সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মিথ্যা আওয়ামী লীগের ডিএনএতে মিশে গেছে: রিজভী

 

সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশকে ‘আবোল-তাবোলের’ দেশ বানাতে চাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, আওয়ামী সরকারের মন্ত্রী ও নেতাদের কথাবার্তা শুনে মনে হয়, এরা জন্মগতভাবেই মিথ্যেবাদী একটি রাজনৈতিক দল। অসত্য কথা, মিথ্যাচার, অপবাদ, কুরুচিপূর্ণ কথার আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হলে সেখানে আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন হবে।

বর্তমান ভয়াবহ লোডশেডিংকে জায়েজ করার জন্য হরেক কিসিমের প্রতারণামূলক কথাবার্তা বলছেন আওয়ামী মন্ত্রীরা।

মঙ্গলবার (১২ জুলাই) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, জনগণের সমর্থন হারিয়ে অবৈধ আওয়ামী সরকার হিংসা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, হরিলুট, করোনাকালে দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিক রূপ, রেমিট্যান্স প্রবাহে বিপজ্জনক ধ্স, বৈদেশিক মুদ্রার রির্জাভ সংকট, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি, আমদানি-রপ্তানিতে হাজার হাজার কোটি ডলারের ভারসাম্যহীনতার মাধ্যমে আওয়ামী সরকার যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে, সে জন্য দায়ী হচ্ছে তাদের নিজস্ব স্বার্থসর্বস্বতার ঊর্ধ্বে উঠতে না পারা। তাই এখন মিথ্যা বলা আওয়ামী লীগের ডিএনএতে মিশে গেছে।

তিনি বলেন, অনির্বাচিত লুটেরা শাসকদের বড় বড় প্রজেক্ট নিয়ে বিশেষ দুর্বলতা থাকে। এতে যেমন ঢাকঢোল পিটানো যায় আবার হরিলুটও করা যায়। বিদেশি ঋণে বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি জনগণের এমনকি ছোট শিশুর ঘাড়েও চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে ঋণের বোঝা। নিজের টাকায় পদ্মা সেতু বানোনোর কতইনা বাহাদুরির গল্প শুনাচ্ছেন শেখ হাসিনা অথচ গত ১৪ বছরে চীন, জাপান ও ভারতের কাছ থেকে উচ্চ সুদে বিপুল অঙ্কে ঋণ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া অব্যাহত রয়েছে।

সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, স্থায়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি না করে প্রধামন্ত্রীর আত্মীয় স্বজনদের কুইক রেন্টাল স্থাপনা দেওয়া হয়েছে শুধু জনগণের টাকা লুটের জন্য। তা এখন অক্ষরে অক্ষরে প্রমাণিত। এ বিদ্যুৎ প্রকল্প খাতে হরিলুট নিশ্চিত করতে করা হয়েছে দায়মুক্তি আইন (ইনডেমনিটি)। বলা হয়েছিল নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। অথচ কালবৈশাখীর ঝড় উঠলে শুধু আকাশে বিদ্যুৎ দেখা যায়, বাসা-বাড়ি ও শিল্প কারখানায় বিদ্যুৎ মাঝে মাঝে আসে, যায় না।

বর্তমানে রাজধানীর ঢাকা শহরে প্রতিদিন ৫/৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে। গ্রামগুলোতে বিদ্যুতের অভাবে রাতে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। দেশের অর্থনীতিরি মস্তবড় বিষফোঁড়া এ কুইকরেন্টাল বিদ্যুৎ প্রকল্প। দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে এ প্রকল্প দেশকে নিয়ে গেছে দেউলিয়াত্বের দিকে।

'বাংলাদেশে বর্তমানে যে অবস্থা বিদ্যমান শ্রীলঙ্কাতেও প্রথমে শুরু হয়েছিল বিদ্যুৎ সংকট, তারপর সেখানে কী ঘটেছে দেশবাসী তা জানেন। বাংলাদেশেও উন্নয়নের নামে হরিলুট করে দেশ থেকে লক্ষ-লক্ষ কোটি টাকা পাচার করে দেশকে ফোকলা করে দেওয়া হয়েছে।'

রিজভী বলেন, নজিরবিহীনভাবে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা মানুষ, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম বাড়ানো হচ্ছে পাল্লা দিয়ে। বিদ্যুতের জন্য যে জ্বালানির প্রয়োজন সেটি একেবারে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। উৎপাদনের রাজনীতি না করে সরকার আমদানিমুখী হলে এ অবস্থাই হয়।

তিনি বলেন, এ সরকার ক্ষমতায় আসার পর গ্যাস উত্তোলন না করেও তারা আমদানির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। এখন কয়লা, গ্যাসসহ জ্বালানি সংকটে দেশে বিদ্যুৎ সংকট ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। শ্রীলঙ্কায় একটি পরিবার ক্ষমতায় থেকে কীভাবে উন্নয়নের নামে দেশটিকে বিপজ্জনক খাদের কিনারে ঠেলে দিয়েছিল। এখন তাদের প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে।

'ভবিষ্যত নির্বাচনেও একতরফা নির্বাচন করবে সেজন্য তারা পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসন চালাবে- তার আলামত ফুঁটে উঠছে। কিন্তু এবার তারা সফল হবে না'- যোগ করেন রিজভী।

এবারের ঈদে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে দেশবাসীকে- এমন অভিযোগ করে রিজভী বলেন, সড়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মাঝে মধ্যে মিডিয়ার সামনে এসে বিএনপিকে নিয়ে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করেন। কিন্তু ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। ঈদের প্রাককালে ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা গুণতে হয়েছে জনগণকে। সড়কে দুর্ভোগের সীমা ছিল না। ৫ ঘণ্টার পথ ৩০/৩২ ঘণ্টায়ও শেষ হয়নি। যাত্রীদের দিনরাত কাটাতে হয়েছে সড়ক-মহাসড়কে।

মন্ত্রীরা বলেছেন, মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। অথচ অনেক মানুষকে ঈদ করতে হয়েছে রাস্তাতেই। কেউ ঈদের দিন দুপুরে বাড়িতে পৌঁছতে হয়েছে। আওয়ামী নেতাদের মস্তিষ্ক কোষ থেকে সত্য হারিয়ে গেছে। ঘরমুখো মানুষকে ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে আর ছিল সড়কে মৃত্যুর মিছিল। এর জন্য দায়ী আওয়ামী প্রশাসন ও সড়কমন্ত্রী।

এসএন

Header Ad

হামলার পেছনে ইউসিবি গ্রুপ

মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ

অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজসহ বেশ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীদের হামলায় ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে (ডিএমআরসি) প্রায় ৭০ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে কলেজ ক্যাম্পাসে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফকালে তিনি এ দাবি করেন।

অধ্যক্ষ নয়ন বলেন, শিক্ষার্থীদের হামলায় আমাদের ১২তলা ভবনের কোনো কাঁচ আর অক্ষত নেই। ৫টি লিফট, কম্পিউটার ও সায়েন্স ল্যাব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। হামলাকারী শিক্ষার্থীরা নগদ টাকা, শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, সার্টিফিকেট, ৩ শতাধিক ফ্যান, প্রায় ৩০টির মতো ল্যাপটপ, অসংখ্য কম্পিউটারসহ মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিস লুট করেছে। এতে করে প্রায় ৭০ কোটির মতো ক্ষতি হয়েছে।

এ সময় তিনি ঘটনার জন্য ন্যাশনাল মেডিকেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ইউসিবি নামের একটি গ্রুপ থেকে হামলার উসকানি ও ষড়যন্ত্র করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন অধ্যক্ষ নয়ন।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা এমন করতে পারে আমরা ভাবিনি। আমাদের সব ধ্বংস করে দিয়েছে। দ্বন্দ্ব-সংঘাত থেকে ফেরাতে শিক্ষার্থীদের কলেজমুখী করার বিকল্প নেই। শিক্ষার্থীদের পুঁজি করে কুচক্রী মহল কাজ করছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে দেশ অন্যদিকে চলে যাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা আমরা চাই না।

হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাযথ ভূমিকা রাখেনি বলেও অভিযোগ করেন ডিএমআরসি অধ্যক্ষ। তিনি বলেন, সকাল থেকেই পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু হামলার সময় তারা দূরে থেকে পরিস্থিতি দেখেছেন। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

ঘটনাস্থলে থাকা ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ওয়ারী বিভাগ) মো. ছালেহ উদ্দিন বলেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ছাত্ররা দেশের ভবিষ্যৎ। আমরা চাই না দেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এভাবে আক্রান্ত হোক। কলেজ ভার্সাস কলেজ প্রতিযোগিতা হোক, মারপিট হোক এটা কিন্তু আমরা কখনো চাই না। আমি সব কলেজের গভর্নিং বডি এবং অভিভাবককে বলব, আপনাদের সন্তানকে বাসায় রাখুন। এটা আলোচনার মধ্যে সমাধান হবে। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি, এই জাতীয় সমস্যা যাতে ভবিষ্যতে না হয় সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিকেল চারটায় তাদের সঙ্গে বসেছি। আমরা চেষ্টা করছি আলাপ-আলোচনার মধ্যে যেন সমাধান হয় সে প্রচেষ্টা আমরা রাখব। সর্বশক্তি দিয়ে আমরা এটা অব্যাহত রাখব। বর্তমানে আমাদের সঙ্গে র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা আছেন। সবার প্রচেষ্টায় এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।

Header Ad

ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা।

সম্প্রতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম ও রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ৮ দফা দাবি নিয়ে কয়েকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। মো. ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে নগরীর কোতোয়ালি থানায় মামলাটি দায়ের করেন। জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এ মামলা দায়ের হয়। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তারা হলেন- রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাশ।

মামলার আসামিরা হলেন- ইসকনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুণ্ডরীক ধাম মন্দিরের অধ্যক্ষ চন্দন কুমার ধর প্রকাশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী (৩৮), চট্টগ্রামের হিন্দু জাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক অজয় দত্ত (৩৪), নগরীর প্রবর্তক ইসকন মন্দিরের অধ্যক্ষ লীলা রাজ দাশ ব্রহ্মচারী (৪৮), গোপাল দাশ টিপু(৩৮), ডা. কথক দাশ (৪০), প্রকৌশলী অমিত ধর (৩৮), রনি দাশ (৩৮), রাজীব দাশ (৩২), কৃষ্ণ কুমার দত্ত (৫২), জিকু চৌধুরী (৪০), নিউটন দে ববি (৩৮), তুষার চক্রবর্তী রাজীব (২৮), মিথুন দে (৩৫), রুপন ধর (৩৫), রিমন দত্ত (২৮), সুকান্ত দাশ (২৮), বিশ্বজিৎ গুপ্ত (৪২), রাজেশ চৌধুরী (২৮) এবং হৃদয় দাস (২৫)। একই মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি চিন্ময় প্রভু নামে পরিচিত। এছাড়া তিনি পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ।

Header Ad

সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের স্নাতক চতুর্থ বর্ষের মঙ্গলবারের (২৬ নভেম্বর) চূড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. বাহালুল হক চৌধুরীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাবি অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩ সালের চতুর্থ বর্ষ স্নাতক পরীক্ষার সময়সূচি থেকে মঙ্গলবারের (২৬ নভেম্বর) পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। তবে স্থগিত করা পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচি শিগগির ঘোষণা করা হবে।

এছাড়া পূর্বঘোষিত সময়সূচির অন্যান্য পরীক্ষা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গতকাল রবিবার ঢাবি অধিভুক্ত সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজ ক্যাম্পাসে হামলা চালিয়ে অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষতি করেছে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীরা। ফলে নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে বেশ খানিকটা সময় প্রয়োজন। যার কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি