মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘মব’ বন্ধ না করলে ডেভিল হিসেবে ট্রিট করা হবে: মাহফুজ আলম  

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, অভ্যুত্থানের পক্ষে হলে মব করা বন্ধ করেন। আর যদি মব করেন, তাইলে আপনাদেরও ডেভিল হিসেবে ট্রিট করা হবে। আজকের ঘটনার পর আর কোন অনুরোধ করা হবে না। আপনাদের কাজ না আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কথা বলেছেন।

তিনি বলেন, কথিত আন্দোলন আর মবের মহড়া আমরা এখন থেকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করব। রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করা হলে একবিন্দু ছাড় দেয়া হবে না। তৌহিদী জনতা! আপনারা দেড় দশক পরে শান্তিতে ধর্ম ও সংস্কৃতি পালনের সুযোগ পেয়েছেন। আপনাদের আহম্মকি কিংবা উগ্রতা আপনাদের সে শান্তি বিনষ্টের কারণ হতে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, জুলুম করা থেকে বিরত থাকেন, নইলে আপনাদের উপর জুলুম অবধারিত হবে। লা তাযলিমুনা ওলা তুযলামুনা- জুলুম করবেন না, জুলুমের শিকারও হবেন না। এটাই আপনাদের কাছে শেষ অনুরোধ!

 

 

Header Ad
Header Ad

মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে ওয়াজ মাহফিলের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মোশারফ হোসেন (৪২) নামের একজন নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে হরিণাকুণ্ডুর হাকিমপুর গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়। নিহত মোশারফ হোসেন ওই গ্রামের খবির মণ্ডলের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে দবির মণ্ডল ও তার ভাই খবির মণ্ডলের সঙ্গে একই গ্রামের মহিন, বকুল ও সাঈদের সমর্থকদের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই মধ্যে সোমবার সন্ধ্যায় গ্রামে ওয়াজ মাহফিল আয়োজন নিয়ে বৈঠকের সময় দুই পক্ষের মধ্যে তর্ক হয়। এর জেরে মঙ্গলবার সকালে দবির ও মোশারফ গ্রামের মাঠে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের ওপর হামলা চালায়। পরে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া দুই পক্ষই স্থানীয়ভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

সংঘর্ষ চলাকালে অন্তত ৮ থেকে ১০ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মোশারফ হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে হরিণাকুণ্ডু থানার ওসি এম এ রউফ খান জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় মোশারফ হোসেনকে কুপিয়ে আহত করা হয়, পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান। ইতোমধ্যে মাহিন নামের একজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কুড়িগ্রাম সীমান্তে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে রাজি হলো বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় গাছে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে সম্মতি জানিয়েছে ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টাব্যাপী পতাকা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রাম সীমান্তে শূন্যরেখায় বিএসএফের সিসি ক্যামেরা, বিজিবির কড়া প্রতিবাদ

বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ডে, যেখানে আলমগীর হোসেনের বাড়ির আঙিনা ব্যবহার করা হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষে কুড়িগ্রামের ২২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান এবং বিএসএফের পক্ষে ১৬২ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কমান্ডেন্ট অনিল কুমার মনোজ নেতৃত্ব দেন।

এরপর একই স্থানে বিজিবির দিয়াডাঙ্গা সীমান্ত ফাঁড়ির উদ্যোগে জনসচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএসএফ অতি গোপনে আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ৯৭৮-এর ৯ এস সাব পিলারের পাশে ভারতের নো-ম্যান্স ল্যান্ডে একটি গাছের ওপর সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে। বিষয়টি জানাজানি হলে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দিনভর বিজিবি ও বিএসএফের ক্যাম্প ও কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে কয়েক দফা পতাকা বৈঠক হলেও সমাধান হয়নি।

এ অবস্থায় আজ (মঙ্গলবার) ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বিএসএফ অবশেষে সিসি ক্যামেরাটি সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সম্মতি দেয়। সীমান্ত এলাকায় বসবাসরত স্থানীয় জনগণ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে এবং এতে তাদের উদ্বেগ কিছুটা কমেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

Header Ad
Header Ad

আমাদের এখানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান আছে, থাকবে: মমতা

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার তুমুল বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। এখন পর্যন্ত তিনি ভারতেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরেই দেশে পট পরিবর্তন ঘটে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে নানা আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। যা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বাংলায় লেখা জয় বাংলা স্লোগান মুছে ফেলা হচ্ছে বলে খবর ছড়িয়েছে। এসব খবরের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

তিনি বলেন, ‘‌আমাদের এখানে জয় বাংলা স্লোগান আছে এবং থাকবে। কারণ এই স্লোগান কাজী নজরুল ইসলামের একটি কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। বাংলা ও বাঙালির গর্ব প্রকাশ করার জন্য ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া হয়। বাংলাদেশে যাই হোক, আমাদের এখানে জয় বাংলা স্লোগান আছে এবং থাকবে।

২০২০ সালের ১০ মার্চ বাংলাদেশ হাইকোর্টের দুই বিচারপতি ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করেছিলেন। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
কুড়িগ্রাম সীমান্তে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে রাজি হলো বিএসএফ
আমাদের এখানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান আছে, থাকবে: মমতা
টেকনাফে নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ'র ওপর নম্বর কমালো কুবি প্রশাসন
চাঁদাবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ থানার ১৩ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
আমির খানের লুকে পলক, নেট দুনিয়ায় ট্রল
৭ বছর পর চুরির মামলায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের দুই সাংবাদিক আসামি
আদানিকে চুক্তির ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের পুরোটাই দিতে বলেছে বাংলাদেশ
সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৬ ডিসেম্বর
অবশেষে সাক্ষাৎ হচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির
৭ম হোস্টিং সামিট অনুষ্ঠিত হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি
চাকরি ফিরে পেতে রাজপথে বিডিআর সদস্যরা, সরকারকে আলটিমেটাম দিলেন মাহিন
ধ্বংসস্তুপের মধ্যে দাঁড়িয়ে আমরা কাজ করছি: আসিফ নজরুল
প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বাড়ানোর সুপারিশ
বাংলা একাডেমির নামে প্রতারণা: হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে লক্ষাধিক টাকা
কোনো ‘শয়তান’ যেন পালাতে না পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদ্রোহী ১৮ জনকে বাদ দিয়েই ৩৭ নারী ফুটবলারের সঙ্গে বাফুফের চুক্তি
‘পুলিশ চোরের প্রেমে পড়েছে’ গানে থানায় টিকটক, আ.লীগ নেত্রী গ্রেপ্তার
দুর্নীতিতে বিশ্বে বাংলাদেশ ১৪তম