইল মিলের সামনে নির্মমভাবে তাকে হত্যা করে। সবশেষে তার লাশটিও রেখে যায়নি হানাদাররা। স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খুঁজে আজও তার সন্ধান পাননি।

১০ জনকে বেঁধে এনে ব্রাশ ফায়ার

শ্রীপুরের সাতখামাইর গ্রামের স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা জানান, এ গ্রামের হারেছা খাতুনের স্বামীকে পাকিস্তানি সেনারা তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। তার স্বামীর সঙ্গে একই এলাকার ইউসুফ আলী, আজম আলী, আব্দুল লতিফ, গিয়াস উদ্দিন, ছসু মোল্লাসহ ১০ জনকে হত্যা করে সাতখামাইরে গণকবর দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে সাত মাসের সন্তানসম্ভবা সালেহা এবং শিরীন নামে এক তরুণীকে পাকিস্তানি সেনারা ক্যাম্পে নিয়ে যায়। যুদ্ধ শেষে শ্রীপুরের জিনেজানের রেলসেতুর কাছ থেকে তাদের মাথার চুল, কঙ্কাল এনে গণকবরে সমাহিত করা হয়।

বধ্যভূমিতে ১২ জনের দেহ

শ্রীপুর মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলী সরকারি কলেজ মাঠের একপাশে ১২ জন শহীদের গণকবর রয়েছে। শ্রীপুর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সিরাজুল হকের ভাষ্য, কেওয়া আকন্দবাড়ীর নজরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ায় রাজাকারদের সহায়তায় পাকিস্তানিরা বাড়ি থেকে তার বাবা ফকির আলমগীর বাদশা আকন্দকে ধরে এনে হত্যা করে। তার বাবার সঙ্গে উজিলাবর গ্রামের ওমর আলী প্রধান, আব্দুছ ছামাদ, লিয়াকত আলী মিঞাসহ আরও কমপক্ষে ১১ জনকে হত্যার পর গণকবর দেওয়া হয়।

শহীদ হন সাহাব উদ্দিন, নিহত হয় ৪ রাজাকার ও এক পাক সেনা

মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমানের বর্ণনা মতে, ৭ ডিসেম্বর ভোর ৪টায় ফায়ারের শব্দ শোনার পর পাকিস্তানি ক্যাম্পে আক্রমণ করা হয়। পরদিন সকাল ৭টা পর্যন্ত মুহুর্মুহু গুলির শব্দে আশপাশ প্রকম্পিত হয়ে উঠে। মুক্তিযোদ্ধারা দুদিক থেকেই পাক সেনাদের উপর আক্রমণ করতে থাকে। চলতে থাকে গুলি বিনিময়। শ্রীপুরের খোঁজেখানী এলাকার বাসিন্দা ও গোসিঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র সাহাব উদ্দিন ছিল রেলসেতুর পূর্ব পাশে থাকা দলের সামনের সারিতে। গুলি বিনিময়ের একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে সঙ্গে সঙ্গে শহীদ হন সাহাব উদ্দিন। নিহত হয় একজন পাকিস্তানি সেনাসহ ৪ রাজাকার।

১২ ডিসেম্বর রাজাকার ও শত্রুমুক্ত হয় শ্রীপুর

শ্রীপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ৭ ডিসেম্বর ভোর ৪টায় ইজ্জতপুরে রেলসেতু ধংস করা হয়। এরপর থেকেই পাকিস্তানি সেনারা শ্রীপুরের বিভিন্ন ক্যাম্প ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে যাওয়া শুরু করে। সর্বশেষ ১২ ডিসেম্বর সম্পূর্ণরূপে রাজাকার ও হানাদারমুক্ত হয় শ্রীপুর। ১১ ডিসেম্বর রাতের মধ্যে শ্রীপুর ছাড়তে শুরু করে রাজাকার ও হানাদাররা। ১২ ডিসেম্বর ভোরে শ্রীপুর সম্পূর্ণরূপে হানাদারমুক্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রীপুর হাসপাতালের সামনে প্রথম উড়ে স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজ পতাকা।

এসজি

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস