সোমবার, ২০ মে ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভাষা আন্দোলন দমাতে বঙ্গবন্ধুকে কারান্তরীণ রাখা হয়: সজীব ওয়াজেদ

সজীব ওয়াজেদ জয়। ছবি: সংগৃহীত

ভাষা আন্দোলনের গতিবেগ দমিয়ে রাখতে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কারান্তরীণ রাখ হয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তার ভেরিফাইড ফেইসবুক পেইজে এ নিয়ে একটি লেখা পোস্ট দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার ফলে বঙ্গবন্ধুসহ ২৪ নেতাকে জননিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়।

ভাষা আন্দোলন পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর দুঃশাসন ও শোষণের শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের প্রথম সোপান উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন, “ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হতে না হতেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের মুখের ভাষা বাংলা কেড়ে নিতে চায়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষণা দিলেন উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলার ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হয়ে ওঠে। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে পূর্ববাংলার ছাত্র-জনতা।

"১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে সর্বাত্মক সাধারণ ধর্মঘট ও হরতালের আহ্বান করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই হরতাল কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন। যার ফলে তার ওপর পুলিশি নির্যাতন চালানো হয় এবং ওই দিনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতারের পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা পরিষদ গঠন করা হয়। সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে। এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার ফলে বঙ্গবন্ধুসহ ২৪ জন নেতাকে জননিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়।"

ফুল দিয়ে শহীদ মিনারে একুশের শ্রদ্ধা জানানোর একটি ছবি পোস্ট করে বঙ্গবন্ধু দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ লেখেন, “১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু আটক থাকা অবস্থায় গোপনে বৈঠক করে ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা দিবস পালন ও সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠনের নির্দেশনা দেন। পাশাপাশি ১৯৫২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জেল হাসপাতালে থেকে নেতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ২১ ফেব্রুয়ারি হরতাল ডেকে গণপরিষদ ঘেরাও করার পরামর্শ দেন।

"বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে এই আন্দোলন দমনের লক্ষে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু বাঙালি জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত সংঘবদ্ধ ছাত্র-জনতাকে কোনোভাবেই দাবিয়ে রাখা যায়নি। ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে বাংলার আকাশ-বাতাস। ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত হয় রফিক, শফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ নাম না জানা অগণিত শহীদের রক্তে। ভাষা আন্দোলনের গতিবেগ দমিয়ে রাখতে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে কারান্তরীণ রাখে।

সজীব ওয়াজেদ ওই সময়ের ঘটনাপ্রবাহের দিকে দৃষ্টিপাত করে লিখেছেন, তবে জেলে অবস্থানকালেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতিষ্ঠা ও রাজবন্দিদের মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এক সপ্তাহের অনশন করেছিলেন।

“মায়ের ভাষার অধিকার ও রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ছিল বীর বাঙালি জাতির লড়াই-সংগ্রাম আর বীরত্বের গৌরবগাঁথা অধ্যায়। শহীদের রক্তে রঞ্জিত অমর একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির আত্মপ্রতিষ্ঠা, আত্মবিকাশ ও আত্ম-বিশ্লেষণের দিন।

পোস্টের শেষে সেই অমর গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি…আমি কি ভুলিতে পারি…?’ লিখে ভাষা শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান তিনি।

Header Ad

ওলামা লীগে ধর্মের নামে 'ধর্ম ব্যবসা' চলবে না: ওবায়দুল কাদের

বক্তব্য রাখছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

ওলামা লীগে ধর্মের নামে ‘ধর্ম ব্যবসা’ চলবে না বলে সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। টাউট-বাটপার যাতে সংগঠনে অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেদিকেও সজাগ থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

সোমবার (২০ মে) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ওলামা লীগের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ওবায়দুল কাদের।

ওলামা লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ওলামা লীগে চাঁদাবাজদের স্থান নেই। ধর্মের নামে ধর্ম ব্যবসা চলবে না। আওয়ামী লীগের সাঙ্গে কাজ করতে হলে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ মেনে চলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সৎ রাজনীতিকে অনুসরণ করতে হবে। ফ্রি স্টাইলে যা খুশি বলবেন, এ রকম লোকের আমাদের দরকার নেই।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ওলামা লীগের ইতিহাস আওয়ামী লীগের জন্য খুব সুখকর নয়। অতীতে যা দেখেছি, কারো সঙ্গে কারো মিল নেই। নেতায় নেতায় বিভেদ। দলের আদর্শ পরিপন্থী সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিতে দেখেছি অনেককে। আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কেউ এটা উচ্চারণ করবে সেটা আমি আশা করি না। নেতায় নেতায় বিভেদ আর চাই না। সত্যিকারের ওলামা দিয়ে গঠন করতে হবে। কোনো টাউট-বাটপার যেনো অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি বলেন, ওলামা লীগের যেখানে সম্মেলন সেখানেই কমিটি গঠন করতে হবে। দেরি হলে কলহ বাড়ে, মতভেদ বাড়ে। শেষ পর্যন্ত সে কমিটি অনিশ্চয়তায় পড়ে যায়। আমাদের দলের শৃঙ্খলা মেনে ওলামা লীগ করতে হবে। দলবিরোধী কোনো কাজ করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থেকে কেউ রেহাই পাবে না। কোনো বিশৃঙ্খলা সহ্য করা হবে না। বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা আমাদের পবিত্র ধর্ম ইসলামের জন্য ও বিকাশে যে অবদান রেখেছেন, যে সব প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন বাংলাদেশে অন্য কোনো শাসক সে তুলনায় কিছুই করেননি।

ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা কে এম আব্দুল মমিন সিরাজীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পর রাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, ধর্ম সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, ওলামা লীগের ও সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক প্রমুখ।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের নির্বাচনী ব্রিফিং

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের নির্বাচনী ব্রিফিং। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা উপজেলায় অনুষ্ঠিতব্য ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন-২০২৪ উপলক্ষে জেলা পুলিশের আয়োজনে নির্বাচনী বিফ্রিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পুলিশ লাইন্সে আজ সোমবার (২০ মে) নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে ডিউটিতে নিয়োজিত পুলিশ সদস্য এবং ভোটকেন্দ্রে নিয়োজিত আনসার সদস্যদের জন্য ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা  আর এম ফয়জুর রহমান, পিপিএম-সেবা নির্বাচন ডিউটিতে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার সাথে সমন্বয় সাধন করে ভোটারগণ যেন নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে লক্ষ্যে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন করতে ডিউটিতে নিয়োজিত প্রত্যেক পুলিশ সদস্যের করণীয় বর্জনীয় বিষয়ে আলোকপাত করেন।

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের নির্বাচনী ব্রিফিং। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

 ব্রিফিং এ উপস্থিত ছিলেন  মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত), চুয়াডাঙ্গা; মোঃ নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্); সঞ্জয় চৌধুরী, কমান্ড্যান্ট (আনসার ও ভিডিপি), চুয়াডাঙ্গা; আনিসুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল); জাকিয়া সুলতানা, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল), চুয়াডাঙ্গাসহ নির্বাচন ডিউটিতে নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর (পুলিশ ও আনসার) সকল পদমর্যাদার অফিসার-ফোর্সগণ।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিপুল সংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি, র‌্যাব, আনসার,গোয়েন্দা সংস্থা এবং  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ একযোগে দায়িত্ব পালন করবেন।

ম্যানচেস্টার সিটিকে বিদায়ের ইঙ্গিত পেপ গার্দিওলার

পেপ গার্দিওলা। ছবি: সংগৃহীত

টানা চার মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপার জয়ের ঐতিহাসিক রেকর্ডের পর ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা স্বীকার করেছেন এখন তিনি ক্লান্ত। এই ধরনের সাফল্যের পর নতুন কোন উদ্দীপনাও খুঁজে পাওয়া অত্যন্ত কঠিন।

গতকাল রোববার প্রিমিয়ার লিগে মৌসুমের শেষ ম্যাচে ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেডকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো শিরোপা জিতেছে সিটি। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে এর আগে কোনো দল টানা চার শিরোপা জিততে পারেনি।

প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে রেকর্ড গড়ে অনেকটাই অপ্রত্যাশিত এক মন্তব্য করেন গার্দিওলা। সমর্থকদের চমকে দিয়ে ম্যানসিটি ছাড়ার ইঙ্গিত দেন তিনি। তবে এখনই নয়, ইতিহাদে আরও এক মৌসুম থাকবেন বলে জানিয়েছেন গার্দিওলা। ২০২৪-২৫ মৌসুম শেষ করে সিটিকে বিদায় জানাতে পারেন তিনি।

গার্দিওলার বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে, সিটির সঙ্গে নতুন করে চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে চান না তিনি। চলমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হলেই সিটিকে বিদায় বলবেন গার্দিওলা। ২০২৫ সালে চলমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ৫৩ বছর বয়সী এই কোচের।

গার্দিওলা বলেন, ‘বাস্তবতা হলো- আমি থাকার চেয়ে চলে যাওয়ার বেশি কাছে। আমি ক্লাবের সঙ্গে কথা বলেছি এবং আমার অনুভূতি হলো, আমি এখন থাকতে চাই। পরের মৌসুমেও থাকবো এবং সে মৌসুম চলাকালীন আমরা (ক্লাবের সঙ্গে) কথা বলবো। সেটা ৮ বছর শেষে নাকি ৯ বছর পরে, সেটা আমরা দেখবো।’

কেন সিটি ছাড়তে চান, সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন গার্দিওলা। জানান, গেল ৮ বছর ধরে কাজ করতে করতে এখন তিনি ক্লান্ত। তার বিশ্রাম দরকার। আর বিশ্রাম নিতেই সিটি ছাড়তে চান তিনি।

গার্দিওলা বলেন, ‘আমার একটি চুক্তি আছে। আমি এখনও এখানে আছি। কিছু মুহূর্তে আমি ক্লান্ত। কিন্তু এমন কিছু মুহূর্ত আছে, যা আমি ভালোবাসি এবং আমরা এখানে খেলা জিতেছি। নতুন খেলোয়াড়দের সঙ্গে থাকতেও ভালো লাগছে।’

সিটি কোচ বলেন, ‘আমি ভাবতেছি, কেউ টানা চারটি শিরোপা জিততে পারেনি। এটা এ কারণে যে, আমরা চেষ্টা করি না। আমি মনে করি, এখন এটি সম্পন্ন হয়েছে। পরবর্তীতে কী করা যায়, সেটিই আমাদের ভাবতে হবে।’

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিটিতে যুক্ত হওয়ার পর ১৫টি বড় শিরোপা জিতেছেন গার্দিওলা। আগামী সপ্তাহে এই সংখ্যাকে ১৬-তে পরিণত করতে পারেন তিনি। সামনের ম্যাচে এফএ কাপের ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে হারাতে পারলেই সেটি সম্ভব হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

ওলামা লীগে ধর্মের নামে 'ধর্ম ব্যবসা' চলবে না: ওবায়দুল কাদের
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের নির্বাচনী ব্রিফিং
ম্যানচেস্টার সিটিকে বিদায়ের ইঙ্গিত পেপ গার্দিওলার
বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক হোসেনউদ্দীন আর নেই
সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু ৫ জুন
টাঙ্গাইলে আনসার সদস্যদের নির্বাচনী ডিউটি দিতে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ
‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক’ চালু, পুরস্কার কোটি টাকা ও স্বর্ণ পদক
রাইসির মৃত্যু আর সৌদি বাদশাহর অসুস্থতার জেরে বেড়েছে তেলের দাম!
অস্ট্রেলিয়ায় কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাহিন
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
ভারতের নাগরিকত্ব পেয়ে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন অক্ষয়
রাইসির মৃত্যুতে ইরানে পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
৩০ ফ্রিল্যান্সিং দেশের র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে!
বজ্রপাতে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রানওয়েতে ফাটল, ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ
আইপিএলের প্লে-অফের ম্যাচগুলো কবে-কখন-কার বিপক্ষে?
ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে ইসি উদ্বিগ্ন নয়, বললেন ইসি আলমগীর
ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুতে বিশ্বনেতাদের শোক
সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই ২ জনসহ নিহত ৩
ইশরাক হোসেনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি মির্জা ফখরুলের
ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন আমার প্রিয় একটি ভাই : এরদোগান