শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কক্সবাজারে লবণ উৎপাদন শুরু, লক্ষ্যমাত্রা ২৩ লাখ টন

২৩ লাখ ৮৫ হাজার মেট্টিক টন লক্ষ্যমাত্রা মাথায় রেখে কক্সবাজারে মাঠে নেমেছেন লবণ চাষিরা। ভালো আবহাওয়া ও লবণের দাম স্বাভাবিক থাকায় বুকভরা আশা ও সাহস নিয়ে পুরোদমে লবণ উৎপাদন করতে মাঠে নেমে পড়েছেন লবণ চাষিরা।

লবণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, সিন্ডিকেটের চক্রান্তে পা না দিয়ে আমদানি বন্ধ রাখলে চাষিরা দীর্ঘদিনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে। অন্যদিকে বিসিক বলছে, চাষিরা আগাম মাঠে নামায় এবার লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিকের) তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশের লবণের চাহিদার ৮০ ভাগই কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে মেটানো হয়ে থাকে। এ মৌসুমে কক্সবাজার সদর, ঈদগাও, চকরিয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, টেকনাফ ও বাঁশখালীর ৩৮ হাজার চাষি মাঠে নেমে গেছেন লবণ উৎপাদনে।

আরও জানা গেছে, এবার প্রায় ৭০ হাজার একর জমিতে লবণ চাষ হচ্ছে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৩ লাখ ৮৫ হাজার মেট্রিক টন।

লবণ চাষ যেসব জায়গায় হয়, সেখানে অন্য কোনও ফসল হয় না। ফলে টার্গেট পূরণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে বিসিক। বর্তমানে ১ লাখ ৮০ হাজার টন লবণ মাঠে মজুদ রয়েছে। এর ফলে লবণ আমদানি করেনি সরকার। ইতিমধ্যে চলতি মৌসুমে কুতুবদিয়ায় ১০০ টন লবণ উৎপাদন হয়েছে।

চাষিরা বলছেন, মণ প্রতি লবণ উৎপাদনে খরচ হয় ২৫০ টাকা। অথচ বাজার মূল্য এখন ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। তাই আগেই চাষে নেমেছেন তারা।

মহেশখালীর লবণ চাষি মোহাম্মদ আমান উল্লাহ বলেন, ‘লবণ চাষের ভরা মৌসুম হচ্ছে ফাল্গুন-চৈত্র মাস। পরবর্তী আরও চার মাস লবণ উৎপাদন হয় ভালো। রোদ থাকলে চৈত্র মাসে প্রচুর লবণ উৎপাদন করা সম্ভব কিন্তু লবণের ন্যায্য মূল্য নিয়ে সংশয় কাটে না। এ কারণে অনেক চাষি লবণ চাষ ছেড়ে দিয়েছেন। দীর্ঘদিন চাষ করার কারণে আমরা ছেড়ে যেতে পারছি না। আশা রাখছি এবার ভালো উৎপাদন ও ন্যায্য মূল্য পাওয়া যাবে।

টেকনাফের লবণ চাষি আবদুল মান্নান বলেন, জমির মালিকদের কাছে জিম্মি লবণ চাষিরা। প্রতি বছর লবণ চাষের জমির ইজারা মূল্য বাড়ানো হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে অন্যান্য খরচ। এতে লবণের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। ফলে লবণের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় প্রান্তিক চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

চকরিয়ার লবণ চাষি শরীফ উদ্দিন বলেন, গেল কয়েক বছর ধরে বিদেশি লবণ আমদানির অজুহাতে লবণের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি আমরা। তাই অনেকে এই মৌসুমে লবণ চাষে আসেনি। যারা এসেছে তারাও ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন। আবাহাওয়ার সমস্যা তো থাকবেই।


এদিকে লবণ চাষকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের ঈদগাঁও ইসলামপুরে গড়ে উঠেছে ৪০টি রিফাইনারি কারখানা। এর মধ্যে ৩০-৩৫টি কারখানা এখন সচল আছে। একটি রিফাইনারি কারখানা চালু করতে হলে সপ্তাহে কমপক্ষে ৭০ টন লবণ প্রয়োজন। লবণ রিফাইনারিতে প্রতিটি কারখানায় ৩০-৪০ জন শ্রমিক কাজ করে। তাদের কাজ দিতে হলে সপ্তাহে ৭০ টন লবণ প্রয়োজন বলে জানান মালিকরা।

লবণ ব্যবসায়ী ফরিদ চৌধুরী বলেন, গত মৌসুমের ১ লাখ ৮০ হাজার টন লবণ মাঠে মজুদ আছে। আমদানি বন্ধের সিদ্ধান্ত অব্যাহত থাকলে এবার চাষিরা বেশি উপকৃত হবেন। আগের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবেন তারা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ লবণ চাষি সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শহিদুল্লাহ চৌধুরী বলেন, লবণ আমদানি চক্র সুকৌশলে সোডিয়াম সালফেট (মিল-কারখানায় ব্যবহৃত লবণ) নাম দিয়ে দেশে অহরহ নিয়ে আসছে সোডিয়াম ক্লোরাইড তথা খাদ্য লবণ। এসব লবণ তারা চীন থেকে আমদানি করে সরাসরি বাজারজাত করছেন। আমরা কর্তৃপক্ষের কাছে এ নিয়ে অভিযোগ করলেও কোনও কাজ হচ্ছে না। আমদানি নির্ভর কিছু লবণ মিল মালিক সবসময়ই লবণ আমদানির জন্য অনুমতি পেয়ে থাকেন। তারা চান দেশীয় লবণ শিল্প চিরতরে বন্ধ হয়ে যাক। বিপরীতে সুফল হিসেবে তারা দেশের টাকা লুটেপুটে খাবে।

তিনি আরও বলেন, গত মৌসুমের ১ লাখ ৮০ হাজার টন লবণ মাঠে মজুদ আছে। লবণ আমদানি বন্ধের সিদ্ধান্ত অব্যাহত থাকলে এ মৌসুমে ভালো দাম পাওয়া যাবে । যার ফলে বাড়বে চাষির সংখ্যা। বেড়ে যাবে লবণ উৎপাদনও।

এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার বিসিকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূঁইয়া জানান, প্রায় ৭০ হাজার একর জমিতে লবণ চাষের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে । আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কক্সবাজারের লবণ দিয়ে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব বলে আশা করছেন তিনি। এবারের লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৩ লাখ ৮৫ হাজার টন, যা পূরণে মাঠ পর্যায়ের চাষিদের নানা সহযোগিতা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, একটি চক্র লবণ শিল্পকে ধ্বংস করে সুযোগ নিতে চায়। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, লবণ চাষিরা যাতে ন্যায্য মূল্য পায়, তা নিশ্চিত করবেন। তিনি যা বলেন, তা বাস্তবায়ন করেন। লবণ চাষিরা প্রধানমন্ত্রীর উপর পূর্ণ আস্থা রেখেছে বিধায় এখন সুফল পাওয়া যাচ্ছে ।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ক্সবাজারে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তারা ইফতারে অংশ নেন।

রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন শেষে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। তিনি মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি আরও বলেন, “রাখাইন রাজ্যে গণহত্যার শিকার হয়ে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে বাংলাদেশে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়ে অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে এসেছে। এক মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। এখন বিশ্বের সহায়তা প্রয়োজন। নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন এই সংকটের মূল সমাধান।”

এর আগে, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে কক্সবাজার পৌঁছান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় গিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব রোহিঙ্গা শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

অন্যদিকে, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কক্সবাজারে পৌঁছে সেখানে নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। বিকেলে তিনি উখিয়ায় গিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে ইফতারে যোগ দেন।

উল্লেখ্য, চার দিনের সফরে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকায় পৌঁছান জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। পরে তিনি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে ঢাকার সংস্কার অ্যাজেন্ডার প্রতি জাতিসংঘের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হোলি বা দোল উৎসব উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার (১৫ মার্চ) বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে বেনাপোল-পেট্রাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রীদের পারাপার স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।

বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশন থেকে পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে ভারতের সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে রোববার সকাল থেকে পুনরায় কার্যক্রম চালু হবে।

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান, দোল উৎসবকে কেন্দ্র করে সিঅ্যান্ডএফ মালিক, কর্মচারী, হ্যান্ডলিং শ্রমিক এবং ট্রাক চালকরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গেছেন। ফলে শনিবার এ পথে কোনো আমদানি-রপ্তানি হবে না।

বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবির তরফদার বলেন, ভারতে সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ভারতীয় খালি ট্রাকগুলো বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাসের পর ফিরে যেতে পারবে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ মোহাম্মদ আহসানুল কাদের ভূঞা জানান, দোল পূর্ণিমায় এ পথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টযাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।

Header Ad
Header Ad

কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কেউ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়, তবে দেশের মানুষ তাকে কঠোর হস্তে দমন করবে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর পল্টন ফার্স হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, ওলামায়ে কেরাম ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন পরিবেশে রমজানুল মোবারক উদযাপন করছে। অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা গুম, খুন ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কারমূলক উদ্যোগগুলো সফল হবে।”

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ। ইসলামবিরোধী কোনো কালচারকে এদেশের জনগণ মেনে নেবে না। তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে একজন রূপান্তরিত পুরুষকে অদম্য নারী হিসেবে সম্মাননা দেওয়া দেশের কৃষ্টি-কালচারের অবমাননা।

মামুনুল হক নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি ব্যবস্থার শক্তিশালী করার দাবি জানান। এছাড়াও তিনি অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মাগফিরাত কামনা করেন।

ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামির আমির ডা. শফিকুর রহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিদেশি কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক
সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার
‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান