শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মিয়ানমার ইস্যুকে আন্তর্জাতিকীকরণের পরামর্শ কূটনীতিকদের

মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা থামছেই না। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু, ঘুমধুম সীমান্তের পর এবার কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালি সীমান্তে শোনা যাচ্ছের গোলাগুলির শব্দ। বাংলাদেশের ভেতরে তমব্রু ও ঘুমধুম সীমান্তে মর্টার শেল পড়েছে একাধিকবার। মিয়ানমার লাগোয়া বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা জুড়ে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। ইতোমধ্যে অনেক এলাকাবাসী নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে এলাকা ছেড়েছেন।

গত কয়েক দিনের ঘটনায় ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে চার দফা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। তবে মিয়ানমারের এই উসকানিকে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত কূটনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করার অবস্থানে রয়েছে।

সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার এই বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক ও সাবেক কূটনীতিকরা। তারা বলছেন, বাংলাদেশ যে কূটনৈতিকভাবে অগ্রসর হচ্ছে সেটা ঠিক আছে। তাদের পরামর্শ, মিয়ানমার ইস্যুটিকে আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে বাংলাদেশের।

মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছেন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়াল এডমিরাল (অব.) খুরশেদ আলম। বৈঠকে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছেন যে, বাংলাদেশ এই ইস্যুতে জাতিসংঘে গেলে তাদের দেশ বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

সীমান্তে মিয়ানমারের ‘অবন্ধুসুলভ’ আচরণ শুরুর পর থেকেই বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই অগ্রসর হচ্ছে।

মিয়ানমারও নেপিদোতে তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনজুরুল করিম খান চৌধুরীকে ডেকে ঘটনার ‘ব্যাখ্যা’ দিয়েছে। যদিও তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মির উপরই দায় চাপিয়েছে।

সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কূটনৈতিক পদ্ধতিতে আগানোর বিষয়টি আমি মনে করি যথাযথ। প্রথমে দ্বিপাক্ষিকভাবে চেষ্টা করা হয়েছে। তারপর বিভিন্ন দেশকে অবহিত করা হচ্ছে। এটা ঠিক আছে। আমার ধারনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও বিষয়টি উত্থাপন করবেন।

এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, মিয়ানমার যদি এই ধরনের উসকানি অব্যাহত রাখে তখন হয়তো বাংলাদেশেরও শক্তি প্রদর্শনের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু আরও কিছুদিন কূটনৈতিকভাবেই অগ্রসর হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

সাবেক রাষ্ট্রদূত এ কে এম আতিকুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতি ছিল সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গেই বৈরিতা নয়। সরকার যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে চাইছে সেটা ঠিক আছে। এই বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হতে পারে বলে মনে করেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্ট এশিয়া স্টাডি সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বাংলাদেশকে এক্ষেত্রে কূটনৈতিকভাবেই এগুতে হবে। কূটনৈতিক তৎপরতায় চীন ও ভারতকে গুরুত্ব দিতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রয়োজনে জাতিসংঘে যাওয়ার যে কথা বলেছেন সেটাও যেন কথার কথা না হয়।

মিয়ানমার নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আছে উল্লেখ করে ড. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ইস্যুটিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম কোনারপাড়া নো ম্যানস ল্যান্ডে মিয়ানমার বাহিনীর মর্টারশেল ও গোলাবর্ষণের ঘটনায় চরম আতঙ্ক এবং নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন মানুষ।

এ ঘটনায় নিরাপত্তা চেয়ে জাতিসংঘের কাছে চিঠি দিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতা দীল মোহাম্মদ। তার সই করা চিঠিটি ইমেইলের মাধ্যমে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয় বাঙালিরাও চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ৩০০ বাঙালি পরিবারকে সীমান্ত থেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক। আতঙ্কে স্থানীয় অধিবাসীরা কাজে যেতে না পারায় খাদ্য সঙ্কটের আশঙ্কাও করছে জেলা প্রশাসন।

এনএইচবি/এএস

Header Ad

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের জনপ্রিয় শিল্পী রাহাত ফাতেহ আলী খান ঢাকায় আসছেন। জুলাই-আগাস্টের ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিতে ঢাকায় বিনা পারিশ্রমিকে ‘চ্যারিটি কনসার্ট’ করবেন তিনি।

আয়োজকদের পক্ষথেকে গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কনসার্ট থেকে অর্জিত অর্থ যাবে শহীদ জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে।

শুক্রবার বিকেলে ৪টায় (২৯ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে কনসার্টটির আয়োজক ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পাশে দাঁড়াতে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) একদল শিক্ষার্থী ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ নামক এক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আগামী ২১ ডিসেম্বর ‘ইকোস অব রেভল্যুশন’ শিরোনামে একটি চ্যারিটি কনসার্ট আয়োজন করতে যাচ্ছি। এই কনসার্ট থেকে আয়কৃত সম্পূর্ণ অর্থ আমরা আন্দোলনে আহত-নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের পাশে থাকতে চাই।’

এই কনসার্টের জন্য এরই মধ্যে রাহাত রাহাত ফাতেহ আলী খানের সঙ্গে চুক্তিও সম্পন্ন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন আয়োজকরা।

পাকিস্তানের এই শিল্পী ছাড়াও কনসার্টে গান পরিবেশন করবে দেশীয় ব্যান্ড আর্টসেল, চিরকুট, অ্যাশেজ, আফটারম্যাথ ও র‌্যাপার সেজান এবং হান্নান।

আগামী ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ইকোস অব রেভ্যুলেশন শিরোনামে চ্যারিটি কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad

বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তার ওপর হামলা করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের আহত শিক্ষার্থীরা।

শনিবার (৩০/১১/২০২৪) দুপুরে দুপুরে নূরকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে আন্দোলনে আহত কয়েকজন ছাত্র তার ওপর হামলা চালান

ভুক্তভোগী বুলবুল আহমেদ বলেন, ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন সেটটি নিয়ে নেন পরিচালক।

তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য পরিচালককে ফোন করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর বেইলি রোডের নওরাটন কলোনি থেকে সাবেক এই সংস্কৃতি মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০০১ সাল থেকে সংসদে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করেন নূর। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নীলফামারী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad

সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ

ভয়েস অব আমেরিকার এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে।

গত অক্টোবর মাসের শেষের দিকে পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, ৬৪ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের তুলনায় অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে।

মাত্র ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য আগের চেয়ে খারাপ নিরাপত্তা দিচ্ছে। ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, পরিস্থিতি আগের মতোই আছে।

জরিপে ১,০০০ উত্তরদাতাকে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলের সাথে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনের তুলনা করতে বলা হয়।
বাংলাদেশের জনতত্ত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জরিপের জন্য এক হাজার উত্তরদাতা বাছাই করা হয়। উত্তরদাতাদের মধ্যে সমানসংখ্যার নারী ও পুরুষ ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৯২ দশমিক ৭ শতাংশ মুসলিম।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে যে প্রতিশোধপ্রবণতা দেখা যায়, তার বড় এক ধাক্কা গিয়ে পড়ে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে সনাতন ধর্মাবলম্বী বা সূফী সাধকদের আস্তানা ও মাজার সমূহের ওপর।

বাংলাদেশের এক মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘আমরা দেখেছি, সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। আবার শুধু সংখ্যালঘু হওয়ার কারণেও তাদের ওপর আক্রমণ হয়েছে। পঞ্চগড়ে আহমদিয়াদের আবাসস্থলে আক্রমণ হয়েছে, অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।’

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা ভিন্নমত প্রকাশকারীরা যে বরাবরই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, সেদিকে ইঙ্গিত করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। তিনি বলেন, কোনো সরকার তাদের অধিকার রক্ষার জন্য খুব একটা কিছু করে না।

তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রশাসন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসেন সংখ্যালঘুদের উপাসনাস্থল পাহারা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য।

ভয়েস অব আমেরিকার জরিপের ফলাফলে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে কিছুটা তফাত লক্ষ করা গেছে।

মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি আগের থেকে খারাপ। কিন্তু ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে খারাপ করছে।

জরিপে দেখা গেছে, মুসলিম উত্তরদাতাদের মধ্যে ৬৬ দশমিক ১ শতাংশ মনে করছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সংখ্যালঘুদের বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে। অন্যদিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ এই ধারণার সঙ্গে একমত।

 

 

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় কনসার্ট করবেন পাকিস্তানের রাহাত ফাতেহ আলী খান
বিএসএমএমইউতে আসাদুজ্জামান নূরের ওপর আহত শিক্ষার্থীদের হামলা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে: জড়িপ
এক মাস পর আবারও উৎপাদনে ফিরলো মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নামে মামলা
লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম