সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

২৪ ঘণ্টা ডিউটি থেকে পরিত্রাণ চান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রহরীরা

বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত দপ্তরি কাম প্রহরীদের বাধ্যতামূলক ২৪ ঘণ্টা ডিউটি থেকে মুক্তি দেওয়াসহ ৩ দফা দাবিতে মানব্বন্ধন করেছে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।

সোমবার (১ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ মানব্বন্ধন ক‌রে তারা। মানব্বন্ধনের আয়োজন করে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত দপ্তরি কাম প্রহরীরা।

সভাপতির বক্তব্যে মো. মজিবুর রহমান বলেন, আমরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রহরীরা মানবতার জীবনযাপন করছি। পৃথিবীর কোথাও নাই যে ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করতে হবে। দিনে স্কুলের দপ্তরির কাজ করতে হচ্ছে এবং রাতে পাহারা দিতে হচ্ছে। বিগত ১০ বছর যাবৎ আমরা এ ডিউটি করছি।

পাশাপাশি দুই ঈদের কোনোটাতেই আমরা উৎসব বোনাস পাই না। ২০১২ সালের আউটসোর্সিং নীতিমালা অনুচ্ছেদ ১১/১ মোতাবেক নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারীদের সরকারি ছুটি পাবার কথা থাকলেও আমরা কোনো ধরনের ছুটি পাইনি।

তিনি আরও বলেন, শুধুমাত্র স্কুল টাইমে আমরা ডিউটি করব হাইকোর্টের এমন নির্দেশ থাকলেও মাঠ পর্যায়ে তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। রাতে বিদ্যালয় পাহারা দেওয়ার সময় যদি কোনো ধরনের চুরি হয় তাহলে তার সম্পূর্ণ দায়ভার আমাদের নিতে হয়। বছরে আমাদের কোনো ছুটি নাই। এমনকি যেদিন স্কুল বন্ধ থাকে সেই শুক্রবারও আমাদের ডিউটি করতে হয়। বেতন ঠিকমতো দিলেও আমরা কোনো ধরনের উৎসব ভাতা পাচ্ছি না। তাই আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আজকে আমরা রাজপথে নেমেছি।

দপ্তরি কাম প্রহরীদের ৩ টি দাবি হচ্ছে, চাকরি জাতীয়করণ করা, ২৪ ঘণ্টা নয় হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী স্কুল টাইম ডিউটির পরিপত্র জারি করা এবং বেতন-ভাতা বৃদ্ধি এবং উৎসব ভাতা চালু করা।

মানবন্ধনের সভাপিতিত্ব করেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কর্মচারী কল্যাণ সমিতি ঢাকা বিভাগের সভাপতি মো. মজিবুর রহমান। সঞ্চালনা করে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো শফিকুল ইসলাম।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাধন কান্ত বারই, কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন মোল্লা, কেন্দ্রিয় কমিটির উপ সাংস্কৃতিক সম্পাদক শ্রী রুবেল প্রমুখ।

এমএইচ/এমএমএ/

 

Header Ad

গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ

ছবি: সংগৃহীত

গিলেস্পিকে সরিয়ে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন পিসিবির নির্বাচক কমিটির আহ্বায়ক আকিব জাবেদ- রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইএসপিএন ক্রিকইনফো। তবে সেই খবর ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ পর্যন্ত গিলেস্পিই থাকছেন দলটির প্রধান কোচ।

তবে ক্রিকইনফোর সেই খবরকে ভিত্তিহীন দাবি করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) নিশ্চিত করেছে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টেস্ট সিরিজ পর্যন্ত গিলেস্পিই প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকছেন।

গত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ক্রিকইনফোর খবরটি শেয়ার দিয়ে পিসিবি লিখেছে, ‘পিসিবি এই গল্পকে (প্রতিবেদনকে) দৃঢ়ভাবে ভুল বা মিথ্যা প্রমাণ করছে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুটি লাল বলের ম্যাচে জেসন গিলেস্পিই কোচের দায়িত্ব পালন করবেন।’

পিসিবি গত এপ্রিলে গিলেস্পিকে টেস্ট এবং গ্যারি কারস্টেনকে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে গত ২৮ অক্টোবর পাকিস্তান দল অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগমুহূর্তে কারস্টেন গদত্যাগ করলে গিলেস্পিকে এই সফরের কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

পাকিস্তান দল বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া সফর করছে। বাংলাদেশ সময় আজ দুপুরে দলটি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে নামছে। সেখান থেকে জিম্বাবুয়ে সফরে যাবেন বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ান-শাহিন আফ্রিদিরা। এরপর জিম্বাবুয়ে থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায়। জিম্বাবুয়েতে ৩টি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকায় তাদের পূর্ণাঙ্গ সফর। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দুটি টেস্টের আগে ৩টি করে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে খেলবে পাকিস্তান।

পিসিবির ঘোষণা অনুযায়ী, গিলেস্পি দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানের প্রধান কোচ থাকছেন, তা নিশ্চিত। কিন্তু জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ আফ্রিকায় সীমিত ওভারের সিরিজগুলোতে পাকিস্তানের প্রধান কোচ কে হবেন, তা এখনো জানানো হয়নি।

এদিকে পাকিস্তানের সাদা বলের কোচ হওয়ার ইচ্ছা একাধিকবার প্রকাশ্যে জানিয়েছেন সাবেক পেসার ও বর্তমান নির্বাচক আকিব জাভেদ। শেষ পর্যন্ত কাকে দায়িত্ব দেয় পিসিবি, তা জানতে আরও কিছুদিন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।

Header Ad

প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?

ছবি: সংগৃহীত

সারাদিন পরিশ্রমের পর ক্লান্ত দেহকে বিশ্রাম দেওয়ার জন্য আমাদের ঘুম প্রয়োজন। তবে মজা ব্যাপার হলো আমাদের ঘুমের সময় সারা দেহ বিশ্রাম নিলেও মস্তিষ্ক সচল থাকে। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় ঘুমের মধ্যে মস্তিষ্ক সারা দিনের কর্মকাণ্ড বা ঘটনাবলিকে বাছাই ও সংরক্ষণের কাজ করে থাকে। এসবের মাঝেই আমরা স্বপ্ন দেখি। স্বপ্নে আমরা নানা জিনিস দেখি। কিছু বাস্তব আর কিছু অবাস্তব।

অনেক সময় স্বপ্নে আমরা সে মানুষদের দেখি যার সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ নেই। অনেকে আবার স্বপ্নে তার প্রাক্তনকে দেখে থাকেন। যা অস্বস্তিকর। ভোগ ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে এ সব উঠে এসেছে। সিগমন্ড ফ্রয়েডের মতে, স্বপ্ন দমিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক, মানে আমরা যা গোপনে চাই সেটাই আমরা স্বপ্নে দেখি।
চলুন জানা যাক স্বপ্ন নিয়ে বিজ্ঞান কী বলে?

আমরা কেনো নির্দিষ্ট বিষয় স্বপ্ন দেখি তার নির্দিষ্ট কারণ কখনো বিজ্ঞান বের করতে পারে নি। সুইস মনস্তত্ত্ববিদ কার্ল জুং স্বপ্নকে প্রাকৃতিক সত্য বলে বর্ণনা করেছেন। তার মতে, স্বপ্ন আমাদের বাস্তব চেতনার বাইরে গিয়ে মূল মানসিক অবস্থার সঙ্গে মিলিয়ে দেয়। তবে তিনি এটাও বিশ্বাস করতেন যে স্বপ্ন সব সময় সরাসরি অর্থ প্রকাশ করে না।

তবে কেনো আমরা প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখি? স্বপ্নে প্রাক্তন সঙ্গীর দেখা পাওয়া অনেক কারণেই হতে পারে। যার কয়েকটি কারণ উল্লেখ্য করেছেন সাইকোলজিস্ট-

অমীমাংসিত আবেগ : প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার অন্যতম কারণ হতে পারে অমীমাংসিত আবেগ। আপনাদের সম্পর্কের অসম্পূর্ণ অনুভূতি বা স্মৃতি আপনার অবচেতন মনে বারবার নাড়া দিলে এমন হতে পারে। যার ফলে সে ব্যক্তি আপনি স্বপ্নে দেখছেন।

শূন্যতা : বিশেষজ্ঞের মতে, জীবনে কোনো অভাব বা শূন্যতার প্রতীক হিসেবে প্রাক্তনকে স্বপ্ন দেখতে থাকি।

এলোমেলো স্মৃতি : কখনো কখনো কেবল অতীতের স্মৃতির কারণেই প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখেন। এর পেছনে গভীর মানসিক কোনো যোগাযোগ নেই।

তাহলে প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখার অর্থ কী?
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার মানে এই নয় যে আপনাকে সেই সম্পর্কের আবার ফিরে যেতে হবে। বরং এটি হতে পারে অতীত সম্পর্ক বা জীবনের সেই সময়ের কোনো অমীমাংসিত আবেগের প্রতিফলন। যদি স্বপ্নটি একবার বা দুবার দেখা হয় সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু একই স্বপ্ন বারবার ফিরে এলে, এটি আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা অতীতের সঙ্গে কোনো অমীমাংসিত ইঙ্গিত করতে পারে। সুতরাং, প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখে অস্বস্তি অনুভব করলেও, এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্য বা চেতনার কোনো গভীর দিক আবিষ্কার করার সুযোগও হতে পারে নাও পারে।

Header Ad

তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে আবারও সড়কে অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এতে করে ওই এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে তারা মহাখালী রেললাইনের ওপর অবস্থান নেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালী ওভারব্রিজের নিচে রেললাইনে অবস্থান নিয়েছেন কলেজটির একদল শিক্ষার্থী। এতে করে ওই সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এ সময় তাদেরকে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায়।

এর আগে, গত ২৪ অক্টোবর একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা। সেদিন সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হতে থাকেন তারা। পরে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মহাখালীর আমতলীতে গিয়ে অবস্থান নেন। এতে মহাখালীসহ আশপাশের এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে
মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৩ জন ট্রাইব্যুনালে হাজির
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস
দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
নিষিদ্ধ ‘ছাত্রলীগের আবরণে’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কারাগারে
নখের পাশে চামড়া ওঠে কেন, করণীয় কী?
মেট্রোরেলের এমআরটি-৫ প্রকল্পে ব্যয় কমলো ৭ হাজার কোটি টাকা