বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইভিএমে ভোটারদের বিশ্বাস আছে: ইসি আলমগীর

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে ভোটারদের মধ্যে বিশ্বাস আছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘ইভিএমে বিশ্বাস কিন্তু ভোটাররা করে। কোথাও দেখেছেন এটা নিয়ে প্রতিবাদ করতে, মিছিল করতে? যারা লিখছেন তারা তো ইভিএম দেখেনইনি, শুনেনওনি। তারপরও লিখে ফেলছেন।’

রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘ইভিএমটা আসলে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ব্যবহার করছি। আমরা পারলে ৩০০ আসনেই করতাম। ওই তো বললাম টাকা নাই। আবার ট্রেনিং সম্পন্ন করতে পারব না। আমরা যতি আরও দুই বছর আগে দায়িত্বে আসতাম তাহলে ৩০০ আসনে করতাম।’

মো. আলমগীর বলেন. ‘ইভিএম ব্যবহার করার কারণে কোনো রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচন বয়কট করবে না। নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দলই নির্বাচনে আসবে। কেন না, ইভিএম নিয়ে দলগুলোর অন্তরে বিশ্বাস আছে, মুখে নেই। হয়তো সেটা তাদের কৌশল হতে পারে।’

তিনি বলেন, ইভিএম নিয়ে একটা ভ্রান্ত ধারণা আছে। এগুলো নিয়ে অনেকেই প্রচার করছেন। হয়তো জীবনে কোনোদিন দেখেননি, তারা টিভিতে কথা বলছেন। যারা পক্ষে বলছেন তারাও ভুল বলছেন। তাই ম্যাসিভ প্রচারে যাব।

তিনি আরও বলেন, ইভিএমে ওভাররাইট করার সুযোগ নেই। এখানে ওভাররাইটের বিষয়ও নেই। কারও আঙুলের ছাপ না মিললে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা তার আঙুলের ছাপ দিয়ে ভোট দেওয়ার অনুমতি দেন। তার আগে সংশ্লিষ্ট ভোটারের পরিচিতি এনআইডি নম্বর দিয়ে শনাক্ত করা হয়। অথচ টক শোতে বলছেন ওভাররাইট করা যায়।

এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমাদের টার্গেট সুষ্ঠু নির্বাচন করা। ইভিএমে ছিনতাই, জাল ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই ওখানে যাবে না। যাবে ওইখানে, যেখানে ব্যালট পেপারে ভোট হবে। আমরা ওই জন্যই ব্যালটে যেখানে হবে, সেখানে ফোর্স বেশি মোতায়েন করব। আমাদের ওই ফোর্স এখানে দিতে হতো, সেগুলো ইভিএমের আসনগুলোতে অত লাগবে না, তাই সেগুলো আমরা ব্যালটের ওখানে দেব।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে তো কথা বলতে পারি না। একটি বড় দল, তার সঙ্গে আরও চারটি দল সরাসরি ইভিএম চেয়েছে। শর্ত সাপেক্ষে আরও সব মিলিয়ে ১৭টি দল চাচ্ছে। তবু বলা হচ্ছে ইভিএম নিয়ে মতামত পাল্টে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যারা লিখলেন তারা কি প্রমাণ করতে পেরেছেন?

মো. আলমগীর বলেন, ইভিএমে প্রাথমিক ব্যয় বেশি। একটা ব্যালট কিন্তু ছাপাতে হয়, ক্যারি করতে হয়, প্রচুর খরচ আছে। ইভিএমে একবার খরচ হয়। এরপর এটা কিন্তু আমরা নানা নির্বাচনে ব্যবহার করি। ওই মামলা করার জন্য যে সময় থাকে, ওই সময় পর্যন্ত আমরা ওই ইভিএমটা রেখে দিই। সেই সময় শেষ হলেই কেবল আরেকটা নির্বাচনে ওই ইভিএমটা ব্যবহার করি। ইভিএমে লাইফ টাইম ২০ বছর পর্যন্ত আছে। এটা তো আমাদের তো কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনেও ব্যবহার করছি।

এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করেছি। এই কমিশন আসার পর একটা নির্বাচনও ব্যালটে করিনি।

ইভিএম নিয়ে দলগুলোর আস্থাহীনতার বিষয়ে এই কমিশনার বলেন, ১২ কোটি ভোটারের পরিপূর্ণ আস্থা আছে। হয়তো দলগুলোর রাজনৈতিক কৌশল আছে। তবে তাদেরও অন্তরে বিশ্বাস আছে, মুখে নেই। কারণ, অনেক দলই বিপক্ষে কথা বলছে, কিন্তু আমাদের কাছে এসে পক্ষে বলেছেন। একটি দলের একজন সংসদ সদস্য আমাদের কাছে এসে লিখিত দরখাস্ত করেছেন তার এলাকায় ইভিএম দেওয়ার জন্য। কাজেই এটা অন্তরে আছে, ওরা ইভিএম বিশ্বাস করেন।

ইভিএমের ভোটে সবাই নির্বাচনে আসবে। ২০২৩ বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে যে নির্বাচন হবে, তাতে সকল দল অংশগ্রহণ করবে বলে আমরা আশাবাদী। ৩৯টি দলই যে আছে, তারা সকলেই আসবে বলে আশা করি। তবে হ্যাঁ, কেউ যদি মনে করে অন্য দলের সঙ্গে নির্বাচন করবে অথবা অন্য একটি দলকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য অংশগ্রহণ করবেন না, এমনটাও তো হতে পারে। আমরা অবশ্যই ভোটের পরিবেশ তৈরি করব। আমাদের ভেতরে ও বাহিরে এক। আলাদা নেই কিছু। রোডম্যাপে আমরা আমাদের চ্যালেঞ্জ ও তা মোকাবিলার কথা উল্লেখ করেছি। কোনো কমিশনই কি এর আগে তা করেছে? আমরা কনফিডেন্ট এইজন্য যে, এই রোডম্যাপ আমরা বাস্তবায়ন করব। বাস্তবায়ন করলে সবাই আসবে।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজন আটক

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে টিভি দেখার প্রলোভন দেখিয়ে সাত বছরের দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশি মমিনুর ইসলাম (৫৪) নামে একজনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মমিনুর ইসলামকে আটক করেছে থানা পুলিশ।

গতকাল মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের দিওড় উত্তরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

বুধবার (১২ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) মমতাজুল হক। আটককৃত মমিনুর ইসলাম(৫৪) উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের দিওড় উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টিভি দেখার কথা বলে হাত ধরে প্রতিবেশির সাত বছরের দুই শিশুকে ডেকে তার নিজের ঘরে নিয়ে যায় এবং ঘরের জানালা দরজা লাগিয়ে দেয় অভিযুক্ত মমিনুর ইসলাম (৫৪)। একপর্যায়ে সাত বছরের ওই দুই শিশুকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তাদের জোর পূর্বক ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। ভয়ে ওই দুই শিশু চিৎকার করলে অভিযুক্ত তাদের হুমকি দেয় যে, এবিষয়ে কাউকে কিছু বললে তোদের গলা টিপে মেরে ফেলবো। পরে ওই দুই শিশু মায়ের কাছে এসে কান্নাকাটি করলে তাদের মা জিজ্ঞেস করে তোদের কী হয়েছে? তখন শিশু দুইটি ঘটনার বর্ণনা দেয়। বিষয়টি ধীরে ধীরে গ্রামে জানাজানি হলে অভিযুক্ত কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় বিরামপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। পরে থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে ওই দুই শিশু দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় মমিনুর ইসলাম নামে একজনকে গ্রেফতার করে মঙ্গলবার রাতেই আদালতের মাধ্যমে তাকে দিনাজপুর জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ট্রাকচাপায় কারখানা শ্রমিক নিহত, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের সদর উপজেলার বাঘের বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেছেন গোল্ডেন রিফিট গার্মেন্টস লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা। বুধবার (১২ মার্চ) সকাল ৮টার দিকে তারা আন্দোলন শুরু করেন। এর কিছু সময় পর তারা মহাসড়ক অবরোধ শুরু করেন।

আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, গোল্ডেন রিফিট গার্মেন্টস্ লিমিটেড কারখানার শ্রমিক জান্নাতুল ফেরদৌস তামান্নার (৩২) বাচ্চা অসুস্থ থাকায় গতকাল রাত ৯টার দিকে এপিএম মতিউর রহমানের কাছে ছুটি চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি ছুটি না দিয়ে তামান্নাকে কারখানা কর্তৃপক্ষের দেওয়া পরিচয়পত্র রেখে বিদায় করে দিলে তিনি বাড়ি চলে যান। বুধবার কারখানায় আসার পথে ৫টা ৪০ মিনিটে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। এর প্রতিবাদে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন তারা।

তারা আরও জানান, ঘাতক ট্রাকচালককে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নিহত শ্রমিকের পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষণসহ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

ঘটনাস্থলে শিল্পপুলিশের সদস্যরা উপস্থিত আছেন।

জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম বলেন, আমরা আন্দোলনরত শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করছি।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু হলের নাম বদল নিয়ে পোস্ট করায় ইবি শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া  

ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতা এবং পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে ক্যাম্পাসে ধাওয়া দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুরে এ ঘটনায় খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির হস্তক্ষেপে তাকে একটি গাড়িতে করে নিরাপদে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।

ধাওয়াকারী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন নিয়েও সমালোচনা করে সম্প্রতি শহীদুল ইসলাম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ফেসবুকে পোস্ট দেন।

এদিন বেলা ১২টায় প্রশাসন ভবনে ভর্তিসংক্রান্ত একটি বৈঠকে অংশ নেন সব বিভাগীয় সভাপতি। এতে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকরা অংশ নিয়েছেন জানতে পেরে একদল শিক্ষার্থী সভাস্থলের বাইরে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে আওয়ামীপন্থি অন্য শিক্ষকরা সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে যান।

তবে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম প্রশাসন ভবন থেকে বের হয়ে ভ্যানে করে বিভাগের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় তাকে পেছন থেকে কিছু শিক্ষার্থী ধাওয়া দিলে দ্রুত তিনি নিজের অফিস রুমে চলে যান। ধাওয়াকারীরা বিভাগীয় সভাপতির কক্ষের সামনে গিয়েও বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক শাহীনুজ্জামান বলেন, ‘তার (শহীদুল ইসলাম) বিরুদ্ধে বিতর্কিত কাজে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। তার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। আপাতত কিছুদিন তিনি ক্যাম্পাসের বাইরে নিরাপদ থাকবেন বলে মনে করছি। তাই তাকে বাইরে পৌঁছে দিলাম।’

ধাওয়াকারীদের অভিযোগ, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদুল ইসলাম প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেন। ওই সময় শাপলা ফোরামের ব্যানারে করা মিছিলে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি এখনও আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চলিয়ে যাচ্ছেন। নতুন করে গত ৭ মার্চেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট করেন তিনি।

এ বিষয়ে মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সভাপতি শহীদুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ পরিবারের নামে প্রতিষ্ঠিত ছয়টি আবাসিক হল ও স্থাপনার নাম ৫ মার্চ পরিবর্তন করে প্রজ্ঞাপন করা হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমানের নামে। মুসলিম লীগ নেতা শাহ আজিজুর রহমান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ছিলেন। পরে জিয়াউর রহমানের আমলে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে দুই শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজন আটক
ট্রাকচাপায় কারখানা শ্রমিক নিহত, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
বঙ্গবন্ধু হলের নাম বদল নিয়ে পোস্ট করায় ইবি শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া  
বাংলাদেশ ফুটবল দলে হামজা ছাড়াও আরেক চমক ইতালিয়ান প্রবাসী ফাহামিদুল
একটি রাজনৈতিক দল ফ্যাসিবাদের দোসদেরকে প্রশ্রয় দিচ্ছে: আযম খান
গুম, খুন, আয়নাঘরের বৈধতা দিয়েছিল শাহবাগ : হাসনাত আব্দুল্লাহ  
ফিতরা হিসাব করবেন কিভাবে?    
স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা ভালো রাখার ১০ উপায়  
জেমস লাইভ ইন ডালাস; যুক্তরাষ্ট্রে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন জেমস  
এসিস্টের পর ইফতার, এসেই গোল, রোজা রেখে দুর্দান্ত লামিন ইয়ামাল  
পাকিস্তানে ট্রেনে জিম্মি ১০৪ জন যাত্রীকে উদ্ধার, ১৬ জঙ্গি নিহত  
গণজাগরণ মঞ্চের লাকিকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীরা  
শামীম ওসমানসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা  
ট্রাম্পের কাছে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন জেলেনস্কি
বেনাপোল পুটখালী সীমান্তে সড়ক দুর্ঘটনায় বিজিবি সদস্য নিহত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষে কোচিং-প্রাইভেট নিষিদ্ধ  
হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষের হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২    
দেশের ভালোর জন্য যেকোনো বিষয়ে আলোচনা হতে পারে: তারেক রহমান  
একটি বিশেষ দল সম্পর্কে সাংবাদিকরা লিখছে না : মির্জা আব্বাস  
যে কারণে এমএজি ওসমানীকে এবার স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া যাচ্ছে না