সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে

সাংবাদিক আতঙ্কে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

অতি গোপনীয় রাষ্ট্রীয় চিঠি ফাঁস হয়ে যাওয়ার ঘটনায় রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে। এতে বড় ধরনের চাপে পড়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়েও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় গোপনীয় চিঠি ফাঁসের ঘটনাটি দেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি। এরফলে আন্ত:দেশীয় সম্পর্ক বিনষ্ট হতে পারে। কীভাবে রাষ্ট্রীয় চিঠি গণমাধ্যমে ফাঁস হলো এবং কারা এর সঙ্গে জড়িত তা খুঁজে বের করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

জানা যায়, সম্প্রতি অস্ট্রিয়াতে রাষ্ট্রদূত নিয়োগের জন্য এগ্রিমো পাঠানো হয় অস্ট্রিয়া সরকারের কাছে। এটি সরকারের অতি গোপনীয় চিঠি। এগ্রিমো অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত তা কোনোভাবেই প্রকাশ করা যায় না। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও এগ্রিমো না পাওয়া পর্যন্ত তা প্রকাশ করতে পারে না। রাষ্ট্রদূত একটি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি। যে দেশে রাষ্ট্রদূতকে পাঠানো হবে সেই দেশের সরকারের অনুমতি চেয়ে এগ্রিমো পাঠানো হয়। এগ্রিমো অনুমোদন করা না করা সেই দেশের এখতিয়ার। এগ্রিমো অনুমোদন না দেওয়ার ঘটনা অতীতেও ঘটেছে।

শুধু যে অন্য দেশের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেছে তা নয়। বাংলাদেশেও কোনো কোনো দেশের রাষ্ট্রদূতের এগ্রিমোতে অনুমোদন না দেওয়ার নজীর রয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগ থেকে রাষ্ট্রীয় গোপনীয় চিঠি বাইরে গেল কীভাবে? তাহলে কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো নিরাপত্তা নেই! না কি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে!

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিশেষ নিরাপত্তা বেষ্টনী থাকে। সেখানে কর্মকর্তারা ছাড়া অন্য কারো প্রবেশাধিকার থাকে না। বাংলাদেশও সেই নীতি অনুসরণ করে। এরপরও নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে কীভাবে রাষ্ট্রীয় গোপনীয় চিঠি সাংবাদিকদের হাতে গেল? এর আগেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। সাইফার বার্তার মতো রাষ্ট্রীয় গোপনীয় বার্তাও ফাঁস হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গোপনীয় শাখা থেকে চিঠি চুরি করে সাংবাদিকদের হাতে পৌঁছে দিয়েছে। অনেকে বলছেন, রাষ্ট্রীয় গোপনীয় চিঠি ফাঁসের ঘটনায় বড় ধরনের লেনদেন হয়েছে। এই কাজের সঙ্গে অসাধু কর্মকর্তা-সাংবাদিকদের একটি চক্র জড়িত। এরাই বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রের গোপন তথ্যাদি ফাঁস করে থাকে। কিছু কর্মকর্তা নিজেদের স্বার্থে সাংবাদিকদের ব্যবহার করে থাকেন। এমনও অভিযোগ আছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জনৈক সাংবাদিককে মন্ত্রণালয়ের ক্যালেন্ডার, ডায়েরি ও অন্যান্য ছাপা সংক্রান্ত কাজ দিয়ে সহায়তা করেন। কাউকে কাউকে দেওয়া হয় মাসোহারা। আর তার বিনিময়ে ওই ‘অসাধু সাংবাদিকদের’ দিয়ে নিজের মনমতো রিপোর্ট করান। এই অসাধু চক্রটি বিভিন্ন সময় বেশ কয়েকজন মেধাবী কর্মকর্তার চরিত্র হনন করে পত্রিকায় রিপোর্ট করিয়েছেন। এদের টার্গেটে পড়ে বেশ কয়েকজন মেধাবী কর্মকর্তার ক্যারিয়ার হুমকির মুখে পড়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অতি গোপনীয় রাষ্ট্রীয় চিঠি ফাঁসের ঘটনায় তোলপাড় চলছে মন্ত্রণালয়ে। কর্মকর্তারা রীতিমত সাংবাদিক আতঙ্কে ভুগছেন। প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারি বিশেষ নজরদারিতে আছেন। তাদের চলাফেরা ও গতিবিধি ফলো করা হচ্ছে। কাদের হাত দিয়ে চিঠি ফাঁস হয়েছে? কাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের সম্পর্ক অতি সখ্য তা খোঁজা হচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বিপদে ফেলতেই চিঠি ফাঁসের ঘটনাটি ঘটিয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক কয়েকজন সচিব ও রাষ্ট্রদূত বলেন, রাষ্ট্রীয় চিঠি ফাঁসের ঘটনাটি নজিরবিহীন। এর পুরো দায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। এরফলে শুধু আন্ত:দেশীয় সম্পর্কই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না; দেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাও প্রশ্নের মুখে পড়ে। সরকারের উচিত অতি দ্রুত ঘটনাটি সত্যনিষ্ঠ তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির আওয়ায় আনা। তা নাহলে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে। তারা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম এককভাবে ১,৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। রাজধানীর শ্যামলীর সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলাম তার প্রতিষ্ঠিত সিকেডি হাসপাতালে রোগীদের থেকে কোনো ফি নেন না। তিনি বিনামূল্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেন, যা তিনি মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করেন। তার মতে, আল্লাহ তাকে এই জ্ঞান দিয়েছেন এবং তিনি তা মানুষের সেবায় কাজে লাগাচ্ছেন।

২০২৩ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত তিনি ১,৩০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। এরপর ২০২৩ সালের ১০ আগস্টে এটি ১,৪০০-তে পৌঁছায় এবং ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ১,৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেন। প্রথম এক হাজার কিডনি প্রতিস্থাপনে ১৪ বছর সময় লেগেছিল, কিন্তু পরবর্তী ২৬ মাসে তিনি সফলতার সঙ্গে আরও ৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলামের সাফল্যের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কিডনি প্রতিস্থাপন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের কে-৪০ ব্যাচের শিক্ষার্থী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে শেরেবাংলা নগরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০১১ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি সিকেডি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় তার অসাধারণ অবদানের জন্য ২০২২ সালে তাকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫ জনকে আদালতে নেওয়া হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার লাকসামে স্বামীকে জোরপূর্বক সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে ফেলে দিয়ে তার স্ত্রীকে দুই দফায় দলবব্ধ ধর্ষণে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাদেরকে কুমিল্লা জেলা আদালতে আনা হয়।

লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় জড়িত সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তাররা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এদের মধ্যে একজন নারী আছেন, যার বাসায় ওই গৃহবধূকে দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণ করা হয়।

এদিকে লাকসামে আবারও আলোচনায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের বাড়িটি। যা ওই এলাকায় মন্ত্রী বাড়ি নামেই পরিচিত। গত বছরের ৫ আগষ্ট সরকার পতনের দিন লাকসাম পৌর এলাকার ওই বাড়িটিতে ব্যাপক ভা‌ঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধ লোকজন। পরিত্যাক্ত ওই বাড়িতেই প্রথম দফায় দলবব্ধ ধর্ষণের শিকার হন গৃহবধূ।

ওই দম্পতির বরাতে পুলিশ জানায়, গত বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) গৃহবধূ তার স্বামীকে নিয়ে নানা শ্বশুরবাড়ি লাকসামে আসেন। পরদিন ভোরে তারা লাকসাম বাইপাস মোড় থেকে বাড়ি ফেরার জন্য সিএনজিতে ওঠেন। এসময় সিএনজিচালক মো. মাসুদ তাদের কাছে জানতে চান তার স্বামী-স্ত্রী কিনা এবং এ বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। একপর্যায়ে তিনি তাদের লাকসামের গন্ডামারা এলাকায় নিয়ে যান। এসময় অভিযুক্তরা তাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। পরে পরিকল্পিতভাবে তাদের পাশের লালমাই উপজেলার মগবাড়ি এলাকায় নিয়ে স্বামীকে ফেলে রেখে তার স্ত্রীকে অপহরণ করে লাকসামে নিয়ে যায়।

পুলিশ আরও জানায়, পরে ভুক্তভোগীকে লাকসামের পাইকপাড়া এলাকায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামের শ্যালক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলীর একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে অভিযুক্ত মো. মাসুদ ও মোহাম্মদ আলী তাকে ধর্ষণ করে। এরপর ভিকটিমকে লাকসাম পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ডের তালুকদার ভিলায় আসামিদের পরিচিত বিলকিছ আক্তার কল্পনার ভাড়া বাসায় নিয়ে আবারও ধর্ষণ করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় ওই গৃহবধূ উদ্ধার হন। এ ঘটনায় রোববার লাকসাম থানায় মামলা দায়ের করেন ওই নারীর মা।

এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে রোববার দিনভর ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তাররা হচ্ছেন, লাকসাম উপজেলার মনোহরপুর এলাকার মৃত খলিলুর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ আলী (২৫), পৌরসভার শ্রীপুর মধ্যপাড়ার মো. মমিনের ছেলে মো. মাসুদ (২৩), বাতাখালী এলাকার আবু তাহেরের ছেলে মনির হোসেন হৃদয় (২৩), উত্তর বিনই এলাকার মৃত ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে আল আমিন (২৩) ও মধ্য লাকসাম এলাকার মৃত মোস্তাফিজ মজুমদারের স্ত্রী বিলকিছ আক্তার কল্পনা (৪০)।

ওসি নাজনীন সুলতানা জানান, অভিযুক্তদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং কেউ কেউ ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে পারেন। ভিকটিমকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত (সাবেক জিএমপি কমিশনার) ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম ও সিলেট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ মার্চ) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ বরখাস্তের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ১৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়।

সেহেতু, ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত (সাবেক সিলেট জেলা পুলিশ সুপার) আব্দুল মান্নানকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে সিলেট কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সেহেতু, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই দুই কর্মকর্তা বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাপ্য হবেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে থাকায় সরকারি চাকরি থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ, বাগেরহাট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান ও নোয়াখালীর সাবেক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে
চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা
বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস
ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু
সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম উদ্দিন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ, তদন্তে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি
হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল
ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী