শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪ | ২১ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংলাপ করার বিষয়ে সরকারের আপত্তি নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ছবি: সংগৃহীত

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করার বিষয়ে সরকারের আপত্তি নেই। তবে কার সঙ্গে সংলাপ হবে, সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে জানিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে মন্ত্রী জানান, বন্ধু দেশ কোনও পরামর্শ দিলে তা মূল্যায়ন করে সরকার।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আসন্ন সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শর্তহীন সংলাপের আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাওয়া হয় মোমেনের কাছে।

জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সংলাপে আপত্তি নেই। আমরা গণতন্ত্র ধ্বংস করতে চাই না। গণতন্ত্র সমুন্নত করতে যা যা করা দরকার আমরা তাই করব। সেখানে যদি সংলাপের প্রয়োজন হয় আমরা সেটা করব। কিন্তু কার সঙ্গে করব, সেটা বিবেচনার বিষয় আছে, সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

সংলাপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্য তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- ট্রাম্প সাহেব আর বাইডেন সাহেব যদি সংলাপ করেন; আমিও রাজি।

বন্ধু দেশগুলো কোনো ভালো পরামর্শ দিলে সরকার সেটাকে আমলে নেয় জানিয়ে মোমেন বলেন, যার যার মতামত রয়েছে তারা দিচ্ছেন। আমরা এটা মাইন্ড করছি না। আমাদের বন্ধু দেশ যদি আমাদের কোনো পরামর্শ দেয় আমরা ওটাকে খুব ভালোভাবে নেই, সেটাকে মূল্যায়ন করি। দেশের মঙ্গলের জন্য আমরা সেটাকে গ্রহণ করি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ রকম পরামর্শ বহুত আসে। আসুক, আমরা দেখি পরামর্শ যেগুলো আসে সেগুলো প্রয়োগ করা যায় কি না, বাস্তবতা দেখতে হবে। ডিএসের (ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন) ক্ষেত্রে বিদেশিরা বলেছে, আমরা ওটা গ্রহণ করেছি। আমরা খুব বাস্তবসম্মত দেশ, খুব বাস্তববাদী সরকার। মানুষের কোনো সত্যিকারের অভিযোগ থাকলে সেটা আমরা গ্রহণের চেষ্টা করি।

তিনি বলেন, অন্যান্য দেশ যদি কোনো পরামর্শ দেয় আর সেগুলো যদি উন্নতমানের হয় আমরা তা গ্রহণ করি। খালি বললে তো হবে না। একজন বলল, শ্রমিকদের মজুরি ২৫ হাজার করতে। এটা করতে গেলে ওই মালিক ফ্যাক্টরি চালাতে পারবে কি না বা লাভ করতে পারবে কি না, সেটাও তো দেখতে হবে।

দেশের তিন রাজনৈতিক দলকে চিঠি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সমঝোতার উদ্যোগ নিল কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, ওদের জিজ্ঞেস করেন। তারা কি কারণে করেছে তাদের জিজ্ঞেস করেন। তারা ভালো উত্তর দিতে পারবেন। আওয়ামী লীগ দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে চাই।

তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যেন কোথাও বিঘ্নিত না হয়, সেটা যেন না হয়। আগেও বিএনপি সরকার এবং তাদের উত্তরসূরিরা মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার নষ্ট করেছে।

Header Ad

কানেক্টিভিটির মর্ম বিএনপি বোঝে না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যে বিএনপির নেত্রী বলেছিলেন সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব নষ্ট হবে, সেই বিএনপি কানেক্টিভিটি’র মর্ম বোঝার কথা নয়।

শুক্রবার বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের রংপুর বিভাগীয় বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

ভারতের সাথে কানেক্টিভিটি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর নিয়ে বিএনপির সমালোচনাকে অবান্তর বর্ণনা করে হাছান মাহমুদ বলেন, ইউরোপে কোনো সীমান্ত চৌকি নেই। সেখানে কি দেশগুলোর সার্বভৌমত্ব নষ্ট হয়ে গেছে? ভারতের ওপর দিয়ে আমরা নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করছি, এতে কি ভারতের সার্বভৌমত্ব নষ্ট হয়ে গেছে? আমরা কানেক্টিভিটি বাড়ানোর জন্য ভারতের সাথে বিভিন্ন সমঝোতা করেছি। নেপালের সাথেও কানেক্টিভিটি হবে।

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের সাথেও অর্থাৎ আমরা ‘রিজিওনাল কানেক্টিভিটি’র বাড়ানোর মাধ্যমে এ অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি, এই কানেক্টিভিটির মর্ম বিএনপি বোঝে না, বোঝার কথাও নয়, বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজকে বিশ্বের বুকে একটি মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আমদের মূল শক্তি হচ্ছে দলের তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ও জননেত্রী শেখ হাসিনা। জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি, সাহসিকতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিচক্ষণতা, সমস্ত সংকটে অবিচল থেকে সেটিকে মোকাবিলা করা, সমস্ত প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নেতৃত্বের ক্ষমতা, দলীয় ঐক্য এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রতি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের অগাধ আস্থা, বিশ্বাস, সমর্থন এবং তাদের মেধা-শ্রম-ঘামের কারণেই আওয়ামী লীগ পরপর চারবার এবং বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর পাঁচবার রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছি।

পরপর চারবার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার কারণে কিছু নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আলস্য এসেছে, তা ঝেড়ে ফেলতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পশ্চিমবাংলায় বামফ্রন্ট ৩৪ বছর ক্ষমতায় ছিল এবং এর সবচেয়ে বড় কারণ সংগঠন শক্তিশালী ছিল।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি ও তাদের সাথে যুক্ত আন্তর্জাতিক চক্র উন্মুখ হয়ে বসেছিল যে সরকার আন্তর্জাতিকভাবে কতটুকু গ্রহণযোগ্য হয়। এ পর্যন্ত ৮১টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান, প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী এবং জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, ওআইসি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও কমিশনসহ ৩২টি আন্তর্জাতিক সংস্থা শেখ হাসিনাকে পরপর চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পরপর চতুর্থবার নির্বাচিত শেখ হাসিনার সরকারের সাথে কাজের অভিপ্রায় ব্যক্ত করে চিঠি লিখেছেন।

তিনি বলেন, এতে সেই চক্রের বেলুন ফুস হয়ে গেছে। আর বিএনপিতে এখন ‘তারেক ভূত আতংক’ বিরাজ করছে। দলটির কর্মীরা এখন আতংকে থাকে, সকালবেলা উঠে দেখবে কি না যে পদ চলে গেছে!

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহজাহান খান এমপির সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কেন্দ্রীয় সদস্য এডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, এডভোকেট সফুরা বেগম রুমি প্রমুখ বক্তব্য দেন।

৭ মাসে ৩০ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছেন ইলন মাস্ক

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সাত মাসে ইলন মাস্কের সম্পদের পরিমাণে প্রায় ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলার হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি মাস্ক, এই সময়কালে এত বিশাল অঙ্কের সম্পদ হারানো একমাত্র বিলিওনিয়ার।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ফোর্বস সাময়িকীর এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ২৫১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু জুনের ২৮ তারিখে মার্কিন শেয়ার বাজারের তথ্য অনুযায়ী, তার সম্পদের পরিমাণ কমে ২২১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। অর্থাৎ সাত মাসে মাস্কের মোট সম্পদ হ্রাস পেয়েছে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার।

মাস্কের সম্পদ কমে যাওয়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো টেসলার সাবেক কর্মচারীদের করা একটি মামলায় জানুয়ারি মাসে ক্ষতিপূরণ হিসেবে তাকে ৫১ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার প্রদান করতে হয়েছিল। এই ক্ষতিপূরণ এখনো মাস্কের সম্পদে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে।

তবে এত অর্থ হারানোর পরও ইলন মাস্ক বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে থাকছেন। ফোর্বস ম্যাগাজিন মাস্কের এই সম্পদ হ্রাসকে ‘বিরল লোকসান’ বলে উল্লেখ করেছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বিরা এখনো তাকে অতিক্রম করতে পারেননি।

আর্জেন্টিনার কাছে হেরে যাওয়ায় ইকুয়েডর কোচকে বরখাস্ত

ছবি: সংগৃহীত

কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনার কাছে হেরে চাকরি খুইয়েছেন ইকুয়েডর কোচ ফেলিক্স সানচেজ। তাকে বরখাস্ত করেছে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন (এফইএফ)। আজ লিওনেল মেসিদের বিপক্ষে খেলার মূল সময়ে ১-১ গোলে সমতা ধরে রাখলেও টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে হেরে যায় ইকুয়েডর ।

১৯৯৩ সালে সর্বশেষ কোপা আমেরিকার সেমিফাইনাল খেলেছিল ইকুয়েডর। দীর্ঘদিন সেরা চারের লড়াইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারার সেই আক্ষেপ আজ (শুক্রবার) প্রায় ঘুচিয়েই ফেলেছিল। কিন্তু স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে আর্জেন্টিনার কাছে টাইব্রেকারে হেরে। এমন হারের পর চাকরি ছাড়তে হয়েছে ইকুয়েডর কোচ ফেলিক্স সানচেজকে। দেশটির ফুটবল ফেডারেশন (এফইএফ) ও কোচ ফেলিক্স সম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

তৃতীয়বারের মতো এবারের কোপায় কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠেছিল ইকুয়েডর। যদিও গ্রুপপর্বে তাদের অভিযান খুব একটা সফল ছিল না। তিন ম্যাচের মধ্যে তারা এক জয়ের সঙ্গে একটি ড্র ও হার দেখেছিল। ফলে অন্যতম ফেবারিট আর্জেন্টিনার বিপক্ষে যে কঠিন লড়াইয়ে পড়তে হবে, সেটি জানা-ই ছিল। তবে নাটকীয়ভাবে তারা নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে ড্র করে খেলা টাইব্রেকারে নিয়ে যায়।

 

ছবি: সংগৃহীত

এরপর পেনাল্টি শ্যুট আউটে গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের বীরত্বে ৪-২ ব্যবধানে জিতেছে আর্জেন্টিনা। এমন হার ইকুয়েডর কোচের বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিলো। এর আগে ২০১৯ সালে ফেলিক্সের অধীনেই প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপের শিরোপা জিতেছিল কাতার। পরবর্তীতে গত বছরের মার্চে তিনি চার বছরের চুক্তিতে দায়িত্ব নেন ইকুয়েডরের। কিন্তু এক বছর পেরোতেই ফেলিক্সের ‘লা ত্রি’ অধ্যায়ের ইতি ঘটল।

এফইএফ বিবৃতিতে বলেছে, ‘এফইএফ জানাচ্ছে, আজ ফেলিক্স সানচেজের সম্মতির ভিত্তিতে তার সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক সম্পর্কের ইতি টানার ব্যাপারে ঐক্যমতে পৌছানো গেছে। ফেলিক্স এবং তার কোচিং স্টাফের পেশাদারত্ব ও কাজের জন্য ধন্যবাদ জানাই এবং ভবিষ্যতে তাদের সাফল্য কামনা করি।’

গত বছরের মার্চে ৪ বছরের চুক্তিতে সানচেজকে কোচ হিসেবে নিয়োগ করে এফইএফ। এক বছরের বেশি কিছু সময় দায়িত্ব পালনের পরই চাকরি হারাতে হলো তাকে। ২০১৯ সালে কাতারকে প্রথমবারের মতো এএফসি চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফিতে জায়গা করে দিয়েছিলেন স্প্যানিশ এই কোচ।

কোপা থেকে দল ছিটকে গেলেও, শিষ্যদের প্রশংসা করেছেন দায়িত্ব ছাড়া ৪৮ বছর বয়সী এই ইকুয়েডর কোচ। তিনি বলেন, ‘আমরা গ্রুপপর্ব থেকে নকআউট পর্বে এসেছিলাম। এরপর আমরা আর উন্নতি করতে না পারলেও, আমি খেলোয়াড়দের অভিনন্দন জানাতে চাই। আমার মতে তারা এর কৃতিত্ব পাওয়ার দাবিদার। একইসঙ্গে আমি মনে করি টুর্নামেন্টের এই পর্যায়ে অন্যদের তুলনায় আমরা কম অভিজ্ঞ। তবে ফলাফল আমাদের পক্ষে না এলেও, এই তরুণ খেলোয়াড়দের ওপর বিশ্বাস রাখা যায়।’

সর্বশেষ সংবাদ

কানেক্টিভিটির মর্ম বিএনপি বোঝে না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৭ মাসে ৩০ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছেন ইলন মাস্ক
আর্জেন্টিনার কাছে হেরে যাওয়ায় ইকুয়েডর কোচকে বরখাস্ত
অনেক ঝড়ঝাপটা পার করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে হয়েছে
নওগাঁয় আড়াই শতাধিক গ্রাহকের ১২ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য
গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র বিপৎসীমার ৮৮ সেমি ওপরে, পানিবন্দি ৩০ হাজার পরিবার
টাঙ্গাইলে পানিবন্দি কয়েক হাজার মানুষ, নদীপাড়ের মানুষের মানবেতর জীবনযাপন
মাভাবিপ্রবিতে কোটা বাতিল আন্দোলনে উত্তাল ক্যাম্পাস
যুক্তরাজ্যের ভোটে টানা জয়ে বাজিমাত যুক্তরাজ্যে বাঙালি চার নারীর
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় কোটাবিরোধীরা
আইজিপি পদে আরো এক বছর থাকছেন আবদুল্লাহ আল মামুন
বেঁচে থাকতেই ৫০০ মানুষকে নিজের 'চল্লিশা' খাওয়ালেন মারফত আলী
অপহরণ নাটক: সেই রহিমা-মরিয়মদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সেন্টমার্টিনে মিয়ানমারের ২ সেনা ও ৩১ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে টানা পঞ্চম জয় পেলেন রুশনারা আলী
‘ক্যারিয়ার অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পাচ্ছেন শাহরুখ খান
ছাদখোলা বাসে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বর্ণাঢ্য বরণ, প্রচণ্ড ভিড়ে শ্বাসকষ্টের সমস্যা!
যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে লেবার পার্টির নিরঙ্কুশ জয়
নাগরভিটা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
কবরস্থানে জায়গা না দেওয়ায় ঘরের বারান্দায় মায়ের দাফন