রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মেট্রোরেলের যুগে বাংলাদেশ

২০০৫ সালে কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনায় মেট্রোরেলের কথা বলা হলেও সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয় ২০০৮ সালে। ২০১২ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় মেট্রোরেল লাইন-৬ (উত্তরা থেকে কমলাপুর) নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। কিন্তু বিজয় সরণি অংশে মেট্রোরেল কোন পথ দিয়ে যাবে তা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। প্রথমে বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরের সামনে দিয়ে মেট্রোরেল যাওয়ার কথা ছিল। সেটা নিয়ে বিমানবাহিনী আপত্তি জানায়। পরে পথ পরিবর্তন করে মেট্রোরেল জাতীয় সংসদ ভবনের পাশ দিয়ে ফার্মগেটে নেওয়া হয়।

মেট্রোরেল নির্মাণে কারিগরি ও ঋণসহায়তা দিয়েছে জাপান। দেশটির উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার সঙ্গে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ ঋণ চুক্তি করে। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। একই বছর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলায় মেট্রোরেলের ৭ পরামর্শক নিহত হন। এরপর কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। পরে মেট্রোরেলের জন্য বেসরকারি নিরাপত্তা বাহিনী নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজ শুরু হয় আবার। কিন্তু করোনা মহামারিতে নির্মাণকাজ বিঘ্নিত হয়।

বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের সি-১ ব্লকের খেলার মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফলক উন্মোচন করে মেট্রোরেলের উদ্বোধন করেন।

ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় নতুন যুগ শুরু হলো মেট্রোরেল। রাজধানীতে প্রথমবারের মতো যাত্রী নিয়ে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে। মাত্র ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ডে উত্তরা থেকে আগারগাঁও চলে আসা যাবে। রাজধানীর লক্কড়ঝক্কড় ও জীর্ণ বাসের বিপরীতে জাপানে তৈরি মেট্রোরেলের কোচগুলো অত্যাধুনিক। তিনতলা মেট্রোরেল স্টেশনে উঠা-নামার জন্য সিঁড়ি, চলন্ত সিঁড়ি (এসকেলেটর) ও লিফট রয়েছে। ট্রেন ও স্টেশন শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি)।

উত্তরায় সুধীসমাবেশ শেষ করে দিয়াবাড়ি (উত্তরা) স্টেশন থেকে মেট্রোরেল আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রী নিয়ে আগারগাঁওয়ের দিকে রওনা দেবে।

প্রথম যাত্রার যাত্রী হিসেবে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মন্ত্রিসভার সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথিরা। সাধারণ যাত্রীরা অবশ্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে মেট্রোরেলে চড়তে পারবেন।

এটি বাংলাদেশের প্রথম বিদ্যুৎচালিত ট্রেন, চলবে সফটওয়্যারের মাধ্যমে। প্রথম যাত্রায় ট্রেনটি চালাবেন একজন নারী চালক, নাম মরিয়ম আফিজা এবং প্রথমবারের মতো যাত্রীরা ভাড়া পরিশোধ করবেন কার্ড দিয়ে। উড়ালপথের প্রথম ট্রেনও মেট্রোরেল।

ট্রেনের যাত্রীরা একদিকের দরজা দিয়ে উঠবেন এবং নামবেন অন্যদিক দিয়ে। শেষ স্টেশনে সব যাত্রীকে নেমে যেতে হবে। অর্থাৎ কেউ ট্রেনে অবস্থান করতে পারবেন না। নতুন করে কার্ড ছুঁইয়ে (পাঞ্চ করে) ট্রেনে উঠতে হবে। প্রতিটি স্টেশনে যাত্রীদের নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্মে দরজাযুক্ত বেড়া আছে। স্টেশনে এসে ট্রেনের দরজা বেড়ার দরজা বরাবর খুলে যাবে। এরপর যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে-নামতে পারবেন।

মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ভাড়া ৬০ টাকা। স্থায়ী কার্ড কিনে যাতায়াত করলে ১০ শতাংশ ছাড় আছে। মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে যাতায়াত করতে পারবেন। পঙ্গুদের জন্য ছাড় আছে ১৫ শতাংশ। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া বা হাফ পাসের ব্যবস্থা নেই, যেটা বাসে রয়েছে।

মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য দুই ধরনের টিকিট রাখা হয়েছে- ১০ বছরের স্থায়ী কার্ড ও এক যাত্রার (সিঙ্গেল জার্নি) কার্ড। স্থায়ী কার্ডের জন্য লাগবে ২০০ টাকা, যা নিরাপত্তা জামানত। এই কার্ডে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনমতো টাকা ভরতে (রিচার্জ) হবে। কেউ কার্ড ফেরত দিলে জামানত ফেরত পাবেন। হারিয়ে ফেললে টাকা দিয়ে নতুন করে কার্ড কিনতে হবে। এতে পুরোনো কার্ডে টাকা থাকলে তা অবশ্য নতুন কার্ডে যুক্ত হবে। স্থায়ী কার্ড কেনার আগে নিবন্ধন করতে হবে। এজন্য নিজের নাম, মা-বাবার নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লাগবে। পাসপোর্টের নম্বর হলেও চলবে। এসব তথ্য জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্যভান্ডারের সঙ্গে মিলতে হবে। নইলে কার্ড পাওয়া যাবে না। স্থায়ী কার্ড নিজের কাছেই থাকবে। একক যাত্রার কার্ড ভ্রমণ শেষে যন্ত্রের ভেতরে দিলে তবেই বের হওয়ার পথ খুলবে।

মেট্রোরেলের প্রথম পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল ২০০৫ সালে। রাজধানীর জন্য তৈরি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনায় (এসটিপি) বলা হয়েছিল মেট্রোরেলের কথা। এরপর মাস গেছে, বছর গেছে, যুগ গেছে, মানুষের অপেক্ষা শুধু বেড়েছে। ২০১৬ সালে দেখা গেল, বেগম রোকেয়া সরণিতে সড়কের মাঝখানে কংক্রিটের ব্লকের বেড়া দিয়ে শুরু হয়েছে মেট্রোরেলের কাজ। ছয় বছর পর মেট্রোরেল এখন স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা।

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে ঢাকায় যানবাহনের গড় গতি ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার। অর্থাৎ উত্তরা থেকে মতিঝিল যেতে সময় লাগে ৪ ঘণ্টা। উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১ কিলোমিটারের কিছু বেশি পথে মেট্রোরেল নির্মাণ করা হচ্ছে, যা লাইন-৬ নামে পরিচিত। এর মধ্যে আজ চালু হতে যাওয়া উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত দূরত্ব পৌনে ১২ কিলোমিটার।

প্রথম মেট্রোরেল চালক এক নারী

মেট্রোরেলের চালকের আসনে বসবেন মরিয়ম আফিজা। এর মধ্যে ঢাকা মেট্রোরেল (লাইন–৬) পরিদর্শন করে মরিয়ম আফিজাকে অভিনন্দন জানান জাইকার প্রেসিডেন্ট আকিহিকো তানাকা।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

হেলিকপ্টারে মাগুরা যাওয়ায় সমালোচনা, সারজিস বললেন ‘সিট খালি ছিল’

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় নির্যাতনের শিকার আট বছর বয়সী শিশু আছিয়া মারা যাওয়ার পর তার মৃত্যুর বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন। তবে, তার আগে এই বিষয়ে কোনো পোস্ট করেননি তিনি। শিশুটি মৃত্যুর পর, সারজিস মাগুরায় যাওয়ার জন্য হেলিকপ্টার ব্যবহার করেন। যা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি।

শনিবার (১৫ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে সেসব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন সারজিস আলম।

ফেসবুক পোস্টে সারজিস বলেন, যখন শুনলাম আছিয়া আর নেই তখন সিএমএইচে ছুটে গিয়েছি। সেনাবাহিনী, র‍্যাব থেকে পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত হেলিকপ্টারে যখনই একাধিক সিট খালি থাকার কথা শুনেছি তখনই মাগুরায় গিয়ে আছিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছি এবং জানাজা পড়ে আবার ঢাকায় ব্যাক করেছি।

সারজিস আলম লেখেন, এই পুরো ঘটনার মধ্যে সর্বশেষ অংশটুকু আমি ফেসবুকে দিয়েছি এবং ফেইসবুকে দেয়া অংশটুকু কে ‘সামগ্রিক’ মনে করে মিডিয়া এবং কিছু পাবলিক জাজমেন্ট করা শুরু করলো। তার মানে আমরা যতটুকু সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা গণমাধ্যমে প্রকাশ করি ততটুকুই হচ্ছে বলে আপনারা মনে করেন এবং সেটাকে পুরো ঘটনা ধরে জাজমেন্ট শুরু করে। অর্থাৎ আপনারাও আসলে ফুটেজের দিকেই তাকিয়ে থাকেন। আবার যদি কোনো কিছু না দেই তখন মনে করেন কিছুই করা হয়নি! কি অদ্ভুত!

সারজিস অভিযোগ করে বলেন, দিলে বলেন ফুটেজমুখী আর না দিলে বলেন কিছুই করেনি। আপনাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড কবে একটা সিঙ্গেল স্ট্যান্ডার্ডে পরিণত হবে?

Header Ad
Header Ad

নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন করলেন চীনা প্রতিনিধি দল

নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন করেছেন চীনা প্রতিনিধি দল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সরকারি সফরে বাংলাদেশে আসা চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল নওগাঁর ঐতিহ্যবাহী কুসুম্বা শাহী মসজিদ পরিদর্শন করেছেন। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে পাঁচ সদস্যের এই প্রতিনিধি দলটি কুসুম্বা মসজিদ, তার আশপাশের দিঘি এবং বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ ঘুরে দেখেন।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন উপমন্ত্রী মি. লি কুন। অন্যান্য সদস্যরা হলেন চীনের জাতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য প্রশাসনের মহাপরিচালক ঝাং জুনফেং, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের মহাপরিচালক ওয়েন দায়ান, চাইনিজ একাডেমি অব কালচারাল হেরিটেজের সভাপতি লিং মিং, প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা কেন্দ্রের মহাপরিচালক ট্যাং উই এবং জাতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য প্রশাসনের সাধারণ কর্মকর্তা লিউ ঝুকুন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আব্দুল আজিজ, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক একেএম সাইফুর রহমান, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের সহকারী কাস্টোডিয়ান ফজলুল করিম, পুঠিয়া রাজবাড়ি জাদুঘরের সহকারী কাস্টোডিয়ান হাফিজুর রহমান, নওগাঁ সিভিল সার্জন ডা. আমিনুল ইসলাম, মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহা. আনোয়ারুল ইসলাম, মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান এবং কুসুম্বা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নওফেল আলী মণ্ডল প্রমুখ।

এ বিষয়ে একেএম সাইফুর রহমান বলেন, "চীনা প্রতিনিধি দলটি প্রথমে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করেন এবং এরপর কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন করেন। তারা রাজশাহী পদ্মারপাড়ের কিছু স্থানও দেখবেন এবং পরবর্তী সময়ে ঢাকার উদ্দেশে রাজশাহী ত্যাগ করবেন।"

Header Ad
Header Ad

দেশে ঈদ কবে হতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

এ বছর পবিত্র রমজান মাস ২৯ দিনে শেষ হতে পারে, সে অনুযায়ী আগামী ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর হতে পারে। এ তথ্য দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে, ঈদুল ফিতর কখন উদযাপিত হবে, তা চূড়ান্তভাবে জানাবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

এর আগে চাঁদের স্থানাঙ্ক নিয়ে তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। আবহাওয়া দপ্তরের বার্তা অনুযায়ী, আগামী ৩০ মার্চ চাঁদ দেখার নির্ধারিত সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিট থেকে ৭টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। সে অনুযায়ী ১৩ মার্চ বাংলাদেশের আকাশে ১৪৪৬ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের নতুন চাঁদের স্থানাঙ্ক বিবরণী প্রকাশ করা হয়েছে।

এবার রমজান মাস ২৯ দিনে শেষ হলে ঈদুল ফিতর হবে ৩১ মার্চ (সোমবার)। তবে রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হলে ঈদ হবে ১ এপ্রিল (মঙ্গলবার)।

আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের সই করা শাওয়ালের চাঁদের স্থানাঙ্ক বিবরণীতে বলা হয়, ৩০ মার্চ সূর্যাস্তের সময় ৬টা ১৩.৫ মিনিটে চাঁদের বয়স হবে দেড় দিন (১.০৫২৪ দিন)। সান্ধ্যকালীন গোধূলি শেষ হওয়ার ৪৩.৪ মিনিট পর চন্দ্রাস্ত ঘটবে। ৩১ মার্চ সূর্যাস্তের সময় ৬টা ১৪ মিনিটে চাঁদের বয়স হবে ২.০৫২৮ দিন। সান্ধ্যকালীন গোধূলি শেষ হওয়ার এক ঘণ্টা ৫১.৬ মিনিট পর চন্দ্রাস্ত ঘটবে।

আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য মতে, ৩০ মার্চ শাওয়ালের চাঁদের বয়স থাকবে প্রায় দেড় দিন। সে কারণে বাংলাদেশের আকাশে খালি চোখেই চাঁদের দেখা মিলতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হেলিকপ্টারে মাগুরা যাওয়ায় সমালোচনা, সারজিস বললেন ‘সিট খালি ছিল’
নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন করলেন চীনা প্রতিনিধি দল
দেশে ঈদ কবে হতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস
ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি