শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাতির মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি তাহলে বাংলাদেশের মানুষের যে আশা ও প্রত্যাশা সেই আশা-প্রত্যাশা পূরণ করতে সক্ষম হব। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই।

আমরা কিছু যুক্তি উপস্থাপন করেছি, কিন্তু এর বাইরেও অনেক কাজ করতে হবে। দেশে রাজনৈতিক মুক্তির পাশাপাশি জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির পথও বের করে হবে। যদি আমরা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে আমরা অর্থনৈতিকসহ সব দিক থেকেই মুক্তি পেতে সফল হব।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুর থানা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে ঐতিহাসিক স্মরণসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়েছি, মূলত বাংলাদেশের মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করেছি। আজ যারা আছেন এই মানুষগুলোর মধ্যে অনেককেই আমরা হারিয়েছি, অনেকেই শারীরিকভাবে আহত হয়েছেন তাদের সবার আত্মত্যাগের প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা।

তিনি বলেন, স্বৈরাচারকে বিদায় করেছি, অল্প লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। সামনে আরও অনেক পথ বাকি আছে। সেই পথ পাড়ি দিতে পারলে মানুষের ভোটের অধিকারও নিশ্চিত হবে।

বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুরের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, আমরা যদি এই এলাকার দিকে তাকাই তাহলে আমরা সম্ভাবনাময় একটি এলাকা দেখতে পাই। সিরাজগঞ্জের নাম আসলেই সামনে ভেসে ওঠে তাঁতশিল্পের কথা। এই পেশার সাথে অসংখ্য মানুষ যুক্ত। এর আগেও কিন্তু বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী কৃষি ঋণ মওকুফসহ অনেক কিছু করেছিলেন। আমার ইচ্ছা, বিএনপি আগামীতে সরকার গঠন করলে এই তাঁতশিল্পের পাশে এসে দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ। সারা পৃথিবীর নানান প্রান্তে বাংলাদেশিরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাদের মাধ্যমে এই শিল্পকে কীভাবে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া যায় সেই চেষ্টা আমরা করব।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান চৌহালীর চীনাবাদামকে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা জানিয়ে বলেন, কেন এই কৃষকদের পাশে সরকার দাঁড়াবে না, কেন এই চীনাবাদাম ছড়িয়ে দেওয়া হবে না। আমরা চেষ্টা করব এই চীনাবাদাম বিদেশে রপ্তানি করতে। তখন বৃহৎ আকারে চাষ হলে অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। বাংলাদেশের রসুনও রপ্তানি করার আশা ব্যক্ত করেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, আমি বগুড়া যাওয়ার সময় সিরাজগঞ্জে মাঠের পর মাঠ হুলুদে ঢাকা দেখতাম। এই সরিষাও বিদেশে রপ্তানির ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, যতদিন আমরা আমাদের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি থেকে শুরু করে সকল ফসল ঘরে না তুলতে পারি, ততদিন আমাদের এই আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। আমরা আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলাম যে মানুষগুলো আত্মত্যাগ করেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ আপনাদের প্রতি তাকিয়ে আছে, তাই দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদের সেভাবে প্রস্তুত করতে হবে।

এর আগে স্মরণসভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এটা দারুন একটা সিদ্ধান্ত ছিল। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে না যাওয়া নিয়ে অনেকেই সমালোচনা করেছিল। কিন্তু পরে সবাই বুঝতে পেরেছে তারেক রহমানের সেই সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল।

রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা গত ১৫ বছর ধরে গুম করছে, একের পর এক গুম-খুনের মধ্যে দিয়ে রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়েছে। গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে নিহত ও আহতদের স্মরণ করছি।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিষয়ে তিনি বলেন, এই আন্দোলনে তরুণদের একটা বড় ভূমিকা আছে। এই ভূমিকায় আছেন তারেক রহমানও।

বৃষ্টির কারণে বক্তব্য সংক্ষিপ্ত করে তিনি বলেন, আমি কথা বাড়াব না। শুধু বলি, একটা উত্তাল আন্দোলনে শেখ হাসিনা পালিয়েছেন।

এনায়েতপুর থানা বিএনপির সদস্য সচিব মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুর সঞ্চালনায় ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি রুমানা মাহমুদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে প্রচন্ড বৃষ্টির মধ্যেও বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তারা বৃষ্টিতে ভিজে নানান স্লোগান দিতে থাকেন।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। তিনি জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে খাল খননের প্রকল্পের মাধ্যমে বিপুল অর্থ লুটপাট করা হয়েছে, অথচ জনগণের জন্য প্রয়োজনীয় কাজগুলো করা হয়নি। শহরের খাল-নালার সংস্কার না হওয়ায় জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে নগরীর বহদ্দারহাট বারইপাড়া ও ষোলশহর সুন্নিয়া মাদরাসা খাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

পরিদর্শন শেষে গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, "গত কয়েক বছর ধরে নদী, নালা, খাল ও শহরের ভেতরের জলাবদ্ধতা নিয়ে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রতি বছর চট্টগ্রাম নগরী পানির নিচে চলে যায়। আমরা চেষ্টা করছি শহরের নালা ও নদীতে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করার। তবে এ বর্ষায় জলাবদ্ধতা কিছুটা কমলেও পুরোপুরি সমাধান পেতে সময় লাগবে। কাজটি রাতারাতি সম্ভব নয়, তবে আমরা এগিয়ে চলেছি।"

তিনি আরও বলেন, "পরবর্তী বর্ষায় যাতে পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে, সেজন্য কাজ করা হচ্ছে। এ বছর আগের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না বলে আশা করছি।"

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, "আগের মতো এখন সমন্বয়ের অভাব নেই। সব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানকে একসঙ্গে নিয়ে আমরা কাজ করছি। এ মৌসুমে ৪০-৫০ শতাংশ উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে পুরো প্রকল্পের সুফল পেতে আরও এক বছর সময় লাগবে।"

তিনি আরও জানান, এর আগেও তিনজন উপদেষ্টা জলাবদ্ধতা নিরসনের প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন, কিন্তু এখনো কার্যকর ফলাফল আসেনি। তবে এবার সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে কাজ করা হচ্ছে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

চসিক সূত্র জানায়, নগরীর বহদ্দারহাটের বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত ২.৯৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৬৫ ফুট প্রশস্ত নতুন খালটি খননের দায়িত্ব নিয়েছে সিটি কর্পোরেশন। ২০১২ সালে নগরীর নাসিরাবাদ, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, বারইপাড়া ও বাকলিয়া এলাকার জলাবদ্ধতা দূর করতে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ২০১৪ সালের ২৪ জুন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।

প্রথমে এই প্রকল্পের জন্য ২৮৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও বারবার মেয়াদ বাড়ানোর কারণে ব্যয় বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩৬২ কোটি টাকায়। তবুও নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি সিটি কর্পোরেশন। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর জুনে, কিন্তু এখনো কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে।

গত ১৯ জানুয়ারি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচ্চপর্যায়ের মনিটরিং টিম চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের অগ্রগতি দেখতে আসে। তারা জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ দফা কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন, যা আগামী মে মাসের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

পরিদর্শনকালে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিমসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে বহু বছর ধরে নানা প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রিতা ও অনিয়মের কারণে নগরবাসী এখনো সমস্যার সমাধান পায়নি। খাল খননের নামে দুর্নীতি ও বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ তদন্ত করে প্রকল্পের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীতে আয়োজিত গণমিছিল থেকে নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির। সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “বাংলার মাটিতে তাদের বিচার করেই পরবর্তী নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।”

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে জুমার নামাজের পর ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেস ক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।

সমাবেশে তিনি বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের পর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করেছিল, বাকশাল কায়েম করে রাষ্ট্রকে বিপর্যস্ত করেছিল এবং জুলাই আন্দোলনে যাদের হাতে নিরীহ ছাত্র-জনতা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের বিচার এখনো সম্পন্ন হয়নি। আমরা বিচার প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতা দেখতে পাচ্ছি, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই— পতিত স্বৈরাচারীদের বিচার নিশ্চিত করেই আগামী নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবির পক্ষে সোচ্চার না থেকে চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও দখলদারিতে লিপ্ত হয়েছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।”

সমাবেশে ছাত্রশিবিরের দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ বলেন, “আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রসমাজ রাজপথ ছাড়বে না। আমরা আশা করেছিলাম, অচিরেই তাদের হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু হবে, কিন্তু এখনো তা হয়নি। বরং ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই— আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কাউকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।”

গণমিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম, মানবাধিকার সম্পাদক সিফাত আলমসহ ঢাকা মহানগর ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতি ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিচার এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে ছাত্রশিবিরের ব্যানারে একযোগে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad
Header Ad

বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বিয়ে করেছেন।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

পোস্টে সারজিসকে অভিনন্দন জানিয়ে আসিফ মাহমুদ লেখেন, "নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সারজিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।"

পোস্টের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে দেখা যায়, বিয়ের পোশাকে দাঁড়িয়ে আছেন সারজিস আলম। তার পাশে রয়েছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সারজিস আলমের এই নতুন যাত্রায় শুভ কামনা জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ
নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : ছাত্রশিবির সেক্রেটারি
বিয়ে করলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা সজিবুল হুদা সিজু গ্রেফতার
বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীশূন্যতা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
বিশ্ব ইজতেমায় এক মুসল্লির মৃত্যু
ক্রিকেট বিশ্লেষক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ
নোবেল শান্তি পুরস্কারের দৌড়ে ইলন মাস্ক, পরপর দুই বছর মনোনীত
সারজিস আলমের নির্বাচনী আগ্রহ, কয়েক মিনিট পরেই সরিয়ে নিলেন পোস্ট
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কোনো প্রোগ্রাম করলেই ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
আল হিলাল ছেড়ে কোন ক্লাবে যাচ্ছেন? জানালেন নেইমার নিজেই
টিকটকে আপত্তিকর ভিডিও পোস্ট, মেয়েকে গুলি করে হত্যা করলেন বাবা
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরে গেল ৫ প্রাণ
ইজতেমা ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ জুমার নামাজ আদায়
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের চার ঘণ্টা পর উদ্ধার, আটক ১
সবজির দামে ক্রেতাদের স্বস্তি, বাজার চড়া তেল-চালের
বিশ্ব ইজতেমায় ৭২ দেশের ২১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা