সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কবে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান? যা জানা গেল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের অধিকাংশ নেতাকর্মী কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাসেও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলো প্রত্যাহার করা হয়নি। ফিরতে পারেননি দেশে।

তারেক রহমান দেশ ছাড়েন ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। এরপর তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেওয়া হয়। যাবজ্জীবনসহ চার মামলায় তাকে দেয়া হয় সাজা। এমনকি তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারেও নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। তারেক রহমানের আইনজীবী ও দলের শীর্ষ নেতাদের দাবি, দেশে ফিরতে তারেক রহমানের আইনগত কোনো জটিলতা নেই। সরকার চাইলেই যে কোনো সময় তিনি ফিরতে পারেন।

বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের অধিকাংশ শীর্ষ নেতা এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা ও বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদও লন্ডনে।

বুধবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ গণমাধ্যমকে জানান, তিনি লন্ডনে ব্যস্ত রয়েছেন। এই মুহূর্তে কথা বলতে পারছেন না।

দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা দেশবাসী সবাই প্রত্যাশা করছি ইমিডিয়েট তারেক রহমান ফিরবেন। আইনি জটিলতা বা আইনের যে বিষয় বলা হচ্ছে এটা তো শেখ হাসিনার সৃষ্ট আইন। শেখ হাসিনার সৃষ্ট আইনকে যদি আমরা অনুসরণ করি তাহলে তো ফ্যাসিবাদের রেসিডিউ যেটা সেটাই বিদ্যমান থাকলো।’

তিনি আরও বলেন, সে সময় যে মামলাগুলো দিয়েছিল তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বিচার করেছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে। ফরমায়েশি সাজা দিয়েছে তার প্রতিহিংসা পূরণের জন্য। সেই সাজা, আইনি প্রক্রিয়া এখন তো কার্যকর থাকার কথা নয়।

রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যথেষ্ট আস্থা রেখেই আমরা বলবো, আপনারা দ্রুত এটা নিরসন করুন, যে সাজা দেওয়া হয়েছে অবিলম্বে প্রত্যাহার করুন।

তিনি বলেন, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যদিও লন্ডনে বসে প্রযুক্তির মাধ্যমে সারাদেশের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আছেন, তবু কাছাকাছি তো মানুষ তাকে দেখছে। আইনের দোহাই দিয়ে তার দেশে আসা বিলম্বিত করা অনুচিত।

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা কী- এমন প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, আমরা কোনো বাধা দেখি না, এখন সরকার কীভাবে দেখছে আমরা বলতে পারবো না।

‘অল্প সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের ফিরে আসার প্রচেষ্টা নিতে হবে। যে কোনো সময় এক্সিকিউটিভ অর্ডার দিয়ে মামলা প্রত্যাহার করা যায়। তারেক রহমান আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করেছেন। তার ফিরে আসতে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন, সেটা তো আমাদের দাবি।’ বলেন রিজভী।

দলীয় পর্যায়ে থেকে তারেক রহমানের দেশে ফেরার ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে রিজভী বলেন, ‘নিশ্চয় আমাদের নেতারা কথা বলেছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও দাবি জানিয়েছেন। আমরা তো ক্ষমতায় নেই, আমরা দাবি জানাবো।’

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে আইনগত কোনো জটিলতা নেই। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে দেশে ফেরার সময়ের সিদ্ধান্তটা তার নিজস্ব বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন। তিনি বলেন, সরকারের প্রতি আমরা আস্থার কথা বারবার বলছি। সরকার প্রধানের দায়িত্ব হচ্ছে তার (তারেক রহমান) ফিরে আসার ব্যাপারে সব প্রক্রিয়া দু-একদিনের মধ্যে সম্পন্ন করে তাকে দেশে ফিরে আসার কাজগুলো সম্পন্ন করা।

তাহলে তিনি দেশে ফিরছেন না কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে জয়নুল আবেদীন বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে দেশে ফেরার সময়ের সিদ্ধান্তটা তার নিজস্ব বিষয়। আমরা আশা করি তিনি দেশে আসবেন এবং আইনগতভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা মোকাবিলা করবেন।

জয়নুল আবেদীন বলেন, তারেক রহমান আইনের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল। এখানে দুটো বিষয় আছে- যদি তিনি আইনের সব বিষয় মান্য করেন তবে আমাদের সিআরপিসির মধ্যে রয়েছে তিনি কীভাবে আপিল করতে পারবেন এবং কীভাবে আপিল করে তিনি মুক্ত হতে পারবেন। আর মামলাগুলো যেহেতু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, সে কারণে সরকার যদি ইচ্ছা করে তাহলে তাকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। অব্যাহতি দিলে তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই।

এ বিষয়ে জানতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি সাড়া দেননি।

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান