বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বছরে ২২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা: পলক

দেশের প্রায় এক কোটি মানুষ বিদেশ থেকে প্রতিবছর ২২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন জানিয়ে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ওইসব প্রবাসীদের অধিকাংশই কর্মী হিসেবে কাজ করেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান, এদেশের যুবসমাজ বিদেশে সম্মানজনক কর্মসংস্থান পাক। সেই লক্ষ্যে দেশে বিদেশ উপযোগী দক্ষতা অর্জনের জন্য অনেক প্রশিক্ষণকেন্দ্র ইতোমধ্যেই উপজেলা পর্যায়েও স্থাপন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, স্মার্ট রাষ্ট্র হিসেবে গড়ার জন্য দরকার স্মার্ট সিটিজেন। যারা হবেন আজকের শিক্ষার্থী। তারাই ওই সময়ে দেশের নেতৃত্ব দেবে। ওই লক্ষ্য পূরণের জন্য আজকের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন সু-শিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি দক্ষতা অর্জন করা।

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) দুপুরে নাটোরের সিংড়া কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র উদ্বোধন শেষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব কারিগরি প্রশিক্ষণ থেকে দক্ষতা অর্জন করে যদি বিদেশে যাওয়া যায় তবে সেদেশে ডলার আয়ের মাধ্যমে নিজের উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের উন্নতিও করা সম্ভব। এজন্য সিংড়ায় হয়েছে কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র।

সিংড়ায় বর্তমানে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে জানিয়ে পলক বলেন, খুব দ্রুত ওই কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে ৬টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু হবে। এর মাধ্যমে প্রতিবছর সিংড়ার ওই কেন্দ্র থেকে প্রত্যক্ষভাবে ১ হাজার ২০০ দক্ষ মানুষ বিদেশে যেতে পারবেন। তারা সম্মানজনক কর্ম পাবেন। আর পরোক্ষভাবে ওই সেন্টারের মাধ্যমে ১৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে দেশে-বিদেশে।

বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক শহীদুল আলম এনডিসির সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান এবং সিংড়া মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস।

এসজি

Header Ad
Header Ad

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি

ঈদযাত্রার দিন থেকে কর্মবিরতির হুমকি রেলওয়ের গেটকিপারদের

রেলভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন। ছবি: সংগৃহীত

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি আদায়ে আগামী ২৪ মার্চ থেকে একযোগে রেলপথ অবরোধ এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের গেটকিপার ও গেটম্যানরা। ঈদযাত্রা শুরুর দিন থেকেই তারা এই কর্মসূচি শুরু করবেন।

বুধবার (১৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় রেলভবনের সামনে অনুষ্ঠিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধনে এই হুমকি দেওয়া হয়। সমাবেশে রেলওয়ের কর্মচারীরা রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

ঘরমুখো মানুষ ২৪ মার্চ থেকে রেলপথে ঈদযাত্রা শুরু করবেন। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে সেদিন থেকেই কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত গেটকিপার/গেটম্যানরা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রেলভবনের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন তারা। বিক্ষোভকারীরা জানান, গেটকিপার/গেটম্যানরা দাবি আদায়ে গত বছরের ১৮ আগস্ট রেলভবনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। ওইদিন তৎকালীন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে রেলসচিব, রেলওয়ে মহাপরিচালক, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রতিনিধি, প্রশাসনের সব অ্যাডমিন ক্যাডার, বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্ব/পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্প পরিচালক, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্পের দেড় হাজার গেটকিপার/গেটম্যানের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিসহ শ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সেদিন রেলওয়ের মহাপরিচালক সিদ্ধান্ত দেন, বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলের প্রকল্পের এক হাজার ৫০৫ জন গেটকিপার ও গেটম্যানের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি যুক্তিসঙ্গত।

বৈঠকে গেটকিপার/গেটম্যানের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা জানান, তারা যেহেতু দীর্ঘ আট বছর রেলওয়েতে চাকরি করে অভিজ্ঞ, এ বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশন এক সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় আদেশ জারি করবে।

মানববন্ধনে তারা বলেন, ‘গত বছরের ১ নভেম্বর আমাদের অফার লেটার হাতে দেয়ার কথা থাকলেও এখনও দেয়া হয়নি। বৈঠকে আমাদের বলা হয়, স্থায়ী নিয়োগ প্রক্রিয়ার মতো ৪০ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্য থেকে পরীক্ষায় পাস করে এক হাজার ৮৮৯ জন প্রকল্পের গেটকিপার/গেটম্যান পদে যোগদান করেন। বর্তমানে কর্মরত এক হাজার ৫০৫ জন। আপনারা আট বছরের অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছেন। দ্রুত চাকরি স্থায়ীকরণের আশ্বাসও দেন।’

গেটকিপার/গেটম্যানরা বলেন, ‘বারবার এ রকম আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও আমাদের চাকরি স্থায়ীকরণ ও বেতন সমস্যার সমাধান হয়নি। আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে নতুন কোনো দাবি তুলছি না। ১৬০ বছরেরও অধিক সময় ধরে রেলের প্রচলিত বিধি মোতাবেক যে কোনো কর্মচারী তিন বছরের অধিক নিরবচ্ছিন্ন চাকরি করলে তাদের চাকরি সরাসরি স্থায়ীকরণ করা যায়। এজন্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের অনুমতি অনুযায়ী প্রকল্পের গেটকিপার/গেটম্যানদের চাকরি রাজস্ব করতে আইনি কোনো জটিলতা নেই।’

Header Ad
Header Ad

রোজা রেখেই স্পেনের হয়ে খেলবেন লামিনে ইয়ামাল

লামিনে ইয়ামাল। ছবি: সংগৃহীত

ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য সবচেয়ে পবিত্র মাস রমজান। এই সময়ে অনেক মুসলিম খেলোয়াড় রোজা রেখে মাঠে খেলতে নামেন, কিছু সময় বিরতি নিয়ে ইফতার করে রোজা ভাঙেন। স্প্যানিশ ফুটবল প্রতিভা লামিনে ইয়ামালও এমন এক রোজাদার খেলোয়াড়।

সম্প্রতি বেনফিকার বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়নস লিগে রোজা রেখে মাঠে নামেন ইয়ামাল। বার্সেলোনার এই তরুণ তারকা ওই ম্যাচে এক গোল এবং একটি অ্যাসিস্ট করেন। খেলা চলাকালীন তিনি ইফতারও করেছিলেন। এবার, তিনি প্রথমবারের মতো স্পেন জাতীয় দলের হয়ে রোজা রেখে খেলবেন।

লামিনে ইয়ামাল। ছবি: সংগৃহীত

এবারের ইউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বৃহস্পতিবার রাতে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে মাঠে নামবেন ইয়ামাল। রোববার ফিরে নিজেদের মাঠে ফিরতি লেগ হবে। ইয়ামাল স্পেনের প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে এ ম্যাচে অংশ নেবেন। এর আগেই তিনি জাতীয় দলের অনুশীলনে অংশ নিয়েছেন।

গত বছর ইয়ামাল স্পেনের হয়ে দুটি ম্যাচ খেলেছিলেন, তবে সেসময় রোজা রাখেননি। এবার তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রোজা রেখে খেলবেন, বিশেষ করে তার পৈতৃক পরিবারের সম্মানে। স্পেনে জন্ম হলেও তার বাবা মুনির নাসরাউয়ি একজন মরোক্কান মুসলিম।

এটি প্রথমবার নয় যে, ইয়ামাল স্পেনের জাতীয় দলের কোনো মুসলিম খেলোয়াড়। আদামা ত্রাওরে, আনসু ফাতি এবং মুনির এল হাদ্দাদি ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তবে ত্রাওরে এবং ফাতি রমজান মাসে কোনো ম্যাচে অংশ নেননি, আর মুনির ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে একমাত্র ম্যাচটি খেলেছিলেন, তবে সে সময় রমজান ছিল না।

স্পেনের মুসলিম জনগণের সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ। রমজান মাসে তারা অন্যান্য মুসলিম দেশের মতো সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকেন। ইয়ামাল জানিয়েছেন, রোজা রেখে খেলতে তার কোনো সমস্যা হয় না এবং তিনি শরীরের পানিশূন্যতা এড়াতে খুব সতর্ক থাকেন।

Header Ad
Header Ad

‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন

গ্রামীণ ট্রাস্ট ভবন। ছবি: সংগৃহীত

দেশের ১১৬তম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার (১৭ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয়টির অনুমোদন দেয়।

ঢাকার তুরাগের দিয়াবাড়ী দক্ষিণ এলাকায় হবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস।

নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকছেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ট্রাস্টের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল হাসান।

১৯৮৯ সালে অলাভজনক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এ ট্রাস্ট সামাজিক ব্যবসাকে ব্যবহার করে দারিদ্র্য বিমোচনের চেষ্টা করে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-১) মোছা. রোখছানা বেগম মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে বলেন, “২২টি শর্তে গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি স্থাপন ও পরিচালনার জন্য সাময়িক অনুমোদন দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল হাসানকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।”

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ট্রাস্টি বোর্ডের আবেদনের প্রেক্ষিতে তিন-চার মাস আগে গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস পরির্দশন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছিল।

ইউজিসির ওয়েবসাইটে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা অনুযায়ী, এতদিন দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ১১৫টি। তার সঙ্গে যুক্ত হল আরো একটি। এর মধ্যে ১০৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ। আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে গত নভেম্বর মাসে সতর্কতা দিয়েছে ইউজিসি।

নতুন বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার অনুমোদন দিয়ে পাঠানো চিঠিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, সাময়িক অনুমোদনের মেয়াদ হবে সাত বছর, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়কে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর সব বিধান ও শর্ত মেনে চলতে হবে।

প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ২৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব বা ভাড়া করা ভবন থাকতে হবে। ন্যূনতম তিনটি অনুষদ এবং এসব অনুষদের অধীন কমপক্ষে ছয়টি বিভাগ থাকতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে সংরক্ষিত তহবিলে কমপক্ষে দেড় কোটি টাকা যে কোনো তফসিলি ব্যাংকে জমা থাকতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঈদযাত্রার দিন থেকে কর্মবিরতির হুমকি রেলওয়ের গেটকিপারদের
রোজা রেখেই স্পেনের হয়ে খেলবেন লামিনে ইয়ামাল
‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন
বাদুড়ের শরীরে মিলল নতুন ভাইরাস, ঝুঁকি এখনও অজানা
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
স্ত্রীর মৃত্যুর খবরে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মারা গেলেন স্বামীও
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, বোরকা পরে পালানোর সময় আটক শাহ্ আলম
১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর
বগুড়ার সঙ্গে সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ
‘কেবল শুরু’ বলে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু  
২২ ছক্কার সঙ্গে ৫০ চারে একাই ৪০৪ রান করলেন মুস্তাকিম  
পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক কারাগারে  
ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রধানমন্ত্রী নিহত    
তল্লাশি চালানোর সময় পুলিশ সদস্যকে অপহরণ করলো ডাকাতদল  
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা
সোনার দাম ফের বাড়ল
চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্য, কাপড় ও কসমেটিক্সের দোকান মালিককে ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৬ সদস্য নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসুক: ডিপ্লোম্যাটকে নাহিদ ইসলাম
গাজীপুরে ঘোড়া জবাই ও মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি