রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঝালকাঠির লঞ্চ অগ্নিকাণ্ড

দুই সন্তানসহ পরিবারের ৫ সদস্য হারিয়েছেন পুতুল

হাসপাতালের বেডে শুয়ে শারীরিক কষ্ট আর যন্ত্রণার চেয়ে দুই সন্তান হারানোর বেদনা বেশি ভোগাচ্ছে পুতুলকে। ঝালকাঠি লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রাণে বেঁচে গেলেও সন্তানসহ পরিবারের ৫ সদস্যকে হারিয়েছেন তিনি। পরিবারের উপার্জনকারী সদস্যও জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।

পুতুলের দুই সন্তান জীবন (১২) এবং ইমন (৮), তার দেবর কালু এবং কালুর স্ত্রী এবং সাত বছরের সন্তান ঝালকাঠির অভিযান ১০ লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডে মারা গেছেন। পুতুল নিজেও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার নিজের হাত, পা এবং শরীরের পিঠের অংশ পুড়ে গেছে। শারীরিক যন্ত্রণায় ছটফট করছেন তিনি।

আগুনে পুড়ে শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে গেছেন পুতুলের স্বামী রাসেলও (৩০)। পুতুল বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি এবং তার স্বামী রাসেলকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনিস্টিটিউটে মুমূর্ষু অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে। এখনও স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরেনি রাসেল। ঢাকার একটি বেসরকারি কোম্পানিতে রাসেল চাকরিরত ছিলো। লঞ্চ দুর্ঘটনায় দুই সন্তান, মা এবং নিজের শরীরের কোমরের অংশ হতে পুরো পা পর্যন্ত দগ্ধ হয়ে আজ তিনিও স্তব্ধ।

ঢাকা থেকে গত বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) অভিযান ১০ লঞ্চে চড়ে বরগুনা জেলায় বোনের বাড়িতে যাচ্ছিলেন পুতুলসহ পরিবারের ৯ সদস্য। গভীর রাতে লঞ্চ দুর্ঘটনার শিকার হন তারা। এ দুর্ঘটনায় ৯ সদস্যের মধ্যে ৫ জন নিখোঁজ হওয়ার পর ২ জনের লাশ শনাক্ত করা গেছে বরগুনায়। তাদের বরগুনা পুতুলের দুলাভাইয়ের বাড়িতে কবর দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পুতুলের ছোট দেবর রবিন সুস্থ আছেন। এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় এ পরিবারের পাশে দাঁড়াবার মতো কেউ নেই।

অগ্নিদগ্ধ পুতুল বলেন, ‘সর্বস্ব হারিয়ে বেঁচে থাকাটা বড় কঠিন। দুটি সন্তানের খোঁজ নেই। স্বামী ঢাকায় বার্ন ইউনিটে ভর্তি এবং আমি বরিশালে। এর থেকে আমার জন্য মৃত্যুও ভালো ছিল। এখনও পরিবারের ৩ সদস্য নিখোঁজ। তারা আদৌ বেঁচে আছে না মরে গেছে আল্লাহ্ ছাড়া কেউ জানে না। আমার স্বামীর শরীর আগুনে পুড়ে এমন অবস্থা হয়েছে যে, আর কোনো কাজ করতে পারবে না। কি হবে এখন? কোথায় যাবো, কে আমাকে সাহায্য করবে? আমার হারানো দুই সন্তান কই? এমন কেন হলো..হে আল্লাহ্!’

অগ্নিদগ্ধ পরিবারের ৯ সদস্যের মধ্যে পুতুলের দেবর ঢাকায় ভাসমান তরকারি বিক্রেতা কালু বলেন, ‘আমার পরিবারের আমার স্ত্রী, মা, ৭ বছরের বাচ্চা কেউ নাই। বাচ্চাটা কোলে নিয়ে লাফ দেওয়ার সময় হাত থেকে ছুটে গেছে। বাবা বলে একটা চিৎকার দিছে। আর ধরতে পারি নাই। আমার সামনে থেকে নদীতে ভাইসা গেছে আমি ওরে বাঁচাইতে পারি নাই। আমার স্ত্রী এবং মা আগুনে পুড়ে ছাড়খার হয়ে গেছে আমি কিছু করতে পারি নাই। আল্লাহ আমারে কেন বাঁচাইলো? আমার দুই হাত, দুই পা আগুনে পুড়ে গেছে। আমি জীবনে আর কাজ কইরা খাইতে পারমু না। এ জীবন নিয়ে কই যামু?’

পুতুলের দুলাভাই বরগুনার মিলন বলেন, ‘পুতুল, কালু এবং রবিনের পরিবার দেখার মতো কেউ নেই। আপাতত আমি হাসপাতালে দেখাশুনা করছি। কিন্তু আর দুই থেকে তিনদিন পর এই হাসপাতাল থেকে ছুটি দেবে। তখন ওদের কি হবে? কে ওদের খাওয়াবে? রাসেলকে বাঁচানো যায় কিনা বলা যায় না। বাঁচলেও কোন কাজ করতে পারবে না। ওদের হয়ে সবার কাছে আমার অনুরোধ সকলে একটু সহযোগিতা করুন।’

বরিশালের সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক শাহ সাজেদা বলেন, ‘এমন র্দুঘটনায় মানবিক বিপর্যয় ঠেকাবার জন্য মানবিক দ্বায়িত্ব থেকে বিভিন্ন সংগঠনকে এগিয়ে আসতে হবে। দুর্ঘটনায় শিকার হওয়া মানুষের কর্মসংস্থানের জায়গা করে দিতে হবে। এই মানুষগুলোর প্রতি সরকারকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং বর্তমানে লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। কর্তৃপক্ষকে আরও বেশি সচেতন হতে হবে।’ বক্তব্যে লঞ্চে আধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের বিষয়টিও উল্লেখ করেন তিনি।

ব্রজমোহন কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সযযোগী অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ মো. আক্তারুজ্জামান খান বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসার সম্পূর্ণ দ্বায়িত্ব লঞ্চ কোম্পানির নিতে হবে এবং পরিবারের কাউকে লঞ্চ কোম্পানিতে অথবা নির্দিষ্ট কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন,‘ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে সামাজিক প্রতিষ্ঠান, সিএসআর এর অধিকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বীমা কোম্পানি, জনকল্যাণ ফান্ড, বিভিন্ন কর্পোরেশন এবং সমাজের বিত্তবান মানুষগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। সাধারণ জনগণের কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহ করতে হবে।’

ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সেজন্য ‘লিগ্যাল টিমওয়ার্ক’ এর আইন বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকার বিষয়টিও বক্তব্যে উল্লেখ করেন। লঞ্চ দুর্ঘটনা ঠেকাতে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের প্রশংসা এবং সেই সঙ্গে উদ্যোগ সমূহের যথাযথ বাস্তবায়ন করার বিষয়ে আইনি কাঠামোর সক্রিয় ভূমিকা বজায় রাখার বিষয়ে তিনি আলোকপাত করেন।

সবশেষে দুর্ঘটনা এড়াতে যাত্রীদের মধ্যে নিরাপত্তার জন্য জনসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে জনগণের দ্বায়িত্ববোধ থেকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

এসও/এএন

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু