শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘ফাঁস দিতে গিয়ে রশিতে ভেসে উঠে মায়ের মুখ’

‘সালটি ঠিক মনে নেই। তবে করোনাকালের বছরখানেক আগের ঘটনা। ব্যবসায় আর্থিক ক্ষতির মুখে নিজেকে দাঁড়াতে গিয়েও চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। হতাশা আর একাকীত্বের কাছে বেঁচে থাকাটাই আমার কাছে উপহাস বলে মনে হতো। তারপর ঘরের মধ্যে থেকে ফাঁস নিতে রশি প্রস্তুত করি। কিন্তু যখনই ফাঁস নিতে যাব, রশিতে ভেসে উঠে মায়ের মুখ। এ ঘটনা একবার নয়, দুইবার ফাঁস নিতে গেলে একই অবস্থার সৃষ্টি হয়। তারপর নিজেকে টিকিয়ে রাখতে মনে সাহস সঞ্চারের চেষ্টা করি। এক সময় নিজেই আত্মহত্যার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরির কাজে বাইসাইকেল সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে যাওয়ার চেষ্টা শুরু হয়।’ এই কথাগুলো বলছিলেন পর পর দুই বার আত্মহত্যা করতে গিয়েও ফের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণার গাইঘাটার গুটরি গ্রামের সঞ্জয় বিশ্বাস।

জানা গেছে, সঞ্জয় বিশ্বাস অন্য যুবকদের মতোই নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলেন। নিজ উদ্যোগে একটি ফাস্ট ফুডের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন তিনি। প্রথম প্রথম ব্যবসায়ে বেশ সাড়া পাওয়া গেলেও এক সময় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এই পরিস্থিতি সঞ্জয়কে কিছুটা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তোলে। তারপর সর্বনাশা ভয়াল করোনাকাল। ব্যবসায়ীক অবস্থা তখন দাঁড়ায় আরও ভয়াবহরূপে। অবশেষে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন তিনি। আর তখনই ভর করে একাকিত্ব। কমে যায় বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা। নি:সঙ্গ জীবনযাপন সঞ্জয়কে তিলে তিলে দগ্ধ করতে থাকে। এক সময় আত্মহত্যার পথ বেঁছে নেয়। যখনই ফাঁস নিতে যান তখনই রশিতে ভেসে উঠে তার মায়ের মুখ। তারপর থেকেই তার স্বাভাবিক জীবন যাত্রা শুরু হয়। সেই সঞ্জয় আত্মহত্যার বিরুদ্ধে প্রচার চালাতে বাইসাইকেলে চড়ে ভারতের ২৪টি রাজ্য ঘুরার পর এখন বাংলাদেশে এসেছে। বুধবার (২৬ সেপ্টেম্বর) যশোরের বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর বিভিন্ন জেলা সফরের অংশ হিসেবে এখন তিনি সিলেট শহরে।

নিজের মধ্যে এই পজেটিভ চিন্তার বীজ বপন করার জন্য নিজের এক প্রতিবেশী বন্ধুর স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান সঞ্জয় বিশ্বাস। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) ঢাকাপ্রকাশের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, সেদিন ওই ভদ্র মহিলার কথায় মানসিক প্রশান্তির জন্য বাইসাইকেল সঙ্গে নিয়ে প্রথমে ঘুরতে যাই। এর ফলে আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকে। পারিবারিক সাপোর্টের পাশাপাশি মানসিকভাবেও প্রশান্তি লাভ করি। একদিন বাইসাইকেল দিয়ে ২৩ কিলোমিটার যাত্রার পর আমি নিজেকে নতুনভাবে আবিস্কার করতে সক্ষম হই। ২০২১ সালের ৩০ আগষ্ট বাইসাইকেল নিয়ে শুরু হয় আনুষ্ঠানিক ভ্রমণ পর্ব। এরপর ভারতের ২৪টি রাজ্য সফর শেষে ২০২২ সালের ২৪ মে বাড়ি ফিরি। মানুষ এবং সংবাদ মাধ্যমের সাপোর্ট পেয়ে ‘আত্মহত্যা যন্ত্রণা কম করে না, যন্ত্রণা অন্য কাউকে দিয়ে যায়’-এই শ্লোগানকে সামনে রেখে শুরু করি আত্মহত্যার বিরুদ্ধে প্রচারণা।

সঞ্জয় বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা সফর শেষে সিলেট বিভাগে আছি। শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ সিলেটের তামাবিল পর্যন্ত যাত্রা শেষ করেছি।

বাংলাদেশ সফরে অভিজ্ঞতা কিংবা এই যাত্রায় কোনো দুর্ভোগ, অসহযোগিতার বিষয়ে জানতে চাইলে সঞ্জয় বলেন, এই দেশের মানুষ খুবই আন্তরিক। ফলে পথের ক্লান্তি থাকলেও দুর্ভোগের ছোঁয়া নেই। যেখানে যাচ্ছি সেখানেই বেশ সাড়া পাচ্ছি। আর নির্বিঘ্ন যাত্রাপথে সাইকেলিস্টদের অবদান উল্লেখযোগ্য।

সিলেটের বিষয়ে সঞ্জয় বলেন, এই শহরের মানুষ খুবই অতিথিবৎসল। বিশেষ করে সিলেটে দুই সাইকেলিস্ট শাকিল এবং অত্রি আমাকে সঙ্গ দিচ্ছে সার্বক্ষণিক। জীবন পাল নামের অপর এক বন্ধু নিজের এখানে থাকতে দিয়েছে।

সঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, প্রচারণা করতে গিয়ে একটি বিষয় খুবই খেয়াল করেছি যে মানুষ আমার চাইতে আরও বেশি হারিয়েছে। তাদের দু:খ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা আরও বেশি। শুধুমাত্র ভালো কনসালটেন্সির অভাব আছে। এ বিষয়ে আমার বক্তব্য হচ্ছে- বিলম্বিত সিদ্ধান্ত বড় সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। তাই আগে ঠিক করতে হবে, আমি মারা যাওয়ার অর্থ শুধু একজনের বিদায় নয়। এর সাথে পরিবার, পরিবেশ, সমাজ সবকিছুতেই ক্ষত সৃষ্টি হবে। সুতরাং আমাকে আগে বাঁচাতে হবে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। তখনই পরিবার, সমাজ, পরিবেশ সবকিছুতেই সুপ্রভাব বিস্তৃত হবে।

এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের

নিহতদের বিচারের দাবি স্বজনদের। ছবি: সংগৃহীত

আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন নিহতদের পরিবার। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি উঠে আসে।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতদের স্বজনরা বলেন, একদল রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। আরেক দল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন দেওয়া যাবে না।

তারা বলেন, এই দুই হাজার হত্যাকাণ্ডের বিপরীতে একজন হত্যাকারী পুলিশ কিংবা হেলমেট বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হলেও দুই হাজার জন গ্রেপ্তার হতো। কিন্তু নগণ্য কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. সিয়ামের ভাই মো. রাশেদ বলেন, এই সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না, ভাই হত্যার বিচার চাই। দেশে কোনো নির্বাচন দেওয়ার আগে ভাই হত্যার বিচার করুন।

নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, আমাদের সন্তানরা জীবন দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দল নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি করছে। অথচ আমাদের সন্তান হত্যার বিচারের কথা কেউ বলছে না।

নিহত সাজ্জাত হোসেন সজলের মা শাহিনা বেগম বলেন, পুলিশ আমার ছেলেকে আশুলিয়ায় আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাত মাস হয়ে গেল আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার পেলাম না। কান্না করতে করতে এখন চোখের জল শুকিয়ে গেছে। তবুও ছেলে হত্যার বিচার পাচ্ছি না।

সংবাদ সম্মেলনে তিনজন উপদেষ্টা নিয়ে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন মো. মহিউদ্দিন, শহিদুল ইসলাম ভুইয়া এবং মো. মীর মোস্তাফিজুর রহমান। নির্বাহী পরিষদ কমিটিতে চেয়ারম্যান হয়েছেন মো. গোলাম রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল ভুইয়া। কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছে আব্দুল্লাহ আল মারুফ ও জান্নাতুল ফেরদৌস সাফা। সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম মাহমুদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হাওলাদার ও সহ সাধারণ সম্পাদক সাবিনা আক্তার রিমা।

এছাড়া কোষাধক্ষ্য হয়েছেন জারতাজ পারভীন ও সহকোষাধক্ষ্য আবু হোসেন, জনসংযোগ সম্পাদক শিল্পী আক্তার, দপ্তর সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ও সহদপ্তর সম্পাদক আব্দুল মান্নান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাহাত আহম্মেদ খান, ক্রিয়া সংস্কৃতি ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কবির হোসেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার খান পলাশ এবং সহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সাবরিনা আফরুজ সেবন্ধী।

নির্বাহী সদস্য হয়েছেন সামছি আরা জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, মো. অব্দুল বাসার অনিক, স্বর্ণা আক্তার, রাজু আহমেদ, শাহিনা বেগম, ফারহানা ইসলাম পপি, খালেদ সাইফুল্লাহ, রাজু আহমেদ, মো. সুমন মিয়া, আহমেদ লামিয়া, পাপিয়া আক্তার শমী এবং এম. এ. মতিন।

Header Ad
Header Ad

চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত

মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীর শ্লীলতাহানীর ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিকুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে ভুক্তভোগী কয়েকজন বাসযাত্রী মির্জাপুর থানায় গিয়ে চলন্ত বাসে ডাকাতির বিষয়ে ডিউটি অফিসার মো. আতিকুজ্জামানকে অবহিত করেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ আমলে না নেওয়ায় কয়েক মিনিট পর তারা থানা ত্যাগ করেন।

এছাড়া ডিউটি অফিসার তাদের নাম ঠিকানা বা মোবাইল নম্বর সহ কোন তথ্যই রাখেননি তিনি। যার কারণে মামলা গ্রহণ করতে বিলম্ব হয়। এরপর ঘটনার তিনদিন পরে এক ভুক্তভোগী বাস যাত্রীর মামলা নিতে হয়েছে।

এদিকে, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান গত শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি রাতেই এএসআই আতিকুজ্জামানকে মির্জাপুর থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করেন। শনিবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

এএসআই আতিকুজ্জামানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

এ বিষয়ে মির্জাপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এইচএম মাহবুব রেজওয়ান জানান, শনিবার আতিকুজ্জামানের সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা

ছবি: সংগৃহীত

নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৬ অথবা ২৭ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল। এই দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দল ঘোষণার আগে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে তিন বাহিনীর সাবেক কয়েকজন সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

নতুন দল ঘোষণা নিয়ে এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। নতুন দলের আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদ ইসলামের দায়িত্ব নেয়ায় জোড়ালো সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দলের সদস্যসচিব পদ নিয়ে নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। পরে আলোচনার ভিত্তিতে দলের শীর্ষ চারটি পদ মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে পদগুলোতে কারা থাকছে তা এখনও জানা যায়নি। তবে আরও দুটি পদের বিষয়েও প্রস্তাব এসেছে।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্যাম্পেইন চালায় সংগঠনটি। এরপর ‘আপনার চোখে নতুন বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি জনমত জরিপও চালালো হয়। সেখানে নতুন রাজনৈতিক দলের নাম, লোগোসহ বিভিন্ন মতামত জানতে চাওয়া হয়। এদিকে নয়া রাজনৈতিক দলের নাম ইংরেজীতে হবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া
ফাগুনের দুপুরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
‘আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, নবীন-তরুণরা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন’
ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব: তারেক রহমান
চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩
আমরা কারো দাবার গুটি হবো না: জামায়াত আমির
গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, আবেদন শুরু ২৮ ফেব্রুয়ারি
নতুন দলের শীর্ষ ছয়টি পদ নিয়ে ‘সমঝোতা’
মিঠাপুকুরে তোপের মুখে পালিয়ে গেলেন সাব রেজিস্ট্রার
আমার মা চাইতেন না আমি বিয়ে করে সংসারী হই : পপি  
ঝিনাইদহে ৩ জনকে হত্যা, দায় স্বীকার করলো চরমপন্থী সংগঠন