বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি করতে আইজিপিকে চিঠি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলটির পলাতক নেতাদের গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) চিঠি দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন সংস্থা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ১০ নভেম্বর সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের বলেন, শেখ হাসিনাসহ জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় জড়িতদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার।

প্রসঙ্গত, গত ১৭ অক্টোবর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের পৃথক মামলায় ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

এদের মধ্যে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আ ক ম মোজাম্মেল হক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ সেলিম, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক র‌্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ড. জাফর ইকবাল, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম অন্যতম।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে, পৃথক মামলায় ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

Header Ad

১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর

নুরুল হক নুর। ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের ১ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে অনেকেই আমতা-আমতা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় নুর মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) একটি গণমাধ্যমের অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন।

নুরুল হক নুর বলেন, জুলাইয়ের ১৭ তারিখের পর থেকেই আন্দোলন আর শুধুমাত্র ছাত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। এময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের সাথে একত্রিত হয়ে গিয়েছিল। এখন বলতে গেলেও অনেকেই জাতীয় বেইমান হিসেবে পরিচিত হয়ে যাবে। এখন অনেকেই বিপ্লবী সেজেছেন কিন্তু ১৭ তারিখ আমি নিজে কথা বলেছি। আমি ডিজিএফআই'র কাছে অনুরোধ করবো তাদের কাছে আমাদের কল রেকর্ডগুলো আছে সেসব ফাঁস করে দিন। আমি ১৭, ১৮, ১৯ (জুলাই) তারিখে অনেকের সাথেই কথা বলে জানিয়েছিলাম এক দফা দাবির বিকল্প নাই। কিন্তু সেদিন তারা পরিস্কারভাবে বলেছিল না আমরা একদফার ভিতরে নাই।

নুর বলেন, এমনকি আন্দোলনে যারা ফোকাসড নেতৃবৃন্দ তাদেরও আমি সে সময় বারবার বুঝাচ্ছিলাম তোমরাও মামলায় ফাঁসবা আমরাও ফাঁসবো। এক দফার বাহিরে আর পেছনে ফেরা যাবে না। তখন আমতা-আমতা করে বলছিল; ভাই আমরা তো এক দফার জন্য আসি নাই আমাদের দাবি ছিল কোটা। এটা কি ঠিক হবে ? আমাদের এই মামলার দায়ভার কেন নেব?

নুর আরও বলেন, একটা সময় ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে ছাত্ররা আন্দোলন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানায়। সেসময় বাহিরে যে আন্দোলন হয়েছে সেই আন্দোলন রাজনৈতিক দলগুলোর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং নেতৃত্বে এবং নির্দেশনায় চলেছে। সেখানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেকবার আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন এবং বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন।

নুর বলেন, এই সরকার যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে প্রথমে বিএনপি ও জামায়াতের নেতারা ফাঁসির দড়িতে ঝুলবে। তারপর ভিপি নুর বা গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। এরপর পরবর্তীতে ছাত্ররা আসবে।

তিনি বলেন, "বর্তমানে ছাত্রদের রাজনৈতিক শক্তি বা সংগঠন নেই, তাদের কোনো পলিটিক্যাল বেস বা কাঠামোও নেই। ছাত্ররা যতই আন্দোলনের সামনে থাকুক, সবাই জানে যে আন্দোলনের পেছনে রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষ করে বিএনপি এবং জামায়াতের হাত রয়েছে। গত পাঁচ-ছয় বছরে, কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, এবং বিভিন্ন ছাত্রবিক্ষোভের মাধ্যমে তারা এক ধরনের বিপ্লবী শক্তি তৈরি করেছে। এগুলোই তাদের মধ্যে বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়েছে, এবং তারা শেষ পর্যন্ত রাজপথে এই আন্দোলনগুলোর প্রকাশ ঘটিয়েছে।"

হাসনাত আব্দুল্লাহর রাজনীতিবিদদের সঙ্গে হাত মেলানোর বিষয়ে করা মন্তব্যের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানিয়ে নুর বলেন, হাসনাতের কথাটা আংশিক সত্য। তবে সব রাজনীতিবিদ হাত মেলাচ্ছে না, এবং সবাই আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পক্ষে নয়।

এছাড়া, সরকারকে উদ্দেশ্য করে নুর অভিযোগ করেন, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্য হত্যা মামলার আসামি এবং ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে পরিচিত।

নুর ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ভূমিকাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেন। তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আসলে কাজ কী? ছাত্রদের কয়েকজন ইতোমধ্যে সরকারে উপদেষ্টা হয়ে গেছেন, আর কেউ বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এটা কি ছাত্রদের আন্দোলন, নাকি সরকারই ছাত্রদের অংশ বানিয়ে ফেলেছে? এখন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে—যেখানে তারা সরকারে থেকেও বিরোধিতা করছে। এটি মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।

Header Ad

নওগাঁ মেডিকেল কলেজে

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান করতে পারলেন না অধ্যাপক ডাক্তার কান্তা রায় রিমি। তিনি এনাটমি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বিতর্কিত এ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তিনি যোগদান করতে পারেনি। পরে দুপুর ২ টার দিকে তিনি ফেরত যেতে বাধ্য হন।

জানা যায়- গত ১১ নভেম্বর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উপ-সচিব দুর-রে-শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে অধ্যাপক ডাক্তার কান্তা রায় রিমিকে নওগাঁ মেডিকেল কলেজে পদায়ন করা হয়। এরপর তিনি কলেজে যোগদান করার জন্য সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কলেজে আসেন। বিষয়টি জানার পর তার যোগদান ঠেকাতে মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন শুরু করে। একাডেমি ভবনের সামনে নানা স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ২ ঘণ্টা আন্দোলনের পর অবশেষে অধ্যক্ষের আশ্বাসে বিক্ষোভ স্থগিত করে শিক্ষার্থীর। যদি আগামীতে আবারও তিনি এ কলেজে যোগদান করেন তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দিবেন বলে জানায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই চিকিৎসক শিক্ষক হয়েও রাজনীতিতে জড়িত, স্বার্থান্বেষী ও দুর্নীতিবাজ। তিনি শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতেন এবং রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে কলেজে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত।

বেশ কয়েকজন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন- ডাক্তার কান্তা রায় বিগত সরকারের সময়ে দিনাজপুর মেডিকেলে শিক্ষকতা করতেন। সেখানে শিক্ষার্থীদের সাথে নানা বৈষম্য করেছেন তিনি। ইন্টারভিউ রুমে শিক্ষার্থীদের হিজাব পরতে বারণ করতেন ডাক্তার কান্তা রায়। পাশাপাশি ভিন্ন মতের প্রতি বিদ্বেষী ছিলেন তিনি। এসব অভিযোগে রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে তাকে বদলি করা হয় দিনাজপুরে। সেখান থেকে আবারো তাকে নওগাঁয় বদলি করা হয়। যদি তিনি এ কলেজে যোগদান করেন তাহলে পরীক্ষায় অকৃতকার্য (ফেল) দেয়া হবে। নানা ভাবে শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি ও হয়রানি করা হবে।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আরও বলেন- অধ্যাপক ডাক্তার কান্তা রায় রিমি বিভিন্ন কলেজে দুর্নীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন না। এরপর শাস্তিমূলক বদলি হয়ে নওগাঁ মেডিকেল কলেজে যোগদান করতে আসছেন। তাকে যেন কলেজে যোগদান না করতে দেয়া হয় এজন্য অধ্যক্ষ স্যারের কাছে দাবি জানানো হয়েছি। দাবির প্রেক্ষিতে তাকে যোগদান করতে দেওয়া হবে না বলে আশ্বস্ত করা হয়। যদি তিনি যোগদান করেন তাহলে আগামীতে ক্লাস বর্জন ও পরীক্ষা বন্ধ রাখাসহ বৃহত্তর কর্মসূচির আন্দোলন করা হবে।

নওগাঁ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাক্তার পীযূষ কুমার কুন্ডু বলেন- এনাটমি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডাক্তার কান্তা রায় রিমি যোগদান করতে আসছিলেন। শিক্ষার্থীরা তাকে যোগদান না করতে দেওয়ার জন্য আন্দোলন করে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলন মুখে তাকে যোগদান করতে দেওয়া হয়নি এবং হবে না বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

Header Ad

এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক

মুফতি মাহফুজুল হক। ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের (এসআইবিএল) শরী’আহ সুপারভাইজরী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মুফতি মাহফুজুল হক। বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ও চিন্তাবিদ মুফতি মাহফুজুল হক বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সেক্রেটারি জেনারেল, আল হায়াতুল উলিয়ার স্ট্যান্ডিং কমিটির মেম্বার এবং জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া এর অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত আছেন।

আট সদস্য বিশিষ্ট সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পুনর্গঠিত শরিয়া সুপারভাইজরী কমিটির প্রথম সভা (৯১ তম) ১১ নভেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মুফতি মাহফুজুল হককে শরিয়া সুপারভাইজরী কমিটির চেয়ারম্যান, মুফতি আবদুল্লাহ মাসুম- ভাইস চেয়ারম্যান এবং মুফতি আবু বকর সিদ্দিক নাবিল- সদস্য সচিব নির্বাচিত হন।

শিক্ষাজীবন শেষে ১৯৯৩ সালে জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়ার শিক্ষক হিসেবে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি ইসলামিক ল’ এন্ড রিসার্চ নিয়ে কাজ করেন এবং মুফতি খেতাব অর্জন করেন। ২০০০ সালে নবগঠিত মাদরাসা জামিয়া হাকিকিয়ার পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০২ সালে তিনি সেই মাদরাসার চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০২০ সালে তিনি বেফাকুল মাদারিসিল এ্যারাবিয়া বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত হন।

এর আগে তিনি একই প্রতিষ্ঠানের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেছেন। মুফতি মাহফুজুল হক একজন বাংলাদেশি দেওবন্দী ইসলামী পন্ডিত, শিক্ষাবিদ এবং পাবলিক স্পিকার হিসেবে দেশে বিদেশে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা: উপদেষ্টা ফারুকী
ট্যাক্স কমিয়েও নিত্যপণ্যের দাম কমানো যাচ্ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
দর্শকদের জন্য যেসব চমক থাকবে এবারের বিপিএলে
সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী: কর্নেল ইন্তেখাব
হাসপাতালে গিয়ে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
টেকনাফে নাফ নদী থেকে ছয় বাংলাদেশি মাঝিকে অপহরণ করল আরাকান আর্মি
ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে: মির্জা ফখরুল
দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের আহ্বান ড. ইউনূসের, জলবিদ্যুৎ আমদানির সম্ভাবনার ওপর জোর
পুরুষ না নারী, কে বেশি ঘুমায়?
ভারতের কাছে পাকিস্তানে না যাওয়ার লিখিত ব্যাখ্যা চায় পিসিবি
খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা রোজি কবির মারা গেছেন