বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইউটিউব দেখে মাল্টা চাষে স্বাবলম্বী মুক্তার

‘সারি-সারি মাটির উচু লেন, তার উপরেই সারিবদ্ধ দাঁড়িয়ে মাল্টা গাছ। ভরপুর মাল্টায় নুয়ে পড়ছে ডালপালা। সবুজ অরণ্যে পাতার ফাঁকে ফাঁকে উকি দিচ্ছে লেবু জাতীয় এই রসাত্বক ফল ‘মাল্টা’। লক্ষ্মীপুরের রায়পুর চরলক্ষ্মী ইউনিয়নের হাজিমারা গ্রামে সাড়ে ৮ একর জমির উপরে বাণিজ্যিকভাবে গড়ে উঠেছে এমনই একটা মাল্টা বাগান। বর্তমানে এই বাগানে ১৫০০টি মাল্টা ফলের গাছ রয়েছে। উৎপাদিত মাল্টা বাজারজাত করে প্রতি বছর সাফল্য দেখছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা রেজাউল করিম মুক্তার। তিনি লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বেড়ীর মাথা নামক এলাকার বাসিন্দা।

‘ইউটিউব’ দেখে এই বিশাল মাল্টা বাগান গড়ে তুলেন করিম মুক্তার। এজন্য তিনি ৮০ লাখ টাকা পারিবারিকভাবে মূলধনও পান। তার এ বাগানকে ঘিরে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে ১০/১২ জন বেকার মানুষের। মুক্তারের সাফল্য দেখে দিন দিন মাল্টা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে বেকার যুবকরাও।

এদিকে লক্ষ্মীপুরের মতো প্রত্যেন্ত অঞ্চলে প্রশিক্ষণহীন এক যুবকের কৃষিতে এমন সাহসিক সাফল্য দেখে অভিভূত খোদ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। মাল্টার ফলন বৃদ্ধিতে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছে সংশ্লিষ্ট কৃষি বিভাগ।

জানা যায়, ২০১৬ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উর্ত্তীণের পর কিছু দিন বেকার অবস্থায় ঘোরাঘুরি করেন রেজাউল করিম মুক্তার। প্রবাসী আপন বড় ভাই আজিম ভূঁইয়ার উৎসাহ উদ্দীপনায় ঝুঁকে পড়েন মাল্টা চাষে। ৫ বছর পূর্বে আত্মীয়দের কাছ থেকে সাড়ে ৮ একর জমিতে ১০ বছরের চুক্তিতে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে ভাড়া নেন তিনি। এরপর ইউটিউব দেখে মাল্টা চাষের উপযোগী করে তুলতে তৈরি করেন সমতল থেকে উচু উচু মাটির লেন। যা বর্ষায় মৌসুমেও পানিমুক্ত রাখবে মাল্টা গাছকে। প্রথমবার ৩ হাজার চারা লাগান ওই বাগানে। কিন্তু কোনও কিছু বুঝে উঠার আগেই হঠাৎ সবগুলো মাল্টা গাছ মারা যায়। এতে সার ও কিটনাশকসহ প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতির শিকার হন তিনি। তবে এই লোকশানে তিনি একটুও ভেঙে পড়েননি। পারিবারিক উৎসাহ ও নিজের আত্মবিশ্বাস থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর সংগ্রামে নেমে পড়েন। সাফল্যের কথা মাথায় রেখে পুনরায় রাজশাহী থেকে এক বছর বয়সী মাল্টার কলফ চারা এনে রোপন করেন তিনি। সার ও কিটনাশক প্রয়োগসহ নিয়মিত স্বেচ্ছ ও আগাছা পরিচর্যায় বাগানেই ব্যস্ত থাকেন তিনি এবং মজুরি ভিত্তিক নিয়োগকৃত শ্রমিকরা।

আলাপকালে শ্রমিকরা জানায়, মুক্তারের মাল্টা বাগানের কারণে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। বর্তমানে বাগানে ‘বারি মাল্টা-১’ জাতের প্রায় ১৫০০ মাল্টার গাছ রয়েছে। মাল্টার পাশাপাশি ওই জমিতে ১০০০ বিভিন্ন জাতের আম, বেশ কয়েকটি কমলা, লেবু ও পেপে গাছ রয়েছে। এ ছাড়াও মুক্তারের আরো দুই একর জমিতে ৪ হাজার পেয়ারা গাছের বাগান রয়েছে।

বাগান মালিক রেজাউল করিম মুক্তার জানান, মাল্টা বাগানই আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। প্রথম দুই বছর ফলন আসলেও লাভের আশা না করে তা ছেটে ফেলে দিয়ে মাল্টার চারাগুলোকে বড় হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। তৃতীয় বছর থেকে ফলগুলোকে বড় হওয়ার সুযোগ দেন। এতে তৃতীয় বছরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি হয় তার। চতুর্থ বছরে অর্থাৎ গত বছর প্রায় ১৫ লাখ টাকার মাল্টা বাজারের আড়ৎ দারদের কাছে বিক্রি করেছেন তিনি। চলতি বছর ফলন ভালো হওয়ায় এবং বাজার দর ভালো পেলে মাল্টা বিক্রিতে ৩০ লাখ টাকা লাভের আশা করছেন তিনি।

তিনি আরো জানান, ১ বছর বয়সী চারা লাগানোর ২ বছর পর থেকেই ফলন আসতে শুরু করে। ফুল, পরাগায়ন এবং খাবার উপযোগী মাল্টা ফল হতেই ৭/৮ মাস সময় লেগে যায়। এক-একটি মাল্টা গাছের যত্মের পেছনে প্রায় ৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে তার। সেই হারে প্রতি গাছে ৩০০/৪০০টিরও বেশি মাল্টা ফল ধরে। সঠিক যত্ম নিলে এক-একটি মাল্টা গাছ ১০ বছর পর্যন্ত ফলন দিয়ে থাকে। তাই মাল্টা চাষে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

জানা গেছে, মুক্তারের নিজ এলাকার আশপাশসহ প্রতিদিন দূর দূরান্তের বহু মানুষ দেখতে আসেন তার মাল্টা বাগান। সুন্দর মনোরম পরিবেশে সাজানো-গুছানো মাল্টা বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা মাল্টাগুলো দেখে অভিভুত হচ্ছেন দর্শনার্থীরা। অনেকে বাগান থেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন মাল্টা। এর মধ্যে অনেক বেকার যুবক উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেরাও ছোট ছোট মাল্টা বাগান করার চেষ্টা করছেন। মুক্তারও তাদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছেন।

তবে এ বছর প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় ইতিমধ্যে মুক্তারের মাল্টা বাগানে দেখা দিয়েছে সেচ সংকট। তাই সেচ সুবিধার জন্য সরকারের কাছে একটি কৃষি সেচ যন্ত্রের সহায়তার প্রত্যাশা করছেন এই নবীন কৃষি উদ্যোক্তা মুক্তার।

এদিকে সম্প্রতি রায়পুরের হাজিমারা গ্রামে তরুন কৃষি উদ্যোক্তা রেজাউল করিম মুক্তারের মাল্টা বাগান পরির্দশে যান লক্ষ্মীপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মোঃ জাকির হোসেন। তিনি বিশাল মাল্টা বাগান দেখে অভিভূত হয়ে বলেন, এমন মাল্টা বাগান, যেমন গাছের গোদ ভালো, তেমনি অধিক ফলন, বিষয়টি মুগ্ধকর। মাল্টা বাগানের ফলন আরো বৃদ্ধির জন্য কৃষি বিভাগ থেকে সব ধরণের সার্বিক সহযোগিতা করা হবে। মুক্তারকে দেখে মাল্টা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকে। এ অঞ্চলে ভালো সম্ভাবনা থাকায় মাল্টা চাষে দিন দিন আবাদ বাড়ছে। জেলায় এ বছর প্রায় ২০ হেক্টর জমিতে মাল্টা চাষ হয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

কারিগরি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছে দেশের সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা মোড়ে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দেশব্যাপী রেল অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন জুবায়ের পাটোয়ারী। তিনি বলেন, “আমরা আজ সড়ক ছেড়ে দিলাম, কিন্তু আন্দোলন থেমে যাচ্ছে না। কাল থেকে সারাদেশে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ছি না।”

তিনি জানান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও কোনও লিখিত আশ্বাস পাননি তারা। ফলে, দাবি আদায়ে আন্দোলনের পরবর্তী ধাপ হিসেবে রেল অবরোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরেক আন্দোলনকারী মাশফি রহমান বলেন, “জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে আজকের মতো সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করা হলো। তবে কাল থেকে শুরু হবে আরও জোরালো কর্মসূচি—রেলপথ অবরোধ।” তিনি জানান, অবরোধ কখন থেকে শুরু হবে, তা কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা মূল দাবি-

১. ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের অবৈধ পদোন্নতি বাতিল ও সংশ্লিষ্টদের চাকরিচ্যুত করা।
২. ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বয়সসীমা নির্ধারণ ও ইংরেজি মাধ্যমে কারিকুলাম চালু।
৩. ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ১০ম গ্রেডে চাকরির নিশ্চয়তা ও নিচু পদে নিয়োগ বন্ধ।
৪. কারিগরি সেক্টরে অপ্রশিক্ষিত নিয়োগ বন্ধ ও নিজস্ব জনবল নিয়োগ নিশ্চিত করা।
৫. স্বতন্ত্র ‘কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়’ গঠন এবং সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠা।
৬. উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল কলেজে আসন সংরক্ষণ।

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এই ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। সড়ক অবরোধ, অবস্থান কর্মসূচির পর এবার রেল অবরোধে নামছেন তারা

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু বলেছেন, অনেক আগেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফা সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। সেখানে শিক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ বিষয়ই তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও কেউ কেউ নির্বাচনের আগে সংস্কার দাবি করছে। আগামীতে তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির মনোনয়নের জন্য অনেকেই দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন। যাদের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র অভিযোগ আছে, তাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দেওয়া হবে না। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রার্থী বাছাই শুরু করেছেন। যাদের জন সমর্থন আছে, সেই সমস্ত ক্লিন ইমেজের ত্যাগী নেতাদের আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে।

এ সময় টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির সভাপতি জহুর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এসএম ফাইজুর রহমান, বার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি সরকারি কৌশুলি (পিপি) শফিকুল ইসলাম রিপন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম চাকলাদার, মাইদুল ইসলাম শিশির, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি

আরশাদ খান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার আরশাদ খান। প্রাথমিকভাবে পাঁচ মাসের জন্য চুক্তি হলেও ভবিষ্যতে চুক্তির মেয়াদ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে আরশাদ খান বাংলাদেশে এসে কাজ শুরু করেছেন। বর্তমানে এইচপি দলের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন ডেভিড হেম্প এবং পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কলি মুর। আরশাদের যুক্ত হওয়ায় পূর্ণতা পেল দলের বোলিং বিভাগ। পাশাপাশি, ফিল্ডিং কোচ নিয়োগের জন্যও কাজ করছে বোর্ড।

আরশাদ খান পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৯টি টেস্ট এবং ৫৮টি ওয়ানডে ম্যাচ। ওয়ানডেতে তার উইকেট সংখ্যা ৫৬ এবং টেস্টে ৩২। ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর জীবিকার প্রয়োজনে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ট্যাক্সি চালান। এরপর ২০২০ সালে আবার ক্রিকেট জগতে ফিরে এসে শুরু করেন কোচিং ক্যারিয়ার।

সর্বশেষ তিনি পাকিস্তান নারী দলের স্পিন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার বাংলাদেশের তরুণ স্পিনারদের দক্ষতা বাড়ানোর দায়িত্ব পড়েছে তার কাঁধে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
মেহেরপুরে ছাত্রদলের দুই নেতাকে কারাগারে প্রেরণ
ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিবেচনাধীন থাকবে: নাহিদ ইসলাম
বিড়ালের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তের ছবি ভাইরাল, প্রশংসায় ভাসছেন তারেক রহমান
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কঠোর বিধিনিষেধ, পরিবারের সদস্য নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ