শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংকটেও পরামর্শক, বিদেশ প্রশিক্ষণে ব্যয় বৃদ্ধি

বৈশ্বিক সংকটের ধাক্কা বাংলাদেশেও লেগেছে। এজন্য বিদেশ ভ্রমণসহ অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয় করতে নিষেধ করেছে সরকার। তারপরও ব্যয় বাড়ছে পরামর্শক ও বিদেশে প্রশিক্ষণ খাতে। কিন্তু কাজের পরিমাণ কমছে। শুধু তাই নয়, লোকবলের জন্য থোক বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এ জন্য প্রকল্পটি সংশোধন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এটি যেনতেন কোনো প্রকল্প নয় ১০ সিটি করপোরেশন ও ১৭টি পৌরসভার ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে `আরবান প্রাইমারি হেল্থ কেয়ার সার্ভিস ডেলিভারি’ প্রকল্পের বাস্তব চিত্র। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

শহর এলাকায় স্বল্প আয়ের মানুষ ও বস্তিবাসী বিশেষ করে শিশু, মহিলা ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুষ্টি, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকার উদ্যোগ নেয়। এ জন্য উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থে ২০১৮ সালে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করার পর সরকার ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ ১০টি সিটি করপোরেশন ও তারাবো, গোপালগঞ্জসহ ২০টি পৌরসভার দরিত্র ও বস্তিবাসীর স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নের জন্য এতে সরকার অনুমোদন দেয়।

এডিবির ঋণে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে প্রকল্পটি। তারপরও ঠিক মতো হচ্ছে না প্রকল্প বাস্তবায়ন। বরং কাজ কমিয়ে সময় বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। মূল ডিপিপিতে ছয়তলা বিশিষ্ট ৮টি নগর মাতৃসদন ও তিন তলা বিশিষ্ট ২০টি নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংস্থান ছিল। কিন্তু সংশোধিত ডিপিপিতে নগর মাতৃসদন ঠিক রাখলেও নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা কমিয়ে ১৭টি রাখা হয়েছে। সময় বৃদ্ধি করা হচ্ছে এক বছর তিন মাস। অর্থাৎ মূল প্রকল্পে বাস্তবায়নকাল ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত।

কিন্তু এই দীর্ঘ সময়ে কাজের অগ্রগতি খুবই কম হয়েছে। জুন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৩৪ দশমিক ৩০ শতাংশ ও বাস্তব অগ্রগতি ৪০ শতাংশ। তাই বাকি কাজ শেষ করতে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আর পরামর্শক খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এ ছাড়া, বেসরকারি খাতের লোকবলও বেশি করে ধরা হয়েছে। তাতে থোক বরাদ্দ বাড়িয়ে ধরা হয়েছে ১৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এভাবে কয়েকটি খাতে বেশি করে ব্যয় ধরা হয়েছে। এক হাজার ১৩৫ কোটি থেকে ব্যয় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে এক হাজার ২১৯ কোটি টাকা। বেশি ব্যয় বাড়ছে প্রায় ৮৩ কোটি টাকা বা ৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। এর মধ্যে এডিবির ঋণ হচ্ছে ৯৫২ কোটি টাকা, বাকি অর্থ সরকারি কোষাগার থেকে ব্যয় করা হবে।

অথচ সরকার প্রধান শেখ হাসিনা বৈশ্বিক সংকটের কথা বিবেচনা করে কৃচ্ছ্রসাধনের কথা বলেছেন। খুব প্রয়োজন না হলে কোনো ব্যয় করতে নিধেষ করেছেন।

তা আমলে নিয়ে অর্থমন্ত্রণালয় ১০ নভেম্বর এক পরিপত্রে উন্নয়ন বাজেট ও পরিচালন বাজেট উভয় ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তাদের পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিদেশ সফর বন্ধ করেছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে বলা হয়েছে, করোনা–পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে পুনরায় আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এক্সপোজার ভিজিট, শিক্ষাসফর, এপিএ এবং ইনোভেশনের আওতামুক্ত ভ্রমণ ও ওয়ার্কশপ বা সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে।

সূত্র জানায়, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) অর্থে ২০১৮ সালের ৪ মে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়। এরপর প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। তাতে প্রকল্প পরিচালকসহ অন্যান্যদের জন্য ৪টি জিপ গাড়ি ও একটি মাইক্রোবাস কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ কোটি টাকার বেশি। পরামর্শক ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ৯ কোটি টাকার বেশি। মেডিক্যাল ও সার্জিক্যাল ইক্যুমমেন্ট ১৭ কোটি টাকা।

তারপরও দীর্ঘ সময়ে সব কাজ হয়নি। বর্তমানে কাজের অগ্রগতির ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ন সচিবেএ এফ এম আলাউদ্দিন খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কিছু কারণে প্রকল্পের অগ্রগতি কম হয়েছে। না দেখে আন্দাজি ভাসা-ভাসা তথ্য বলা যাবে না। সব কাজ শেষ করতে সংশোধন করে সময় বাড়ানো হচ্ছে। কিছু জানতে হলে অফিস সময়ে আসতে হবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রকল্প পরিচালক বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুয়াযী অর্থ কাটছাঁট করা হচ্ছে। গাড়ি কেনার অর্থ কমানো হচ্ছে। পরামর্শক ফি বৃদ্ধির ব্যাপারে বলেন, তারা কাজ করলে বেতন তো দিতে হবে। বৈদেশিক ভ্রমণের ব্যপারে বলেন, ‘ডিপিপিতে প্রস্তাব থাকতেই পারে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা ব্যয় করা হবে।

প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হলে তা যাচাই-বাচাই করতে রবিবার (১৪ নভেস্বর) প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভা অনুষ্টিত হয়। সভায় কিছু ব্যাপারে আপত্তি করে তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। সংশোধিত ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তা একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ক্সবাজারে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তারা ইফতারে অংশ নেন।

রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন শেষে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। তিনি মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি আরও বলেন, “রাখাইন রাজ্যে গণহত্যার শিকার হয়ে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে বাংলাদেশে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়ে অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে এসেছে। এক মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। এখন বিশ্বের সহায়তা প্রয়োজন। নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন এই সংকটের মূল সমাধান।”

এর আগে, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে কক্সবাজার পৌঁছান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় গিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব রোহিঙ্গা শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

অন্যদিকে, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কক্সবাজারে পৌঁছে সেখানে নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। বিকেলে তিনি উখিয়ায় গিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে ইফতারে যোগ দেন।

উল্লেখ্য, চার দিনের সফরে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকায় পৌঁছান জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। পরে তিনি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে ঢাকার সংস্কার অ্যাজেন্ডার প্রতি জাতিসংঘের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

Header Ad
Header Ad

দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হোলি বা দোল উৎসব উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার (১৫ মার্চ) বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে বেনাপোল-পেট্রাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রীদের পারাপার স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।

বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশন থেকে পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে ভারতের সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে রোববার সকাল থেকে পুনরায় কার্যক্রম চালু হবে।

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী জানান, দোল উৎসবকে কেন্দ্র করে সিঅ্যান্ডএফ মালিক, কর্মচারী, হ্যান্ডলিং শ্রমিক এবং ট্রাক চালকরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গেছেন। ফলে শনিবার এ পথে কোনো আমদানি-রপ্তানি হবে না।

বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবির তরফদার বলেন, ভারতে সরকারি ছুটির কারণে শনিবার আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ভারতীয় খালি ট্রাকগুলো বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাসের পর ফিরে যেতে পারবে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ মোহাম্মদ আহসানুল কাদের ভূঞা জানান, দোল পূর্ণিমায় এ পথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টযাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।

Header Ad
Header Ad

কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কেউ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হয়, তবে দেশের মানুষ তাকে কঠোর হস্তে দমন করবে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রাজধানীর পল্টন ফার্স হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, ওলামায়ে কেরাম ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন পরিবেশে রমজানুল মোবারক উদযাপন করছে। অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা গুম, খুন ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কারমূলক উদ্যোগগুলো সফল হবে।”

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ। ইসলামবিরোধী কোনো কালচারকে এদেশের জনগণ মেনে নেবে না। তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে একজন রূপান্তরিত পুরুষকে অদম্য নারী হিসেবে সম্মাননা দেওয়া দেশের কৃষ্টি-কালচারের অবমাননা।

মামুনুল হক নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি ব্যবস্থার শক্তিশালী করার দাবি জানান। এছাড়াও তিনি অতীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মাগফিরাত কামনা করেন।

ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামির আমির ডা. শফিকুর রহমান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিদেশি কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
কেউ দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত হলে দেশের মানুষ কঠোর হস্তে দমন করবে: মামুনুল হক
সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ গ্রেফতার
‘যমুনা রেল সেতু’ উদ্বোধন  ১৮ মার্চ, প্রধান অতিথি রেলপথ সচিব
বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান