শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ    

ছবিঃ সংগৃহীত

১৭ বছর আগে ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত এক হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে আপিল শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ রায় দেন।

এ রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন গত বছর পৃথক আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে গত বছরের ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় পৃথক তিনটি আপিলের ওপর শুনানি হয়।

আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। পিএসসির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন জানান, এর আগে এক-এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১ হাজার ১৩৭ জন চূড়ান্ত সুপারিশের পর চাকরিতে প্রবেশ করবেন, এ পর্যায়ে ওই সিদ্ধান্ত হয়।

আইনজীবীদের তথ্যমতে, পরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হয়। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন। প্রথম রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগবঞ্চিত ২৫ জন আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন। দ্বিতীয় রায়ের বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে। এ ক্ষেত্রে ২০৫ জন হাইকোর্টে রিট করেছিলেন। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আপিল বিভাগ সরকারের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ২০১০ সালের ১১ জুলাই রায় দেন। এ রায়ে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া সঠিক বলা হয়।

ওই রায় নিয়ে রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লিভ টু আপিল মঞ্জুরের পর নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা পৃথক আপিলের ওপর আজ শুনানি শেষ হলো।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসি ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিল করে। ওই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ২২৯ জন উত্তীর্ণ হন। পরে তাদের চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা

ছবি: সংগৃহীত

২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর বেনাপোলের শূন্যরেখা এলাকায় বসতো দুই বাংলার মানুষের মিলন মেলা। সেখানে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে সকাল থেকে দুই দেশের হাজারো মানুষ একসঙ্গে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করতেন। আবেগ ও ভালোবাসায় ভাষাপ্রেমীরা ভুলে যেতেন সীমান্ত রেখার অস্তিত্ব।

তবে এবারের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে সেই চিত্র দেখা যায়নি। দুই দেশের রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শীতলতার কারণে এবার শূন্যরেখায় যৌথভাবে একুশের কোনো অনুষ্ঠান হয়নি। অন্যান্য বছর দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি ও মন্ত্রীরা একে অপরের দেশে গিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও এবার তা সম্ভব হয়নি।

বেনাপোলের সরগম সংগীত একাডেমির সভাপতি মোস্তাফিজ জোহা সেলিম জানান, প্রথম থেকেই দুই দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীরা এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে এটি রাজনৈতিক দলীয়করণের শিকার হয়। তিনি বলেন, "এবছর থেকে আমরা আবারও সরগম সংগীত একাডেমির পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান শুরু করেছি। সীমিত পরিসরে হলেও চেকপোস্ট এলাকায় কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি।"

শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, "দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েন চলছে। যার ফলে এবার বেনাপোল চেকপোস্ট নো-ম্যানস ল্যান্ডে একুশের মিলন মেলা হয়নি। তবে আমরা আমাদের মতো করে বেনাপোলে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠান করেছি। আগামী বছর রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় মিলন মেলা আয়োজনের আশা করছি।"

Header Ad
Header Ad

মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অপরিসীম বলে মন্তব্য করেছেন নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও ভাষাভিত্তিক জাতিসত্তা এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের ভিত রচিত হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ‘মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।

প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’—এই আন্দোলন মূলত বাঙালির মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য শুরু হলেও এর মূল চেতনা ছিল স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। এটি বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির আন্দোলন ছিল। তাই বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বেদনার স্মৃতি নয়, বরং এক অবিনাশী প্রেরণা—অন্যায়, অবিচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মাতৃভাষার জন্য জীবনদানের এমন ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকল জনগোষ্ঠীর মধ্যে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার প্রেরণা ছড়িয়ে দিতে ২০০১ সালের ১৫ মার্চ ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এটি বিশ্বের সব মাতৃভাষার সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও গবেষণার জন্য কাজ করছে।

তিনি বলেন, মাতৃভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং যে কোনো নৃগোষ্ঠীর ইতিহাস, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির বাহক। মানুষ যত ভাষাই শিখুক না কেন, তার মাতৃভাষার সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক অটুট থাকে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, নতুন ভাষা শিখলেই মাতৃভাষা দুর্বল হয়ে পড়বে—এ ধারণার কোনো ভিত্তি নেই। অনেক দেশেই নাগরিকেরা সাবলীলভাবে একাধিক ভাষায় কথা বলেন। স্কুলেও ছাত্রছাত্রীদের নতুন ভাষা শেখানো হয়, যা তাদের জন্য উপকারী।

তিনি আরও বলেন, ‘যে দেশের প্রযুক্তি পৃথিবীতে প্রাধান্য অর্জন করবে, সেই দেশের ভাষাও গুরুত্ব পাবে। যে দেশ নেতৃত্ব দেবে, তার ভাষার প্রতি আগ্রহ বাড়বে। তাই প্রযুক্তি, জ্ঞান ও সংস্কৃতির বিকাশের মাধ্যমে ভাষার গুরুত্বও বাড়াতে হবে।’

মাতৃভাষা দিবসে সব মাতৃভাষা সংরক্ষণের অঙ্গীকার করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এর পেছনে আবেগের কারণ তো আছেই, পাশাপাশি রয়েছে বড় স্বার্থের বিষয়। ভবিষ্যতে কোনো অজ্ঞাত নামহীন মাতৃভাষা হয়তো পৃথিবী বদলে দেবে। তাই সব ভাষার সংরক্ষণ জরুরি।’

Header Ad
Header Ad

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি ও নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় তিন দিন পর টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বাসযাত্রী ওমর আলী অজ্ঞাত ৮ থেকে ৯ জনকে আসামি করে শুক্রবার মামলাটি করেন। মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ভুক্তভোগী যাত্রীদের ভাষ্যমতে, সোমবার রাতে ঢাকা গাবতলী থেকে যাত্রী নিয়ে বাসটি রাজশাহীর উদ্দেশে রওনা দেয়। পথিমধ্যে চন্দ্রা বাইপাস থেকে আরও কয়েকজন যাত্রী ওঠেন। বাসটি টাঙ্গাইল পৌঁছালে নতুন ওঠা যাত্রীদের সঙ্গে আরও কয়েকজন অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাসের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর তারা যাত্রীদের নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করে এবং মির্জাপুর এলাকায় বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায়। এ সময় দুই নারী যাত্রীর শ্লীলতাহানি করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে নাটোরের বড়াইগ্রামগামী রাজশাহীর একটি বাস রাত সাড়ে ১১টায় ছাড়ে। তখন বাসটিতে ৩০-৩৫ জন যাত্রী ছিল। রাত ১টার দিকে বাসটি গাজীপুরের চন্দ্রা বাইপাসে চা বিরতির জন্য থামে এবং সেখান থেকে ৩-৪ জন নতুন যাত্রী ওঠে।

এরপর রাত দেড়টার দিকে গাজীপুরের হাইটেক পার্ক সংলগ্ন খাড়াজোড়া ফ্লাইওভার ব্রিজ পার হওয়ার পাঁচ-ছয় মিনিটের মধ্যে বাসের ভেতরে ৮-৯ জন ডাকাত একসঙ্গে উঠে দাঁড়ায় এবং ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সবাইকে চুপ থাকতে বলে। এদের মধ্যে তিনজন চালকের গলায় চাকু ধরে বাসের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর ডাকাতরা অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে যাত্রীদের টাকা, মোবাইল, স্বর্ণালংকার ও অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী লুট করে। সেই সঙ্গে দুই-তিনজন ডাকাত কয়েকজন নারী যাত্রীর স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানি করে।

ডাকাতির শিকার যাত্রীরা প্রথমে মির্জাপুর থানায় গিয়ে মামলা দায়েরের চেষ্টা করেন। কিন্তু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উপস্থিত না থাকায় তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরে বাসটি নাটোরের বড়াইগ্রাম থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেদিনই পুলিশ বাসের সুপারভাইজার সুমন ইসলাম (৩৩), চালক বাবলু আলী (৩০) ও সহকারী মাহবুব আলমকে (২৮) সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করে আদালতে পাঠায়। তবে শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে কর্তব্যরত এসআই খায়রুল বাসার জানান, মামলাটি রেকর্ডভুক্ত করা হয়েছে, যদিও এজাহারের বিস্তারিত তথ্য তার জানা নেই।

নাটোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শারমিন নেলী জানান, ঘটনাটি তাদের আওতার মধ্যে না পড়ায় কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। তাই সন্দেহভাজন হিসেবে আটক ব্যক্তিদের ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছিল। পরে মির্জাপুর থানাকে বিষয়টি জানানো হয় এবং যৌথভাবে তদন্ত চলছে।

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারী যাত্রীদের ওপর নির্যাতনের ঘটনায় সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ভুক্তভোগীরা দ্রুত ন্যায়বিচার ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে না, কারণ আমি এসে গেছি: ট্রাম্প
ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বে: সারজিস আলম