বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ | ২৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হোন: প্রধানমন্ত্রী

উদ্যোক্তা হতে চাইলে যে কেউ হতে পারে। লেখাপড়া শেষ করে শুধুমাত্র একটা চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেরাই উদ্যোক্তা হওয়া এবং নিজেরাই অন্যেকে চাকরি দেওয়া- তরুন সমাজের কাছে এটাই আমার আবেদন। নিজেদের সেভাবেই তৈরি করতে হবে। নিজে কাজ করবেন, অন্যকে কাজের সুযোগ দেবেন। চাকরির সুযোগ দেবেন, নিজেরা উদ্যোক্তা হবেন। রোববার (০৫ ডিসেম্বর) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে নবম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা-২০২১ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এসএমই মেলায় প্রায় ৩০০টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে, যার ৬০ ভাগই নারী উদ্যোক্তা। মেলাপ্রান্তে যুক্ত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ও প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা তরুনদের শিক্ষার সুযোগ করে দিয়েছি। কারিগরি শিক্ষা, ভকেশনাল প্রশিক্ষনের সুযোগ করে দিয়েছি। পাশাপাশি ডিজিটাল অর্থাৎ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ছাড়াও অনলাইনে সব রকম ব্যবসা বাণিজ্য যাতে করতে পারে সেরকম সুযোগ আমরা সৃষ্টি করে দিয়েছি। আমরা যুব সমাজের জন্য স্ট্যার্টআপ প্রোগ্রামও নিচ্ছি। সেখান থেকে কিন্তু সুযোগটা পাচ্ছে। তার জন্য বাজেটে আলাদা টাকাও ধরা আছে। কাজেই উদ্যোক্তা হতে চাইলে যে কেউ হতে পারে।

‌‌উদ্যোক্তা করার জন্য সব ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছি'- উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী । এসএমই ফাউন্ডেশনের দৃষ্টি আকর্ষন করে তিনি বলেন, কোন এলাকায় কোন ধরণের পণ্য উৎপাদন করতে পারি বা এসএমই শিল্প তৈরি করতে পারি সেদিকে খেয়াল করতে হবে।

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে উন্নয়ন হয় কথাটি স্মরণ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেখানে এখন ৪৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছি। ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, কিন্তু আমাদের বাধা সৃষ্টি করেছে এই করোনা ভাইরাস। করোনা আসার ফলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারাবিশ্বের বিভিন্ন দেশই এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অর্থনীতি স্থবির হয়ে গেছে, যার ফলাফল আমাদের ভোগ করতে হয়েছে। আমাদের উপরেও সেই আঘাত এসেছে। এর কারণে জিডিপে আঘাত এসেছে। প্রবৃদ্ধি আবার কিছুটা কমেছে ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। তবে সেটাও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ সবচাইতে বেশি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা পিছিয়ে যাইনি বরং অনেক উন্নত দেশও এতোটা করতে পারেনি, বাংলাদেশ সেটা করে যাচ্ছে। এটা আমাদের নীতিমালা এবং প্রণোদনার কারণেই সম্ভব হয়েছে।

নারী উদ্যোক্ত সৃষ্টির আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারীরা এক সময় একটু পিছিয়ে থাকত। তাদের মাঝে খুব একটা উদ্যোক্তা ছিল না। এখন নারী উদ্যোক্তরা এগিয় আসছে। উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দিচ্ছি। সামনে আরও বেশি নারী উদ্যোক্তা হবে।

ব্যসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনার ব্যবসা করেন, যদি আপনাদের স্ত্রীর নামে এসএমই ফাউন্ডেশন থেকে ঋণ নিয়ে তাকে একটু কাজ করার সুযোগ করে দেন, তবে সংসারের সাথে সাথে সেই ধরণের শিল্পায়নও করতে পারবে। সেই সুযোগটা অন্তত আপনার দেবেন। সেখানে বাধা দিয়েন না।

তবে যত্রতত্র শিল্প নয় আবারও উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের কৃষিভূমি রক্ষা করতে হবে। যত্রতত্র শিল্প করা যাবে না।

/জেডএকে

Header Ad
Header Ad

ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে প্রেম, বাবার হাতে প্রাণ গেল মেয়ের

নিহত সাক্ষী সিং। ছবি: সংগৃহীত

ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে প্রেম করেছিলেন এক তরুণী। এটাই তার ‘অপরাধ’। আর সেই ‘অপরাধের’ সাজা হিসেবে প্রাণ দিতে হলো তাঁকে—আর কেউ নন, খুন করেছেন তার জন্মদাতা পিতা নিজেই। ভারতের বিহার রাজ্যের সমস্তিপুর জেলায় ঘটেছে এমনই এক নির্মম ঘটনা, যা স্তম্ভিত করেছে সাধারণ মানুষকেও।

নিহত ওই তরুণীর নাম সাক্ষী সিং, বয়স ২৫ বছর। কলেজে পড়ার সময়ই প্রেমে জড়ান স্থানীয় এক মুসলিম তরুণের সঙ্গে। প্রেমটা ছিল পরিণয়ের দিকেই, কিন্তু পরিবার, বিশেষ করে সাক্ষীর বাবা মুকেশ সিং কখনোই মেনে নিতে পারেননি এই সম্পর্ক। পরিবার ছিল কট্টর রক্ষণশীল ও ধর্মীয় ভাবনায় আচ্ছন্ন।

গত ৪ মার্চ প্রেমিকের হাত ধরে দিল্লিতে পালিয়ে যান সাক্ষী। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তাঁর বাবা। মেয়েকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে আনার জন্য নানা নাটকীয়তা করেন মুকেশ। শেষ পর্যন্ত মেয়েকে ‘মাফ’ করার নাটক করে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন। সাক্ষীও হয়তো ভেবেছিলেন—সব কিছু স্বাভাবিক হচ্ছে। কিন্তু তিনি জানতেন না, তাঁকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে এক নির্মম পরিকল্পনার অংশ হিসেবে।

বাড়ি ফেরার কয়েকদিন পর হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান সাক্ষী। মেয়েকে না পেয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তাঁর মা। মেয়েকে কোথায় নিয়ে গেছেন—এই প্রশ্নে উত্তরে মুকেশ বলেন, "সাক্ষী আবার পালিয়েছে।" কিন্তু মায়ের সন্দেহ দানা বাঁধে। এরপরই তিনি থানায় অভিযোগ করেন। বুধবার রাতে পুলিশ যখন তদন্তে সাক্ষীর বাড়িতে আসে, তখন একাধিক ঘর ছিল তালাবদ্ধ। সবচেয়ে সন্দেহজনক ছিল শৌচাগার। সেখান থেকে বেরোচ্ছিল তীব্র দুর্গন্ধ। পুলিশ দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকতেই দেখতে পায় সাক্ষীর গলাকাটা মরদেহ। মরদেহটি আংশিক পচে-গলে গিয়েছিল।

জিজ্ঞাসাবাদের মুখে শেষ পর্যন্ত নিজের অপরাধ কবুল করেন মুকেশ। জানান, মেয়ের প্রেম মেনে নিতে পারেননি বলেই তাকে হত্যা করেন। পুলিশ বলছে, হত্যার পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল। এর আগেও মেয়ের প্রেমিককে খুন করতে গিয়েছিলেন তিনি, তবে তখন যুবকটি বাড়িতে ছিলেন না।

ঘটনার পর এলাকায় নেমে আসে শোক আর ক্ষোভ। প্রতিবেশীরা বলেন, “মেয়েটা চুপচাপ স্বভাবের ছিল, কারও সঙ্গে ঝামেলাও করত না। ভাবতে পারছি না নিজের বাবাই এমনটা করতে পারে!”

পুলিশ ইতোমধ্যে মুকেশ সিংকে গ্রেপ্তার করেছে। হত্যার উদ্দেশ্য, পরিকল্পনা, এবং আরও কেউ এর সঙ্গে জড়িত ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহতের মা ও মামার দেওয়া জবানবন্দিও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

পোল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত হলেন সাবেক আইজিপি ময়নুল

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলামকে পোল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

নিয়োগের শর্ত হিসেবে জানানো হয়েছে, ময়নুল ইসলামকে তার সুবিধাসহ অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) স্থগিত করে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালনের আগে তাকে অন্য কোনো পেশা, ব্যবসা বা সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। নিয়োগের অন্যান্য শর্ত পরবর্তীতে চুক্তিপত্রের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ঠিক পরদিন, গত বছরের ৬ আগস্ট রাতে মো. ময়নুল ইসলামকে আইজিপি পদে নিয়োগ দিয়েছিল সরকার। তবে মাত্র তিন মাসের মাথায়, ২০ নভেম্বর তাকে সরিয়ে সেই পদে নিয়োগ দেওয়া হয় অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাহারুল আলমকে।

রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে গত বছরের ২৬ নভেম্বর ময়নুল ইসলামের চাকরি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হয়।

পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত হিসেবে ১০ এপ্রিল থেকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন মো. ময়নুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

জেনে নিন গ্রীষ্মে সুস্বাদু আর উপকারী কাঁচা আমের ১১টি বিস্ময়কর গুণ

কাঁচা আম। ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মকাল মানেই কাঁচা আমের মৌসুম। ঝাল-টক স্বাদের এই ফল শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। অনেকেই কাঁচা আম খেতে পছন্দ করেন, কিন্তু জানেন কি, এই টক-মিষ্টি ফলটির রয়েছে দেহের জন্য একাধিক স্বাস্থ্যকর উপকারিতা? এতে থাকা ভিটামিন সি, এ, কে, বি৬ ও ফোলেট শরীরের নানা গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমে সহায়তা করে। হজম, রক্তচাপ, ত্বক কিংবা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা—সবক্ষেত্রেই কাঁচা আম কাজ করে নিঃশব্দ সহায়কের মতো।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কাঁচা আম খাওয়ার ১১টি দারুণ উপকারিতা-

১. গরমে শরীর রাখে ঠান্ডা ও সতেজ

প্রচণ্ড গরমে শরীর যখন পানিশূন্যতায় ভোগে, তখন কাঁচা আমের রস হতে পারে নিখুঁত সমাধান। এটি শরীরে সোডিয়াম ও অন্যান্য ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রেখে হিটস্ট্রোক প্রতিরোধ করে।

২. হজম শক্তি বাড়ায়

কাঁচা আম পাচক রসের নিঃসরণ বাড়িয়ে হজমে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজম, বুক জ্বালাপোড়া এমনকি বমি ভাব দূর করতেও এটি কার্যকর।

৩. হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক

এতে থাকা নিয়াসিন ও ফাইবার হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। এটি কোলেস্টেরল কমায় এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।

৪. লিভারকে রাখে সুস্থ

কাঁচা আম পিত্ত নিঃসরণ বাড়িয়ে লিভার পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিয়ে এটি লিভারের কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

৫. দাঁতের যত্নে দারুণ

মাড়ি থেকে রক্তপাত, মুখে দুর্গন্ধ বা দাঁতের ক্ষয়—এসব সমস্যায় কাঁচা আম বেশ কার্যকর। এটি মুখগহ্বরের ব্যাকটেরিয়া দমন করে।

৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

ভিটামিন সি ও এ-তে ভরপুর কাঁচা আম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করে। সর্দি, কাশি ও মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

৭. রক্তের স্বাস্থ্য উন্নত করে

কাঁচা আম রক্তস্বল্পতা দূর করে, হিমোগ্লোবিন বাড়ায় এবং নতুন রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে। এটি রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতাও বজায় রাখে।

৮. ত্বক ও চুলের যত্নে কার্যকর

এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন এ ও সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, বলিরেখা প্রতিরোধ করে এবং চুলের গোড়া শক্ত করে চুল পড়া কমায়।

৯. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

যথোপযুক্ত পরিমাণে কাঁচা আম খাওয়া রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সহায়তা করে, তবে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।

১০. মেজাজ ভালো করে ও ক্লান্তি দূর করে

কাঁচা আমের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নিঃসরণে সাহায্য করে, যা মেজাজ ভালো রাখে ও গরমে সৃষ্ট অতিরিক্ত ক্লান্তি কমায়।

১১. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

কাঁচা আমে থাকা আঁশ ও পানি ওজন কমাতে সহায়তা করে। এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে প্রেম, বাবার হাতে প্রাণ গেল মেয়ের
পোল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত হলেন সাবেক আইজিপি ময়নুল
জেনে নিন গ্রীষ্মে সুস্বাদু আর উপকারী কাঁচা আমের ১১টি বিস্ময়কর গুণ
এসএসসি পরীক্ষা না দিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে কিশোরী
সাধারণ মানুষ চায় এই সরকার আরো ৫ বছর থাকুক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মানববন্ধন (ভিডিও)
জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস (ভিডিও)
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
বাংলাদেশ রেলওয়ের দুই কর্মকর্তাকে পদায়ন ও বদলি
২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে চিঠি
সিলেটে থানায় লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চিকিৎসা নিতে এসে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি
রবিবার ৩ জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে টানা ৪ দিনের অবকাশ
এসএসসির ফল ৬০ দিনে প্রকাশের চেষ্টা করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
যমুনা নদী বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনকে কারাদন্ড
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় ৪ বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক পেট্রাপোল বন্দর থেকে ফেরত
মেয়েকে কেন্দ্রে নেওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে বাবার মৃত্যু, পরীক্ষার হলে মেয়ে জানে না মৃত্যুর খবর
‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নয়, ‘বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র’ নাম চায় ইসলামী আন্দোলন