সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিরাজগঞ্জের জুট কাপড়ের তৈরি কম্বলই গরিবের সম্বল

শীতকালে একটি গরম কাপড়ের অভাবে দুভোর্গ পোহাতে হয় ফুটপাট, বস্তি ও রেল স্টেশনের অসহায় শিশু-নারী- বয়োজ্যেষ্ঠদের। কারণ শীতের রাতের কুয়াশা ও ঠাণ্ডা কনকনে বাতাসে কাপতে হয় তাদের। আর এ দুভোর্গ থেকে রেহাই পেতে গার্মেন্টসের ফেলে দেওয়া ঝুট কাপড়ের তৈরি কম্বলের উপর তাদের নির্ভর করতে হয়। সেই কম্বল তৈরি হচ্ছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে। কাজিপুরের শিমুলদাইড় বাজার, ছালাভরা, বরশীভাঙ্গা, সাতকয়া, কুনকুনিয়া, পাইকরতলী, গাড়াবেড়, মাইজবাড়ি, চালিতা ডাঙ্গা, মেঘাই, শ্যামপুর, নয়াপাড়া, গাঁন্ধাইলসহ প্রায় ৩০টি গ্রামে গার্মেন্টসের ঝুট দিয়ে নানা রং বে-রংয়ের বাহারি কম্বল তৈরি করছেন কারিগররা। তাদের তৈরি সেই কম্বল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে।

জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে যমুনা নদীর ভাঙ্গা-গড়ার সংগ্রাম করতে করতে বসতভিটা ও ফসলি জমিসহ সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃশ্ব হয়ে পড়ে অনেকেই। তখন সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার বড়শীভাঙ্গার সাইদুল হক নামের অর্ধশিক্ষিত এক ব্যক্তি বিকল্প উপার্জনের পথ খুঁজতে চলে যান ঢাকার মিরপুরে। সেখানেই পরিচয় হয় এক ঝুট কাপড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তার কথায় ঝুট কাপড় কিনে চলে আসেন বাড়িতে। সেই ঝুট কাপড় সেলাই করে তৈরি করেন কম্বল। এরপর তৈরি করা কম্বল সাইকেলের পেছনে নিয়ে বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে বিক্রি শুরু করেন। কম্বল বিক্রির সেই টাকায় বদলাতে থাকে সাইদুলের জীবন। তার দেখায় একই গ্রামের চাঁন মিয়া, হাজী জিয়াউল হক, মনির হোসেনসহ প্রায় ৫ জন শুরু করেন কম্বল তৈরির ব্যবসা। সেই থেকেই কাজিপুর উপজেলায় শুরু হয় কম্বল তৈরির কাজ। তার পর থেকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি এই অঞ্চলের মানুষের।

আরও জানা গেছে, একেকটি কম্বল তৈরিতে মজুরি বাবদ ২৫ থেকে ৩০ টাকা করে পেয়ে থাকেন কারিগররা। আর ফ্লাডলক মেশিনে ৪ জন শ্রমিক প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৯০০ পিস কম্বল তৈরি করে থাকেন। মেয়েদের কম্বল তৈরিতে মজুরী কম হলেও গৃহস্থালীর কাজের ফাঁকে শীত মৌসুমে পরিবারের ছেলে-মেয়ে ও পুত্রবধূসহ সকলেই মিলে মিশে কম্বল সেলাইয়ে ব্যস্ত থাকেন। এর ফলে সহজেই শীত মৌসুমে পুরুষের পাশাপাশি মেয়েরাও সংসারের জন্য বাড়তি আয় করে থাকেন।

কাজিপুরের তৈরি কম্বল এখন কিনে নিয়ে যান নাটোর, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, পাবনা, কুষ্টিয়া, নওগাঁ, লালমনিরহাট, নীলফামারী, খুলনা, ঝিনাইদহ, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যাপারী মহাজনরা।

বড়শীভাঙ্গা গ্রামের কম্বল তৈরির কারিগর খালেদা বেগম জানান, পরিবারের স্বামীসহ ৪ সদস্য। এক ছেলে এক মেয়ে। নদী ভাঙ্গন এলাকায় পরিবারের পুরুষদের হাতে তেমন কাজকর্ম থাকে না। এ কারণে বছরজুড়ে সংসারে অভাব অনটন লেগেই থাকে। শীত মৌসুম আসলে ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি মায়ের সেলাইয়ের কাজে টুকরো কাপড় গুছিয়ে মাকে কম্বল তৈরিতে সহযোগিতা করে। কম্বল তৈরি করে যে টাকা পাই তা দিয়ে অভাবকে আমরা দূর করতে সক্ষম হয়েছি।

খালেদার স্বামী ফ্লাডলক মেশিনের কারিগর মোতাহার হোসেন জানান, শিমুলদাইড় বাজারে কম্বল তৈরির কাজ করেন। তিনি প্রতিদিন প্রায় ৮/৯০০ টাকা আয় করেন। এতে তাদের সংসারের খরচ বাদে ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে তেমন বেগ পেতে হচ্ছে না।

শুধু মোতাহার হোসেনই নয় শীতের এই মৌসুমে কম্বল পল্লীর কয়েক শতাধিক পরিবার আয়ের মুখ দেখেছে। জানা গেছে, ওই এলাকায় ১৫ হাজার পা মেশীন ছাড়াও শিমুলদাইড় বাজারে রয়েছে প্রায় ৩০০ যন্ত্র চালিত ফ্লাডলক পাওয়ার মেশিন।

ফ্লাডলক পাওয়ার মেশিনের আরের কারিগর মজনু শেখ জানান, পাওয়ার মেশিনে প্রতিদিন চারজন কারিগর কাজ করে থাকেন। গড়ে চারজন কারিগর মিলে একটি পাওয়ার মেশিনের আওতায় ৮০০ থেকে ৯০০ পিচ কম্বল তৈরি করতে পারে। এক্ষেত্রে কারিগররা একেক জন ৮/৯০০ টাকা আয় করে থাকেন।

শিমুলদাইড় বাজারের ঝুট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শরিফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৪ সাল থেকেই ঝুঁট কাপড় দিয়ে কম্বল তৈরি শুরু করে স্থানীয়ভাবে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে কম্বলের পাশাপাশি ছোট ছেলে-মেয়েদের পোশাকসহ প্রায় ৫২টি পণ্য এই এলাকায় তৈরি হচ্ছে। শীতের এই মৌসুমে শিমুলদাইড় বাজার হতে ১৮ থেকে ২০ লাখ পিস কম্বল দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়ে থাকে।

শিমুলদাইড় বাজার কমিটির সভাপতি মো. আবু তাহের জানান, এক সময় এই ব্যবসাটি স্থানীয় পর্যায়ে হলেও সময়ের ব্যবধানে এর পরিধি বেড়ে দেশব্যাপী বিস্তার লাভ করেছে। বর্তমানে স্থানীয় ব্যাপারী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা গেলে নদী ভাঙন কবলিত মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নতি হবে।

চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান মুকুল জানান, শীত মৌসুমে শিমুলদাইড় বাজারে শত কোটি টাকার ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে। কিন্তু হাতের কাছে ব্যাংক ব্যবস্থা না থাকায় দুর-দুরান্ত থেকে মহাজনদের টাকা লেনদেন নিয়ে ঝাঁমেলা পোহাতে হয়। এ ছাড়াও এখানে রাস্তাগুলো খুবই খারাপ মানের হওয়ায় যাতায়াতে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে।

এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সিরাজী বলেন, কাজিপুরের কম্বল তৈরির কাজ শুরু হওয়ায় অনেক বেকারত্ব দূর হয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যর সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যবসাটির প্রসার লাভে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ প্রসঙ্গে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সহ-সভাপতি এমদাদুল হক এমদাদ বলেন, এই শিল্পকে কেন্দ্র করে কাজীপুরে গড়ে উঠেছে কম্বলের বাজার। দামে কম আর উন্নত মানের হওয়ায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকাররা আসছেন কম্বল কিনতে। সরকার ও দেশের বিত্তবানরা ত্রাণের জন্য দেশের বাইরে থেকে কম্বল আমদানি না করে এখান থেকে কিনলে আমাদের এই শিল্পটির আরো প্রসার হবে।

এ ব্যাপারে কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুখময় সরকার জানান, এই শিল্পের প্রসারের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সেই সাথে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করব। আশা করি এক সময় এই শিল্প দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের হত্যার জন্য প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ৭৮ জন মুসলিম বিক্ষোভকারীর মৃত্যু ঘটে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমা চেয়ে থাকসিন বলেন, "আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করা। যদি আমার কোনো ভুল বা অযথা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

এই ঘটনা 'তাক বাই গণহত্যা' নামে পরিচিত এবং এর জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন প্রথমবারের মতো দুঃখ প্রকাশ করলেন। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়, যার ফলে ৯ জন নিহত হয়। এরপর বিক্ষোভকারীদের হাতে বাধা দিয়ে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়া হয়, যার ফলে আরও ৭৮ জনের মৃত্যু হয়।

থাই মানবাধিকার সংস্থা "দুয়ে জাই" এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো ক্ষমা চাওয়া। তিনি আরও বলেন, যদি থাকসিন ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত এই হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া।

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে শাহাদাৎ নামে ৪ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের বলরামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহাদাৎ একই গ্রামের জুয়েলের ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, যমুনার দুর্গম চরাঞ্চল থেকে বলরামপুর এলাকায় জুয়েল মিয়া নতুন বাড়ি নির্মাণের কাজ করছে। বাড়ি করার জন্য বাড়ির পাশে ডোবা তৈরি করে মাটি উত্তোলন করেছিল। সেই ডোবায় সেচপাম্পের পানি জমে ভরাট হয়।

সোমবার সকালে শাহাদাৎ সেই ডোবার পানিতে পড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারের কেউ জানতো না। একপর্যায়ে শাহাদাৎকে খুঁজে না পেয়ে ডোবায় খুঁজে পান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাৎ কে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা