শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি মুখোমুখি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১৬ মাস। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। সরকারি দল আওয়ামী লীগ এবং বিরোধী বিএনপি ও তার মিত্ররা মুখোমুখি।

বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে তারা আগামী নির্বাচনে যাবে না।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগও নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে এক চুলও ছাড় দিতে নারাজ। তারা সংবিধানের বাইরে যাবে না। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বলে দিয়েছেন নির্বাচন করতে হলে সংবিধান মেনে বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচনে আসতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের অনড় অবস্থানের কারণে রাজনীতি সচেতন মহলেও চলছে তুমুল বিতর্ক।

বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিদ্যমান ব্যবস্থায় ভোট করতে এগুচ্ছে। সংবিধান অনুযায়ী যে সরকার দেশ পরিচালনায় থাকবে সেই সরকারের অধীনেই নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন। সম্প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের সময় বিভিন্ন দল বিদ্যমান সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন চাইলেও সংবিধানের পথেই হাঁটতে চায় ইসি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে নয়, কমিশন নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন করবে। যে সরকারই থাকুক আমরা তাদের কাছে যে সাহায্য চাইবো সেটি দিতে হবে।’

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে, সরকারের অধীনে নয়, সরকার শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করবে।’

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, জাতীয় সরকারের কথা আমরা বলিনি। আমরা বলেছি নির্দলীয় সরকার। জাতীয় সরকার নিয়ে আমরা আন্দোলনটা করতে চাই না। আমাদের আন্দোলন হচ্ছে একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ অবস্থান তৈরি করে নির্বাচন করা।’

সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বলছে, আনুপাতিক হারে বিজয়ী ঘোষণা করা হোক। এজন্য দলটির মহাসচিব নির্বাচন কমিশনে একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন। আনুপাতিক হারে নির্বাচন ব্যবস্থা প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, ‘বিদ্যমান ব্যবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। এই পদ্ধতিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যদি ভালো মানুষও হোন, তিনি মন থেকেও যদি চান তবুও তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন না। তাকে তো সরকারের হেল্প নিতে হবে। সেই হেল্প করার মতো মানসিকতা কোনো সরকারেরই নেই। কারণ, যখন সরকার মনে করবে হেরে যাবে তখন নির্বাচন কমিশনকে সেভাবে সাহায্য করবে বলে আমরা মনে করি না। তাই বলছি আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্বকারী নির্বাচন করলে ফেয়ার করা সম্ভব।’

তিনি বলেন, দল হিসেবে জাতীয় পার্টি কখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিশ্বাসী না। চুন্নু বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যে আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে বাতিল হয়েছে, সেই ব্যবস্থা তারা আবার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে বলে মনে করেন না রাজনীতিবিদরা। তাছাড়া সংবিধান সংশোধন করতে হলেও সরকারের সদিচ্ছা থাকতে হবে। যেহেতু বর্তমানে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, তাই তাদের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃবহালের সম্ভবনা ক্ষীণ।

তিনি আরও বলেন, অন্যদিকে বিএনপি যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবি করেছে তাদের কাছেও গ্রহণযোগ্য সমাধান নেই। কারণ প্রথমে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেছিলেন তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তিনি বলেছিলেন, ‘একমাত্র পাগল ও শিশু ছাড়া কোনো মানুষের পক্ষে নিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়।’

১৯৯৬ সালে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের মুখে ওই বছরের ২৬শে মার্চ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিল সংসদে পাস করে বিএনপি। এরপর যে নির্বাচন হয় সেই নির্বাচনে বিএনপি পরাজিত হয়। পরাজয়ের পর বিএনপি নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিল। পাঁচ বছর পর আওয়ামী লীগ যখন পরাজিত হয় তখনও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছিল। তাই কোনো দলই এই সরকার ব্যবস্থার উপর পূর্ণ আস্থা রাখতে পারেনি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট। সেই থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়।

এরপর গত দুটি নির্বাচন ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই হয়। সেই দুটি নির্বাচনের একটিতে ২০১৪ সালে বিএনপি অংশ নেয়নি। আর ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা মাত্র ছয়টি আসনে জয়ী হয়। তারপর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যমান রেখে নির্বাচন করার পদ্ধতির সমালোচনা করে আসছে বিএনপি। তারা নির্বাচনকালীন সরকারের পরিবর্তন চায়। সেই দাবিতে দলটি আন্দোলনেরও হুমকি দিচ্ছে এবং নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।

এসএম/এমএইচ/আরএ/

Header Ad

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে নিজেরে অবস্থান জানিয়েছেন তিনি।

ফেসবুকে পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, ‘বিচার নিশ্চিতের পূর্বে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া মানে চব্বিশের অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি করা।’

এর আগে বৃহস্পতিবার মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ক্ষমতায় থাকাকালীন আওয়ামী লীগ যেসব হত্যাকাণ্ড এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে, সেগুলোর বিচার শেষে দলটিকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা হত্যা ও ক্ষমতার অপব্যহারের সঙ্গে জড়িত, যখন তাদের বিচার সম্পন্ন হবে, তখনই দলটিকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে। অন্যরা নির্বাচনে অংশ নিতে যতটা স্বাধীন তারাও ততটাই স্বাধীন। আমরা তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অঙ্গনে লড়াই করব।

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান