সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা

ছবি সংগৃহিত

টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমাকে বলা হয় দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম গণজমায়েত। প্রতি বছর ইজতেমাকে ঘিরে ধর্মীয় আবহ তৈরি হয় তুরাগের আশপাশের এলাকায়। ইসলাম প্রিয় মানুষদের এই আগমনকে ঘিরে কিছু কিছু মানুষের মাঝে ছড়িয়ে আছে ভুল ধারণা। যেসব ধারণার সঙ্গে তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের কোনো সম্পর্ক নেই। তাদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না।

এখানে বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা এবং বিষয়ে আলেম ও তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের মতামত তুলে ধরা হলো-

গরিবের হজ

অনেকের ধারণা বিশ্ব ইজতেমা গরিবের হজ। কেউ কেউ আবার মনে করেন, তিন বার বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেওয়া একটি হজের সমান। এমন ধারণা পুরোপুরি অমুলক, এর কোনো ভিত্তি নেই। এমন ভাবাও ঠিক নয়। কারণ, হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। হজ ফরজ করা হয়েছিল নবীজির জীবদ্দশায়।

হজ ফরজের বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন,

وَلِلَّهِ عَلَى النَّاسِ حِجُّ الْبَيْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلًا

এবং সামর্থ্যবান মানুষের উপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সূরা আল ইমরান, (৩), আয়াত, ৯৭) । এই আয়াতে কারিমা নবম হিজরীর শেষ দিকে নাজিল হয়েছে।

বিপরীতে তাবলিগ জামাতের প্রচলন হয়েছিল গত শতাব্দিতে। আর টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হয় ১৯৬৬ সালে, যা ইসলামের ফরজ, সুন্নত কিংবা মুস্তাহার কোনো বিধান নয়।
বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিয়ে তাবলিগের সাথীরা ঈমান আমল সম্পর্কিত বয়ান শোনেন এবং কীভাবে তাবলিগের কাজ করবেন এ সম্পর্কিত ধারণা নিয়ে থাকেন।

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত এইসব ধারণা কীভাবে ছড়িয়েছে তার কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায় না। তাবলিগ বা ইজতেমা সংশ্লিষ্টদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না। তারা বরাবরই এসব ধারণা থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে থাকেন বলে মন্তব্য করেছেন আলেম লেখক, রাজধানীর জামিয়া ইউসুফ বানুরীর মুহতামিম ও মাহমুদ নগর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আতাউল করিম মাকসুদ।

‘হজের সঙ্গে অন্য আমলের তুলনা নয়’

তিনি বলেন, হজ ইসলামের পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম একটি, এর সঙ্গে অন্য কোনো আমল বা ইবাদতের তুলনা নেই।

মুসলিম শরিফের ১৩৫ নম্বর হাদিসের উদ্ধুতি দিয়ে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ইয়া রাসূল্লাল্লাহ! কোন আমলটি সব থেকে উত্তম। তিনি বলেছিলেন, আল্লাহর ওপর ঈমান। এরপর কোন আমল জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ। এরপর কোন আমল উত্তম জানতে চাইলে তিনি বলেন, হজ্জে মাবরুর।

হজের নির্দিষ্ট সঙ্গা এবং পরিভাষা আছে, এর কোনো কিছুর উপস্থিতি নেই এখানে। তাই ইজতেমাকে হজের সঙ্গে মেলানো ইসলামি আকিদার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তবে ইজতেমা সংশ্লিষ্ট কেউ এমন ধারণা রাখেন না।

‘মানুষকে ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার আধুনিক রূপ’

তিনি বলেছেন, তাবলিগ একটি আরবি শব্দ। ইসলামের শুরুর যুগ থেকে রাসূলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িগণ তাবলিগের কাজ করেছেন।

সাধারণ মানুষকে দ্বীন এবং ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার একটি সহজ ও আধুনিক রূপ বের করেছেন হজরতজি ইলিয়াস রহিমাহুল্লাহ। তার ইন্তেকালের পর যে হজরতজিগণ এর দায়িত্ব পালন করেছেন তারা বা বর্তমান শূরার মুরব্বি আলেমদের কেউ কখনো তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমাকে গরিবের হজ বলেননি এবং তারা এমন কোনো ধারণা পোষণ করেন না।

বিশ্ব ইজতেমার জুমা

বিশ্ব ইজতেমার সময় তুরাগ তীরে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ আদায় হয়। কয়েক লাখ মুসল্লি অংশ নিয়ে থাকেন এখানে। দেশ-বিদেশের বরেণ্য আলেম, বুজুর্গ ব্যক্তিরা ‍জুমায় অংশ নেন।এ কারণে অনেকে এ জুমাকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করেন এবং এতে অংশ নিলে আল্লাহ তায়ালা সবার গুনাহ মাফ করে দেন- এমন ধারণা করে থাকেন কেউ কেউ।

মাওলানা আতাউল করিম মাকসুদ বলেন, ইজতেমার সময়ের জুমার নামাজকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ বা আখেরি মোনাজাতকে বিশেষ মোনাজাতের অংশ মনে করেন না তাবলিগের কোনো মুরব্বি। তারমতে, এখানে যেহেতু বৃহত্তম জুমা অনুষ্ঠিত হয় এবং বড় দোয়ার আয়োজন হয়ে থাকে, তাই আল্লাহর প্রিয় কোনো বান্দার উসিলায় দোয়া এবং নামাজ কবুলের সম্ভবনা রয়েছে।

আখেরি মোনাজাত

তাবলিগে বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে। তাবলিগের সাথী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মুসলমানেরা এতে অংশ নেন। আখেরি মোনাজাতের আগের রাত থেকেই ইজতেমার আশপাশের এলাকায় ভরে যায় মানুষজনের আগমনে। তিল ঠাই থাকে না। কারো কারো ধারণা, এখানে এসে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই সেই দোয়া কবুল করেন, ফিরিয়ে দেন না।

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান