বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইনুর অর্থ বেড়েছে ৫২ গুণ, স্ত্রীর ২৫

ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়া-২ আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুর গত ১০ বছরের নগদ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৫২ গুণ। এ সময়ের মধ্যে ইনুর স্ত্রীর নগদ অর্থ বেড়েছে ২৫ গুণের বেশি।

মহাজোট সরকারের তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন হাসানুল হক ইনুর। কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশনে তিনি হলফনামা জমা দিয়েছেন।

ওই হলফনামার সঙ্গে বিগত দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইনুর দেওয়া হলফনামায় নগদ টাকা ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ছিল ৫০ লাখ ৬৬ হাজার ৩৮৬ টাকা ৫৬ পয়সা।

আর এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় নগদ টাকা দিয়েছেন ৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৫৫ টাকা। (এর মধ্যে গাড়ি বিক্রি বাবদ রয়েছে ১ কোটি ৫৮ লাখ ১৫৫ টাকা।)

অন্যদিকে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইনুর স্ত্রীর নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৯০ টাকা।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় ছিল ৬০ লাখ ৩ হাজার ২৫৮ টাকা। এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এসে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৩ টাকা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় দেওয়া তথ্য মতে, ইনুর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১৪ লাখ ৮৪ হাজার ৯২৪ টাকা; এই খাতে ৫ বছর আগে ছিল ৪৪ লাখ ৫১ হাজার ৪৮০ টাকা। ১০ বছর আগে ছিল ৩৬ লাখ ৭০ হাজার ১৫৬ টাকা।

স্ত্রীর নামে এবার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৭০ টাকা। ৫ বছর আগে ছিল ১৪ লাখ ২৮ হাজার ৬৭৭ টাকা। ১০ বছর আগে ছিল মাত্র ৮০ হাজার ৪৯৩ টাকা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় ইনুর নিজের ও নির্ভরশীলদের আয়ের মধ্যে কৃষি খাতে কোনো আয় নেই। তার আয়ের বড় অংশ আসে ব্যবসা, সংসদ সদস্য হিসেবে বেতন-ভাতা, ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ ও টিভি টক শো থেকে। সেখানে ইনু নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ও প্রকৌশলী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় ইনু ব্যবসা থেকে বার্ষিক ৭ লাখ ৬২ হাজার ১৫৯, বেতন-ভাতা থেকে ২৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫৭৫ টাকা এবং টিভি টক শো ও ব্যাংক সুদ থেকে ২ লাখ ১৬ হাজার ৭০ টাকা আয় দেখিয়েছেন। সব মিলিয়ে তার বার্ষিক আয় ৩৩ লাখ ৭৪ হাজার ৮০৪ টাকা।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি ৩৪ লাখ ৬১ হাজার ৬২৩ টাকা আয় দেখিয়েছিলেন। ১০ বছর আগে ছিল ২৬ লাখ ৩৬ হাজার ৭৮২ টাকা এবং ২৫ ভরি সোনা যা ১৯৭৪ সালে উপহার হিসেবে প্রাপ্ত দেখানো হয়েছে। এবার তিনি একই পরিমাণ সোনা দেখিয়েছেন।

এ ছাড়া ১০ বছর আগে স্ত্রী ১২ ভরি সোনা দেখানো হলেও এবারের হলফনামায় স্ত্রীর সোনা দেখানো হচ্ছে ৪০ ভরি।

হাসানুল হক ইনু এবারের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন তার চার লাখ টাকা দামের একটি জিপ আছে।

পূর্বাচলে ১০ কাঠার একটি প্লট যার দাম দেখানো হয়েছে ১৬ লাখ ১০ হাজার টাকা যা দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায়ও উল্লেখ করা হয়েছিল।

এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে শনিবার রাতে জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, “আমি হলফনামায় যা উল্লেখ করেছি সৎভাবে ও স্বচ্ছভাবে বর্ণনা দিয়েছি। আমাদের সম্পদ বেড়েছে। “এখন তো মিডিয়া চটকদারি শব্দ ব্যবহার করে লিখছে এত গুণ বেড়েছে। এতে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু পরিষ্কারভাবে সেটা বলা উচিত আমি মনে করি”।

Header Ad
Header Ad

দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদ হলরুমে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ এসে এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা আসিফ বলেন, এত দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি। দেশের সংস্কার শেষে সরকার নির্বাচনের দিকে যাবে।

তিনি উল্লেখ করেন, অতীতে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলো উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিল। বর্তমান সরকার এসব এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলাকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দেন। সেই সঙ্গে উপজেলায় একটি লাইব্রেরি স্থাপনের জন্য তিনি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন।

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, আমরা আহতদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছি।

সরকারি কর্মকর্তাদের ঠিকাদারি কাজে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে তিনি জানান, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি কর্মকর্তাদের ঠিকাদারিতে যুক্ত হওয়ার ঘটনা নিয়ে সরকার কাজ করবে। এসব অনিয়ম রোধে আমরা পদক্ষেপ নেব।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তফা সরদার শাহীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লিজা বেগম, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন বিশ্বাস, এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫

আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫। ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। এতে নারী ও শিশুসহ কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। সন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই এবং আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের বারমাল জেলায় পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর দফায় দফায় বিমান হামলায় নারী ও শিশুসহ অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেসের প্রতিবেদন অনুসারে, পাকতিকা প্রদেশের বারমাল জেলার লামানসহ সাতটি গ্রামকে লক্ষ্য করে গতকাল মঙ্গলবার রাতে এসব বিমান হামলা চালায় পাকিস্তান। হামলায় একটি পরিবারের পাঁচ সদস্য নিহত হন।

প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, বিমান হামলায় বারমাল জেলার মুর্গ বাজার এলাকার একটি গ্রাম ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া বিমান হামলার ফলে বেসামরিক মানুষ গুরুতরভাবে হতাহত হয়েছে এবং ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটেছে, যা এই অঞ্চলে চলমান উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। হামলার পর উদ্ধার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

 

এদিকে পাকতিকার বারমালে বিমান হামলার পর তালেবানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আফগান এই মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের ভূখণ্ড এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা তাদের বৈধ অধিকার। একইসঙ্গে তারা এই হামলার নিন্দা করেছে।

অন্যদিকে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিমান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশটির সামরিক বাহিনীর ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিয়েছে, সীমান্তের কাছে তালেবানদের আস্তানাকে লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয়েছে।

আফগান ভূখণ্ডে পাকিস্তানের এই হামলার ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটল যখন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা বিরাজ করছে। বিশেষ করে আফগানিস্তানের মাটিতে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত জঙ্গিদের উপস্থিতি নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব

ছবি: সংগৃহীত

চাঁদপুরে সারবহনকারী এমভি আল বাখেরা জাহাজে সাত জনকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ঘাতক আকাশ মন্ডল ইরফানের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে বেতন ভাতা না পাওয়া ও দুর্ব্যবহারের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়াসহ সবাইকে হত্যা করে।

কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়া দীর্ঘ ৮ মাস ধরে কোনো প্রকার বেতন ভাতা দিতেন না এমনকি তিনি দুর্ব্যবহারও করতো। এসবের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান সবাইকে হত্যা করেন।

তিনি জানান, ইরফান প্রথমে খাবারের মধ্যে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে সবাইকে অচেতন করে। পরে হাতে গ্লাভস পড়ে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে সবাইকে কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর সবাইকে কোপানের পর মৃত্যু নিশ্চিত করে নিজে জাহাজ চালিয়ে হাইম চর এলাকায় এসে অন্য একটি ট্রলারে করে পালিয়ে যান। মাস্টার গোলাম কিবরিয়াকে হত্যার সময় অন্যরা দেখে ফেলায় ইরফান তাদেরও হত্যা করে বলে জানান এই র‌্যাব কর্মকর্তা।

এর আগে গত সোমবার চাঁদপুরের মেঘনা নদীর হাইমচর উপজেলার ইশানবালা এলাকায় এমভি আল-বাখেরা নামে সারবাহী একটি জাহাজ থেকে ৫ জনকে মৃত ও ৩ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ২ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

পণ্যবাহী জাহাজটি গত রোববার সকাল ৮টার দিকে চট্টগ্রামের কাফকো সার কারখানার ঘাট থেকে যাত্রা করে। এরমধ্যে কোম্পানির মালিক শিপন বাখেরা জাহাজে ফোন করে কাউকে পাননি। এতে সন্দেহ হয় মালিকপক্ষের। জাহাজের অবস্থান এবং পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে মেসার্স বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজের অন্য জাহাজ মুগনি-৩ থেকে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়। ওই সময় মুগনি-৩ জাহাজটি মাওয়া থেকে ঘটনাস্থল দিয়ে অতিক্রম করার সময় বাখেরা নামক জাহাজটিকে দেখতে পায়। ওই সময় তারা জাহাজের লোকদের রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দেন। ফোন পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জাহাজ থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করেন। তারা যখন জাহাজটিতে উঠেছিলেন, তখন ইঞ্জিন বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা
চাঁদপুরে জাহাজে ৭ খুনের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
আবারও চিরকুটে ভাঙন, ব্যান্ড ছাড়লেন জাহিদ নিরব
আজ শুভ বড়দিন
আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ