রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং, কক্সবাজারে রাতেই সরনো হবে ছয়লাখ মানুষ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তান্ডব থেকে রক্ষা পেতে কক্সবাজারের বিভিন্ন উপকূলীয় এলাকা থেকে সোমবার সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে জেলা প্রশাসন৷ এছাড়াও ২৭৩৬ টি গবাদিপশু নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় অঞ্চলের আরও অন্তত ছয় লাখ মানুষকে রাতের মধ্যেই নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ। ইতিমধ্যে জেলার ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। মাঠে নামানো হয়েছে ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। দুপুর থেকে উপকূলের লোকজনকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে সতর্ক এবং নিরাপদ স্থানে সরে যেতে অনুরোধ জানিয়ে চালানো হচ্ছে প্রচারণা।

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর প্রচণ্ড উত্তাল। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং সোমবার মধ্যরাতে উপকূলে আঘাত হানতে পারে। কক্সবাজার উপকূলকে ৬ নম্বর বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কায় আছেন কক্সবাজার জেলার সাগরদ্বীপ কুতুবদিয়া ও মহেশখালী, পেকুয়া, চকরিয়া, কক্সবাজার সদর ও টেকনাফ উপজেলার উপকূলীয় দেড় শতাধিক গ্রামের ১০ লাখ মানুষ। বেশ কয়েকটি উপজেলায় ১০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙা আছে।

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে গতকাল রোববার সকাল থেকে আকাশ কালো মেঘে ডাকা পড়েছে। সোমবার (২৪ অক্টোবর) সারাদিন সূর্যের দেখা নেই । সাগরও প্রচণ্ড উত্তাল রয়েছে। জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৭-৮ ফুট উচ্চতায় বৃদ্ধি পেয়ে উপকূলে আঘাত হানছে। বইছে ঝোড়ো হাওয়া। থেমে থেমে চলছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: মামুনুর রশীদ বলেন, উপকূলের অতিমাত্রায় ঝুঁকিতে থাকা ছয় লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হবে।সোমবার সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে আনা হয়েছে ।সেই সাথে ২৭৩৬ টি গবাদিপশু নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে আনা হয়। বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং চলছে। বিকেল থেকে লোকজনকে সরিয়ে আনার কাজ শুরু হয়।

এ জন্য জেলার ৯টি উপজেলায় ৫৭৬টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের ধারণক্ষমতা ৬ লাখ ৫ হাজারের বেশি। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ২ হাজার ২০০ জন পুলিশ, কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ এবং ৮ হাজার ৬০০ জন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবী ও সিপিপি সদস্য। আশ্রয়শিবিরে শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, গর্ভবতী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সবচেয়ে বেশি আতঙ্কে কুতুবদিয়া উপজেলার মানুষ। দ্বীপের চারদিকে বেড়িবাঁধ রয়েছে ২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে প্রায় ছয় কিলোমিটার ভাঙা। এসব ভাঙা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পাঁচটি ইউনিয়নের অন্তত ৪৫টি গ্রাম তলিয়ে যেতে পারে, এমন শঙ্কার কথা জানিয়ে কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, একদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব, অন্যদিকে চলছে অমাবস্যার পূর্ণ জোয়ার। সব মিলিয়ে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতায় বৃদ্ধি পেয়ে উপকূলে আঘাত হানতে পারে। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে শুধু কুতুবদিয়াতে ৪০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

মহেশখালীর ধলঘাটা ইউনিয়নে ১২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে পাঁচ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে আছে। বর্ষার জোয়ার ও প্লাবন ঠেকাতে সম্প্রতি পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জিও ব্যাগ ও মাটি দিয়ে অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করলেও তাতে মানুষের শঙ্কা দূর হচ্ছে না। ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলে অস্থায়ী এ বাঁধ বিলীন হতে পারে। পরিত্যক্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ আশ্রয়কেন্দ্র নিয়েও মানুষের মনে শঙ্কা কাজ করছে। জেলার মহেশখালী, কুতুবদিয়া, পেকুয়া, চকরিয়া, কক্সবাজার সদর, টেকনাফ, উখিয়াতে ঝুঁকিপূর্ণ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র আছে ৫০টির বেশি।

মহেশখালীর ধলঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল হাসান বলেন, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ঘূর্ণিঝড়ে এই ইউনিয়নের অন্তত ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সিসিডিবি উপকূলীয় এই ইউনিয়নে ১০টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করে দেয়। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের অভাব, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়ে কয়েক বছর ধরে পাঁচটি আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাস হলে ইউনিয়নের ১৫ হাজার মানুষ ঝুঁকিতে পড়বে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. জাহিদ ইকবাল বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রের পাশাপাশি আরও পাঁচ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্যোগে কাউকে ঝুঁকিতে ঠেলে দেওয়া হবে না। সম্ভাব্য ক্ষতি এড়াতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। মাঠে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১০৮টি মেডিকেল টিম। তা ছাড়া লোকজনের জরুরি প্রয়োজনে ৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা, ৩২৩ মেট্রিক টন চাল, ২০০ বান্ডিল ঢেউটিন, ৯৯০টি তাঁবু ও ১ হাজার ১৯৮ প্যাকেট শুকনা খাবার মজুত রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলার সব সরকারি কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের

হেফাজতে ইসলামের কার্যনির্বাহী পরিষদের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ৩ মে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মুসলিম উম্মাহর বিভিন্ন ইস্যু সামনে রেখে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হচ্ছে।

রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে হেফাজতে ইসলামের কার্যনির্বাহী পরিষদের এক জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান।

বৈঠকে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বেশকিছু দাবির কথা বেলেন। তিনি ব‌লেন, ফ্যা‌সিবা‌দী আম‌লে হেফাজ‌তের বিরু‌দ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, ২০১৩ সা‌লে শাপলা চত্বরে গণগত্যার বিচার করতে হবে। নারী সংষ্কার ক‌মিশ‌নের ধর্মীয় বিধান, ইসলামী উত্তরা‌ধিকার আইন ও পা‌রিবা‌রিক বৈষম্য প্রস্তাব ও ক‌মিশন বা‌তিল করতে হবে। তা না হলে ৩ মে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

এ ছাড়া ভারতীয় ওয়াকফ আইন ও ফি‌লিস্তান‌রে গণহত্যার প্র‌তিবাদে আগামী মঙ্গলবার থে‌কে ১ সপ্তাহ গণসং‌যোগ ও আগামী ২৫ এপ্রিল বাদ জুমআ প্রতি জেলা উপ‌জেলায় বি‌ক্ষোভ করবে বলে ঘোষণা দেয় দলটি।

Header Ad
Header Ad

আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন

প্রতীকী ছবি

প্রতি বছর এপ্রিলের তৃতীয় শনিবার বিশ্বজুড়ে উদযাপন করা হয় ‘হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে’ বা স্বামী প্রশংসা দিবস। স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য দিনটি পালন করা হয়—যার মূল উদ্দেশ্য পারিবারিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করা।

স্বামীদের অবদানকে সম্মান জানাতেই এই বিশেষ দিনের প্রচলন। যদিও দিবসটির সূচনা নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে পারিবারিক জীবনে স্বামীর ত্যাগ, দায়িত্ব ও ভালোবাসা স্বীকার করতেই দিনটি উপলক্ষ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বিশেষ করে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে, যেখানে স্বামীরা শুধু উপার্জনের দায়িত্বই পালন করছেন না, পাশাপাশি ঘরের কাজ, সন্তান লালন-পালনসহ পারিবারিক নানা দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নিচ্ছেন—তাদের জন্য এমন একটি দিন আয়োজনের যৌক্তিকতাও বাড়ছে।

মনোবিজ্ঞানীদের মতে, কাউকে সামান্যভাবে প্রশংসা করলেও তার ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং পারস্পরিক সম্পর্ক হয় আরও মজবুত। বিশেষ করে দাম্পত্য সম্পর্কে এটি অত্যন্ত কার্যকরী।

এই দিনে স্বামীকে একটি চিরকুট, শুভেচ্ছা বার্তা বা ছোট্ট কোনো উপহার দিয়ে কৃতজ্ঞতা জানানো যেতে পারে। এমনকি শুধু মৌখিকভাবে “তুমি অনেক ভালো করছো” বলাটাও হতে পারে প্রশংসার অনন্য উপায়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, পরিবার গঠনের পথে যেমন স্ত্রীর অবদান রয়েছে, তেমনি স্বামীদের ভূমিকাও কম নয়। কাজেই সম্পর্কের ভারসাম্য ও সৌহার্দ্য বজায় রাখতে এমন দিনে সামান্য ভালোবাসা ও স্বীকৃতিই হতে পারে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের ভিত্তি।

প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জানানো কোনো বিলাসিতা নয়, বরং সম্পর্ক রক্ষার এক চমৎকার অভ্যাস। তাই আজকের দিনটি হতে পারে আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে বিশেষভাবে জানানোর এক দারুণ সুযোগ।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা

ইসরায়েলি অভিনেত্রী গ্যাল গ্যাদত। ছবি: সংগৃহীত

ডিজনির নতুন চলচ্চিত্র ‘স্নো হোয়াইট’ লেবাননে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ছবিটিতে ইসরায়েলি অভিনেত্রী গ্যাল গ্যাদতের অভিনয় করায় দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত নেয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।

লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমাদ আল-হাজ্জার সিনেমাটি নিষিদ্ধের সরাসরি নির্দেশ দেন। দেশটির চলচ্চিত্র ও গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণ সংস্থাও গ্যাদতের উপস্থিতির কারণে সিনেমাটি নিষিদ্ধের সুপারিশ করেছিল বলে উল্লেখ করেছে লেবাননের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক আন-নাহার এবং মার্কিন বিনোদনমাধ্যম ডেডলাইন।

ধারণা করা হচ্ছে, ফিলিস্তিনে চলমান ইসরায়েলি হামলা এবং গ্যাল গ্যাদতের প্রকাশ্য ইসরায়েল-সমর্থনের প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বৈরুতভিত্তিক চলচ্চিত্র পরিবেশনা সংস্থা ইতালিয়ান ফিল্মস জানিয়েছে, গ্যাল গ্যাদতের নাম আগেই লেবাননের ‘ইসরায়েল বয়কট তালিকা’-তে যুক্ত ছিল। ফলে তার অভিনীত কোনো ছবি লেবাননে মুক্তি পায় না। ‘স্নো হোয়াইট’ও এর ব্যতিক্রম নয়।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে ডিজনি ঘোষণা দেয়, লাতিন বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী রেচেল জেগলার ‘স্নো হোয়াইট’ চরিত্রে অভিনয় করবেন। এতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুক্তির আগেই বিতর্কের মুখে পড়ে সিনেমাটি, যার কারণে ডিজনি প্রিমিয়ার অনুষ্ঠানও সীমিত করে।

উল্লেখ্য, ‘স্নো হোয়াইট’ রূপকথাটি প্রথমবার সিনেমার রূপ পায় ১৯০২ সালে নির্বাক সংস্করণে। এরপর এটি একাধিকবার সবাক, অ্যানিমেটেড ও লাইভ-অ্যাকশন হিসেবে নির্মিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষার্থী নিহত
গাজায় আরও ৫২ জন নিহত, হামলা জোরদারের নির্দেশ নেতানিয়াহুর
উত্তরায় প্রকাশ্যে যুবককে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সাধারণ সম্পাদক অপু
দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়লো