শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

'তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার নাম হলো বিএনপি'

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির পতন শুরু হবে। গণউত্থান কারে কয় বিএনপি চিনে না। গণউত্থানের পার্টি আওয়ামি লীগ যখন মাঠে নেমে যাবো বিএনপি বেশি বাড়াবাড়ি করলে তখন বিএনপি বুড়িগঙ্গা দিয়ে সাঁতরাতে সাঁতরাতে পালাবে। আজ বুধবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

এসময় তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা কাউকে মানে না, মানবে না, মানে শুধু জনগণকে। আমাদের শক্তি হলো জনগণ। আমরা দূতাবাসে দূতাবাসে ঘুরাঘুরি করে ক্ষমতায় আসতে চাই না। ওরা চক্রান্ত করে পেছনের দরজা দিয়ে যদি আসা যায়। আবার যদি জিয়াউর রহমান এসে বলে আলহামদুলিল্লাহ, আমি আসলাম। আর জিয়াউর রহমান আসবে না। সেই দিন কতন হয়ে গেছে। বিএনপি আকাশের দিকে তাকিয়ে তারা গুনতেছে।

বিএনপি ১০ তারিখের পরে সেইলেন্ডারের যাত্রা শুরু হবে, আমরা কাউকে কিছু বলবো না, মারবো ও না, ধরবো ও না, কাটবো ও না। তবে কোনো গাড়িতে আগুন দিলে, বাড়িতে আগুন দিলে, বাস-ট্রাকের চালকে হত্যা করলে। রাস্তায় অস্ত্র দিয়ে গুলি করলে আমরা তাদেরকে রেহাইন দেবো না।

আহমদ হোসেন আরও বলেন, এক ছাগলের তিন বাচ্চা, দুইটায় দুধ খায় একটায় লাফায়, এখন বাংলাদেশে তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার নাম হলো বিএনপি। লাফায়, ক্ষমতার ধারেকাছে নাই, দিল্লি বহুত দূর...। বিএনপি বাংলাদেশের ক্ষমতায় আর আসবে না বলে দিলাম পরিস্কার। সুনামগঞ্জ থেকে আমাদের নৌকার বিজয়ের পালে বাসাত লাগবে।

এসময় তিনি দলের শৃঙ্খলা নিয়ে সচেতন হতে বললেন নেতাকর্মীদের। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগে থাকলে হিরো, এক্সপেন করলে জিরো। শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে এক্সপেন করা হবে, তখন কুকুরেও জিজ্ঞাসা করবে না। সালাম দিবে না। আওয়ামীলীগ দল শিয়াল দিয়ে যুদ্ধ করে না, সিংহ চাই।

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সদস্য আজিজুল সামাদ আজাদ ডন, সুনামগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিক, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এনামুল কবির ইমন প্রমুখ।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ সদর উপজেলার নলখাগড়া বিলে খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় কৃষকেরা। শনিবার (১২ এপ্রিল) বেলা ১১ টার দিকে স্থানীয় এলাকাবাসী ব্যানারে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঁচ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

বক্তারা বলেন, নওগাঁ সদর উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের চকতারতা, মুরাদপুর, মোক্তারপাড়া, শ্যামপুর, আলাদাদপুর, পাহাড়পুরসহ অন্তত ১৫টি গ্রামের ফসলি মাঠের পানি নামে নলগাড়া বিল দিয়ে। ধানী জমির ওই বিলে পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। সম্প্রতি ওই বিলের ২০ একর ৫৮ শতক (৬৪ বিঘা) জমি দখল করে সেখানে ছোট-বড় ১০টি পুকুর খনন করেছেন মনির হোসেন নামের এক ব্যক্তি। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশনে ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হবে এবং জলাবদ্ধতার কারণে ওই মাঠে কয়েকশ বিঘা জমির ফসল আবাদ ব্যাহত হবে।

মানববন্ধনে বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল চঞ্চল, ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান মামুন, ফাহিম হোসেন, বাছাড়ীগ্রামের বাসিন্দা আইনুল হক, সাইদুল ইসলাম, জাহিদুল হক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ইউপি সদস্য সোহানুর রহমান বলেন, 'নওগাঁ সদর উপজেলার নলগাড়া বিলে ৪৩৮ দাগে ২০ একর ৫৮ শতক (প্রায় ৬৪ বিঘা) খাস জমি রয়েছে। বিলের মাঝ বরাবর অবস্থিত কিছুটা নিচু ওই জমিগুলোতে ছোট ছোট কুয়া (ডোবা) খুঁড়ে স্থানীয় জেলেরা মাছ চাষ করতেন। কুয়ার উঁচু পাড় না থাকায় বিলের পানি নিষ্কাশনে তেমন সমস্যা হতো না। কিন্তু গত ঈদুল ফিতরের ছুটির মধ্যে নওগাঁ পৌরসভার পার-নওগাঁ এলাকার বাসিন্দা মনির হোসেন নামের বিলের ওই সব খাস জমি দখল করেন নিয়ম না মেনে পুকুর খনন করছেন। আশপাশের ধানি জমি থেকে একেকটি পুকুরের পাড় ১০ থেকে ১২ ফুট উঁচু করা হয়েছে। এর ফলে বিলের পানি নিষ্কাশন ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে জানানোর পর কৃষি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মনির হোসেনকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে থানায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হয়। আমাদের দাবি হচ্ছে, বিলের খাস জমিতে খনন করা পুকুরের পাড় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ভেঙে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।'

সরজমিনে নলগাড়া বিলে গিয়ে দেখা যায়, সুবিশাল বিলের মাঝ বরাবর পাশাপাশি ছোট-বড় ১০টি নতুন পুকুর খনন করা হয়েছে। পুকুরগুলোর চারপাশের জমিতে বোরো ধানের খেত। অবৈধভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খননের অভিযোগে মাটি খনন কাজে ব্যবহৃত পাঁচটি এক্সকেভেটর মেশিন জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দ করা খননযন্ত্রগুলো মাঠের মধ্যেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

এ বিষয়ে নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইবনুল আবেদিন বলেন, ‘কৃষি জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করে কিংবা কোনো প্রকার প্রশাসনিক অনুমোদন ছাড়া যেখাইে পুকুর খননের খবর পাওয়া যাচ্ছে, সেখানেই অভিযান চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি ঈদের ছুটির মধ্যে আমাদের কাছে খবর আসে যে নলগাড়া বিলে রাতের আঁধারে বিলের খাস খতিয়ানভুক্ত ফসলি জমিতে পুকুর খননের কাজ করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় পাঁচটি খননযন্ত্র জব্দ করা হয় এবং মাটি খননের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। শুধু তাই নয় অবৈধভাবে কৃষি জমিতে পুকুর খননের দায়ে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা-২০২৩ আইনে থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। কৃষি জমি ও কৃষকের ক্ষতি করে কোনোভাবেই পুকুর খনন করতে দেওয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে নিয়ে অবৈধভাবে খনন করা পুকুর পাড় ভেঙে দেওয়ার জন্য বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আসন্ন বর্ষার আগেই পুকুর পাড় ভেঙে দিয়ে বিলের পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক করা হবে।

বক্তারপুর ইউপি চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল বলেন, নলগাড়া বিল নওগাঁ সদর উপজেলার অন্যতম ধানী জমির বিল। ওই বিল দিয়ে বর্ষায় অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠের পানি নিষ্কাশিত হয়ে খালে পড়ে। নলগাড়া বিলের মাঝ বরাবর সরকারি খাস জমিতে পুকুর কাটায় অন্তত ৫০০ বিঘা জমির ফসল জলমগ্ন হয়ে পড়বে। পানি নিষ্কাশিত হতে না পারলে নলগাড়া বিল ছাড়াও অন্যান্য বিল ও ফসলি মাঠেও জলাবদ্ধতার সমস্যা দেখা দেবে। একজন ব্যক্তির বাণিজ্যিক মাছ চাষের জন্য শত শত কৃষক ফসল আবাদ করতে না পেরে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বেন। প্রশাসন ও থানা পুলিশের মধ্যস্ততায় বিষয়টির সমাধানের চেষ্টা চলছে।’

অভিযোগের বিষয়ে মনির হোসেন বলেন, ‘বিলের যেসব জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে সেগুলো কোনো খাস জমি না। ১৫ বছর মেয়াদি অঙ্গীকারনামায় কৃষকদের কাছ থেকে লিজ নিয়ে বিলের জমিতে আমি পুকুর খনন কাজ শুরু করি। এগুলো জলাভূমি, সেখানে কোনো ধান আবাদ হয় না। কুয়া খনন করে এতোদিন স্থানীয় জেলেরা এসব নীচু জমিতে মাছ চাষ করতেন। এখন যেহেতু মামলা হয়েছে, বিষয়টি আমি আইনিভাবে মোকাবিলা করব।’

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করেন মাহমুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কর্মসূচির মূল মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি এই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।

ঘোষণাপত্রে মাহমুদুর রহমান বিশ্ব মুসলিম উম্মাহকে একত্রিত হয়ে ইসরায়েলের নির্মম আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার সংগ্রাম কেবল একটি জাতির নয়, বরং গোটা মুসলিম বিশ্বের আত্মার আহ্বান। এই বর্বরতা থামাতে হবে, এখনই।

অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে নির্যাতিত ফিলিস্তিনবাসীর জন্য বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়, যেটির নেতৃত্ব দেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক। মোনাজাতে অংশ নেন লাখো উপস্থিত জনতা।

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় মিছিল নিয়ে মানুষের ঢল নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণ, সামাজিক শ্রেণি এবং রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষ এই কর্মসূচিতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অংশ নেন। তরুণ, বৃদ্ধ, নারী—সবার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় একটাই স্লোগান: “গাজা চাই স্বাধীনতা, ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধ কর।”

এই কর্মসূচিতে এক ব্যতিক্রমী দৃশ্য দেখা যায়—ফিলিস্তিনের অধিকার আদায়ের দাবিতে একই মঞ্চে দাঁড়ান বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, বিপ্লবী ও অন্যান্য দলের নেতাকর্মীরা। দলমত নির্বিশেষে এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন কবি, লেখক, শিল্পী এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিত ব্যক্তিরাও। একাত্মতা প্রকাশ করেন বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন ও মানবাধিকারকর্মীরা।

সমাবেশে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক নেতারা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তার মিত্রদের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের আওতায় এনে বিচার করার দাবি জানান। তারা বলেন, ফিলিস্তিনে চলমান গণহত্যা নিঃশর্তভাবে বন্ধ করতে হবে, আর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এর বিরুদ্ধে আরও কঠোর ভূমিকা নিতে হবে।

Header Ad
Header Ad

৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি

ছবি: সংগৃহীত

জার্মানিতে তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সদ্য গঠিত নতুন সরকার। মধ্য-ডানপন্থী সিডিইউ/সিএসইউ এবং মধ্য-বামপন্থী এসপিডির যৌথ জোট সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে এই বিষয়ে স্পষ্ট পরিকল্পনার উল্লেখ রয়েছে।

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর এই দুই প্রধান রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে জোট গঠিত হয়। নতুন সরকারের লক্ষ্য, পূর্ববর্তী ওলাফ শলৎস সরকারের আনা নাগরিকত্ব আইনের কিছু সংস্কার পুনর্বিবেচনা করা। এর অংশ হিসেবে ‘তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান’ বাতিল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিদায়ী সরকারের আমলে চালু হওয়া এই নিয়মে বলা হয়েছিল, যেসব বিদেশি নাগরিক অন্তত তিন বছর জার্মানিতে অবস্থান করে, পর্যাপ্ত ভাষাজ্ঞান (সি১ লেভেল) অর্জন করে এবং সমাজে সফলভাবে একীভূত হওয়ার প্রমাণ দিতে পারবে, তারা দ্রুত নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবে। কিন্তু নতুন সরকার মনে করছে, এই সময়সীমা খুবই কম এবং নাগরিকত্বের মতো গুরুতর বিষয়ে এতটা দ্রুত সিদ্ধান্ত আসা উচিত নয়।

তবে আশার খবর হলো, পাঁচ বছর বসবাসের পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করার নিয়মটি বহাল থাকবে। অর্থাৎ, সাধারণ সময়সীমার মধ্যে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ আগের মতোই থাকছে।

অন্যদিকে, নির্বাচনি প্রচারে সিডিইউ/সিএসইউ দ্বৈত নাগরিকত্বের বিরোধিতা করলেও, নতুন সরকার সেই অবস্থান থেকে সরে এসেছে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশের অভিবাসীরাও পূর্বের মতো একইসঙ্গে জার্মানি ও নিজ দেশের নাগরিকত্ব ধরে রাখতে পারবেন।

সিডিইউ/সিএসইউ নির্বাচনের সময় আরও একটি প্রস্তাব দিয়েছিল—যেসব দ্বৈত নাগরিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকা, ইহুদিবিদ্বেষ বা উগ্রপন্থার প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হবে। তবে এই প্রস্তাবটি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে এবং শেষ পর্যন্ত জোট চুক্তিতে তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি
কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা