মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫ | ২৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিরাজগঞ্জের জুট কাপড়ের তৈরি কম্বলই গরিবের সম্বল

শীতকালে একটি গরম কাপড়ের অভাবে দুভোর্গ পোহাতে হয় ফুটপাট, বস্তি ও রেল স্টেশনের অসহায় শিশু-নারী- বয়োজ্যেষ্ঠদের। কারণ শীতের রাতের কুয়াশা ও ঠাণ্ডা কনকনে বাতাসে কাপতে হয় তাদের। আর এ দুভোর্গ থেকে রেহাই পেতে গার্মেন্টসের ফেলে দেওয়া ঝুট কাপড়ের তৈরি কম্বলের উপর তাদের নির্ভর করতে হয়। সেই কম্বল তৈরি হচ্ছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে। কাজিপুরের শিমুলদাইড় বাজার, ছালাভরা, বরশীভাঙ্গা, সাতকয়া, কুনকুনিয়া, পাইকরতলী, গাড়াবেড়, মাইজবাড়ি, চালিতা ডাঙ্গা, মেঘাই, শ্যামপুর, নয়াপাড়া, গাঁন্ধাইলসহ প্রায় ৩০টি গ্রামে গার্মেন্টসের ঝুট দিয়ে নানা রং বে-রংয়ের বাহারি কম্বল তৈরি করছেন কারিগররা। তাদের তৈরি সেই কম্বল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে।

জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে যমুনা নদীর ভাঙ্গা-গড়ার সংগ্রাম করতে করতে বসতভিটা ও ফসলি জমিসহ সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃশ্ব হয়ে পড়ে অনেকেই। তখন সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার বড়শীভাঙ্গার সাইদুল হক নামের অর্ধশিক্ষিত এক ব্যক্তি বিকল্প উপার্জনের পথ খুঁজতে চলে যান ঢাকার মিরপুরে। সেখানেই পরিচয় হয় এক ঝুট কাপড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তার কথায় ঝুট কাপড় কিনে চলে আসেন বাড়িতে। সেই ঝুট কাপড় সেলাই করে তৈরি করেন কম্বল। এরপর তৈরি করা কম্বল সাইকেলের পেছনে নিয়ে বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে বিক্রি শুরু করেন। কম্বল বিক্রির সেই টাকায় বদলাতে থাকে সাইদুলের জীবন। তার দেখায় একই গ্রামের চাঁন মিয়া, হাজী জিয়াউল হক, মনির হোসেনসহ প্রায় ৫ জন শুরু করেন কম্বল তৈরির ব্যবসা। সেই থেকেই কাজিপুর উপজেলায় শুরু হয় কম্বল তৈরির কাজ। তার পর থেকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি এই অঞ্চলের মানুষের।

আরও জানা গেছে, একেকটি কম্বল তৈরিতে মজুরি বাবদ ২৫ থেকে ৩০ টাকা করে পেয়ে থাকেন কারিগররা। আর ফ্লাডলক মেশিনে ৪ জন শ্রমিক প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৯০০ পিস কম্বল তৈরি করে থাকেন। মেয়েদের কম্বল তৈরিতে মজুরী কম হলেও গৃহস্থালীর কাজের ফাঁকে শীত মৌসুমে পরিবারের ছেলে-মেয়ে ও পুত্রবধূসহ সকলেই মিলে মিশে কম্বল সেলাইয়ে ব্যস্ত থাকেন। এর ফলে সহজেই শীত মৌসুমে পুরুষের পাশাপাশি মেয়েরাও সংসারের জন্য বাড়তি আয় করে থাকেন।

কাজিপুরের তৈরি কম্বল এখন কিনে নিয়ে যান নাটোর, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, পাবনা, কুষ্টিয়া, নওগাঁ, লালমনিরহাট, নীলফামারী, খুলনা, ঝিনাইদহ, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যাপারী মহাজনরা।

বড়শীভাঙ্গা গ্রামের কম্বল তৈরির কারিগর খালেদা বেগম জানান, পরিবারের স্বামীসহ ৪ সদস্য। এক ছেলে এক মেয়ে। নদী ভাঙ্গন এলাকায় পরিবারের পুরুষদের হাতে তেমন কাজকর্ম থাকে না। এ কারণে বছরজুড়ে সংসারে অভাব অনটন লেগেই থাকে। শীত মৌসুম আসলে ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি মায়ের সেলাইয়ের কাজে টুকরো কাপড় গুছিয়ে মাকে কম্বল তৈরিতে সহযোগিতা করে। কম্বল তৈরি করে যে টাকা পাই তা দিয়ে অভাবকে আমরা দূর করতে সক্ষম হয়েছি।

খালেদার স্বামী ফ্লাডলক মেশিনের কারিগর মোতাহার হোসেন জানান, শিমুলদাইড় বাজারে কম্বল তৈরির কাজ করেন। তিনি প্রতিদিন প্রায় ৮/৯০০ টাকা আয় করেন। এতে তাদের সংসারের খরচ বাদে ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে তেমন বেগ পেতে হচ্ছে না।

শুধু মোতাহার হোসেনই নয় শীতের এই মৌসুমে কম্বল পল্লীর কয়েক শতাধিক পরিবার আয়ের মুখ দেখেছে। জানা গেছে, ওই এলাকায় ১৫ হাজার পা মেশীন ছাড়াও শিমুলদাইড় বাজারে রয়েছে প্রায় ৩০০ যন্ত্র চালিত ফ্লাডলক পাওয়ার মেশিন।

ফ্লাডলক পাওয়ার মেশিনের আরের কারিগর মজনু শেখ জানান, পাওয়ার মেশিনে প্রতিদিন চারজন কারিগর কাজ করে থাকেন। গড়ে চারজন কারিগর মিলে একটি পাওয়ার মেশিনের আওতায় ৮০০ থেকে ৯০০ পিচ কম্বল তৈরি করতে পারে। এক্ষেত্রে কারিগররা একেক জন ৮/৯০০ টাকা আয় করে থাকেন।

শিমুলদাইড় বাজারের ঝুট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শরিফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৪ সাল থেকেই ঝুঁট কাপড় দিয়ে কম্বল তৈরি শুরু করে স্থানীয়ভাবে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে কম্বলের পাশাপাশি ছোট ছেলে-মেয়েদের পোশাকসহ প্রায় ৫২টি পণ্য এই এলাকায় তৈরি হচ্ছে। শীতের এই মৌসুমে শিমুলদাইড় বাজার হতে ১৮ থেকে ২০ লাখ পিস কম্বল দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়ে থাকে।

শিমুলদাইড় বাজার কমিটির সভাপতি মো. আবু তাহের জানান, এক সময় এই ব্যবসাটি স্থানীয় পর্যায়ে হলেও সময়ের ব্যবধানে এর পরিধি বেড়ে দেশব্যাপী বিস্তার লাভ করেছে। বর্তমানে স্থানীয় ব্যাপারী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা গেলে নদী ভাঙন কবলিত মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নতি হবে।

চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান মুকুল জানান, শীত মৌসুমে শিমুলদাইড় বাজারে শত কোটি টাকার ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে। কিন্তু হাতের কাছে ব্যাংক ব্যবস্থা না থাকায় দুর-দুরান্ত থেকে মহাজনদের টাকা লেনদেন নিয়ে ঝাঁমেলা পোহাতে হয়। এ ছাড়াও এখানে রাস্তাগুলো খুবই খারাপ মানের হওয়ায় যাতায়াতে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে।

এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সিরাজী বলেন, কাজিপুরের কম্বল তৈরির কাজ শুরু হওয়ায় অনেক বেকারত্ব দূর হয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যবসাটির প্রসার লাভে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ প্রসঙ্গে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সহ-সভাপতি এমদাদুল হক এমদাদ বলেন, এই শিল্পকে কেন্দ্র করে কাজীপুরে গড়ে উঠেছে কম্বলের বাজার। দামে কম আর উন্নত মানের হওয়ায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকাররা আসছেন কম্বল কিনতে। সরকার ও দেশের বিত্তবানরা ত্রাণের জন্য দেশের বাইরে থেকে কম্বল আমদানি না করে এখান থেকে কিনলে আমাদের এই শিল্পটির আরো প্রসার হবে।

এ ব্যাপারে কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুখময় সরকার জানান, এই শিল্পের প্রসারের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সেই সাথে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করব। আশা করি এক সময় এই শিল্প দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

বিক্ষোভের নামে লুটপাট চালানোকে নিন্দা জানিয়ে এটিকে ‘নিতান্তই ছোটলোকি’ বলে মন্তব্য করেছেন দেশের জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আজহারি লেখেন, “বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিতান্তই ছোটলোকি। যেসব অতি উৎসাহীরা এ গর্হিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছে তারা সুযোগের অভাবে সৎ। তারা যেকোনো ভালো উদ্যোগকে মন্দ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়। কোনো একটি স্মার্ট মুভকে মুহূর্তেই পণ্ড করে দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “প্রতিবাদের প্রতিটি ধাপ হতে হবে যৌক্তিক ও বুদ্ধিদীপ্ত। কারণ মুমিনের আচরণ কখনোই এমন নয়।”

 

এর আগে সোমবার নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে ঢাকায় এক বিশাল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেন মিজানুর রহমান আজহারি। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আগামী ১২ এপ্রিল (শনিবার) এই কর্মসূচি আয়োজিত হবে। শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে এটি মানিক মিয়া এভিনিউয়ে গিয়ে শেষ হবে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, “এই বিক্ষোভ হবে মানবতার পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে এবং গাজাবাসীদের পক্ষে। দল, মত, জাতি, পেশা নির্বিশেষে সবাইকে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।”

Header Ad
Header Ad

ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জন নিহত, আহত অন্তত ৩০

ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের সদর উপজেলার জোয়াইরের মোড়ে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩০ জন। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের শরিফ জুটমিল সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি লোকাল বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা দিয়ে খাদে পড়ে যায়।

দুর্ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা এবং ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠায়। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পথেই পাঁচজন নিহত হন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, প্রায় ৩০ জন আহতকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।

এই দুর্ঘটনায় এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

Header Ad
Header Ad

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন তামিম ইকবাল

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

হৃদরোগজনিত সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। দীর্ঘ ১০ দিন বাসায় বিশ্রামের পর উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে সোমবার (৭ এপ্রিল) সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন তিনি।

গত ২৮ মার্চ রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পান তামিম ইকবাল। চিকিৎসকদের পরামর্শে সেদিন দুপুরেই নিজ বাসায় ফিরে যান তিনি। এরপর থেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাটছিল তার সময়। তবে শুরু থেকেই আভাস ছিল, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেওয়া হতে পারে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চিকিৎসক ডা. দেবাশীষ চৌধুরী সম্প্রতি জানিয়েছেন, তামিমের উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে এবং এজন্যই তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও তিনি কোন হাসপাতালে ভর্তি হবেন, সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তামিমের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।

বর্তমানে তামিমের শারীরিক অবস্থা আগের তুলনায় অনেকটাই ভালো। জাতীয় দলের হয়ে বহু স্মরণীয় ইনিংস খেলা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের দ্রুত আরোগ্য কামনায় প্রার্থনায় ব্যস্ত দেশের কোটি ক্রিকেটপ্রেমী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জন নিহত, আহত অন্তত ৩০
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন তামিম ইকবাল
ফেসবুকে লুটের মাল বিক্রির পোস্ট, সিলেটে ১৪ জন আটক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
খুলনায় ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জন
স্বাধীনতা কনসার্ট সাময়িক স্থগিত করলো বিএনপি
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, চীনের ওপর ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চেয়েছে প্রশাসন
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ আইজিপির
সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় বিজিবির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
সতর্কতার মাত্রা বাড়াল ইরান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে প্রকাশ্য হুমকি
সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী
ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল: ৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: পাঁচ জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর
ঈদের ছুটি শেষে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নওগাঁয় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ