বিতর্কিত নির্বাচন করে সমালোচিত হতে চাই না : ইসি আহসান হাবিব
ছবি: সংগৃহীত
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বিভিন্ন পদে কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে শতভাগ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা হচ্ছে।
বিষয়টি উল্লেখ করে ইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে মোট ২ লাখ ৩৬ হাজার ৭২৮টি আবেদন জমা পড়েছিল। এমসিকিউ, লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে ৪১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উল্লিখিত সংখ্যক কর্মচারী আগামী ২৬ নভেম্বর যোগদান করবেন। নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে ৪৩ জনের বিরুদ্ধে ২৩টি মামলা করা হয়েছে।’
এ নিয়ে ইসি সম্প্রতি বিপুল সংখ্যক জনবল নিয়োগ ও পদোন্নতির কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকালে ইসির পরিচালক (জনসংযোগ) মো. শরিফুল আলমের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘চতুর্থ গ্রেডে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা পদে নয়জনকে, পঞ্চম গ্রেডে উপ-সচিব সমমানের পদে ১১ জনকে, ষষ্ঠ গ্রেডে সিনিয়র সহকারী সচিব/সমমানের পদে ১৩ জনকে, দ্বিতীয় শ্রেণি হতে প্রথম শ্রেণির সহকারী পরিচালক, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, নির্বাচন কর্মকর্তা পদে ২৩ জনকে, তৃতীয় শ্রেণি হতে দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তা পদে ১৬১ জনকে, প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে দুইজনকে এবং ১৮ থেকে ১৬তম গ্রেডে ৫০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।’
‘তৃতীয় শ্রেণির ১১টি পদে কম্পিউটার অপারেটর, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর, উচ্চমান সহকারী, হিসাব সহকারী, স্টোর কিপার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, অফিস সহায়ক, নিরাপত্তা প্রহরী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী প্রভৃতি পদে রাজস্ব খাতে মোট ৪১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
‘এর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন কার্যালয়ের শূন্যপদ পূরণে ৪০তম বিসিএসের নন-ক্যাডার হতে প্রথম শ্রেণির পদে ৯০ জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণির সহকারী উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তা/সমমানের পদে ৩১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কার্যক্রম চলমান আছে’,- বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।