সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘মেট্রোরেল চালাতে বিদেশের উপর নির্ভর করতে হবে না’

মেট্রো প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে ট্রেনিং অব্যাহত থাকবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এটি বাস্তবায়িত হওয়ার পর নতুন ১২ হাজার গ্র্যাজুয়েট ও মাঠ প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান হবে। যেটা বেকারত্ব শুধু দূর না, আমাদের দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠবে। ফলে মেট্রোরেলের নেটওয়ার্ক নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিদেশের উপর নির্ভর করতে হবে না। আমরা নিজেরাই সব পরিচালনা করতে পারব।

বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) বেলা ১২টা ৪০ মিনিটে উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের সি-১ ব্লকের খেলার মাঠে সুধীসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বক্তব্যের শুরুতেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের সশ্রদ্ধ সালাম জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নত দেশে রূপান্তরিত হওয়ার পথে। এ যাত্রায় দেশের মানুষের অবদান সবচেয়ে বেশি। তারা সহযোগিতা না করলে পদ্মা সেতু হতো না, মেট্রোরেল হতো না।

তিনি বলেন, আজকে প্রথম ফেস উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত উদ্বোধন করেছি। বাকি কাজ শেষে মতিঝিল পর্যন্ত উদ্বোধন করব। মেট্রোরেল নিজেই একটি মাইলফলক। এটি প্রথম দেশের বৈদ্যুতিক রেল, দূর নিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত হবে। এটির সর্বোচ্চ গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। এটি পরিবেশবান্ধব, তাই যুগোপযোগী একটি যান হবে মেট্রোরেল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা নির্বাচনের সময় ঘোষণা দিয়েছিলাম ঢাকার যানজট নিরসনে কাজ করব। আজকে মেট্রোরেল সেই মাইলফলক স্পর্শ করেছে। আরও কাজ চলছে, সমীক্ষা চলছে।

শেখ হাসিনা বলেন, মেট্রোরেলে নারীদের জন্য আলাদা কোচ থাকবে, প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য সুব্যবস্থা থাকবে, শিশুদের পরিচর্যার ব্যবস্থা থাকবে মায়েদের জন্য। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিনা পয়সায় ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এসময় মেট্রোরেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান সরকারপ্রধান।

জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনারা সেবা করার সুযোগ দিয়েছিলেন। সেজন্য জনগণ ও ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। জাতির পিতার অনেক স্বপ্ন ছিল এই দেশকে ঘিরে। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। ২১ বছর পর আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করি।

এসময় প্রধানমন্ত্রী হলি আর্টিজনে জঙ্গি হামলায় নিহত জাপানি পরামর্শকের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান এবং নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। মেট্রোরেলে নিহতদের স্মরণ রাখতে তাদের নামফলক রাখা হবে বলেও জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেকোনো কাজ করতে হলে সাহসের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ অগ্রগামী। ২১ সালে সুর্বণজয়ন্তীতে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। মর্যাদা ধরে রেখে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সেই দল যাকে নিয়ে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের উন্নতি হয়, অগ্রযাত্রা বৃদ্ধি পায়। এটা আজকে প্রমাণিত।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম এককভাবে ১,৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। রাজধানীর শ্যামলীর সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলাম তার প্রতিষ্ঠিত সিকেডি হাসপাতালে রোগীদের থেকে কোনো ফি নেন না। তিনি বিনামূল্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেন, যা তিনি মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করেন। তার মতে, আল্লাহ তাকে এই জ্ঞান দিয়েছেন এবং তিনি তা মানুষের সেবায় কাজে লাগাচ্ছেন।

২০২৩ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত তিনি ১,৩০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। এরপর ২০২৩ সালের ১০ আগস্টে এটি ১,৪০০-তে পৌঁছায় এবং ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ১,৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেন। প্রথম এক হাজার কিডনি প্রতিস্থাপনে ১৪ বছর সময় লেগেছিল, কিন্তু পরবর্তী ২৬ মাসে তিনি সফলতার সঙ্গে আরও ৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলামের সাফল্যের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কিডনি প্রতিস্থাপন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের কে-৪০ ব্যাচের শিক্ষার্থী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে শেরেবাংলা নগরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০১১ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি সিকেডি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় তার অসাধারণ অবদানের জন্য ২০২২ সালে তাকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫ জনকে আদালতে নেওয়া হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার লাকসামে স্বামীকে জোরপূর্বক সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে ফেলে দিয়ে তার স্ত্রীকে দুই দফায় দলবব্ধ ধর্ষণে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাদেরকে কুমিল্লা জেলা আদালতে আনা হয়।

লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় জড়িত সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তাররা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এদের মধ্যে একজন নারী আছেন, যার বাসায় ওই গৃহবধূকে দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণ করা হয়।

এদিকে লাকসামে আবারও আলোচনায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের বাড়িটি। যা ওই এলাকায় মন্ত্রী বাড়ি নামেই পরিচিত। গত বছরের ৫ আগষ্ট সরকার পতনের দিন লাকসাম পৌর এলাকার ওই বাড়িটিতে ব্যাপক ভা‌ঙচুর চালায় বিক্ষুব্ধ লোকজন। পরিত্যাক্ত ওই বাড়িতেই প্রথম দফায় দলবব্ধ ধর্ষণের শিকার হন গৃহবধূ।

ওই দম্পতির বরাতে পুলিশ জানায়, গত বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) গৃহবধূ তার স্বামীকে নিয়ে নানা শ্বশুরবাড়ি লাকসামে আসেন। পরদিন ভোরে তারা লাকসাম বাইপাস মোড় থেকে বাড়ি ফেরার জন্য সিএনজিতে ওঠেন। এসময় সিএনজিচালক মো. মাসুদ তাদের কাছে জানতে চান তার স্বামী-স্ত্রী কিনা এবং এ বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। একপর্যায়ে তিনি তাদের লাকসামের গন্ডামারা এলাকায় নিয়ে যান। এসময় অভিযুক্তরা তাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। পরে পরিকল্পিতভাবে তাদের পাশের লালমাই উপজেলার মগবাড়ি এলাকায় নিয়ে স্বামীকে ফেলে রেখে তার স্ত্রীকে অপহরণ করে লাকসামে নিয়ে যায়।

পুলিশ আরও জানায়, পরে ভুক্তভোগীকে লাকসামের পাইকপাড়া এলাকায় সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামের শ্যালক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলীর একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে অভিযুক্ত মো. মাসুদ ও মোহাম্মদ আলী তাকে ধর্ষণ করে। এরপর ভিকটিমকে লাকসাম পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ডের তালুকদার ভিলায় আসামিদের পরিচিত বিলকিছ আক্তার কল্পনার ভাড়া বাসায় নিয়ে আবারও ধর্ষণ করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় ওই গৃহবধূ উদ্ধার হন। এ ঘটনায় রোববার লাকসাম থানায় মামলা দায়ের করেন ওই নারীর মা।

এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে রোববার দিনভর ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তাররা হচ্ছেন, লাকসাম উপজেলার মনোহরপুর এলাকার মৃত খলিলুর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ আলী (২৫), পৌরসভার শ্রীপুর মধ্যপাড়ার মো. মমিনের ছেলে মো. মাসুদ (২৩), বাতাখালী এলাকার আবু তাহেরের ছেলে মনির হোসেন হৃদয় (২৩), উত্তর বিনই এলাকার মৃত ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে আল আমিন (২৩) ও মধ্য লাকসাম এলাকার মৃত মোস্তাফিজ মজুমদারের স্ত্রী বিলকিছ আক্তার কল্পনা (৪০)।

ওসি নাজনীন সুলতানা জানান, অভিযুক্তদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং কেউ কেউ ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে পারেন। ভিকটিমকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত (সাবেক জিএমপি কমিশনার) ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম ও সিলেট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ মার্চ) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ বরখাস্তের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ১৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়।

সেহেতু, ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মামলার পরিপেক্ষিতে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত (সাবেক সিলেট জেলা পুলিশ সুপার) আব্দুল মান্নানকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে সিলেট কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সেহেতু, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী গত ৯ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই দুই কর্মকর্তা বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাপ্য হবেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে থাকায় সরকারি চাকরি থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ, বাগেরহাট জেলার সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান ও নোয়াখালীর সাবেক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে
চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা
বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস
ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু
সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম উদ্দিন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ, তদন্তে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি
হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল
ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী