মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘সংগ্রাম-লড়াই করে পূর্বের বাংলাদেশকে ফিরিয়ে আনতে হবে’

আবারও সংগ্রাম-লড়াই করেই পূর্বের সেই বাংলাদেশকে ফিরিয়ে আনতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ চায় নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করতে। কোনো একটি দলীয় সরকারের অধীনে কি সেই নির্বাচন হবে? তাই আজকের যে লড়াই সেটা কারও একার লড়াই নয়। সেই লড়াইয়ে বিএনপি তার সমস্ত শক্তি দিয়ে চেষ্টা করছে।’

শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ে এক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সরকারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সরকার রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে দলীয়করণ করে ভাগ করে ফেলেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমি মাঝে মধ্যে বলি যে, এটা একটা নষ্ট সময়। সব কিছুকে এরা (সরকার) নষ্ট করে ফেলছে। মিথ্যাচার, ভ্রষ্টাচার, দুর্নীতি এমন একটা জায়গা নেই যে, দেশটাকে বের করে আনার কোনো প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনি বিচারালয় যান বিচার পাবেন না। আপনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর কাছে যাবেন নিরাপত্তা জন্য সেখানে নিরাপত্তা পাবেন না-আগে বলবে-তুমি বিএনপি করো না আওয়ামী লীগ করো।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি করলে কোনো কিছু হবে না, উপরন্তু আপনার বিরুদ্ধে মামলা করে দেবে। এই ঢাকা দক্ষিণে ছাত্র দলের তিন জন ছেলে রাতে বাসায় যাচ্ছিল ওই সময়ে তাদেরকে আক্রমন করে আহত করা হয়েছে। মামলা দিতে গেছে ওদের বিরুদ্ধেই মামলা হয়েছে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার গোটা জাতি গত ১২/১৫ বছরে বিভক্ত করে ফেলেছে। এমন একটা জায়গা পাবেন না সেখানে আপনি দেখবেন যে, বিভক্তি নেই। সবখানে এই আওয়ামী লীগ আর বাকি সব বিরোধী এই একটা ভাগ তিনি করে ফেলেছেন।’

তিনি বলেন, মসজিদের কমিটিতে ভাগ, স্কুলের কমিটিতে ভাগ, মাদ্রাসার কমিটিও ভাগ, গানের স্কুলেও ভাগ, বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে ভাগ, কলেজেও ভাগ-সবখানে ভাগ। এই যে বিভক্তি কোনো জাতিকে কখনো সামনের দিকে নিয়ে যাবে না। জাতিকে সামনের দিয়ে নিয়ে যায় ঐক্যের মধ্য দিয়ে যেটা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান করেছিলেন। ’৭৫ সালে এসে তিনি সেই বিভক্তি দূর করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন। তখন থেকেই গাজী মাজহারুল আনোয়ার জিয়াউর রহমান সাহেবের ভক্ত ছিলেন। অন্যদিকে জিয়াউর রহমান সাহেবও তার ভক্ত ছিলেন।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক অঙ্গনটাই কেমন যেন নষ্ট হয়ে গেছে একদম, কুলষিত হয়ে গেছে। কোথায় ভালো জিনিস আছে বলেন। আজকে এটা তো সত্য কথা যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামোটা-এটা ভেঙে পড়েছে, ভঙ্গুর। কারণ, একটা নির্বাচনের মাধ্যমে যে একটা পার্লামেন্ট গঠন হবে, সরকার গঠন হবে সেই নির্বাচনে জনগনই অংশ নিতে পারে না। তাহলে এটা কিসের নির্বাচন?’

ওই জায়গাটা তারা ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। তাহলে এই যে একটা অবস্থা, এই যে একটা পরিবেশ, এই যে একটা সমাজ, যে একটা রাষ্ট্র তারা তৈরি করছে এখান থেকে মুক্তি হবে কী করে? এটাই এখন বড় প্রশ্ন, যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘এখান থেকে আমাদের দেশকে রক্ষা করতে হবে। এটা কি একা বিএনপির দায়িত্ব? সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন নষ্ট হচ্ছে, নষ্ট হচ্ছে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ। আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য আমরা এখানে একটা সুন্দর আবাসভুমি তৈরি করতে পারছি না।

ফখরুল বলেন, ‘যেখানে শান্তির সঙ্গে তারা একটা মুক্ত রাষ্ট্রে, মুক্ত সমাজে বাস করবে সে রকম কোনো পরিবেশ আমরা তৈরি করতে পারছি না। এর জন্য দায়ী সম্পূর্ণ আজকের শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগ।’

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ারের স্মরণে ‘ড. খন্দকার মোশাররফ ফাউন্ডেশনে’র উদ্যোগে এই স্মরণ সভা হয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর গাজী মাজহারুল আনোয়ার মারা যান।

গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে বাতিঘর হিসেবে অভিহিত করে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি আমাদের সামনে একটা নক্ষত্রের মতো, ছিলেন বাতিঘর। আমরা এই ধরনের মানুষ আর পাব না।

তিনি বলেন, ‘আমরা অনুপ্রাণিত হই তার গানের মধ্য দিয়ে, আমরা অনুপ্রাণিত হই তার চরিত্রের মধ্য দিয়ে, আমরা অনুপ্রাণিত হই তার কাজের মধ্য দিয়ে।’

প্রয়াত গাজী মাজহারুল আানোয়ারের বর্ণাঢ্য জীবন-কর্ম তুলে ধরেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

ব্যারিস্টার খন্দকার মারুফ হোসেনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় আলোচনা সভায় স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের এম আবদুল্লাহ, প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সহধর্মিনী জোহরা গাজী ও ছেলে সরফরাজ আনোয়ার উপল বক্তব্য দেন।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad

গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু

গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত হওয়ার ২২ দিন পর মারা গেছেন সাবেক যুবদল নেতা আব্দুল মজিদ (৪৮)। গতকাল সোমবার (২৫ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে নওগাঁ শহরের সাহাপুর এলাকায় নিজ বাসভবন থেকে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।

গত ২ নভেম্বর রাত ১০টার দিকে শহরের ইয়াদ আলীর মোড় এলাকায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন নওগাঁ সদর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মজিদকে গুলি করে। এ সময় মজিদের দুই ভাই কাবিল হোসেন ও শফিকুল ইসলাম এবং স্থানীয় সুবিদ আলী হামলাকারীদের বাধা দিতে গেলে সন্ত্রাসীরা তাঁদেরকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। এ ঘটনার পর থেকে গুলিবিদ্ধ আব্দুল মজিদ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে নওগাঁ সদর থানা পুলিশ।

স্থানীয় বাসিন্দা ও মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বোয়ালিয়া ইউনিয়নের সাহাপুর এলাকায় মোহাম্মদ আলী নামে আওয়ামী লীগের এক নেতার দখলে থাকা জমি উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মজিদের সঙ্গে বিরোধে সৃষ্টি হয়। এ ঘটনার জেরে গত ২ নভেম্বর রাতে শহরের ইয়াদ আলীর মোড় এলাকায় বোয়ালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে আব্দুল মজিদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বজন সূত্রে জানা যায়, গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত আব্দুল মজিদকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিৎকিসা দেওয়ার লক্ষ্যে স্বজনেরা গতকাল সোমবার সকালে তাঁকে নওগাঁয় নিজের বাসায় নিয়ে আসেন। বাড়িতে আসার পর গতকাল রাতেই তাঁর শারিরীক অসুস্থতা বেড়ে যায়। সংকটাপন্ন অবস্থায় নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত ১টার দিকে মজিদের মৃত্যু হয়। আহত হওয়ার ২২ দিন পর যুবদল নেতা মজিদের মৃত্যু হলো। আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বাদ জোহর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে সাহাপুর এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। জানাজায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক ও সাবেক জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলুসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নওগাঁ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে নিহত আব্দুল মজিদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিকেলে গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার এজহারভুক্ত আসামি আরিফ দেওয়ানসহ এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রধান আসামি মোহাম্মদ আলীসহ অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad

ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মোট ১০ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে বিজিবির পক্ষ থেকে পাঠানো এক খুদেবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীর শাহবাগ, মৎস্য ভবন ও হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। একই কারণে চট্টগ্রাম মহানগরীতেও মোতায়েন করা হয়েছে ৬ প্লাটুন বিজিবি।

জানা যায়, ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন-৬ এর কাজী শরিফুল ইসলামের আদালতে তোলা হলে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।

মূলত চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ করছেন তার অনুসারীরা। বিক্ষোভ ঘিরে যাতে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরি না হয়, সেজন্য সতর্কতামূলকভাবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি

চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতারে উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারকে হিন্দুসহ সব সংখ্যালঘুদের নিরপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার ও তার জামিন নাকচ করার বিষয়টি নিয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আজ মঙ্গলবার ভারতের দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তাতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার পরে এমন ঘটনা ঘটল। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের পাশাপাশি চুরি, প্রতিমা ও মন্দিরের পবিত্রতা নষ্টের একাধিক ঘটনা ঘটেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, যারা এই ধরনে ঘটনা ঘটাচ্ছে অপরাধীরা বড় আকারে রয়েই গেছে, এটা দুর্ভাগ্যজনক। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মাধ্যমে ন্যায্য দাবি উপস্থাপনকারী একজন ধর্মীয় নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা উচিত। আমরা শ্রী দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদকারী সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়টিও উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেছি।

আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারসহ বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে হিন্দু এবং সকল সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহবান জানাই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত