শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

'তারেক জিয়া দুর্নীতিতে অনার্স, মানি লন্ডারিংয়ে মাস্টার্স'

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বিশ্বখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন করে বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করছেন। তার বদৌলতেই আজ বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক জিয়া দুর্নীতিতে অনার্স আর মানি লন্ডারিংয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তাদের মা-ছেলের দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশ ৫ বার দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।

শনিবার (৩০ জুলাই) দুপুরে নাটোরের সিংড়া শহর রক্ষা বাঁধ, রবীন্দ্র সরোবর, নজরুল সরোবর ও জীবনানন্দ সরোবর উদ্বোধন শেষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির সমালোচনায় তিনি বলেন, বিএনপি আগুন সন্ত্রাসী দল হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। কেননা ২০১৪ সালে তারা দেশে বোমা মেরেছিল, গাড়িতে আগুন দিয়েছিল। ২০১৮ সালে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছে। নিজ দলের নেতাদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে সকালে একজনকে আবার বিকালে অন্যজনকে মনোনয়ন দিয়েছে তারেক জিয়া।

এনামুল হক শামীম বলেন, বিএনপির শাসনামলে পুলিশি নির্যাতনে বাড়িতে থাকতে পারেনি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। কারণ তখন ছিল পুলিশি রাষ্ট্র। পুলিশের ভয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের দিনের পর দিন, রাতের পর রাত অন্যের বাড়িতে থাকতে হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা ক্ষমতায় থাকাকালীন দুর্নীতিতে ৫ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। আপনার নেত্রী খালেদা জিয়া এতিমের টাকা চুরি করে জেলখানায় থাকার কথা। অথচ প্রধানমন্ত্রীর দয়ায় এখন খালেদা জিয়া বাড়িতে বসবাস করছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উন্নয়নের অগ্রদূত, বিশ্বনেতা আখ্যায়িত করে পানি সম্পদ উপমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা মানে উন্নয়ন, শেখ হাসিনা মানে অগ্রগতি। আগে আমরা বলতাম শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের জন্য অপরিহার্য। এখন সবাই বলে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। শেখ হাসিনা নারীদের জন্য এক অগ্রগতির নাম। দুর্যোগ মোকাবিলায়ও শেখ হাসিনা বিশ্বের শিক্ষক হিসেবে ভূমিকা পালন করেছেন।

পদ্মা সেতু প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। এরই প্রমাণ হচ্ছে পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতু হচ্ছে বাংলাদেশ ও বাঙালির সক্ষমতার প্রতীক।

বাঙালি ও বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা বিরতিহীন করতে আগামী নির্বাচনে আবারও নৌকাকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আনতে সবাইকে নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ড রাজশাহী উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. জহিরুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলাম, সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ওহিদুর রহমান শেখ, সিংড়া পৌরসভার মেয়র মো. জান্নাতুল ফেরদৌস, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম সামিরুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার (সিংড়া সার্কেল) মো. জামিল আকতার প্রমুখ।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার

দেশে তিন মাসে কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতন হয়। এরপর অনেক প্রভাবশালী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। তাদের মধ্যে অনেক কোটিপতিও ছিলেন। এরপর শুরু হয় রাজনৈতিক অস্থিরতা।

এ কারণে ব্যাংক থেকে অনেকেই নিজেদের আমানত তুলে নেন। এতে কমতে থাকে কোটিপতির সংখ্যা।

পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করলে ব্যাংকের বাইরে থাকা টাকা আবারও ব্যাংকে ফিরতে শুরু করে। বাড়তে থাকে ব্যাংকে আমানত ও কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যাও। এর মধ্যে গত তিন মাসে এক লাফে ব্যাংকগুলোতে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে মোট অ্যাকাউন্টের (হিসাব) সংখ্যা ১৬ কোটি ৩২ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩২টি। এসব হিসাবে মোট আমানতের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। গত সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে মোট অ্যাকাউন্টের (হিসাব) সংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ২০ লাখ ২৮ হাজার ২৫৫।

এসব হিসাবে জমা ছিল ১৮ লাখ ২৫ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। সেই অনুযায়ী, তিন মাসে ব্যাংক খাতের হিসাব সংখ্যা বেড়েছে ১২ লাখ ১৯ হাজার ২৭৭টি। আর আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ৪৫ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এক কোটি টাকার বেশি আমানত রয়েছে এমন ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৮১টি। তিন মাসে আগে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে যা ছিল ১ লাখ ১৭ হাজার ১২৭টি। সে হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে কোটিপতি হিসাব সংখ্যা বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫৪।

কোটি টাকার হিসাব মানেই কোটিপতি ব্যক্তির হিসাব নয় উল্লেখ করে ব্যাংকখাতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ব্যাংকে এক কোটি টাকার বেশি অর্থ রাখার তালিকায় ব্যক্তি ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। আবার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কতটি ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই।

ব্যাংক খাতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আরও বলছেন, এর ফলে এক প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির একাধিক অ্যাকাউন্টও রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কোটি টাকার হিসাবও রয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সূত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটি টাকার আমানতকারী ছিলেন মাত্র ৫ জন। যা ১৯৭৫ সালে বেড়ে ৪৭ জনে উন্নীত হয়।

পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮। এরপর ১৯৯০ সালে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৪৩। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪টি, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি।

আর ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৩ হাজার ৮৯০টি ও ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ১৯৭৬টিতে। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সেই হিসাবের সংখ্যা ছিল এক লাখ ৯ হাজার ৯৪৬।

পরে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে দাঁড়ায় এক লাখ ১৬ হাজার ৯০৮টিতে এবং গত জুনে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় এক লাখ ১৮ হাজার ৭৮৪-এ।

তবে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে সেই হিসাবের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ১২৭টিতে। আর সবশেষ ডিসেম্বর শেষে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৮১।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান থেকে ২৬ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। শনিবার (১৫ মার্চ) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে এমভি মারিয়াম নামের একটি জাহাজ এই চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, গত ৩১ জানুয়ারি সম্পাদিত জিটুজি চুক্তির আওতায় পাকিস্তান থেকে ২৬ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। জাহাজের চালের নমুনা পরীক্ষা সম্পন্ন করার পর সেগুলো খালাস করা শুরু হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (১৪ মার্চ) ভারত ও পাকিস্তান থেকে চালবোঝাই দুটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায়। এসব জাহাজে ৪৮ হাজার ৭৫০ টন আতপ ও সিদ্ধ চাল রয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তরের চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রক জ্ঞানপ্রিয় বিদূর্শী চাকমা কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পাকিস্তানি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি মারিয়ম (Mv Mariam) গত ১১ মার্চ ২৬ হাজার ২৫০ টন আতপ চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে প্রবেশ করে। জাহাজটি শুক্রবার চট্টগ্রাম সাইলো জেটিতে বার্থিং করেছে।

অন্যদিকে ভারতের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি তানাইস ড্রিম (Mv Tanais Dream) ২২ হাজার ৫০০ টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল নিয়ে গত ১২ মার্চ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে প্রবেশ করে। জাহাজটি শুক্রবার কাফকো সংলগ্ন জেটিতে বার্থ করেছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

যেকোনো সংকট ও দুর্যোগে বাংলাদেশের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকায় সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শনিবার সকালে ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয় পরিদর্শনকালে কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।

গুতেরেস বলেন, বাংলাদেশ যে সংকটময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে পাশে থাকবে জাতিসংঘ।

তিনি বলেন, ঢাকায় সফরকালে তিনি যে আতিথেয়তা পেয়েছেন তাতে তিনি মুগ্ধ।

জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার মতো সংস্কার প্রচেষ্টা নিয়েও সন্তুষ্টি প্রকাশ প্রকাশ করেন।

সকালে ঢাকায় নতুন জাতিসংঘ কমন প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন আন্তোনিও গুতেরেস। সেখানে তিনি ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী দেখেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের পতাকা উত্তোলন করেন।

নতুন জাতিসংঘ কমন প্রাঙ্গণ পরিদর্শনের আগে তিনি জাতিসংঘ কান্ট্রি টিম (ইউএনসিটি) বাংলাদেশের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশ নেন।

বাংলাদেশে চারদিনের সফরের তৃতীয় দিনে আজ আরও কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

এর মধ্যে দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে ২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সংস্কার প্রস্তাবনা নিয়ে একটি গোলটেবিল আলোচনায় যোগ দেবেন।

দুপুর ২টা ১৫ মিনিট থেকে বিকাল ৫টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালেই তরুণদের সঙ্গে সংলাপ এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশ নেবেন।

বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেবেন।

দীর্ঘ সাত বছর পর গত বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকালে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

সফরের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন গুতেরেস। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে তিনি ইফতারে অংশ নেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা  
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ট্রাম্পের অনুরোধের পর ইউক্রেনের সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান পুতিনের
এক বছর পর ব্রাজিল জাতীয় দলে ডাক পেয়েই আবার ইনজুরিতে নেইমার
আমাকে কাজের বিনিময়ে শোয়ার শর্ত জুড়ে দিয়েছে: অভিনেত্রী স্বাগতা
শিশু ধর্ষণ মামলায় জামিন নিতে এসে অভিযুক্ত কারাগারে
চায়ের দোকানে শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিতর্ক, বিএনপি কর্মী গুলিবিদ্ধ  
এশিয়ার ১০টি সহ ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে ট্রাম্প
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা: হাইকোর্টের রায় রবিবার
সুযোগ পেলেই ড. ইউনূসকে শূলে চড়াই : সারজিস আলম  
শিশুকে যৌন হয়রানি, ডিম বিক্রেতাকে পুলিশে সোপর্দ
আছিয়ার ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে মশাল মিছিল  
রাষ্ট্র এখনো পরিপূর্ণ স্বাধীন হয়নি, অনেক পথ বাকি আছে : মাহফুজ আলম  
শপথ নিলেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি  
দুপুরে জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির  
দুই বিভাগে ঝড়ের পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা  
শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই সেখ জুয়েল এখন বিধান মল্লিক