বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুই-এক মাসের মধ্যে ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা

বক্তব্য রাখছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, আগামী দুই-এক মাসের মধ্যেই ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করা হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি একটি সুন্দর, নতুন এবং ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার রাজনৈতিক দল উপহার দেবে।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর গণমাধ্যমে কথা বলার সময় এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, এবারের বিজয় দিবসটা আমাদের একদিক দিয়ে আনন্দের, আবার বেদনারও। এজন্য আনন্দের যে, আমরা এখন ভারতীয় আগ্রাসনমুক্ত এবং মুজিববাদী-ফ্যাসিবাদী যে শক্তি রয়েছে, তা বাংলাদেশ থেকে উৎখাত করে বিজয় উদযাপনে হাজির হয়েছি।

দিল্লির আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত রাখার আহ্বান জানিয়ে নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেন, আমরা বিজয় উদ্‌যাপন করছি ২০২৪–এ, সেটি হচ্ছে আওয়ামী এবং ফ্যাসিবাদমুক্ত দিবস, দিল্লির আগ্রাসনমুক্ত বিজয়। আমরা তরুণ প্রজন্মের কাছে আহ্বান রাখছি, যত দিন বাংলাদেশের এ ভৌগোলিক সীমানা-সার্বভৌমত্ব থাকবে, তত দিন পর্যন্ত তারা দিল্লীর আগ্রাসন থেকে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদ থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত রাখবে।

জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে তার সঙ্গে ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

এর আগে, গত ৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় নাগরিক কমিটি নামে ৫৫ সদস্যের এই প্ল্যাটফর্ম যাত্রা শুরু করে। এ প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক ছিলেন নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী এবং সদস্য সচিব ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সমাজকল্যাণ সম্পাদক আখতার হোসেন।

নাগরিক কমিটির লক্ষ্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করা, এ সরকারকে জবাবদিহির আওতায় আনা এবং জনস্বার্থে নীতিনির্ধারণে প্রভাব রাখা।

নাগরিক কমিটির কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদ্রোহের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা সমুন্নত রাখা, ছাত্র ও নাগরিকদের গণহত্যায় জড়িতদের বিচার নিশ্চিত করা এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করা।

Header Ad
Header Ad

আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আবারও নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিংয়ে আসাম-ত্রিপুরা দখলের পক্ষে কথা বলার ইস্যু, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা ও শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও বেশ কিছু প্রসঙ্গ উঠে এসেছে।

এছাড়া বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহর দখলে নেওয়ার ফলে সম্প্রতি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের প্রায় পৌনে তিনশ কিলোমিটার সীমান্তের পুরোটাই দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এই প্রসঙ্গটিও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছে বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিয়ংয়ে এক প্রশ্নকারী জানতে চান, সম্প্রতি ড. ইউনূসের প্রভাবশালী একজন উপদেষ্টা যাকে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হাসিনাকে উৎখাতের মূল পরিকল্পনাকারী হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা এবং আসামসহ ভারতের অংশকে সংযুক্ত করে বাংলাদেশের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের পক্ষে বিতর্কিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করেছেন। এ ধরনের মন্তব্য দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। ড. ইউনূসের সাথে ঘনিষ্ঠ খুব ঘনিষ্ঠ সহযোগী ব্যক্তি এই কথা বলায় মার্কিন সরকার কি এই বিবৃতিটিকে উদ্বেগের সাথে দেখছে এবং এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করার জন্য এই ধরনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে কোনও পরামর্শ দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি স্বীকার করব যে আমি এই ধরনের কোনও মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নই। আপনি এখন আমাকে যা পড়ে শোনালেন সেটি ছাড়া আমি এটি সম্পর্কে অন্য আর কিছুই জানি না। সাধারণ নিয়ম অনুসারে, যখন আমি কোনও মন্তব্য করতে দেখিনি, সঠিক প্রসঙ্গে বিবেচনাও করিনি, সে বিষয়ে আমি কোনও মন্তব্য করব না।

এছাড়া সম্প্রতি জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ বিষয়ে ওই প্রশ্নকারী মন্তব্য জানতে চান। তবে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়ে দেন।

এরপর ওই প্রশ্নকারী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন করেন। জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, আমরা বাংলাদেশ সরকারের সাথে এই বিষয়টির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে যুক্ত রয়েছি এবং তা হলো বাংলাদেশ সরকারকে এই বিষয়ে স্পষ্ট করে দেওয়া, যেমনটি আমরা বাংলাদেশের পূর্ববর্তী সরকারকেও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিলাম যে, আমরা বিশ্বাস করি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকা উচিত। স্বাধীনতা বহাল রাখা উচিত, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত এবং এই ধরনের মামলাগুলো আইনের শাসন এবং সংবাদপত্রের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে মোকাবিলা করা উচিত।

পরে এক সাংবাদিক বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের মিয়ানমার অংশটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, সীমান্তে বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাখাইন প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ভাঘ্যে ঠিক কী ঘটতে চলেছে বলে আপনি মনে করছেন?

জবাবে মিলার বলেন, আমরা এই ঘটনাবলীর দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি এবং সংঘাত ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় আমরা উদ্বিগ্ন। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে সহায়তা করার বিষয়টি আমাদের জন্য অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের জনগণ এবং সরকার বার্মায় নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় প্রদানে উদারতা দেখিয়েছে এবং আমরা রোহিঙ্গা ও বার্মার অন্যান্য দুর্বল সম্প্রদায়ের সদস্যদের যারা সেখানে আশ্রয় নিয়েছে তাদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশের সাথে কাজ চালিয়ে যাব।

পরে ওই সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষের দিকে বা ২০২৬ সালের শুরুতে হবে। সাধারণ নির্বাচনের এই ঘোষণাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার কোনও জবাব দেননি এবং পরবর্তীতে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে জানান।

Header Ad
Header Ad

চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবী নারী-পুরুষদের এখন থেকে ‘স্যার’ ডাকার নিয়ম বাতিল বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমান।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, চাকরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল। বিগত সরকার জেন্ডার পরিবর্তন করে দিয়েছিল। পুরুষ-মহিলা সবাইকে বাধ্যতামূলক স্যার ডাকতে হতো। ৫ আগস্টের পর থেকে এটা শেষ। এখন থেকে পুরুষ অফিসার মিস্টার, মহিলা অফিসার মিস। এগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন সচিব বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে সব সচিবদের অনুরোধ জানাব, জনস্বার্থে যে যে তথ্যগুলো দেওয়া যায় সেটা আমরা কেন দেব না? এক্ষেত্রে আমরা যেন সবাই পজিটিভ থাকি। আমরা জনকল্যাণমুখী সুপারিশ দেব। সরকার সেটা থেকে কতটুকু নেবে সেটা সরকারের বিষয়।

Header Ad
Header Ad

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মামলা

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বর্বরতায় সহায়তা করায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন পাঁচ ফিলিস্তিনি। গাজা উপক্যতায় চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগও করেন তারা। গাজা অধিকৃত পশ্চিম তীর ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী পাঁচ ফিলিস্তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এ মামলা করেন।

সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী গাজায় চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত। কিন্তু তা সত্ত্বেও দেশটিকে অব্যাহতভাবে সামরিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তাই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন ফিলিস্তিনিরা।

মামলাকারী পাঁচ ফিলিস্তিনি গাজা, অধিকৃত পশ্চিম তীর ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন বলে জানা গেছে। মামরাটি করা হয়েছে গত শতকের ৯০-এর দশকের ‘লেহি আইনের’ আওতায়। এতে বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর চাইলে লেহি আইন প্রয়োগ করতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি। গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল যেভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তা নজিরবিহীন ও ভয়ংকর।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় অব্যাহতভাবে বোমা বর্ষণ ও স্থল অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে এখন পর্যন্ত ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘসহ বিশ্বের অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনেছে।

আল-জাজিরা আরও জানিয়েছে, তারা এ মামলার বিষয়ে জানতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা বিচারাধীন কোনো বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেন না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র
চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মামলা
চাঁদপুরে বিএনপির দুই গ্রুগের সংঘর্ষ
ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩
২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ে বাতিল হলো যেসব বিধান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল জনগণের আরেক বিজয়: জামায়াত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০
অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়াই অবস্থানের সুযোগ
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ
জনসমর্থনের কারণে বিএনপি অনেকের হিংসার কারণ: তারেক রহমান
পূর্বাচলের লেক থেকে অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে অধ্যক্ষ বহিষ্কার
শেখ হাসিনার সেই পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হয় ৬২৬ কোটি টাকা
আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে ভারতীয় মিডিয়া: উপদেষ্টা নাহিদ